আসসালামু আলাইকুম। হুজুরের ধারাবাহিক তাফসীরের প্রিন্টেট সাত খন্ড তাফসীর প্রকাশ হয়েছে। ঝকঝকে অফসেট কাগজে ছাপা এবং উন্নত মানের বোর্ড বাধাই। প্রতিটি খন্ড গড়ে ৩০০ পৃষ্টা । ১ম হতে ২০তম পারা এবং শুধু ৩০তম পারা অর্থাৎ সাত খন্ডে মোট একুশ পারা সম্পূর্ণ হয়েছে।আরো রয়েছে হুজুরের গবেষণালদ্ধ সাতটি বই ১. ঈমান ও শিরক ২. ঈমান ও আখিরাত ৩. সত্য দলের পরিচয় ৪. মানুষের অতীত ৫. মানুষের বর্তমান ৬. মানুষের ভবিষ্যত ৭. কুরআন হাদীস ফিকহ। আপনার জ্ঞানভান্ডারকে কুরআনের জ্ঞানে আরো সমৃদ্ধ করতে বই ও তাফসীরগুলো সংগ্রহ করুন।দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে কুরিয়ারযোগে বই ও তাফসীর ক্রয় করতে তাহযীব সেন্টারের এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন- 01972064033

@ferdousferdouskhan7359

2 жыл бұрын

HE IS ALWAYS LOGICAL WHEN DESCRIBING THE MEANING OF HOLY QUARAN.THANKS. THANKS A LOT.

@batenmollah8444

2 жыл бұрын

P} p

আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন কামনা করছি আল্লাহ আপনি কবুল করুন আমিন।

মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি, পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,, হে আল্লাহ মওলানা মুজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়বা দান করুন,,,, এবং মানব জাতিকে হেদায়েত দান করুন আমিন,,,,

জাযাকাল্লাহ,খায়রান ফিদদুনিয়া ওয়াল আখেরা।

আলহামদুলিল্লাহ্‌

আলহামদুলিল্লাহ

Alhamdulila

Masha Allah

হুজুর সঠিক কথা বলেছেন ধন্যবাদ।

মহান রব্বুল আলামিন তাকওয়াএবং পরহেজগারিতা পছন্দ করেন আর রাসুল (সঃ)কে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ না করা পর্যন্ত উম্মত বলে স্বীকৃতি দেবেন না,আল্লাহ তৌফিক দিন,আমিন

Excellent tafsir.

@soorabali4839

2 жыл бұрын

ইয়া আল্লাহ হুজুরকে হায়াত বাডিয়ে দিন। আমিন ছুমমা আমিন।

আলহামদুলিল্লাহ... রেকর্ডের পাখির আওয়াজ বিরক্তিকর...

আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ হাইয়া কাল্লাহ,

Alhamdulillah zajakallahu khayrn..

HAYYACALLA DOWA KORI ALLAH PAK APONAR HAYYA TER VARKAT DAN COREN AMIN AMIN AMIN SUMMA AMIN

Allah bless you. Thanks for your new lecture ❤.

ALHAMDULLIAH/SUBHANALLAH/AMIN.

Excellent analysis

Vi ami surah maydah ayat 116/120 porjonto painai KZread e plz link diyen plz

Assalamualikum orahmatullah. Pls.narrate the belief for better understanding.

MasaAllha apny thak bolysyn

Dear all Brothers, please think before following his lectures. What did the previous imam do? Nothing. All knowledge gain by this imam. It is possible to believe. Please read tafsir ibne kasir initially.

ঈমানের কথা বারজাকে জ্ঞিগেস করা হবে! বারজাকে পমান হবে ঈমানদার না কি কাফের.

@user-cy3qv7mj1v

2 жыл бұрын

বারযাখে প্রমাণ হবে, এই কথা কোরআনের কোন আয়াতে আছে,,, মৃত্যুর সময়ই কে কাফের এবং কে মুমিন সেটা প্রমাণ হয়ে যায়,, An-Nahl 16:32 পবিত্র থাকা অবস্থায় ফেরেশতারা যাদের জানকবজ করে। তারা বলে, “তোমাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক! তোমরা যেসব (ভাল) কাজ করতে তার প্রতিদানস্বরূপ জান্নাতে প্রবেশ কর।” Al-Anfal 8:50 ফেরেশতারা যখন কাফেরদের জানকবজ (প্রাণ হরণ) করে তখন তুমি যদি দেখতে! তারা তাদের মুখে ও পাছায় আঘাত করে আর বলে, “ জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি আস্বাদন কর।”

ঈমান না থাকলে তো নামাজের হিসাবের দরকার ই নাই,তাই অনারা নামাজের কথা বলেন, সবি ঠিক আছে জনাব

Jader vasa arbi na tara kivave arbi Vassar kolema janbe o porbe.

