Abdullah Ibn Mahmud is a published author of Bangladesh. Graduating from Bangladesh University of Engineering & Technology (BUET), he completed his MBA from Institute of Business Administration (IBA), Dhaka University. Besides working on the corporate sector of the country as brand specialist, he spends his time researching, making audio & video contents online and writing books.
Пікірлер
আচ্ছা,বাংলাদেশে কি সঠিক ইতিহাস পড়ানো হয়? শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধ চলাকালীন পুরা সময়টা বন্দি ছিলেন-তাহলে যুদ্ধ পরিচালনায় কার অগ্রনী ভূমিকা ছিল তা কি বাংলাদেশ জানে?
ছোট বেলা থেকে এই বিষয়টা জানার খুব ইচ্ছা ছিল, আজ আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ ❤❤
www.youtube.com/@Insurancepolicybd
আর আমরা তাদেরকে পরীক্ষার খাতায় খুভ ধুলাই দেই 😂
কনটেন্টটি সত্যি অসাধারণ, সেই সাথে ১৯৭২-১৯৭৫ এর সঠিক ইতিহাস জানতে চাই
Kun sundor video
নিজের দেশের কোন অংশ যদি কেউ আলাদা করে নিতে চায় তো জান প্রাণ দিয়েই চবে নিজেদের জন্য ভাগ হয়ে না যায় এটা দেশের প্রতি মহব্বত। এটাই দেশ প্রেম। যদি আমাদের এই ছোট দেশটা দেশটার কোন অংশ যদি আলাদা করে নিতে চায় কেউ কিংবা ষড়যন্ত্র করে তাহলে আমরাও চাইবো যে আমাদের দেশটা ভাগ না হোক এটাই স্বাভাবিক। সেক্ষেত্রে পাকিস্তান জয় করেছে তা ঠিক আর আমাদের দিক থেকে এটা ঠিক ছিল যে আমরা বঞ্চিত ছিলাম তাই আমরা সংগ্রাম করেছি। আর এই সুযোগটা নিয়েছে ভারত। কারণ ও জানতো পাকিস্তান যদি পূর্ব ও পশ্চিম একত্রে থাকে তাহলে ভারতের জন্য এটা কঠিন হবে যে চষে খাওয়া আর মুসলিমরা থাকবে শক্তিশালী এ কারণে ভারত ও ইন ধন দিয়েছে। এবং পুরো মাত্রায় সফল হয়েছে। এখন দাদাগিরি দেখায় না এটা তারই পরিণাম
ভাই কোটা আন্দোলন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ নিয়ে ডকুমেন্টারি ফিল্ম তৈরি করুন যেথায় থাকবে সত্য ঘটনা
সব জায়গাতেই কিন্তু রহস্যময় ভাবে ভারতের নাম আছে যেটা আমরা ওই পরিমাণে পাই না ।
2024 2nd Freedom
In a word,,,, Pakistan is just a bla bla bla bla....... I'm very fortunate that I'm a Bangladeshi.....
দেশ স্বাধীন আজ আমাদের হাসিনার থেকে ❤❤ এই বিষয় টা জানার ইচ্ছে আগে থেকেই ছিল। আজ ভিডিও টা একাই সামনে এলো💖
আমরা বাংলাদেশীরা মুক্তিযুদ্ধের যে ইতিহাস পড়ি তার ৮০-৯০% ই মিথ্যা। সবই আওয়ামী কুত্তলীগের বানোয়াট কাহিনী।
ইতিহাস এই দেশে ইচ্ছা মত বানানো হয়। আমরা মুক্তিযুদ্ধ সহ পরবর্তী সব ইতিহাস জানতে চাই,ভাই।
Jemon ajke Hasina krtese...itihas repeat hosse
পাকিস্তানিরা তো সাধারন মানুষকে হত্যা করেনি, শুধু যারা সেনা বা মুক্তি বাহিনি যোদ্ধা ছিলো তাদের হত্যা করেছে, তাহলে সেই জায়গায় আজ হাসিনা সরকার নিজেদেশের সাধারন ছাত্র ছাত্রীদের ছোটবড় মানুষেদের কেন হত্যা করছে
তুমি ইতিহাসের বালও জানো না। বাংলাদেশ হল ভারতের ষড়যন্ত্রের ফসল। ভাল করে বংগবংগ ও দ্বিজাতিতত্ত্ব পড়ো। তবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমদের কাছে এক স্মরণীয়। তাই বলে পাকিস্তানের কাছেও হবে এটা তোমার মত আবুল ভাবতে পারে।
