আল্লাহ তাআলা আমাদের শায়েখ যাকারিয়া আব্দুল্লাহ সাহেবকে নেক হায়াত দান করুন। তাঁর ছায়া দীর্ঘায়িত করুন। ❤❤❤❤
@MahdiHasan-jb3qo17 күн бұрын
❤❤❤❤❤
@ahmadabdullah594717 күн бұрын
হুজুর খুব সুন্দর আলোচনা করছেন। কিন্তু পুরো আলোচনা শুনে কয়েকটি প্রশ্ন মনে আসছে। যদি সম্ভব হয় উত্তর দিবেন। প্রশ্ন 1. ইবাদত করবেন ঠিক আছে, কিন্তু রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিকূল হওয়ার কারণে যদি মৌলিক ইবাদতে বাঁধার শিকার হন তখন তখন কি করবেন? বিকল্প ইবাদত বের করবেন নাকি রাষ্ট্র ব্যবস্থা পরিবর্তন এর চেষ্টা করবেন? প্রশ্ন 2. রাষ্ট্র ব্যবস্থার কারণে (রাষ্ট্রের নাগরিক হিসাবে আপনি করতে বাধ্য) যদি আপনাকে আল্লাহর হুকুমের বিরুদ্ধে (যেমন সুদি কারবারে যুক্ত হওয়া) কিছু করা লাগে তখন কি করবেন? আল্লাহর বিরুদ্ধতা করবেন নাকি রাষ্ট্র ব্যবস্থা পরিবর্তনের চেষ্টা করবেন?
@holyiman231117 күн бұрын
মাশা-আল্লাহ! প্রিয় শিল্পী ❤️❤️
@MdSayeedhossain-up7oz17 күн бұрын
Beautiful ❤❤❤.
@mahbubimedia571118 күн бұрын
❤❤❤
@bakibillahprodhan499218 күн бұрын
খুবই পরিচিত লোগো। প্রথমে জাগো মুজাহিদ পরবর্তীতে মাসিক রহমতের নিয়মিত পাঠক ছিলাম।
@user-cm2cq6ch6s18 күн бұрын
ماشاء الله আমার পছন্দের একটি গজল। ছোট্ট বেলা থেকেই অনেক পছন্দ।
বেটা রা শুধু ফেৎনা কর দেশ চলে যাচ্ছে মুশরিকদের দখলে আর তোমরা শুধু ফতোয়া বাজি করে। আফসোস তোমাদের জন্য।
@md.habibullahansari805618 күн бұрын
মারওয়ান ইবনে হাকাম উসমান রাঃ এর চাচাত ভাই এবং মেয়ের জামাই ছিলেন বলে বর্ননায় পাওয়া যায়।
@user-yy5rh4th5q19 күн бұрын
মাশা-আল্লাহ আমার খুবই প্রিয় একজন শিল্পি
@RajibRubina19 күн бұрын
মাশা-আল্লাহ ভাইয়ের অসাধারণ গায়কী।
@user-yt2eq7nq1n20 күн бұрын
আপনারা দেওবন্দীরা শুধু মওদুদী মওদুদী জিকির করেন, পছন্দ নাহলে ঔঐসব নাপড়লেই তো পারেন।হিংসার জন্য চুপ থাকতে পারেন না।তাই।দেওবন্দীদের লেখায় কত ভুল তা চোখে দেখেন না।
@RajibRubina21 күн бұрын
মাশা-আল্লাহ ❤❤❤
@RajibRubina21 күн бұрын
মওদূদী মতবাদের বিষয়ে হক্কানি আলেমদের জোড়ালো ভূমিকা রাখতে হবে।
@osmangani840521 күн бұрын
যথার্থ ও সঠিক এবং সময়োপযোগী আলোচনা। চিন্তাশীলদের জন্য ভাবনার খোরাক। হযরতকে আল্লাহ্ সুবহানাহু তাআলা আফিয়তের জিন্দেগি দান করুন।
@AskSumon22 күн бұрын