পেচিয়ে বলা উচিৎ না ইমানের পরে নামাজ জানাকথা

হুজুর আপনি বলছেন যে রাসুল সাঃ নিজেই হাদিস লিখতে নিষেধ করেছেন। এবং কোরআন কোরআন ছাড়া আর কোন গ্রন্থকে অনুসরন করতে অনুমোদন দেয়নি। এতে করে এটা কি প্রমানিত হয় যে ইসলামের বিধান হিসাবে হাদিসের কোন প্রয়োজন নেই। কিন্তু আমরা আমাদের প্রচোলিত ধর্ম বিশ্বাসে অনেক ক্ষেত্রে হাদিসকে ইসলামের বিধান হিসাবে মেনে আসছি যা বিকৃত ধর্ম বিশ্বাস।

@zafarullah6258

2 жыл бұрын

যেহেতু নবীজীর জীবদ্দশায় কুরআন নাযিল হচ্ছিল তাই নবীজীর মনে এই আশঙ্কা ছিল যে লিখতে গিয়ে যদি হাদীস কে কুরআনের সাথে মিশিয়ে ফেলা হয় তাহলে তো অনেক বড় সমস্যা হয়ে যাবে... তাই নবীজী একটা বিশেষ সময়ের জন্যে হাদীস লিখতে নিষেধ করেছিলেন....এইক্ষেত্রে আল্লাহর কুদরত দেখুন....কুরআন পুস্তিকাকারে লিপিবদ্ধ হওয়ার প্রায় আড়াই শত বছর পরেই হাদীস সংকলিত হয়েছিল

হুজুর, ঈমান আর আমল কি এক জিনিষ ? ঈমানহীন আমলের কোন মুল্য নেই।আমল যদি সঠিক ভাবে কেউ করতে পরে - সেটাই ঈমানের ফলাফল।মানজ আল্লাহর হুকুম,আল্লার উপর ঈমান আছে বলেই মানুষ নামাজ পড়ে আল্লাহর হুকুম পালন করছে।এখানে নামাজে গাফিলাতি হলে ঈমানেও সমস্য আছে।অন্যান্ন হুকুম সঠিকভাবে পালন না করলে সেটাও ঈমানের দুর্বলতা।তো আমলের মধ্যেই ঈমানের পরীক্ষা,নতুন করে সিরিয়াল নম্বর নিয়ে কেন এতো জটিলতা।অবস্যই নামাজের গুরুত্ব অন্য সব আমল থেকে বেশী।কারন সঠিকভাবে সময় মতো নামাজ পড়লে মানুষ খারাপ কাজ করতে পারেনা।আর নামাজটা প্রত্যেকদিন ৫ বার কোন মাফ নেই।আজকের নামাজ কালকে করার কোন সুযোগ নেই।হজ্জ্ব জীবনে একবার তাও সবার জন্য নয়, রোজা অসুস্থদের জন্য নয়,দান অর্থহীন লোকদের জন্য নয়, মা- বাবার খেদমত এতিমদের জন্য নয়, ঘুস-সুদ সবার খাওয়ার সুযোগ নেই। একমাত্র নামাজই ১০০% লোকের জন্য ঈবাদাত।সতরাং নামাজই স্রেষ্ট ঈবাদাত এবং নামাজের গুরুত্ব সব আমল থেকে বেশী, কোন সন্দেহ নেই।যে ঈমানদর নামাজ পড়ার সুযোগ পায় নাই এর % ০০০।সুতরাং এটা দিয়ে উদাহরন বা তর্ক করা কতোটা যুক্তযুক্ত। আমলের হিসাবই ঈমানের হিসাব, আলাদা করার বা সিরিয়াল মেইনটেইন করাটা, জানিনা কেনো করছেন।বিভ্রান্ত করছেন নাতো ??

আপনার বক্তব্য অনুযায়ী আশারায়ে মোবাশ্বেরা বা বেহেস্তের সুসংবাদ আল্লাহর রাসুল কিভাবে করলেন?

ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম পৃথীবিতে আবার আসবেন একথা কিন্তু আল্লাহ কুরআনে বলেন নি। আর আল্লাহ যে কথা কোরআনে বলেননি সে কথা আমরা কিভাবে মেনে নিতে পারি।

@sazusazzad6011

2 жыл бұрын

গরু

@returntoislam2060

2 жыл бұрын

কোরআনে আছে, ঈসা আঃ আসবেন পৃথিবীতে। ( ঈসা আঃ হলো কেয়ামতের স্পষ্ট জ্ঞান)

@drkaium353

2 жыл бұрын

@@returntoislam2060 এটা কোন সূরার কত নাম্বার আয়াতে বলে দিলে উপকৃত হব ।যেখানে বলা আছে ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবার পৃথিবীতে আসবেন উনি হচ্ছেন কিয়ামতের স্পষ্ট জ্ঞান

কথাটা কেমন হয়ে গেল না,হাদিস আমরা মানব,যদি কোরানের মিলে ,আমরা কোরিনেই যদি সব পাই তাহলে হাদিস দেখতে যাব কেন।

@uddinkabir6810

2 жыл бұрын

কোরানে মানুষের জন্য সব কিছু আছে। আল্লাহর রাসুল তা বাস্তবায়ন করে তা দেখিয়ে গেছেন।

