Ajgatte ami blood relation cara jere pamo atora da baira mo Ami eno koste thahi bessar polara amar teha da enjoy kore Dekhlei marmo
@raqibislam548616 күн бұрын
Present ruler of KSA-MBS is a pure Munafeq & the blind supporter of notorious munafeq Amer Mua'bya.
@syedafser597929 күн бұрын
ওয়াতু ইজ্জো মানতাসা ওয়াতু জিল্ল মানতাসা
@syedafser597929 күн бұрын
ওয়াতু ইজ্জো মানতাসা ওয়াতু জিল্ল মানতাসা
@adom.ibn-khurshidАй бұрын
সব শিয়া মুশরিক এখানে জমা হয়েছে।
@ByteBurstTech-cr5vsАй бұрын
এই জায়গার পূর্ণ ঠিকানা দিলে কৃতজ্ঞ থাকবো।
@syfulislam6657Ай бұрын
এগুলো জাল হাদিস মাজার পূজারী বেদাতিদের কথা শোনা যাবে না
@mdmahfujkhan3962Ай бұрын
আর কোন জায়গা পেলোনা সরকার এখান দিয়ে রেল পথ তৈরি করেছে। এর মানে সৌদি সরকার আলী বিরোধী।
@user-rp5hz7zg3nАй бұрын
শেরে খোদা বলা ঠিক না ভাই
@sayedmahbubulhoque7541Ай бұрын
ধন্যবাদ
@user-eb2cb7ec4sАй бұрын
মারহাবা মারহাবা
@user-tj1iu4ef3qАй бұрын
মওলা আলী
@user-tj1iu4ef3qАй бұрын
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
@ahossain3902Ай бұрын
❤❤❤❤
@BelalHossain-bo3xqАй бұрын
আলহামদুলিল্লাহ।
@md.abdulquddus9451Ай бұрын
মাওলা আলী কথাটার অর্থ কি ?
@ABDULSALAM-u3yАй бұрын
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য প্রকাশের জন্য লালিকুল
@shahidullahmohammad402Ай бұрын
কমেন্ট গুলো পড়লাম। তরতাজা শিরকের ছড়াছড়ি। যাইহউক, এবার গাদির খুমে নেতা নির্বাচন তথা বেলায়েত নিয়ে আমার সংক্ষিপ্ত কিছু কথা। প্রিয় নবীজী সঃ যদি আল্লাহ পাকের নির্দেশনায় আলী রাঃ কে উনার উত্তরাধীকারী নির্বাচন করে থাকেন তবে তার মৃত্যুর পর এর ব্যতয় কিভাবে ঘটল এ নিয়ে আমার শিয়া ভাইদের নিকট আমার নিচের প্রশ্ন সমূহঃ * আমাদের তথা পাক- ভারত উপমহাদেশে পীর প্রথা বেশ প্রচলিত। এক কথায় একটি রমরমা ব্যবস্যাও বটে। তারা তাদের উত্তরাধীকারী তথা বেলায়েত দিয়ে থাকেন। বেলায়েত ঘোষণার পর পীর সাহেবের মুরীদগণ তাকে ভালোভাবে চিনে নেন। পীর সাহেবও তার উপস্হিতিতে কিংবা অনুপস্থিতিতে তার কার্যক্রম পরিচালনায় বেলায়েত প্রাপ্তকে এতটা গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেন মুরিদগণ পীর সাহেবের মৃত্যুর পর কে তাদেরকে নেতৃত্ব দিবে তা নিয়ে বিতর্কের কোন অবকাশ থাকেনা। কিন্তু মহানবী সঃ এর ওফায়েতের পর তাঁর উত্তরাধীকারী খোঁজার জন্য সাহাবা রাঃ রা তাঁর পবিত্র দেহ মোবারকে কেন তিন দিন সমাহিত করা থেকে বিরত থাকেন? যেহেতু বিষয়টি আমাদের শিয়া ভাইরা মিমাংসিত বলে দাবী করেন। * বিদায় হজের পর মহানবী সঃ নয় মাসের অধিক জীবিত ছেলেন। হজরত আলী