তাওহীদুল হাকিমিয়ার অভিনব ব্যাখ্যা ও ভ্রান্তি (৫) আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন তাঁরই ইবাদত করার জন্য। (আয-যারিয়াত: ৫৬) এই ইবাদতের বিভিন্ন প্রকার ও স্তর রয়েছে, স্থান কাল পাত্র ভেদে কোনোটার গুরুত্ব বেশ কম হয়, যা ফিকহের কিতাবাদীতে আছে। তবে ঈমানের পর ইসলামের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ চারটি রোকন বা বিধান হচ্ছে নামায, রোযা, যাকাত ও হজ্ব। কিন্তু মওদুদী সাহেবের মতে উক্ত চারটি রোকনসহ সকল ইবাদাত হচ্ছে রাষ্ট্রক্ষমতা অর্জন করার মাধ্যম ও মধ্যোপকরণ। তিনি এ সমস্ত ইবাদাতকে শুধুমাত্র ট্রেনিংকোর্স ও অনুশীলনীর দৃষ্টিতে দেখেন। কেননা খেলাফত প্রতিষ্ঠা বা রাষ্ট্রক্ষমতা অর্জনই হচ্ছে মূল ইবাদত ও আসল উদ্দেশ্য। তিনি তার রচনাবলীতে বারংবার সবিশ্লেষিতভাবে এই আহ্বান প্রকাশ করে গেছেন। এক স্থানে তিনি লিখেছেন, یہی غرض ہے، جس کے لئے اسلام میں نماز، روزہ، زکوٰۃ اور حج کی عبادتیں فرض کی گئی ہیں، انہیں عبادت کہنے کا مطلب یہ نہیں ہے کہ، بس یہی عبادت ہیں، بلکہ اس کا مطلب یہ ہے کہ، یہ اس اصلی عبادت کے لئے آدمی کو تیار کرتی ہیں یہ اس کے لئے لازمی ٹریننگ کورس ہیں۔ “এটাই উদ্দেশ্য; যার জন্য ইসলামে নামায, রোযা, যাকাত ও হজ্বের ইবাদাতসমূহ ফরয করা হয়েছে। এগুলোকে ইবাদাত বলার অর্থ এ নয় যে, স্রেফ এগুলো-ই ইবাদত। বরং এর উদ্দেশ্য হল, এসব ইবাদত সেই আসল বা মূল ইবাদতের জন্য মানুষকে প্রস্তুত করে। এগুলো তার জন্য আবশ্যিক ট্রেনিং কোর্স।" (ইসলামী ইবাদত পর এক তাহকীকী নযর পৃ. ১৪; বাংলা, ইসলামী ইবাদতের মর্মকথা পৃষ্ঠা ১৪) অন্য স্থানে লিখেন, "এরা সকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত কুরআন শরীফে আল্লাহ তাআলার কত শত হুকুম পাঠ করে, কিন্তু সেগুলো পালন ও কাজে পরিণত করার জন্য একটু চেষ্টাও করে না। বরং কেবল নফলের পর নফল পড়তে থাকে, আল্লাহর নামে হাজার দানা তাসবীহ জপতে থাকে এবং মধুর কণ্ঠে কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত করতে থাকে। আপনি তার এ ধরনের কার্যাবলী দেখে বিস্মিত হয়ে বলেন, 'ওহে! লোকটা কত বড় আবেদ আর কত বড় পরহেযগার।' আপনাদের এই ভুল ধারণার কারণ এই যে, আপনারা 'ইবাদাত' শব্দটির প্রকৃত অর্থ মোটেই জানেন না।" তিনি আরো বলেন, "আপনারা তাদের মুখে মাপ মতো লম্বা দাড়ি দেখে, তাদের পায়জামা পায়ের গিরার ২ ইঞ্চি উপরে দেখে, তাদের কপালে নামাজের কালো দাগ দেখে এবং তাদের লম্বা লম্বা নামাজ ও মোটা মোটা দানার তাসবীহ দেখে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন, এদেরকে বড় দ্বীনদার ও ইবাদতকারী বলে মনে করেন। এই ভুল শুধু এজন্য যে, ইবাদত ও দ্বীনদারীর ভুল অর্থই আপনাদের মনে বদ্ধমূল হয়ে রয়েছে।
@mdsirazulislam241022 күн бұрын
এই তারানা শুনে অতীত মনে পড়ে গেলো।মাশাআল্লাহ, শেখ এনাম ভাইকে অনেক ধন্যবাদ।
@AskSumon22 күн бұрын
