সকল প্রকার মাসয়ালা-মাসায়েল জানতে চ্যালেনটি Subscribe করে রাখুন এবং Share করুন। Subscribe to our channel to hear more new research findings and keep pressing the bell button to receive regular update messages.
🔊 আমাদের এই চ্যানেলটি ইসলামের মৌলিক বিষয়ের আলোচনার প্রচার মাধ্যম । বিভ্রান্তি ও মতবিরোধ নিরসনে বক্তব্যগুলো সহজ-সরল ও প্রাণজল ভাষায় দালীলিকভাবে তুলে ধরাই আমাদের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য। যাতে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সকল প্রকার বিভ্রান্তি হতে মুক্ত হয়ে সঠিক বিষয়গুলো বুঝতে সক্ষম হন ।
আমাদের চ্যানেলে নিয়মিত যাদের ওয়াজ পাবেন-
Mufti Rezaul Karim Abrar Waz
Mufti Shafi Qasemi Waz
Mufti Lutfor Rahman Farazi Waz
Allama NuruL Islam Olipuri Waz
Mufti Misbahul Haque Waz
Mufti Habibullah Mahmud Kasemi Waz
allama khaled saifullah ayubi Waz
Mawlana Abdul Baset Khan
Allama junaid al habib waz
Mufti Hasan Jamil Waz
subscribe Link- bit.ly/2NKbKti
Channel Link- bit.ly/3kvP7Vu
© 2023 Mazhab Media. All rights reserved.
#মাযহাব_মিডিয়া
Пікірлер
মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤
মুরতাদ ও হারবী Awami কাফের হত্যা যেকোনো মুসলমানদের জন্য বৈধ। এ ব্যাপারে চার মাজহাবের সমস্ত ইমামদের মধ্যেই ইজমা আছে- ফোকাহায়ে কেরামদের বক্তব্য: (ক) ইমাম সারাখসী (রহঃ) বলেন, قال السرخسي: ولا شيء على من قتل المرتدين قبل أن يدعوهم إلى الإسلام لأنهم بمنزلة كفار قد بلغتهم الدعوة] المبسوط 120/10[ অর্থ: Awami মুরতাদদেরকে ইসলামের দিকে দাওয়াত দেওয়ার পূর্বে হত্যা করার মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। কেননা, এরা ঐসকল কাফেরের পর্যায়ে, যার কাছে দাওয়াত পৌঁছে গেছে। . (খ) ইমাম নববী (রহঃ) বলেন, قال الإمام النووي: وأما من لا عهد له، ولا أمان من الكفار: فلا ضمان في قتله على أي دين كان]روضة الطالبين 259/9[ অর্থ: যেসকল Malaun Hindu Awami কাফেরদের সন্ধিচুক্তি, আমান বা নির্দিষ্ট নিরাপত্তা চুক্তি নেই, তাঁকে হত্যা করার ব্যাপারে কোন জিম্মাদারী নেই। চাই সে যেকোন ধর্মেরই হৌক না কেন। (রওজাতুত তালেবীন- ৯/২৫৯) . (গ) ইবনু মুফলিহ (রহঃ) বলেন: ولا تجب بقتله ديّة ولا كفارة -أي الكافر من لا أمان له- لأنه مباح الدم على الإطلاق كالخنزير المبدع263/8 Awami কাফের এর সাথে যদি কোন ‘আমান’ না থাকে তাহলে তাঁকে হত্যা করলে কোন ধরনের দিয়ত বা কাফফারা ওয়াজিব হবে না। কেননা সাধারণভাবে তাঁর রক্ত Malu শুকুরের রক্তের ন্যায় বৈধ। (মিবদা’-৮/২৬৩) . (ঘ) ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) বলেন: الله تبارك وتعالى أباح دم الكافر وماله إلا بأن يؤدي الجزية أو يستأمن إلى مدة)[الأم 264/1( বরকতময় আল্লাহ তাআলা (malu Awami) কাফেরের রক্ত ও মাল বৈধ করে দিয়েছেন, তবে যদি