রাঃ বেলায়েত পুরাপুরি প্রতিষ্ঠিত হবার জন্য এই দীর্ঘ নয় মাস কি যথেষ্ট ছিলনা? কেন মৃত্যু শয্যায় মহানবী সঃকে তাঁর উত্তরাধীকারী ঘোষণার জন্য শিয়া ভাইদের কথা অনুযায়ী কাগজ কলম আনার জন্য বলতে হল। তাহলে গাদীর খুমে কি মহানবী সঃ হযরত আলী রাঃ কে বেলায়েতের ঘোষনা দেননি? * পরিশেষে যেই অসুস্থতার সময় মহানবী সঃ কাগজ কলম আনতে বলেছিলেন এবং বলা হয় ওমর ফারুক রাঃ বাধায় তা সম্ভব হয়নি। তা যদি সত্যি হয় তবে এই অসুস্থতার পরও কিছুটা সুস্হ হয়ে(ইতিহাস স্বাক্ষ্য দেয়) তিনি অন্য সাহাবিদের কাঁধে ভর দিয়ে মসজিদে নববীতে গিয়ে আবুবকর সিদ্দিক রাঃ ইমামতীতে নামায আদায় করেন। এখন প্রশ্ন এই সুস্থতার সুযোগে তিনি কাগজকলমের অভাবে যা লিখিয়ে যেতে পারেননি তা নিজ জবানে সাহাবা আকরামগণকে বলে যেতে পারতেন। কিন্তু তিনি কেন তা বলেননি? আর আবুবকর সিদ্দিক রাঃ ইমামতিতে নামাযই পড়লেন কিভাবে? এখন সত্য কোনটা? পাঠকেরাই বলুন।
@kamrunnahar5449Ай бұрын
আয়াত 67 এর পর কি আয়াত 3 এসেছে?
@soft_ray_technologiesАй бұрын
ওহি নাযিলের সিরিয়াল তো একবারে শুরুতেই পরিবর্তন করা হয় । প্রমানঃ প্রথম নাযিল হওয়া আয়াত কে স্থান দেয়া হয় ৯৬ নং সুরায় , সুরা আলাক। শেষ নাযিল হওয়া আয়াত কে স্থান দেয়া হয় ৫ নম্বর সুরায় । সুরা মায়েদা । মিলিয়ে দেখুন । আমি যাদেরকে কিতাব দান করেছি, তারা তাকে চেনে, যেমন করে চেনে নিজেদের পুত্রদেরকে। আর নিশ্চয়ই তাদের একটি সম্প্রদায় জেনে শুনে সত্যকে গোপন করে। [সুরা বাকারা - ২:১৪৬] প্রিয় পাঠক , আপনার জানতে ইচ্ছা করে না যে কোরআনের সুরাগুলির সিরিয়াল নবিজীর ওফাতের ২৪ বছর পরে কিভাবে পরিবর্তন করে দেয়া হল? কারা করল এই পরিবর্তন ? আল্লাহ ও তার রাসুলের দেয়া সিরিয়াল পরিবর্তন করার ওহি কার কাছে আসছিল ? একটু কোরআন নিয়ে গবেষণা করেন । সত্য জানেন । " তবে কি তারা কুরআন নিয়ে গভীর চিন্তা- ভাবনা করে না? নাকি তাদের অন্তরসমূহে তালা রয়েছে ? " [সুরা মুহাম্মাদ - ৪৭:২৪] যদি কোন মউলোভী বলে " এত প্রশ্ন করলে ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে " তাকে উত্তম রূপে বর্জন করুন। অবিশ্বাসীরা যা বলে, তজ্জন্যে আপনি সবর করুন এবং সুন্দরভাবে তাদেরকে পরিহার করে চলুন। [সুরা মুযযাম্মিল - ৭৩:১০] নিচের লিঙ্কে ভিজিট করে দেখতে পারেন। www.topicalquran.xyz/chronobn
@user-dp4mq9tv8sАй бұрын
অলিগনের সর্দার বানানোর জন্যই তোমরা এত গল্প বানাচ্ছ, চিন্হটাই নিশ্চন্হ করে ফেলাই উত্তম।যাতে পীর পুজা ও সিয়াদের দাবীকে সবার সামনে আনা যায়।
@user-dp4mq9tv8sАй бұрын
তোরা এই ফজিলত নিয়ে পরকালে যা।
@user-dp4mq9tv8sАй бұрын
মূল্যায়নের কিছু নাই। একটা ভ্রান্ত আক্বিদাহ যা كلمة الحق اريد به الباطل.