রুবুবিয়াত ও উলুহিয়াতের এই কেন্দ্রীয় ধারণা অর্থাৎ সার্বভৌম ক্ষমতা এবং ইবাদাতের এই একমাত্র নিগুঢ়ার্থ অর্থাৎ আনুগত্য [Loyalty = লয়লটি] মওদুদী সাহেবের মন ও মস্তিস্কের উপর এমনভাবে জেকে বসে যে, তার দৃষ্টিতে (অথবা অধিকতর সতর্ক শব্দে তার রচনাবলীর মাঝে) শরীয়াতের অন্যান্য ইবাদত-আমলের গুরুত্ব নিজ থেকেই কমে যায়, যা দ্বীনের ক্ষেত্রে কাম্য ও নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে অতিপ্রিয়। এ সকল ইবাদাতের উপর উৎসাহিত করে অসংখ্য আয়াত-হাদীসে এর ফযীলত খুলে খুলে বলা হয়েছে এবং এগুলোতে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হওয়ার উপর উদ্দীপ্ত করা হয়েছে। যারা এসব ইবাদাত বেশী বেশী করে আদায় করেন তাদের প্রশংসা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে উদাসীনতা প্রদর্শনকারীদের নিন্দা করা হয়েছে। অথচ মওদুদী সাহেব এ সমস্ত ইবাদত-আমলকে দ্বিতীয় সারির বিষয় হিসেবে অভিহিত করেছেন এবং এ জাতীয় কাজে মনোযোগ নিবন্ধ করা ও ব্যাপৃত থাকাকে তিনি দ্বীনের সত্যিকার স্পিরিট সম্পর্কে অজ্ঞতার ফলাফল ও এ ধরনের মানসিকতাকে পতন যুগের স্মারক মনে করেন। তার এ ধরনের চিন্তাধারা ও আহ্বান এতটাই উগ্র রূপ ধারণ করেছে যে, এ সমস্ত শরী'আতসম্মত ইবাদাত ও নামায-যিকরের আধিক্যতার ব্যাপারে প্রচণ্ডরকম অবজ্ঞা ও ভৎসনাপূর্ণ কটাক্ষ ফুটে ওঠে; যা তার সাধারণ রচনাবলী হতে সম্পূর্ণ আলাদা। (ইসলামের রাজনৈতিক ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ পৃ. ১০০)
@AskSumon22 күн бұрын
আপনি হয়তো মনে করেন, হাত বেঁধে কেবলামুখী হয়ে দাঁড়ানো, মাটিতে মাথা রেখে সিজদা করা এবং কয়েকটি নির্দিষ্ট শব্দ উচ্চারণ করা- শুধু এই কয়টি কাজই প্রকৃত ইবাদাত। হয়তো আপনি মনে করেন, রমজানের প্রথম দিন হতে প্রত্যেকদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পানাহার বন্ধ রাখার নাম ইবাদত। আপনি হয়তো এটাও মনে করেন যে, কুরআন শরীফের কয়েকটি রুকু পাঠ করার নামই ইবাদাত। আপনি বুঝে থাকেন, মক্কা শরীফে গিয়ে কাবা ঘরের চারদিকে তাওয়াফ করার নামই ইবাদত। মোটকথা, এ ধরনের কিছু বাহ্যিক রূপকে আপনারা ইবাদত মনে করে নিয়েছেন।... কিন্তু প্রকৃত ব্যাপার এই যে, আল্লাহ তায়ালা যে ইবাদতের জন্য আপনাকে সৃষ্টি করেছেন এবং যে ইবাদাত করার আদেশ আপনাকে দেয়া হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস। আরো কিছুদূর এগিয়ে তিনি বলেন, আপনি প্রশ্ন করতে পারেন যে, তাহলে এই নামাজ, রোজা, হজ ও যাকাত ইত্যাদিকে কি বলা যায়? উত্তরে আমি বলবো, প্রকৃতপক্ষে এই ইবাদতগুলোকে আপনার উপর ফরজ করা হয়েছে শুধু এজন্য যে, আপনাকে ওই বড় ইবাদতের জন্য প্রস্তুত করা, যা আপনার জীবনে প্রতিটি