সে জিযিয়া প্রদান করে অথবা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত নিরাপত্তা চুক্তিতে থাকে তাহলে নয়। ( আল-উম্ম ১/২৬৪) . (ঙ) ইমাম শাওকানী (রহঃ) বলেন, أما الكفار فدماؤهم على أصل الإباحة كما في آية السيف؛ فكيف إذا نصبوا الحرب…. السيل الجرار522/4]. “আর (Zionist hinduttobadi) কাফেরদের রক্ত মৌলিকভাবেই বৈধ, যেমনটা তরবারির আয়াতে রয়েছে। অধিকিন্তু যখন তারা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা হবে।” (আস-সাইলুল জিরার-৪/৫২২) . তিনি আরো বলেন: والمشرك سواء حارب أم لم يحارب: مباح الدم ما دام مشركًا] السيل الجرار 369/4.[ “(Awami) মুশরিক চাই সে যোদ্ধা হোক বা না হোক যতক্ষণ সে মুশরিক থাকবে ততক্ষণ তাঁর রক্ত বৈধ।” (আস-সাইলুল জিরার-৪/৩৬৯) . (চ) ইমাম মাওয়ারদী (রহঃ) “আহকামুস সুলতানিয়াহ” কিতাবে বলেন, “ويجوز للمسلم أن يقتل من ظفر به من مقاتلة المشركين ، محارباً وغير محارب” ] الأحكام السلطانية : الباب الرابع[ (malaun Indian Awami)মুশরিকদের মধ্যে যুদ্ধের উপযোগী যে কাউকে সুযোগ পেলেই হত্যা করা বৈধ। চাই তারা যুদ্ধরত হোক বা না হোক। (আহকামুস সুলতানিয়াহ”/চতুর্থ অধ্যায়)। . (ছ) বিভ্রান্তিসৃষ্টিকারীদের জবাবে প্রখ্যাত ইমাম আল্লামা বদরুদ্দীন ইবনে জামাআহ (রহঃ) (যিনি ইবনে কাছীর ও আল্লামা যাহাবীর শিক্ষক)এর স্পষ্ট বক্তব্য হলোঃ “يجوز للمسلم أن يقتل من ظفر به من الكفار المحاربين سواء كان مقاتلاً أو غير مقاتل ، وسواء كان مقبلاً أو مدبراً ، لقوله تعالى “فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ” (التوبة : 5) . islamer Birodhye যুদ্ধরত কাফেরদের যাকেই পাবে তাকেই হত্যা করা মুসলমানদের জন্য বৈধ। চাই সরাসরি সে gopali Police Army BGB RAB যোদ্ধা হোক অথবা না হোক। চাই সে যুদ্ধে গমনকারী হোক বা যুদ্ধ থেকে পিছনে থাকুক। দলিল হলো আল্লাহ তাআলার বানী: . “فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ” (التوبة : 5) . “অতঃপর মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও সেখানেই হত্যা কর, তাদেরকে বন্দী করো,অবরোধ করো এবং প্রত্যেক (thana, cantonment) ঘাঁটিতে ওঁৎ পেতে থাকো”। (সূরা তাওবাহ-৫) [تحرير الأحكام في تدبير أهل الإسلام ص 182 ফতওয়া: শাইখুল হাদিস আবু ইমরান হাফি. এটাই হলো হারবী কাফের ও মুরতাদ হত্যার মৌলিক নীতিমালা। ইসলামে হারবী কাফের ও মুরতাদদের কোনো আমান নাই এবং এদের বিনা কারনে কেউ হত্যা করবে বা তাদের সম্পদ দখল করলে কোনো পাপ বা শাস্তির বিধান নেই। . এমন মুরতাদ বা হারবী কাফের যে সমাজে কুফুরি প্রতিষ্ঠা করতে চায় না- আগ্রাসী শত্রুদের এজেন্ডা বাস্তবায়নকারীও নয় এমন ব্যক্তিদের হত্যা করাই শরিয়তে মুবাহ। . কিন্তু এই হারবী Islambirodhi Awamiligue কাফেররা যখন আগ্রাসী শত্রুর সাথে মিলিত হয় তখন এদের হত্যা করা ওয়াজিব। হে যুবক জেগে উঠো: আওয়ামী লীগ একটা ধর্ম। আপনি মানেন আর না মানেন। যেখানে