Dr. Mohammad Monzur-E-Elahi
Dr. Mohammad Monzur-E-Elahi
ড. মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী একাধারে একজন গবেষক, শিক্ষাবিদ, ইসলামিক স্কলার ও লেখক, অন্যদিকে তিনি একজন দা‘ঈ ইলাল্লাহ ও স্বনামধন্য মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। ইসলামী গবেষণা, ইসলাম প্রচার ও টিভি/ইউটিউব চ্যানেলে আলোচনার মাধ্যমে তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত। তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত রয়েছেন।
২০০৪ সাল থেকেই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বিভিন্ন টিভিতে তিনি ইসলামিক আলোচনা, প্রশ্নোত্তর সেশন ও উপস্থাপনায় অবদান রেখে আসছেন। দেশে ও দেশের বাইরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত সেমিনার ও লেকচার সেশনে এবং বহু আন্তর্জাতিক ইসলামিক সেন্টার ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে তিনি জ্ঞানগর্ভ আলোচনা পেশ করেছেন।
তিনি বাংলাভাষা-ভাষীদের মধ্যে বিশুদ্ধ ও বস্তুনিষ্ঠ জ্ঞান ও শিক্ষা প্রসারের উদ্দেশ্যে তাইবাহ একাডেমি ও কুল্লিয়াতুল কুরআনিল কারীম ওয়াদ-দিরাসাত আল-ইসলামিয়াহ প্রতিষ্ঠা করেন।
Пікірлер
জাজাকাল্লাহু খাইরান
জাজাকাল্লাহু খাইরান
Faltu hadis ..
Mashaalla Mashaalla Allah Amadar sobai khoma koruk Ameen 🕋🕋🕋🕋🕋
জাজাকাল্লাহু খাইরান
জাজাকাল্লাহু খাইরান
জাজাকাল্লাহু খাইরান
জাজাকাল্লাহু খাইরান
জাজাকাল্লাহ খায়রান সম্মানিত প্রিয় উস্তায।
Mashaalla Mashaalla,Allah sobai k gibot thaka bachar toufiq dau Ameen 👍👍💯💯🕋🕋🕋
Allah humma amin yeeea robbal alamin
Amar khub iccha ekjon boro saikher moto sobaike sikhate chai inshallah ekdin ami parbo
Assalamualaikum hujur dua korben jeno apnar moto manush hote pari Inshaallah jeno taratari sikhte pari Inshaallah jeno apnar kotha bolte pari sokolke bujhate pari Inshaallah
Jazakallah
Ameen ameen ameen ameen ameen ameen ameen ameen ameen ameen
Assalamualaikum hujur Amio apnar moto manush hote chai inshallah
Mashallah alhamdulillah Allahu akbar
অমুসলিম দেশ ছেরে কি তাহলে অন্য দেশে চলে যাবে??? অনেকের জন্ম দেশ আছে অমুসলিম দ্বশ।
আশুরা নিয়ে আলোচনা/খোতবা গুলো এমন হওয়াই উচিত ছিল! জাজাকাল্লাহ খাইরান 💜
স্যার ওয়াজ করার সময় আপনি যখন ইংরেজি বলেন তখন সাথে সাথে সেই ইংরেজির অর্থ বলে দিবেন নাহলে স্রোতারা সেই ইংরেজি নিয়ে ধাধায় পরে যাবে কারন হয়ত আপনি ইংরেজি জানেন কিন্তু আপনার স্রোতারা সেটা বুঝেনা জাজাকাল্লাহু খইরন
মাশা-আল্লাহ
মাশা আল্লাহ
Allah apnake nek hayat din monjur bhai
❤❤❤❤
জাযাকাল্লাহু খাইরান এই প্রশ্নটা আমি খুজছিলাম আলহামদুলিল্লাহ
সবাই আমার জন্যা দোয়া করবেন আমার দোয়া য়েন কবুল হয়। আল্লাহ য়েন আমার দোয়া কবুল করে সবাই মন থেকে আমিন বলে য়ান
স্ত্রী যদি ভাইকে দান করেন, তাহলে স্ত্রী'র সন্তান দের বঞ্চিত করছে কিনা? স্বামী তার ভাইদের ওয়ারিশ সম্পত্তি দিয়ে দিলে স্ত্রী অসন্তোষ হবে কিনা?