মুহূর্তে আদায় করা প্রয়োজন।... এসব বিভিন্ন ইবাদাত আদায় করার পর আপনার সমগ্র জীবন যদি আল্লাহর ইবাদতে পরিণত হবার উপযুক্ত হয়, তবেই আপনার নামাজ প্রকৃত নামাজ হবে, রোজা খাঁটি রোজা হবে, যাকাত সত্যিকার যাকাত এবং হজ আসল হজ হবে, এতে সন্দেহ নেই। কিন্তু এই উদ্দেশ্য হাসিল না হলে কেবল রুকু-সিজদা, অনাহার-উপবাস, হজের অনুষ্ঠান পালন করা এবং যাকাতের নামে টাকা ব্যয় করলে আপনার কিছুই লাভ হবে না। (খুতবাত পৃষ্ঠা ১০৬-১০৮ ১০৯-১১০, বাংলা, ইসলামের বুনিয়াদি শিক্ষা পৃষ্ঠা ১০৩-১০৫, ১০৬-১০৭) মওদুদী সাহেবের উল্লেখিত বক্তব্যগুলো পড়ে নিশ্চয়ই আপনার মনে হয়েছে যে, আমরা যা ইবাদত করি এগুলো আসল ও মূল ইবাদত না, বরং এগুলো করে কিছুই লাভ হবে না, যদি শাসনক্ষমতা অর্জন ও খেলা(ফত প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করা না হয়। কারণ ওটাই মূল ইবাদত ও আসল উদ্দেশ্য। শুধু তাই নয়, জামায়াতে ইসলামীর অধ্যাপক মফিজুর রহমান সাহেব তো আরো এগিয়ে বলেছেন, আমাদেরকে সৃষ্টিই করা হয়েছে রাজনীতি করার জন্য, তাসবীহ ইত্যাদি পড়ার জন্য তো ফেরেশতারা আছে! কুরআনে আমাদেরকে খলীফা বলা থেকে উদ্দেশ্য এটাই। ভিডিওটি শুনুন। অবশ্য কিছুদিন আগে ইসলামী আন্দোলনের শেখ ফজলুল কারীম মারুফ ভাই খলীফার আরেক অদ্ভুত ব্যাখ্যা করেছিলেন! যাহোক, মওদুদী সাহেবের এ ধরনের ভ্রান্তিতে পতিত হওয়ার কারণ কি, তা আবুল হাসান আলী নদবির ভাষায় পড়ুন, তিনি বলেন, মওদুদী সাহেবের মতে যখন উলুহিয়াতের প্রকৃত স্পিরিট হচ্ছে ক্ষমতা। এবং উলুহিয়াত ও ক্ষমতা অবিচ্ছেদ্যভাবে সম্পৃক্ত ও ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এমনকি তার ভাষ্য মতে, স্পিরিট ও তাৎপর্যের দিক থেকে উভয়ই এক জিনিস। আর কুরআন রুবুবিয়াতকে সার্বভৌমত্বের সম্পূর্ণ সমর্থক [Sovereignty) বলে প্রতিপন্ন করছে, তাহলে এখন এই ইবাদাত (যা বান্দার কাজ)-এর একমাত্র অর্থ গিয়ে দাঁড়াচ্ছে, আনুগত্য, মান্যতা, বশ্যতা ও বিশ্বস্ততা [Loyalty=লয়লটি] এগুলোই তার প্রকৃত নিগুঢ়ার্থ।
@villagelifeofbangladesh877324 күн бұрын
ফালতু
@muhammadullah381526 күн бұрын
MaSha Allah
@habibalarab27 күн бұрын
جزاك الله يا شيخ ❤️
@user-lh3jd9hh5f28 күн бұрын
আল্লামা মুফতি সাঈদ আহমদ পালনপুরী (রাহিমাহুল্লাহ)
@kamruzzamanpintu8670Ай бұрын
Alhamdulillah
@Islamic.Chanel.And.OthersАй бұрын
মাশাল্লাহ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
@jubairahmad1206Ай бұрын
😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😅😅😅😅
@mdershadbd7544Ай бұрын
এটা কোন মাদরাসায়?
@numanalmukhtarАй бұрын
উনার আগে কে আলোচনা করেছিলেন?