বঙ্গবল্টু নবী। মুজীবের আদর্শ এবং ৭১ এর চেতনা তাদের দ্বীন। ঠিক আইয়ামে জাহিলিয়াতের মত, আল্লাহকে খোদা মানে কিন্তু দ্বীন ইবরাহীমের মানতো না। দলগত মুরতাদ বিভিন্ন বাহিনীকে আখ্যা দেওয়া হয়, অথচ এদের ব্যপারে কেও কিছু বলে না। ভারতে 'জয় শ্রীরাম' আর বাংলাদেশে 'জয় বাংলা'! ভারতে মুসলিমদের কে পিটিয়ে জয় শ্রী-রাম বলানো হয় আর বাংলাদেশে আমাদের ভাইদের পিটিয়ে জয় বাংলা বলানো হচ্ছে। ভারতের RSS আর বাংলাদেশের ছাত্রলীগের মাঝে কোন পার্থক্য নেই। উভয়দলই উগ্র সন্ত্রাসী।
আওমীলীগের অঙ্গসংগঠন চুর মোনাই দরবার পীর রেজু -ফজু
জামাত ইসলামের সবাই সত্তটা বলে না কিন্তু আপনি বলছেন এই জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
Ma sha allah❤
আমরা সাধারণ মানুষ। আমাদের মাঝে ভ্রান্তি ছড়াবেন না। সব সময়ই সত্যি তথ্য পরিবেশন করুন। মিথ্যা প্রমাণিত হলে সে কি মুসলিম থাকে?
হবে না এ কথা শুনি নাই আপনি মিথ্যা ছড়াবেন না
আল্লাহ তায়ালা আহলে হাদিস জাহেল বেকুব থেকে হেফাজতে রাখুক আমিন
তাদের বক্তব্য পড়লাম এবং বুঝতে পারলাম। তারা বলতে চাচ্ছে আপনি লা-মাযহাবীদের বিরুদ্ধে বলেন আমাদের ভালো লাগে। নবীজি মাটির তৈরি এই কথা আল্লাহ এসে বললেও বিশ্বাস করব না।
জাহেল।
যুক্তি পূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
ছাগল যদি কথা বলতে পারতো তাহলে সে বলতো যে তাদেরও একজন রাছুল ছিল যার নাম "ছাগলুল্লাহ", তবে আফছোছ সেই "রাছুল" মারা যাওয়ার পরে আল্লাহ আর কোনো ছাগলের উপরে আয়াত নাযিল করেন না ভবিষ্যতের ছাগলদের হেদায়েত দান করার জন্য, একটি বিশেষ ধর্মের সাথে মিল আছে !!! 🇧🇩🇧🇩
Alhamdolellah hanafe
😢
গুগল থেকে শিখলে খুব লাগে?? আপনাকে পাবো কোথায়। কাউকে জিজ্ঞেস করলে কিছু বলতে পারে না। গুগল সেখানে সাথে উত্তর দিয়ে দেয়। তাই আমি গুগল বাদ দিতে পারছি।
হুজুরকে এই কুরআন থেকে নেওয়া বুকে হাত বাধার দলিল গুলি ভালো করে পড়ার জন্য এবং যাচাই করার জন্য অনুরোধ করছি। *•আলী (রাঃ) হতে নামাযে বুকের উপর হাত বাঁধার প্রমাণ:-* ইমাম বুখারী রহিমাহুল্লাহ বলেছেন, قَالَ مُوسَى : حدَّثنا حَماد بْن سَلَمة، سَمِعَ عاصما الجَحدَرِيّ، عَنْ أَبيه، عَنْ عُقبة بْن ظَبيان، عَنْ عليٍّ، رَضِيَ الله عنه : {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وانحَر} وضع يده اليمني على وسط ساعده على صدره- রাসূলের সাহাবী আলী রাযিআল্লাহু আনহু {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وانحَر}-এর তাফসীরে বলেছেন, ‘এর দ্বারা নামাযে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের বাহুর মধ্যখানে বুকের উপর রাখা উদ্দেশ্য’। [. বুখারী, আত-তারীখুল কাবীর ৬/৪৩৭, সনদ সহীহ।] *•আনাস (রাঃ) হতে নামাযে বুকের উপর হাত বাঁধার প্রমাণ:-* فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ ইমাম আবুশ শায়েখ আল-আসবাহানী রহিমাহুল্লাহ (মৃ. ৩৬৯ হি.) বলেছেন, ثنا أَبُو الْحَرِيشِ الْكِلَابِيُّ، ثنا شَيْبَانُ، ثنا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، ثنا عَاصِمٌ الْجَحْدَرِيُّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عُقْبَةَ بْنِ صُهْبَانَ كَذَا قَالَ : إِنَّ عَلِيًّا رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ فِي هَذِهِ الْآيَةِ {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ} قَالَ : وَضْعُ يَدِهِ الْيُمْنَى عَلَى وَسَطِ يَدِهِ الْيُسْرَى، ثُمَّ وَضَعَهَا عَلَى صَدْرِهِ- রাসূলের সাহাবী আনাস রাযিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা আছে যে, আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ আয়াতের তাফসীরে বলেছেন, এর দ্বারা নামাযের মধ্যে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের বাহুতে (কনুই থেকে হাতের কব্জি পর্যন্ত) রেখে বুকের উপর রাখা বুঝানো হয়েছে। বায়হাকীর বর্ণনায় রাবীর সন্দেহ আছে যে, এটা আনাস রাযিআল্লাহু আনহু-এর তাফসীর নাকি তিনি আল্লাহর তাফসীরকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মাধ্যমে বর্ণনা করেছেন’। [. সুনানে কুবরা বায়হাকী হা/২৩৩৭; আবুশ শায়েখ আসবাহানী, কিতাবুত তাফসীর; দুর্রে মানসূরের বরাতে ৮/৬৫০। হাদীসটি শাহেদের কারণে সহীহ।] *•ইবনু আববাস (রা)-এর হাদীস ‘فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ’* ইমাম ইবরাহীম বিন ইসহাক আল-হারবী (মৃ. ২৮৫ হি.) বলেছেন, حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي الْأَسْوَدِ حَدَّثَنَا أَبُو رَجَاءٍ الْكُلَيْبِيُّ عَنْ عَمْرِو بْنِ مَالِكٍ عَنْ أَبِي الْجَوْزَاءِ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ : {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ} قَالَ : وَضَعَ يَدَهُ عِنْدَ النَّحْرِ- কুরআনের মুফাসসির আব্দুল্লাহ বিন আববাস রাযিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা আছে যে, {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ} {তুমি তোমার রবের জন্য সালাত পড় ও নহর কর}-এর তাফসীরে তিনি বলেছেন, নামাযে নহরের কাছে (বুকের কাছে) হাত রাখা উদ্দেশ্য। [. হারবী, গরীবুল হাদীস ২/৪৪৩, সনদ সহীহ।] ইমাম সুয়ূতী রহিমাহুল্লাহ বলেছেন, وأخرج ابن أبي حاتم من طريق أبي الجوزاء عن ابن عباس في قوله : {وَانْحَرْ} قال وضع اليمين على الشمال عند النحر في الصلاة، ففي الآية مشروعية ذلك- ‘কুরআনের মুফাসসির আব্দুল্লাহ বিন আববাস রাযিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা আছে যে, {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ} {তুমি তোমার রবের জন্য সালাত পড় ও নহর কর}-এর তাফসীরে তিনি বলেছেন, এতে নামাযের মধ্যে নহরের কাছে তথা বুকের উপর হাত রাখা উদ্দেশ্য। সুতরাং এই আয়াতে এ কথাটির শরীয়তসম্মত হওয়া ও প্রমাণ রয়েছে’। [. আল-ইকলীল ফী ইসবাতিত তানযীল পৃ. ৩০০।] তাহকীক : এ বর্ণনাটি হুকমী মারফূ। কেননা স্রেফ রায় ও ইজতিহাদ দ্বারা {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ} -এর এই তাফসীর করা যেতে পারে না। আর এই হুকমী মারফূ হাদীসটি পূর্বে আলোচিত আনাস রাযিআল্লাহু আনহু-এর মারফূ হাদীসের জন্য সহীহ শাহেদ হয়েছে। কেননা এর সনদটি একেবারেই সহীহ।