মুসলিমদের অমুসলিম প্রধান দেশে বসবাসের কোন বিধান নাই, শুধুমাত্র ক্ষেত্রবিশেষে যেমন ধর্ম-প্রচার কিংবা ব্যাবসা-বাণিজ্যের জন্য অস্থায়ীভাবে থাকার বিধান আছে। আর এই বিধান প্রযোজ্য ছিল প্রাচীন আমলে যখন অমুসলিম প্রধান দেশেও ধর্মীয় বিধিনিষেধ মানা হতো যেগুলা অনেক ক্ষেত্রে ইসলামি বিধিনিষেধের অনুরূপ; যেমন নারী-পুরুষের পর্দা, বিভিন্ন প্রকারের জাহেলিয়াত -- যেমন যিনা, কওমে লূতী-যিনা (সমকামিতা), গর্ভপাত/শিশুহত্যা, হারাম (সুদ, মাদক) ব্যবসা ইত্যাদি রাষ্ট্রীয় ভাবে নিষিদ্ধ ছিল, বিশেষ করে খ্রীস্টান প্রধান দেশে, এমনকি হিন্দু প্রধান দেশেও (ভারতবর্ষ) অনেক যায়গায় এসব কড়াকড়ি ছিল। কিন্তু বর্তমানে সেরকম কোন খ্রীস্টান দেশ নাই, বা এমন কোন অমুসলিম দেশ নাই যেখানে কোন ধরণের ধর্মীয় বিধি-নিষেধ মানা হয়। ইউরোপ-আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়ার সব দেশ এখন নাস্তিকতার (ধর্মনিরপেক্ষতার, তাগুতের) ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত। ফলে সেসব দেশে পর্দার কোন বিধান নাই, ক্ষেত্রবিশেষে এমনকি পর্দা নিষিদ্ধ করা হয়। যিনা, কওমে-লূতী যিনা ইত্যাদিকে প্রবলভাবে উৎসাহিত করা হয়, ক্ষেত্রবিশেষে বাধ্যতামূলক, যেমন সন্তানরা বালেগ/বালিগা হওয়ার পর উদ্দাম যিনায় লিপ্ত হতে চাইলে পিতা-মাতার কোনপ্রকারের বিধি-নিষেধ আরোপ করার ক্ষমতা নেই। যদি তাদেরকে উদ্দাম যিনায় লিপ্ত হতে না দেওয়া হয়, পিতা-মাতাকে পুলিশ এসে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। পুরুষের থেকে নারীর ক্ষমতা অস্বাভাবিকভাবে বেশী। বিশেষ করে পারিবারিক আদালতে নারীদের অপরিসীম ক্ষমতা দেওয়া হয়, যেন তারা সহজভাবে তালাক দিয়ে পরের দিনেই যিনায় লিপ্ত হতে পারে। কারো স্ত্রী যদি যিনায় লিপ্ত হতে চায়, স্বামীর কোন প্রকার ক্ষমতা নাই তার স্ত্রীকে থামানোর, যেকারণে জাহেলী দাইয়ুছী (স্ত্রীকে অন্য পুরুষের সাথে যিনায় লিপ্ত হতে দেওয়া) এখন পশ্চীমা সমাজে নিত্য-নৈমিত্তিক ঘটনা। নারীরা যাতে সহজে যিনা ভিত্তিক জীবন -যাপনে লিপ্ত হতে পারে, সেজন্য গর্ভপাত এবং শিশুহত্যা কে প্রবলভাবে উৎসাহিত করা হয়। পরিবার এবং পারিবারিক প্রথাকে ভেঙ্গে ফেলার জন্য সরকার এবং বিভিন্ন সরকারী দপ্তর দিন-রাত বিভিন্ন প্রকারের কার্যক্রমে লিপ্ত। হারাম ব্যবসা, যেমন সুদ, জুয়া, পতিতাবৃত্তিকে উৎসাহিত করা হয় এবং বৈধ। আর কেউ যদি এসবের বিরুদ্ধে কথা বলে, তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তার চাকরি চলে যায়, বা ব্যবসা বাণিজ্য থাকলে তা বন্ধ করে দেওয় হয়, কারণ তাদের আইন-কানুন জাহেলীয়াত এবং শয়তানকে রক্ষা করার জন্য নির্মিত। বর্তমান পশ্চীমা বিশ্ব