আচ্ছা অনেক কিছুই জানতে পারলাম। দয়া করে জহির রায়হানকে দেশ স্বাধীনের পর কি কারনে গুম করে খুন করা হয়েছিল সেটা জানাবেন।
নাপাকিস্তান নিকৃষ্ট একটা দেশ
আবার দুই দেশ এক হয়ে যান ।
ইতিহাস হচ্ছে পরজিতার নামে বিজেতার এক রাস কুচ্চা রটনা
বাংলাদেশ পাকিস্তানের অঙ্গ হয়েও কী পরিমান দুরমুশ হচ্ছিল তা ইতিহাসে স্পষ্ট। পাকিস্তানের অংশ থাকলে আজ হয়তো ঠিকঠাক খেতেই পেত সেদেশের লোকজন। দুদেশের ইতিহাস থেকেই এটা পরিষ্কার বাংলাদেশ বলে একটা দেশ হয়েছে ইন্ডিয়ার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদতে। কার লাভ সেটা বড় কথা নয়, ইন্ডিয়া না সাহায্য করলে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের লোকজন যে দুরমুশ হয়েই যেত তা স্পষ্ট। এখন প্রশ্ন হল, বাংলাদেশ তার প্রতিদান বা কৃতজ্ঞতা কি কলাগাছ থিওরিতে দিচ্ছে? বেইমানি কি ওদের রক্তে?
এর মধ্যে একটা কথা ঠিক হিন্দুরা ছিল বলে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে
খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ স্যার এমন সুন্দর ভিডিও উপহার দেয়ার জন্যে।
আচ্ছা তারা যেমন ভুল পড়ছে তেমন কি বাংলাদেশের মানুষরেও কি ভুল পরেছে নাকি
অসাধারণ লাগছে সাবস্ক্রাইব করা হলো
সত্যি কথা হলো ভারত ছাড়া বাঙলদেশ হত?
😮 পাকিস্তানি জনগণ ও সরকারের এক দম ঠিক বলেছেন
এখানে তো পাকিস্তানের কোনো দোষই ছিলো না। সব জায়গাতেই ভারত।এমনকি বাংলাদেশের যুদ্ধ পাকিস্তানের সাথে হয় নাই ভারতের সাথে হয়ছে।এবং বর্তমান বাংলাদেশেরও এই অবস্হা শুধু ভারতের জন্য।আমাদের ইতিহাস বিকৃত করা হল
সবকিছু ঠিক আছে তবে ভারত যে কোন স্বার্থে আমাদের উপকার করেছে সেটা পরিষ্কার করলে ভালো হতো।
শেখ হাসিনার মতো আর কি। ইতিহাস বিকৃতি করে
Pakistan always right 👍
তখন আর এখন শুধু দূরে
এইটা একেবারে সত্যিই কথা যে, ভারতের প্ররোচনায় ও নীল নকশায় এই দুইটি দেশ আলাদা হয়েছে। ভারত কোন দিন আমাদের বন্ধু নয়। অদূর ভবিষ্যতে ভারত আমাদের দেশ দখল করার সম্ভাবনা আছে। কারণ তারা নিজেদেরকে অখণ্ড ভারতে পরিনত করতে চায়। আর ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী দীর্ঘ ৯ মাস আমাদের দেশে কি পরিমাণ নিঃসংশতা চালিয়েছে সেই কুকৃর্তীর কথা কখনোই তাদের পরবর্তী প্রজন্মকে পড়াবে না।
সত্য কথা তবে আমার মনে হয়, ভারত ইচ্ছে করেই পাকিস্তান এর মত মুসলিম রাষ্ট্র কে আলাদা করেছে 😢😢😢
Omg. Bd te kichu bainchut ache pakisthan er sathe sohomot prokash kore😢
পাকিস্তান দেশটাই কুত্তার জন্ম।আজীবন পাকিস্তান কে ঘৃণা করে যাব।
Indian boycot
আমি একজন ইতিহাসের স্টুডেন্ট। একটা জিনিস কি দেখছেন খেয়াল করে , পাকিস্তানের বই-পুস্তক এমন কিছু লেখা হয়নি যাতে বাংলাদেশ পাকিস্তানের ঘর শত্রু। বাংলাদেশের ইতিহাস গুলোতে এমন ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যাতে পাকিস্তান আমাদের শত্রু ভারত আমাদের বন্ধু। আজ বাস্তবতা আমাদের সামনে আমরা দেখতে পাচ্ছি আসল দোষী কারা ভারত এই দেশটাকে লুটেপুটে খাওয়ার জন্যই বাংলাদেশকে আলাদা করল । আমরা মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি বানানো গল্প অনেক বই পড়েছি। যেখানে নবীদের ভুল হয় সেখানে বঙ্গবন্ধুর কোন ভুল নেই বইয়ের ভিতরে বাহ কি ইতিহাস🤧
Respect India ❤
উনি না।
Informative...