মাশাআল্লাহ
আপনি আহলে হাদীসদের কে কোন ঠাসা করার৷জন্য আোপনার যে পায়তারা কোরআন হাদীসে কোন যায়গায় লিখাআছে ইমাম হানিফার নাম।
আল্লাহ হজরত কে নেক হায়াত দান করুন সুন্দর আলোচনা করার জন্য
আল্লাহ তায়ালা হযরত কে হায়াতে বরকত দান করুক আমিন এবং সকল ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজতে রাখুক আমিন
ভাই আপনি ভাবে উদাহরণ দিয়ে বলেছেন আমি আপনাকে একটা উদাহরণ দেই মাগরিবের নামাজ 3 রাকাত বৈঠক না দিয়ে এক সাথে পড়লেন আপনার নামাজ কি হবে। ঠিক তেমনি কোরআন ও হাদিসের যেভাবে নামাজ আদায় করার কথা বলেছেন, ঠিক তেমনি তালাক কথাটি ও বলা হয়েছে ভাই।কারো সাথে প্রতিযোগিতা করে মানুষ জীবন নষ্ট করে দেয়া ঠিক না ভাই। আমি সাধারন মানুষ আসলে হাদিস বা হানাফি এগুলো বুঝিনা ভাই
বেদাতি
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালা হযরত কে হায়াতে বরকত দান করুক আমিন এবং সকল ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজতে রাখুক আমিন
আল্লাহ তায়ালা হযরত কে হায়াতে বরকত দান করুক আমিন এবং সকল ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজতে রাখুক আমিন
আল্লাহ তায়ালা হযরত কে হায়াতে বরকত দান করুক আমিন এবং সকল ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজতে রাখুক আমিন
আল্লাহ তায়ালা হযরত কে হায়াতে বরকত দান করুক আমিন এবং সকল ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজতে রাখুক আমিন
ইসলামের রাস্তা হলো নিশ্চিত জাহান্নামে যাওয়ার রাস্তা কারণ ১৭:১৫নং আয়াতে আল্লাহ বলেন "কোন রাসুল না পাঠানো পর্যন্ত আমি কাউকেই শাস্তি দান করি না" অর্থাৎ জাহান্নামে পাঠান না, সুতরাং আল্লাহ "মুহাম্মদ(সাঃ)" নামক একজন রাসুলকে মক্কায় পাঠিয়ে তার উপরে কোরান নাযিল করেছেন আপনাকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য !!! 🇧🇩🇧🇩
❤❤❤❤❤❤
Allah apko hayat me barkat de
হে আল্লাহ আমাদের কে মাফকরেন আমিন ছুম্মা আমিন
Kono din ki keo dekhesen, footpath er gastric, alser, cancer soho je kono jotil osuker ousod bikreta canvaser er challenge grohon kore kono FRCS,FCPS,MD,MBBS dr canvaser er sathe meeting a bosesen ? Othocho oi canvaser prottek din e challenge ditesen oi bisesoggo doctor der. Br. Rahul r Alem e din Deobond er bisoyta thik ei rokome.
সুরা ফাতিহা কোন পরার অন্তর্ভুক্ত?
আবুল কাশেম ভাই লামাঝাবিরা ইস্লমের চির শত্রু অরা সিয়াদের ছাইতেও খারাপ,
মুফতি হামিদ জাহেরি মাদ্দাজিলহুল আলী,হুজুরের কথাগুলি ১০০% সঠিক।
No munajat do in mecca after 5 times of jamat .