সম্পূর্ণরূপে জাহেলীয়াত আর হারামের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত। এদের জাহেলী এমনকি ইসলাম পূর্ব কাফির মুশরিক আরবদেরকেও হার মানায়। শুধু তাইই নয়, সব পশ্চীমা দেশের সরকার কোটি-কোটি টাকা মুসলিমদের হত্যা করার জন্য ব্যয় করে, আর সে টাকা আসে সাধারণ মানুষের (কর/ভ্যাট) পকেট থেকে। এখন এসব জানার পরও যদি আপনি ভাবেন বর্তমান বিশ্বে অমুসলিম/নাস্তিক প্রধান দেশে থাকা/স্থায়ী হওয়া জায়েজ, তাহলে আমি বলবো আপনার মাথায় গুরুতর সমস্যা আছে, বা আপনি এই বিষয়ে কিছুই জানেননা, বা ঠিকমত চিন্তাই করেন নাই। বাকিটুকু আল্লাহু আলাম।
মুসলিমদের অমুসলিম প্রধান দেশে বসবাসের কোন বিধান নাই, শুধুমাত্র ক্ষেত্রবিশেষে যেমন ধর্ম-প্রচার কিংবা ব্যাবসা-বাণিজ্যের জন্য অস্থায়ীভাবে থাকার বিধান আছে। আর এই বিধান প্রযোজ্য ছিল প্রাচীন আমলে যখন অমুসলিম প্রধান দেশেও ধর্মীয় বিধিনিষেধ মানা হতো যেগুলা অনেক ক্ষেত্রে ইসলামি বিধিনিষেধের অনুরূপ; যেমন নারী-পুরুষের পর্দা, বিভিন্ন প্রকারের জাহেলিয়াত -- যেমন যিনা, কওমে লূতী-যিনা (সমকামিতা), গর্ভপাত/শিশুহত্যা, হারাম (সুদ, মাদক) ব্যবসা ইত্যাদি রাষ্ট্রীয় ভাবে নিষিদ্ধ ছিল, বিশেষ করে খ্রীস্টান প্রধান দেশে, এমনকি হিন্দু প্রধান দেশেও (ভারতবর্ষ) অনেক যায়গায় এসব কড়াকড়ি ছিল। কিন্তু বর্তমানে সেরকম কোন খ্রীস্টান দেশ নাই, বা এমন কোন অমুসলিম দেশ নাই যেখানে কোন ধরণের ধর্মীয় বিধি-নিষেধ মানা হয়। ইউরোপ-আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়ার সব দেশ এখন নাস্তিকতার (ধর্মনিরপেক্ষতার, তাগুতের) ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত। ফলে সেসব দেশে পর্দার কোন বিধান নাই, ক্ষেত্রবিশেষে এমনকি পর্দা নিষিদ্ধ করা হয়। যিনা, কওমে-লূতী যিনা ইত্যাদিকে প্রবলভাবে উৎসাহিত করা হয়, ক্ষেত্রবিশেষে বাধ্যতামূলক, যেমন সন্তানরা বালেগ/বালিগা হওয়ার পর উদ্দাম যিনায় লিপ্ত হতে চাইলে পিতা-মাতার কোনপ্রকারের বিধি-নিষেধ আরোপ করার ক্ষমতা নেই। যদি তাদেরকে উদ্দাম যিনায় লিপ্ত হতে না দেওয়া হয়, পিতা-মাতাকে পুলিশ এসে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। পুরুষের থেকে নারীর ক্ষমতা অস্বাভাবিকভাবে বেশী। বিশেষ করে পারিবারিক আদালতে নারীদের অপরিসীম ক্ষমতা দেওয়া হয়, যেন তারা সহজভাবে তালাক দিয়ে পরের দিনেই যিনায় লিপ্ত হতে পারে। কারো স্ত্রী যদি যিনায় লিপ্ত হতে চায়, স্বামীর কোন প্রকার ক্ষমতা নাই তার স্ত্রীকে থামানোর, যেকারণে জাহেলী দাইয়ুছী (স্ত্রীকে অন্য পুরুষের সাথে যিনায় লিপ্ত হতে দেওয়া) এখন পশ্চীমা সমাজে নিত্য-নৈমিত্তিক ঘটনা। নারীরা যাতে সহজে যিনা ভিত্তিক জীবন -যাপনে লিপ্ত হতে পারে, সেজন্য গর্ভপাত এবং শিশুহত্যা কে প্রবলভাবে উৎসাহিত করা হয়। পরিবার এবং পারিবারিক প্রথাকে ভেঙ্গে ফেলার জন্য সরকার এবং বিভিন্ন সরকারী দপ্তর দিন-রাত বিভিন্ন প্রকারের কার্যক্রমে লিপ্ত। হারাম ব্যবসা, যেমন সুদ, জুয়া, পতিতাবৃত্তিকে উৎসাহিত করা হয় এবং বৈধ। আর কেউ যদি এসবের বিরুদ্ধে কথা বলে, তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তার চাকরি চলে যায়, বা ব্যবসা বাণিজ্য থাকলে তা বন্ধ করে দেওয় হয়, কারণ তাদের আইন-কানুন জাহেলীয়াত এবং শয়তানকে রক্ষা করার জন্য নির্মিত। বর্তমান পশ্চীমা বিশ্ব সম্পূর্ণরূপে জাহেলীয়াত আর হারামের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত। এদের জাহেলী এমনকি ইসলাম পূর্ব কাফির মুশরিক আরবদেরকেও হার মানায়। শুধু তাইই নয়, সব পশ্চীমা দেশের সরকার কোটি-কোটি টাকা মুসলিমদের হত্যা করার জন্য ব্যয় করে, আর সে টাকা আসে সাধারণ মানুষের (কর/ভ্যাট) পকেট থেকে। এখন এসব জানার পরও যদি আপনি ভাবেন বর্তমান বিশ্বে অমুসলিম/নাস্তিক প্রধান দেশে থাকা/স্থায়ী হওয়া জায়েজ, তাহলে আমি বলবো আপনার মাথায় গুরুতর সমস্যা আছে, বা আপনি এই বিষয়ে কিছুই জানেননা, বা ঠিকমত চিন্তাই করেন নাই। বাকিটুকু আল্লাহু আলাম।
প্রিয় দীনী ভাই, ভিডিওটি আবার পূর্ণাঙ্গ দেখবেন, ইন শা আল্লাহ। আল্লাহ তা'আলা আমাদের সঠিক পথ দেখান। আমীন!
শাইখের ভিডিও ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবো?
🤍জাযাকাল্লাহু খাইরান🤍'
জাজাকাল্লাহ খাইরান 🎉
জাযাকাল্লাহু খইরন প্রিয় শায়েখ। বারাকাল্লাহু ফিকুম।
Maera ki army te job korte parbe?
Khub sundor programme
মাশাআল্লাহ ❤️
🎉
জাজাকাল্লাহু খাইর শায়েখ।
আল্লাহ সবাই কে পাপ থেকে বেচে থাকার তৌফিক দান করুন আমীন।
Jazakallah
মিছ কি 😂
আচ্চা বিয়ে হবে না হবে প্রথমে আসি বলবে একটা পিকচার দেন এই রোগে আক্রান্ত অনেক বেশি।তারপর দেখতে আসি বলবে দুইটা পিকচার উঠাই নি আমার অমুক আছে, তমুক আছে হেরা দেখা লাগবে।এগুলা কতটুকু জায়েজ।
ছবি দেওয়া হারাম,,, বিয়ের আগেই ঐ ছেলে আপনাকে বারবার দেখবে, মনে কুরুচি নিবে,,, তার বন্ধু বান্ধব, মামা, চাচা, সবাই রে দেখাবে
আমার কাকার জন্য অনেকগুলো মেয়ে দেখছে,, ছবি আনছে,,,, এগুলো আমার ভাইয়ের ফোনে পাঠাইছে,, দেখতো ভাতিজা কোন টা সুন্দর..... আমার ভাই যখনি সময় পায় মেয়েগুলো রে ক্রপ করে করে দেখে.... আমি নিয়ত করছি দুনিয়া উল্টাই গেলেও আমার ফোনে কোনো ছবি ই তুলবো না আমার,, বিয়ের জন্য দেওয়া তো দূরের কথা
@@user-zu5nn1nh9s এই ছবির সমস্যাটা কি জানেন।নাক কত সুন্দর,চোখ কত সুন্দর,বসি বসি এগুলা দেখা আর মন্তব্য করা।আজাইরা থাকলে যা হয়।