পাকিস্তান ব্যর্থ রাষ্ট্র
প্রত্যেক দেশেই নিজেদের মত করে ইতিহাস লেখা হয়। বাংলাদেশও ব্যতিক্রম নয়। মৌলানা ভাষানী , সোহরাওয়ার্দী ও এ,কে ফজলুল হক বা আগের ও পরের অনেক নেতা নেত্রী সম্বন্ধে কিছু্ই লেখা নাই।
kzread.info/dash/bejne/nZtomteqg5XFqso.htmlsi=MD_2xpPfPheGCUI1
পাকিস্তানিদের যুক্তি সত্য
কিছুদিন পর যদি চট্টগ্রাম কিংবা সিলেট আলাদা হতে চাইবে তখন সেই যুদ্ধকে কে আমরা তাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা বলবো না বিচ্ছিন্নতাবাদী বলবো?
ওইটা কি পশ্চিম পাকিস্তান মুক্তিযুদ্ধ ছিল নাকি ভারত যুক্তিযুদ্ধ ছিল? জনগণের নিকট প্রশ্ন রইলো। নাকি মুক্তিযুদ্ধ ও ভারত যুক্তিযুদ্ধ দুইটাই সত্যি?
Tnxs a lot. A topicet upor video korar jonno
সর্বশেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার পর ব্রিটিশদের 190 বছরের অত্যাচার থেকে উপমহাদেশ স্বাধীনতা লাভ করলে 1947 সালে পূর্ব পাকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তান অঙ্গরাজ্য নিয়ে পাকিস্তান রাষ্ট্র আর এর মাঝখানে বৃহত্তম ভারত। এরপরও সাধারণ মানুষের শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়নি, বিভিন্ন কৌশলে পূর্ব পাকিস্তানীদের ঠকানো হতো '৫২ ভাষা আন্দোলন, '৬৬ ছয় দফা দাবি, '৬৯ এর গণআন্দোলন, ৭০এর সাধারণ নির্বাচন এবং '৭১এর মহান মুক্তিযুদ্ধের কথা সকলে জানেন। ৭মার্চের ভাষনে শেখ মুজিবুর বলেছিলেন 'এবারের সংগ্রাম- মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম- স্বাধীনতার সংগ্রাম"। ২৬মার্চে জিয়াউর রহমান যুদ্ধের কথা জানালে বাংলার বীর সন্তান ও সচেতন নাগরিকরা তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে যুদ্ধে যোগ দেন। ভারত ও এসুযগে আগুনে হাওয়া দিলো তারা চাচ্ছিল মুসলিম শক্তিকে ভেঙ্গে দিতে আর বাংলার সন্তানেরা চাচ্ছিল একটি স্বাধীনতা। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত এবং ২ লক্ষ নারীর সম্ভমের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জন হলেও বর্তমান অবস্থা সকলেই জানেন। এদেশে এক শ্রেণীর লোক আছে যারা ব্রিটিশ ও পাকিস্তানিদের চেয়েও নিষ্ঠুর ও বর্বর, তারা ক্ষমতা নিজের হাতে রাখতে সাধারণ মানুষের উপর নির্যাতন চালায়। এখন দেশের প্রায় প্রত্যেকটি পর্যায়ে দু'টি ভাগে বিভক্ত, নাগরিক সুবিধা পাওয়া যাচ্ছেনা সরকারি দলীয় নেতার বা প্রজাতন্ত্রের বড় কোন পদের কর্মকর্তার মনোনীত কোন ব্যক্তিকে খুশি করতে না পারলে। এদেশের সরকারি দলের ছাত্র সংগঠনের হাতে ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকা লাঞ্চিত। সরকারি দলের শ্রমিক সংগঠনের দ্বারা আমার দেশের মা- বোনেরা ধর্ষিতা। এছাড়া প্রত্যেকটি পর্যায়ে সরকারি দলের লোকজন অধিক পরিমাণে সুবিধা নিচ্ছে, কেউ কোন প্রতিবাদ করেনা নির্যাতনের ভয়ে। প্রজাতন্ত্রের কিছু অসৎ কর্মকর্তা-কর্মচারী নিজেদের মতো করে রাজতন্ত্র কায়েম করেছে। লোভী শ্রেণীর মানুষ আলাদা আলাদা মহান সাহেবের ভক্ত বলে নিজেদের পরিচয় দিলেও আদর্শে বিন্দুমাত্র এদের অনেকের