@oliurrahman4430Ай бұрын
Valuable discussion
@MdRichad-ec6mg2 ай бұрын
অসাধারণ আয়োজন
@user-sd7qs3nq2h2 ай бұрын
ভালো কথা।
@QrtDv2 ай бұрын
যুক্তিসংগত আলোচনা, আমাদের উচিত গভীর ভাবে উপলব্ধি করার জন্য চেষ্টা করা।
@user-th2lx4qv1i2 ай бұрын
❤❤❤❤
@aburayhan21003 ай бұрын
প্রিয়তম উস্তাদে মুহতারাম শায়েখ শফিকুল ইসলাম এমদাদী রাহাত সাহেব
Пікірлер
ভাই! হুজুরের আরো ওয়াজ চাই।
আলহামদুলিল্লাহ।
চমৎকার।
ইনি আহমদ বদরুদ্দীন?
هل انت تعلم نواقض الاسلام?
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ তাআলা আমাদের শায়েখ যাকারিয়া আব্দুল্লাহ সাহেবকে নেক হায়াত দান করুন। তাঁর ছায়া দীর্ঘায়িত করুন। ❤❤❤❤
❤❤❤❤❤
হুজুর খুব সুন্দর আলোচনা করছেন। কিন্তু পুরো আলোচনা শুনে কয়েকটি প্রশ্ন মনে আসছে। যদি সম্ভব হয় উত্তর দিবেন। প্রশ্ন 1. ইবাদত করবেন ঠিক আছে, কিন্তু রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিকূল হওয়ার কারণে যদি মৌলিক ইবাদতে বাঁধার শিকার হন তখন তখন কি করবেন? বিকল্প ইবাদত বের করবেন নাকি রাষ্ট্র ব্যবস্থা পরিবর্তন এর চেষ্টা করবেন? প্রশ্ন 2. রাষ্ট্র ব্যবস্থার কারণে (রাষ্ট্রের নাগরিক হিসাবে আপনি করতে বাধ্য) যদি আপনাকে আল্লাহর হুকুমের বিরুদ্ধে (যেমন সুদি কারবারে যুক্ত হওয়া) কিছু করা লাগে তখন কি করবেন? আল্লাহর বিরুদ্ধতা করবেন নাকি রাষ্ট্র ব্যবস্থা পরিবর্তনের চেষ্টা করবেন?
মাশা-আল্লাহ! প্রিয় শিল্পী ❤️❤️
Beautiful ❤❤❤.
❤❤❤
খুবই পরিচিত লোগো। প্রথমে জাগো মুজাহিদ পরবর্তীতে মাসিক রহমতের নিয়মিত পাঠক ছিলাম।
ماشاء الله আমার পছন্দের একটি গজল। ছোট্ট বেলা থেকেই অনেক পছন্দ।
মা শা আল্লাহ
জলহস্তী, মিরপুর চিড়িয়াখানা। #godsgamelook #icchapurun #mostofajamal
লুতু মিয়া
বেটা রা শুধু ফেৎনা কর দেশ চলে যাচ্ছে মুশরিকদের দখলে আর তোমরা শুধু ফতোয়া বাজি করে। আফসোস তোমাদের জন্য।
মারওয়ান ইবনে হাকাম উসমান রাঃ এর চাচাত ভাই এবং মেয়ের জামাই ছিলেন বলে বর্ননায় পাওয়া যায়।
মাশা-আল্লাহ আমার খুবই প্রিয় একজন শিল্পি
মাশা-আল্লাহ ভাইয়ের অসাধারণ গায়কী।
আপনারা দেওবন্দীরা শুধু মওদুদী মওদুদী জিকির করেন, পছন্দ নাহলে ঔঐসব নাপড়লেই তো পারেন।হিংসার জন্য চুপ থাকতে পারেন না।তাই।দেওবন্দীদের লেখায় কত ভুল তা চোখে দেখেন না।
মাশা-আল্লাহ ❤❤❤
মওদূদী মতবাদের বিষয়ে হক্কানি আলেমদের জোড়ালো ভূমিকা রাখতে হবে।
যথার্থ ও সঠিক এবং সময়োপযোগী আলোচনা। চিন্তাশীলদের জন্য ভাবনার খোরাক। হযরতকে আল্লাহ্ সুবহানাহু তাআলা আফিয়তের জিন্দেগি দান করুন।