@drkaium353

2 жыл бұрын

@@uddinkabir6810 আমি এ ব্যাপারে আপনার সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত আল্লাহর রসূল একমাত্র কোরানকেই বাস্তাবায়িত করেছেন ।তাই কুরআনের বাইরে কোনো বিধান বা কোন কথা মেনে নিতে আমরা বাধ্য নই।

@user-cy3qv7mj1v

2 жыл бұрын

আস্ সালামু আলাইকুম,,, ৭৫ নং সূরা কিয়ামাহ্ ১৬ থেকে ১৯ নং আয়াতে আল্লাহ্ রাসুল সাঃ কে আদেশ বা উপদেশ দিয়েছেন,,, এই আয়াত গুলো পড়ে পরিষ্কার বোঝা যায়, কোরআনের আয়াত আগে নাযিল হয়,, পরে রাসুল সাঃ কে, আল্লাহ্ সেটা ব্যখ্যা করে বোঝান,,, রাসুল সাঃ তো আরবী ভাষার মানুষ ছিলেন, আল্লাহ ব্যখ্যা করে বোঝানোর কি প্রয়োজন ছিলো,,,? আয়াত পড়েই তো রাসুল সাঃ সব বুঝতে পারতেন, তাই না? তবুও কেন আল্লাহ্ ব্যখ্যা করে দিতেন ??? সূরা লোকমানের ২৭ নং আয়াতে আল্লাহ্ বলেন,,, Luqman 31:27 যদি পৃথিবীর সব গাছ কলম হয় ও সমুদ্র তার কালি হয় এবং সমুদ্রের সাথে আরো সাত সমুদ্র যুক্ত হয় (এবং তা দিয়ে আল্লাহর কথা লেখা হয়) তবুও আল্লাহর কথা ফুরাবে না। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। এই আয়াত প্রমান করে, কোরআনের ব্যখ্যা অনেক ভাবে করা যায় বা যাবে ।। কোরাআন নাযিল হয়েছে রাসুল সাঃ এর উপর , কোরআনের আয়াতের ব্যখ্যা, স্বয়ং আল্লাহ্ রাসুল সাঃ কে করে দিয়েছেন,,,, আর কোরাআন বোঝানোর দায়িত্ব আল্লাহ্ রাসুল সাঃ কে দিয়েছেন,,, সূরা ইব্রাহিমের ৪ নং আয়াত এবং সুরা নাহলের ৪৪ নং আয়াত সেটাই প্রমাণ করে,,, সূরা বনী ইসরাইলে ১ নং আয়াতে বলেছেন, আল্লাহ্ রাসূল সাঃ কিছু নিদর্শন দেখানোর জন্য মসজিদুল হারাম থেকে শুরু করে মসজিদুল আকসা এবং পরে সিদরাতুল মুনতাহা পর্যন্ত ভ্রমণ করিয়েছেন এবং আল্লাহর বড় বড় নিদর্শনও দেখিয়েছেন ( 53:18 )।। আর রাসূল সাঃ এই সব নিদর্শন দেখেই আমাদের জান্নাত লাভের আমল শিখিয়ে গেছেন এবং করে গেছেন,, আর এই জন্যই হয়তো, আল্লাহ্ বারবার রাসুল সাঃ আনুগত্য এবং অনুসরন করতে বলেছেন,, এমন কি আল্লাহ্ অগ্রবর্তী মুহাজির এবং আনসারের একনিষ্ঠ অনুসরনের কথাও বলেছেন,, কেন ??? An_Nisa 4:115 আর যে রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে তার জন্য হিদায়াত প্রকাশ পাওয়ার পর এবং মুমিনদের পথের বিপরীত পথ অনুসরণ করে, আমি তাকে ফেরাব যেদিকে সে ফিরে এবং তাকে প্রবেশ করাব জাহান্নামে। আর আবাস হিসেবে তা খুবই মন্দ।

@drkaium353

2 жыл бұрын

@@user-cy3qv7mj1v আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা। সূরা বনী ইসরাইলের যে আয়াতের কথা আপনি বললেন এখানে আল্লাহ খুব সুন্দর ভাবে মেরাজের আলোচনা করেছেন আল্লাহ তাঁর রসূলকে অনেক নিদর্শন দেখিয়েছেন কিন্তু রসূল কি আমাদের কুরআনের বাইরে কোন আমলের কথা শিখিয়েছেন?

Sheikh Mozammel Hoque,Please at first Delete the title " MAULANA" from your name.Because,this name/title must be mentioned for only Allah, not for any kind of Sheikh,Molla,Maolavi or any famous muslims. If any one used, he must be involved in SHIRK !

আলেমগন নয় বরং হাদিসের ভাষ্য সর্ব প্রথম নামাজের হিসাব নেওয়া হবে ।হুজুর আরও গবেষণা করেন ।নিজস্ব যুক্তি বা নিজস্ব মনগড়া ভাবে হাদিস পছন্দ না হলে হাদিস ভালো না বলা বা অমান্য করা ঠিক মনে হচ্ছে না ।।