নেই। সংসদে বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা গুম হয়ে যাওয়ার ভয়ে নিশ্চুপ হয়ে থাকে। দেশের ৬৪ ভাগ সাধারণ মানুষ মনে করে রাজার হুকুম স্বর্গ দিয়ে যায়, যারা কখনোই স্বাধীনতার স্বাদ পায়নি। অনেকের মতে সরকার বাড়িওয়ালা জনগণ ভাড়াটিয়া, নির্দিষ্ট পরিমাণ ভাড়া (কর) দিয়ে বসবাস করে। সরকারের স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদ করার সাহস কারু নেই, প্রতিরোধ করার সাহস যাদের আছে তারাও সঙ্গবদ্ধ ভাবে প্রতিবাদ করতে পারছেনা, জঙ্গি বা মাদক ব্যবসায়ী আখ্যা দিয়ে রাজকর্মচারী দ্বারা খুন করতেছে। এদেশের মাটিতে বাঙ্গালীর স্বাধীনতা পাওয়া সম্ভব নয়। আমি এদেশের সচেতন নাগরিকদের আন্তরিক ভাবে অনুরোধ জানাবো আপনারা এমন অবস্থার প্রতিরোধ গড়ুন। "৩ দফা দাবি" ১. দেশের গণতান্ত্রিক সরকার হবে নির্বাচন কালীন সরকার। তবে তিনি সেই পদের বিপরীতে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করতে পারবেন না। ২. দেশে দলীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ করে, গণভোটে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের ভোটে মন্ত্রণালয় এবং সরকার গঠন করতে হবে। ৩. ভোট কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে গণনা করতে হবে, যেন একজন ব্যক্তি একাধিকবার ভোট না দিতে পারে। জনগণের দেওয়া ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধি নির্ভয়ে জনগণের কথা বলবে। সরকারি বা বিরোধী দল না থাকলে, সরকারি দল বলে কেউ বেশি সুবিধা পাবে আর বিরোধী বলে কাউকে নির্যাতিত হতে হবেনা। নাগরিক সুবিধা পাওয়ার জন্য সরকারি দলের কর্মী হতে হবেনা। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে সরকারি বা বিরোধী দল না থাকায় কারো চরিত্র হনন করে কথা বলবে না। যেকোন সংসদ সদস্য মন্ত্রণালয় বা সরকারের কোন ভুল কাজের সমালোচনা ও প্রতিবাদ করতে পারবেন। সংসদ সদস্যের কথা বলার সময় মাইকের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হবে না। রাজনৈতিক দল গণ আন্দোলনকে কাজে লাগিয়ে সরকার পতনের চেষ্টায়, অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে সম্পদ ও সুনাম নষ্ট করবে না। ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার ইচ্ছায়, কেউ ক্ষমতার অপব্যবহার করে পাহাড় পরিমান অবৈধ সম্পদ অর্জনের চেষ্টা না করে, ক্ষমতা না থাকলেও সকলেই যেন তাকে মনে রাখে ও সম্মান করে বা তাকে নিয়ে যেনো খারাপ সমালোচনা না করে, সেজন্য সময় থাকতেই সঠিক ভাবে দ্বায়িত্ব পালন করতে সচেষ্ট থাকবে। একটি নির্দলীয় ও গণতান্ত্রিক অবস্থার মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়,,, ----------- মোঃ সেলিম রেজা
ভাইয়া একটা প্রশ্ন আছে সেটা হল পাকিস্তানের কোন ছাত্র বা ছাত্রী যদি সৎসাহস নিয়ে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের যুদ্ধ সম্বন্ধে সত্যিটা পরীক্ষার খাতায় লেখে তাহলে তাকে কি করা হবে ?
@@tasmiya234 পাঠ্যপুস্তকের সাথে না মিলায় নাম্বার দেয়া হবে না