Greetings to all KZread viewers.
KZread is the second most popular online search engine in the world after Google. KZread's contribution to the spread of Islam is undeniable.
Undisputed, the main goal of this channel is to convey the message of Sunnite from Teknaf to Tetulia.
Stay tuned to KZread. thank you
.....................
ইউটিউবের সকল ভিউয়ার্সদের জানাচ্ছি অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
KZread হলো, গুগলের পর বিশ্বের দ্বিতীয় সব থেকে জনপ্রিয় অনলাইন সার্চ ইঞ্জিন।
ইসলাম প্রচারে ইউটিউবের অবদান অনিস্বীকার্য।
বিতর্কিত নই, টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত সুন্নিয়তের বানী পৌছিয়ে দেওয়াটাই এই চ্যানেলের মূল লক্ষ্য।
ইউটিউবের সাথে থাকুন। ধন্যবাদ
--------
Follow me on :
Facebook : facebook.com/profile.php?id=100009187380542
mokarram bari
gias uddin taheri
waliullah aasequi
Hasan Reza
Hasan Azhari
Abul Kashem Nuri
Joynul Abedin Qadri
Waliullah Aashiqui
Giusuddin Taheri
Mizanur Rahman
Mizanur Rahman Al Qadri
azhari waz
islamic ghozol
islamic music
islamic song
mohiuddin tanvir
Пікірлер
মাশাল্লাহ
❤❤❤
😢😢😢
❤❤❤
মাশাল্লাহ
মাশাল্লাহ
❤❤❤
Mubarak bad Pobetra Sohadaya Karbala Mubarak bad ❤❤❤
Mas allah
❤❤❤
মাশাল্লাহ
❤❤❤❤❤❤😂😂😂😂
মাশাল্লাহ
❤❤❤
Marhaba taheri vajan
আশেকে রাসুল তুমি তাহেরী সুন্নীয়তের জান । লাখো ভক্তের তুমি যে প্রাণ 😅😅😅😅😅😅 আলহামদুলিল্লাহ । দোয়া চাই ।
❤ allah amar kolizar tukra huzur taherir sate amake hasor nashor korio Amin ❤❤❤❤
❤ allah amar kolizar tukra huzur taheri k janmal hefajot a rakio gaibi help korio jeno eslamer besi besi ketmot Korte pare Amin ❤
❤❤❤ allah amar kolizar tukra huzur taherir sate amake hasor nashor korio Amin ❤❤❤❤
❤❤❤❤ taheri huzurer waz akdin na sunle gum asena ❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ মারহাবা আল্লামা তাহেরী হুজুর
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ মারহাবা আল্লামা তাহেরী হুজুর জিন্দাবাদ
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে 😊
অনেক সুন্দর হয়েছে
হুজুর আপনি পুলিশ এসপির বিরুদ্ধে কিছু বলেন না কেন 😭😭🙏
সময়োপযোগী আলোচনা ❤
❤❤❤
মাশাল্লাহ
মাশাল্লাহ মারহাবা অনেক সুন্দর ভয়েস❤❤❤❤
Mashallah best voice❤❤
❤❤❤❤
❤❤❤
মাশাল্লাহ
মাশাল্লাহ
❤❤❤
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
মাশাল্লাহ
❤❤❤
সময়ের সেরা বক্তব্য ❤❤❤
মা
মাশাল্লাহ
❤❤❤
😅😅😅
মাশাল্লাহ
❤❤❤
❤❤❤❤❤❤
বয়ানী হুজুর জিন্দাবাদ
অসাধারণ আলোচনা
হুজুর ঠিক কথা বলেছেন