তাওহীদুল হাকিমিয়ার অভিনব ব্যাখ্যা ও ভ্রান্তি (৫) আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন তাঁরই ইবাদত করার জন্য। (আয-যারিয়াত: ৫৬) এই ইবাদতের বিভিন্ন প্রকার ও স্তর রয়েছে, স্থান কাল পাত্র ভেদে কোনোটার গুরুত্ব বেশ কম হয়, যা ফিকহের কিতাবাদীতে আছে। তবে ঈমানের পর ইসলামের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ চারটি রোকন বা বিধান হচ্ছে নামায, রোযা, যাকাত ও হজ্ব। কিন্তু মওদুদী সাহেবের মতে উক্ত চারটি রোকনসহ সকল ইবাদাত হচ্ছে রাষ্ট্রক্ষমতা অর্জন করার মাধ্যম ও মধ্যোপকরণ। তিনি এ সমস্ত ইবাদাতকে শুধুমাত্র ট্রেনিংকোর্স ও অনুশীলনীর দৃষ্টিতে দেখেন। কেননা খেলাফত প্রতিষ্ঠা বা রাষ্ট্রক্ষমতা অর্জনই হচ্ছে মূল ইবাদত ও আসল উদ্দেশ্য। তিনি তার রচনাবলীতে বারংবার সবিশ্লেষিতভাবে এই আহ্বান প্রকাশ করে গেছেন। এক স্থানে তিনি লিখেছেন, یہی غرض ہے، جس کے لئے اسلام میں نماز، روزہ، زکوٰۃ اور حج کی عبادتیں فرض کی گئی ہیں، انہیں عبادت کہنے کا مطلب یہ نہیں ہے کہ، بس یہی عبادت ہیں، بلکہ اس کا مطلب یہ ہے کہ، یہ اس اصلی عبادت کے لئے آدمی کو تیار کرتی ہیں یہ اس کے لئے لازمی ٹریننگ کورس ہیں۔ “এটাই উদ্দেশ্য; যার জন্য ইসলামে নামায, রোযা, যাকাত ও হজ্বের ইবাদাতসমূহ ফরয করা হয়েছে। এগুলোকে ইবাদাত বলার অর্থ এ নয় যে, স্রেফ এগুলো-ই ইবাদত। বরং এর উদ্দেশ্য হল, এসব ইবাদত সেই আসল বা মূল ইবাদতের জন্য মানুষকে প্রস্তুত করে। এগুলো তার জন্য আবশ্যিক ট্রেনিং কোর্স।" (ইসলামী ইবাদত পর এক তাহকীকী নযর পৃ. ১৪; বাংলা, ইসলামী ইবাদতের মর্মকথা পৃষ্ঠা ১৪) অন্য স্থানে লিখেন, "এরা সকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত কুরআন শরীফে আল্লাহ তাআলার কত শত হুকুম পাঠ করে, কিন্তু সেগুলো পালন ও কাজে পরিণত করার জন্য একটু চেষ্টাও করে না। বরং কেবল নফলের পর নফল পড়তে থাকে, আল্লাহর নামে হাজার দানা তাসবীহ জপতে থাকে এবং মধুর কণ্ঠে কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত করতে থাকে। আপনি তার এ ধরনের কার্যাবলী দেখে বিস্মিত হয়ে বলেন, 'ওহে! লোকটা কত বড় আবেদ আর কত বড় পরহেযগার।' আপনাদের এই ভুল ধারণার কারণ এই যে, আপনারা 'ইবাদাত' শব্দটির প্রকৃত অর্থ মোটেই জানেন না।" তিনি আরো বলেন, "আপনারা তাদের মুখে মাপ মতো লম্বা দাড়ি দেখে, তাদের পায়জামা পায়ের গিরার ২ ইঞ্চি উপরে দেখে, তাদের কপালে নামাজের কালো দাগ দেখে এবং তাদের লম্বা লম্বা নামাজ ও মোটা মোটা দানার তাসবীহ দেখে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন, এদেরকে বড় দ্বীনদার ও ইবাদতকারী বলে মনে করেন। এই ভুল শুধু এজন্য যে, ইবাদত ও দ্বীনদারীর ভুল অর্থই আপনাদের মনে বদ্ধমূল হয়ে রয়েছে।
এই তারানা শুনে অতীত মনে পড়ে গেলো।মাশাআল্লাহ, শেখ এনাম ভাইকে অনেক ধন্যবাদ।