ভাই আরও এক যুগ পড়া লেখা করে সুন্নাত ও বিদআতের পরিচয় ভালো ভাবে জেনে তার পর কথা বলুন। এখন বক্তব্য দেয়া বন্ধ করুন।
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আববাস (রাঃ) বলেন, ‘রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হযরত আবুবকর (রাঃ) ও হযরত ওমর (রাঃ)-এর খিলাফতের প্রথম দুই বছর পর্যন্ত এক মজলিসে তিন তালাক প্রদানকে একটি (রাজঈ) তালাক গণ্য করা হ’ত’।[5] পরবর্তীতে হযরত ওমর (রাঃ) এক মজলিসে তিন তালাক প্রদানকে যে তিন তালাক হিসাবেই কার্যকর করেছিলেন সেটি ছিল উদ্ভূত সমস্যার প্রেক্ষাপটে একটি সাময়িক ইজতেহাদী ও প্রশাসনিক ফরমান মাত্র। তালাকের আধিক্য বন্ধ করার উদ্দেশ্যে তিনি এই কঠোরতা আরোপ করেছিলেন। অবশ্য এই ইজতেহাদী ভুলের জন্য তিনি শেষ জীবনে দারুণভাবে লজ্জিত ও অনুতপ্ত হন। কারণ এতে কোন ফায়দা হয়নি।[6] এ বিষয়ে ইবনু আববাস (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হ’লে তিনি বলেন, তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর মধ্যেই উত্তম দৃষ্টান্ত নিহিত রয়েছে
এক সাথে ৫ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ আদায় করে পেললে ৫ ওয়াক্ত নামাজ কি আদায় হয়ে যাবে হুজুর???? যদি না হয় পবিএ কোরআন বললো তালাক তিন মাসে দিতে হবে তাহলে সেটা এক সাথে দিলে কিভাবে হবে জানাবেন?????
আচ্ছা ইসলাম কি কোরআন ও নবীর শাসনআমলের বাহীরে গিয়ে সাহাবী হযরত ওমরের শাসন অনুযায়ী চলবে? বিনয়ের সাথে জানতে চাই??
মুফতি সাহেব আপনি মিথ্যাচার করছেন,ব্রাদার রাহুল হিন্দু ছিলেন না, ভালোকরে জেনে বক্তব্য দেন তাতে ইজ্জত বাড়বে।
ওয়াজ মাহফিল হলো এক ধরণের ধর্মব্যাবসা, ধর্মব্যাবসা করে মাল কামানো ইসলামে হারাম, যারা হারাম কাজ করে তাদেরকে বলা হয় "হারামী" সুতরাং এইসব গলাবাজ ওয়াজীমোল্লারা "হারামী" কারণ তারা ধর্মব্যাবসা করে মাল কামায় l ওয়াজীমোল্লার "আল্লাবাজী" মাল কামানোর ধান্দাবাজী !! 🇧🇩🇧🇩
লা মাঝহাব গালিব রফিক বিন সাইদ আব্দুর রাজ্জাক বিন সাইদ ৃজাল হাদিস বলেন জাল কথা বলে ডীলা কুলুপ বেবহার করেনা হিন্দু দের মত একাদিক মত। লা মাজহাবরাএকাদিক মত একাদিক মাজ হাব
আহলে হাদিস নয়তো তাহারা আহলে জাল হাদিস বেদাতি আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ রফিকুল ইসলাম বিন সাইদ মুজাফফর বিন মুহ সিন
Allahpak hujurke hayete toyeba dan korun.
Toi kar satro ami jante cai
মোয়াবিয়া ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন মক্কা বিজয়ের পর । তিনি কি ভাবে ওহি লেখক হয় ? আপনার কথায় মিথ্যা আছে
আমার ভাল লাগে
সুন্দর একটা ওযাজ
ভাই একটা গঠনা কাটা উচিৎ হয় নাই