রুবুবিয়াত ও উলুহিয়াতের এই কেন্দ্রীয় ধারণা অর্থাৎ সার্বভৌম ক্ষমতা এবং ইবাদাতের এই একমাত্র নিগুঢ়ার্থ অর্থাৎ আনুগত্য [Loyalty = লয়লটি] মওদুদী সাহেবের মন ও মস্তিস্কের উপর এমনভাবে জেকে বসে যে, তার দৃষ্টিতে (অথবা অধিকতর সতর্ক শব্দে তার রচনাবলীর মাঝে) শরীয়াতের অন্যান্য ইবাদত-আমলের গুরুত্ব নিজ থেকেই কমে যায়, যা দ্বীনের ক্ষেত্রে কাম্য ও নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে অতিপ্রিয়। এ সকল ইবাদাতের উপর উৎসাহিত করে অসংখ্য আয়াত-হাদীসে এর ফযীলত খুলে খুলে বলা হয়েছে এবং এগুলোতে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হওয়ার উপর উদ্দীপ্ত করা হয়েছে। যারা এসব ইবাদাত বেশী বেশী করে আদায় করেন তাদের প্রশংসা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে উদাসীনতা প্রদর্শনকারীদের নিন্দা করা হয়েছে। অথচ মওদুদী সাহেব এ সমস্ত ইবাদত-আমলকে দ্বিতীয় সারির বিষয় হিসেবে অভিহিত করেছেন এবং এ জাতীয় কাজে মনোযোগ নিবন্ধ করা ও ব্যাপৃত থাকাকে তিনি দ্বীনের সত্যিকার স্পিরিট সম্পর্কে অজ্ঞতার ফলাফল ও এ ধরনের মানসিকতাকে পতন যুগের স্মারক মনে করেন। তার এ ধরনের চিন্তাধারা ও আহ্বান এতটাই উগ্র রূপ ধারণ করেছে যে, এ সমস্ত শরী'আতসম্মত ইবাদাত ও নামায-যিকরের আধিক্যতার ব্যাপারে প্রচণ্ডরকম অবজ্ঞা ও ভৎসনাপূর্ণ কটাক্ষ ফুটে ওঠে; যা তার সাধারণ রচনাবলী হতে সম্পূর্ণ আলাদা। (ইসলামের রাজনৈতিক ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ পৃ. ১০০)
আপনি হয়তো মনে করেন, হাত বেঁধে কেবলামুখী হয়ে দাঁড়ানো, মাটিতে মাথা রেখে সিজদা করা এবং কয়েকটি নির্দিষ্ট শব্দ উচ্চারণ করা- শুধু এই কয়টি কাজই প্রকৃত ইবাদাত। হয়তো আপনি মনে করেন, রমজানের প্রথম দিন হতে প্রত্যেকদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পানাহার বন্ধ রাখার নাম ইবাদত। আপনি হয়তো এটাও মনে করেন যে, কুরআন শরীফের কয়েকটি রুকু পাঠ করার নামই ইবাদাত। আপনি বুঝে থাকেন, মক্কা শরীফে গিয়ে কাবা ঘরের চারদিকে তাওয়াফ করার নামই ইবাদত। মোটকথা, এ ধরনের কিছু বাহ্যিক রূপকে আপনারা ইবাদত মনে করে নিয়েছেন।... কিন্তু প্রকৃত ব্যাপার এই যে, আল্লাহ তায়ালা যে ইবাদতের জন্য আপনাকে সৃষ্টি করেছেন এবং যে ইবাদাত করার আদেশ আপনাকে দেয়া হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস। আরো কিছুদূর এগিয়ে তিনি বলেন, আপনি প্রশ্ন করতে পারেন যে, তাহলে এই নামাজ, রোজা, হজ ও যাকাত ইত্যাদিকে কি বলা যায়? উত্তরে আমি বলবো, প্রকৃতপক্ষে এই ইবাদতগুলোকে আপনার উপর ফরজ করা হয়েছে শুধু এজন্য যে, আপনাকে ওই বড় ইবাদতের জন্য প্রস্তুত করা, যা আপনার জীবনে প্রতিটি মুহূর্তে আদায় করা প্রয়োজন।... এসব বিভিন্ন ইবাদাত আদায় করার পর আপনার সমগ্র জীবন যদি আল্লাহর ইবাদতে পরিণত হবার উপযুক্ত হয়, তবেই আপনার নামাজ প্রকৃত নামাজ হবে, রোজা খাঁটি রোজা হবে, যাকাত সত্যিকার যাকাত এবং হজ আসল হজ হবে, এতে সন্দেহ নেই। কিন্তু এই উদ্দেশ্য হাসিল না হলে কেবল রুকু-সিজদা, অনাহার-উপবাস, হজের অনুষ্ঠান পালন করা এবং যাকাতের নামে টাকা ব্যয় করলে আপনার কিছুই লাভ হবে না। (খুতবাত পৃষ্ঠা ১০৬-১০৮ ১০৯-১১০, বাংলা, ইসলামের বুনিয়াদি শিক্ষা পৃষ্ঠা ১০৩-১০৫, ১০৬-১০৭) মওদুদী সাহেবের উল্লেখিত বক্তব্যগুলো পড়ে নিশ্চয়ই আপনার মনে হয়েছে যে, আমরা যা ইবাদত করি এগুলো আসল ও মূল ইবাদত না, বরং এগুলো করে কিছুই লাভ হবে না, যদি শাসনক্ষমতা অর্জন ও খেলা(ফত প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করা না হয়। কারণ ওটাই মূল ইবাদত ও আসল উদ্দেশ্য। শুধু তাই নয়, জামায়াতে ইসলামীর অধ্যাপক মফিজুর রহমান সাহেব তো আরো এগিয়ে বলেছেন, আমাদেরকে সৃষ্টিই করা হয়েছে রাজনীতি করার জন্য, তাসবীহ ইত্যাদি পড়ার জন্য তো ফেরেশতারা আছে! কুরআনে আমাদেরকে খলীফা বলা থেকে উদ্দেশ্য এটাই। ভিডিওটি শুনুন। অবশ্য কিছুদিন আগে ইসলামী আন্দোলনের শেখ ফজলুল কারীম মারুফ ভাই খলীফার আরেক অদ্ভুত ব্যাখ্যা করেছিলেন! যাহোক, মওদুদী সাহেবের এ ধরনের ভ্রান্তিতে পতিত হওয়ার কারণ কি, তা আবুল হাসান আলী নদবির ভাষায় পড়ুন, তিনি বলেন, মওদুদী সাহেবের মতে যখন উলুহিয়াতের প্রকৃত স্পিরিট হচ্ছে ক্ষমতা। এবং উলুহিয়াত ও ক্ষমতা অবিচ্ছেদ্যভাবে সম্পৃক্ত ও ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এমনকি তার ভাষ্য মতে, স্পিরিট ও তাৎপর্যের দিক থেকে উভয়ই এক জিনিস। আর কুরআন রুবুবিয়াতকে সার্বভৌমত্বের সম্পূর্ণ সমর্থক [Sovereignty) বলে প্রতিপন্ন করছে, তাহলে এখন এই ইবাদাত (যা বান্দার কাজ)-এর একমাত্র অর্থ গিয়ে দাঁড়াচ্ছে, আনুগত্য, মান্যতা, বশ্যতা ও বিশ্বস্ততা [Loyalty=লয়লটি] এগুলোই তার প্রকৃত নিগুঢ়ার্থ।
ফালতু
MaSha Allah
جزاك الله يا شيخ ❤️
আল্লামা মুফতি সাঈদ আহমদ পালনপুরী (রাহিমাহুল্লাহ)
Alhamdulillah
মাশাল্লাহ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😅😅😅😅
এটা কোন মাদরাসায়?
উনার আগে কে আলোচনা করেছিলেন?
Valuable discussion
অসাধারণ আয়োজন
ভালো কথা।
যুক্তিসংগত আলোচনা, আমাদের উচিত গভীর ভাবে উপলব্ধি করার জন্য চেষ্টা করা।
❤❤❤❤
প্রিয়তম উস্তাদে মুহতারাম শায়েখ শফিকুল ইসলাম এমদাদী রাহাত সাহেব
Very good lecture.
মাশাল্লাহ ❤
Very good lecture.
Very good speech.
Very good lecture.
very good lecture.