@abdullahbabu6303Ай бұрын
এত মহান নিদর্শনের মসজিদটি কারা এবং কেন ভেঙ্গে ফেলে ? আর গাছগুলো কেন কেটে ফেলা হয়েছে।
@mohammadsohagali2330Ай бұрын
এই অনুষ্ঠান দেখলে যে কোন মানুষ ইসলামি ইতিহাস সম্পর্কে অবজ্ঞত হবেন। নবী রাসুলদের জীবনবিতান্ত সম্পর্কে জানতে পারবেন। আর ইমানি জজমা বৃদ্ধি পাবে। চ্যানেল আই কে ধন্যবাদ যে এতো সুন্দর সব কাফেলার আয়োজন করেন।
@belalhossain3048Ай бұрын
Mitthabadi shia dol
@sheikhhasan-n7nАй бұрын
আলহামদুলিল্লাহ
@user-hq1hk1qy2hАй бұрын
উপপত্নী ছিলেন
@babyfun9419Ай бұрын
মাশাআল্লাহ... খুব ভালো লাগলো... এতো সুন্দর একটি প্রতিবেদন তুলে ধরার জন্য... কিন্তু যতোটা খুশি হয়েছি আবার ততোটা বিস্মিতও হয়েছি... যে, এইরকম একটি ফজিলতপূর্ন জায়গাটিকে এরকম অবহেলিত অবস্থায় রাখা হয়েছে... আসলে সৌদি আরবের মুসলিমরা কেমন আমার বোধগম্য নয়।
@user-wg3ck9hg4iАй бұрын
এই ইতিহাস সৌদিরা বাতিল করছে তুমি জীবিত কর কেন ?😂
@mdbayazidmostafij1040Ай бұрын
ধন্যবাদ
@kawsarmd211Ай бұрын
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সত্য প্রচার করার জন্য
@shamsusezaman4678Ай бұрын
Amin
@MannaVai-gy6xnАй бұрын
❤❤❤🎉🎉🎉🎉🎉
@MofisMia-hr5gnАй бұрын
❤❤ 0:20
@alauddinsk7514Ай бұрын
মিউজিক বাদ দিন আল্লাহ কে ভয় করুন
@mdmonir-kv7xiАй бұрын
❤❤❤
@hasanahmedjoglul5626Ай бұрын
সুবহানআল্লাহ।
@brotherbirdshome1572Ай бұрын
জুলেখা পুরনো রাজ প্রসাদটা দেখার অনুরোধ রইলো
@AlaminMEDIA.94Ай бұрын
❤❤❤
@AlaminMEDIA.94Ай бұрын
❤❤❤
@SayeedBenchOfficer-xz5ncАй бұрын
গাদির মানে জলাশয় খুম হলো জায়গার নাম গাদিরে খুম মানে খুমের জলাশয়। জীবনের শেষভাগে হজ্জ্ব সমাপান্তে ফিরতিপথে ১৮ই জিলহজ্জ্ব তারিখে পথিমধ্যে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এই স্থানে এলে মহান রাব্বুল আলামিন নবী করিমকে (সাঃ) কড়াভাবে একটি নির্দেশ দিয়ে আয়াত নজিল করেন। (সুরা মায়েদা-৬৭) পবিত্র কোরআনে গাদিরের সেই আয়াতটি হলো- “ইয়া আইয়ুহার রাসুল বাল্লিগ মাউনজিলা ইলাইকা মিররাব্বিক ওয়া ইল্লাম তাফয়াল ফামা বাল্লাগতা রিসালাতাহু ওয়াল্লাহু ইয়া সিমুকা মিনান্নাস- ইন্নাল্লাহা লা ইয়াহদিল কাওমিল কাফিরিন"- অর্থাৎ "ওহে রসুল (জরুরী) প্রচার করে দিন যা’ আপনার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে (প্রচারের জন্য) আপনার নিকট (ভিতরে) রয়েছে আর যদি তা’ না করেন তবে রেসালতের জন্য (আপনি) কিছুই করলেন না এবং আল্লাহ্ আপনাকে মানুষের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন- নিশ্চয়ই আল্লাহ্ কাফিরদের হেদায়েত (দান) করেন না” মহান রবের পক্ষ থেকে এহেন নির্দেশে মহানবী (সাঃ) এক লক্ষ চব্বিশ হাজার হাজীদের (সাহাবী) সামনে হযরত আলীকে (আঃ) নবীর (সাঃ) স্থলাভিষিক্ত নেতা বলে ঘোষণা বা প্রচার করেন এই বলে যে ‘‘মান কুনতু মাওলাহু ফা হাজা আলীউন মাওলাহু -----” অর্থাৎ- “আমি যাদের নেতা এই আলীও তাদের নেতা ------” অতপর: মহানবী (সাঃ) উপস্থিত সকলকে নির্দেষ দেন যে তারা যেন অনুপস্থিতগণের মাঝে এই ঘটনাটি (সবিশেষ) প্রচার করে দেন। আর এইরূপ ঘোষণা বা প্রচারের পরে খোদায়ী দ্বীনের পূর্ণতার ঘোষণা দিয়ে মহান আল্লাহ্ পাক পবিত্র কোরআনের সর্বশেষ আয়াত (সুরা মায়েদা-৩) নাজিল করেন। পবিত্র কোরআনে খোদায়ী দ্বীনের পূর্ণতার সর্বশেষ সেই আয়াতটি হলো- “-আল ইয়াকমালতু লাকুম দ্বীনাকুম ওয়া আতমামতু আলাইকুম নিয়ামাতি ওয়া রাজিতুলাকুম ইসলামা ওয়া দ্বীনা-"- অর্থাৎ "আজ আপনার দ্বীনের পূর্ণতা দান করলাম, আপনার নিয়ামতে পূর্ণতা দিলাম ও ইসলাম ধর্মের উপর রাজীখুশী হলাম এবং ইসলামধর্মকে আপনার ধর্ম হিসাবে মনোনীত করলাম।” সুরা মায়েদার ৬৭ নম্বর আয়াতের বিশেষত: এই যে আয়াতের শেষে রয়েছে: "ইন্নাল্লাহা লা ইয়াহদিল কাওমিল কাফিরিন"-'নিশ্চয়ই আল্লাহ্ কাফিরদের হেদায়েত দান করেন না' অর্থাৎ- এই আয়াতের উদ্দেশ্য ও মর্মার্থ অস্বীকারকারীরা কাফির হিসাবে গন্য হবে এটাই মহান আল্লাহ্ সুবহানু তায়া’লা তাঁর কালামে পাকে-এ উল্লেখ করে বলেছেন। এসব ঘটনা আরবের গাদিরে খুম নামক স্থানে সংঘটিত হয় বিধায় জায়গাটি সর্বাধিক আলোচিত একটি স্থানে পরিগনিত হয়েছে। এখানে আরো বিশেষত হলো: এই প্রচারের অর্থাৎ আলীর(আঃ) নেতৃত্বের প্রচারের আগে মহান আল্লাহ্ পাক সুবহানু তায়াল বলেছেন- ”এটা প্রচার না করলে আপনি রেসালাতের জন্য কিছুই করলেননা” তাও আবার এমন সময় যখন তিনি (সাঃ) জীবনের শেষ প্রান্তে অর্থাৎ যখন কলেমা, নামাজ, রোযা, হজ্জ, যাকাত, জেহাদ সবকিছুই তিনি প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর আলীর (আঃ) নেতৃত্বের প্রচারের পরে মহান রাব্বুল আলামিন (মায়েদার ৩ নম্বর আয়াতে কি বললেন, “আজ আপনার দ্বীনের পূর্ণতা দান করলাম, আপনার নিয়ামতে পূর্ণতা দিলাম ও ইসলাম ধর্মের উপর রাজীখুশী হলাম এবং ইসলামধর্মকে আপনার ধর্ম হিসাবে মনোনীত করলাম।” অর্থাৎ মহানবী রাসুলের (সাঃ) পরে আলীর নেতৃত্বই হলো খোদায়ী দ্বীনের পুর্ণতা, নেয়মতে আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং খোদায়ী দ্বীনের পূর্ণতা আর এরূপ ধর্মবিশ্বাসই হলো মুহাম্মদী ধর্ম বা ইসলাম ধর্ম। উপরোক্ত গাদীরে খুমের বণর্নাকারী সাহাবীর সংখা ১১০ জন, তাবেইনের সংখা ৮৪ জনেরও বেশী এবং আলেমে দ্বীনের সংখ্যা ৩০০ জনেরও বেশী আর ৩৬০ জন মুহাদ্দিস ও রাবী এটা বর্ণনা করেছেন যারা প্রত্যেকেই বিস্বস্ত ও গ্রহণযোগ্য। রেওয়াতের দৃষ্টিকোণ থেকে: গাদীরের ঘটনাটি রেওয়াতের জগতে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য একটি ঘটনা যা’ ইসলামের প্রথম যুগে ঘটেছিলো। রেফারেন্স সমূহ: সহি মেশকাত ৪র্থ খন্ড পৃষ্ঠা ৫৪৮ ফজলুল করিম/ মসনদে আহম্মদ ৪র্থ খন্ড পৃষ্ঠা ২৮১/ তফসীরে দোররে মনসুর/ জালাল উদ্দিন সিউতি ২য় খন্ড/ সহীহ মুসলিম/ (বিস্তারিত জানার জন্য- আল্লামা আমিনীর ২৯ খন্ডে লিখিত ‘‘আল গাদীর” ১ম খন্ড পৃষ্ঠা ৯-১৪।
Пікірлер
❤❤❤
সুবহানাল্লাহ
Geci alhamdlilah
💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚
❤❤❤❤❤❤❤
খুব সুন্দর আলোচনা।
সবার মাওলা আল্লাহ, শিয়া কাফের
Ajgatte ami blood relation cara jere pamo atora da baira mo Ami eno koste thahi bessar polara amar teha da enjoy kore Dekhlei marmo
Present ruler of KSA-MBS is a pure Munafeq & the blind supporter of notorious munafeq Amer Mua'bya.
ওয়াতু ইজ্জো মানতাসা ওয়াতু জিল্ল মানতাসা
ওয়াতু ইজ্জো মানতাসা ওয়াতু জিল্ল মানতাসা
সব শিয়া মুশরিক এখানে জমা হয়েছে।
এই জায়গার পূর্ণ ঠিকানা দিলে কৃতজ্ঞ থাকবো।
এগুলো জাল হাদিস মাজার পূজারী বেদাতিদের কথা শোনা যাবে না
আর কোন জায়গা পেলোনা সরকার এখান দিয়ে রেল পথ তৈরি করেছে। এর মানে সৌদি সরকার আলী বিরোধী।
শেরে খোদা বলা ঠিক না ভাই
ধন্যবাদ
মারহাবা মারহাবা
মওলা আলী
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ।
মাওলা আলী কথাটার অর্থ কি ?
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য প্রকাশের জন্য লালিকুল
কমেন্ট গুলো পড়লাম। তরতাজা শিরকের ছড়াছড়ি। যাইহউক, এবার গাদির খুমে নেতা নির্বাচন তথা বেলায়েত নিয়ে আমার সংক্ষিপ্ত কিছু কথা। প্রিয় নবীজী সঃ যদি আল্লাহ পাকের নির্দেশনায় আলী রাঃ কে উনার উত্তরাধীকারী নির্বাচন করে থাকেন তবে তার মৃত্যুর পর এর ব্যতয় কিভাবে ঘটল এ নিয়ে আমার শিয়া ভাইদের নিকট আমার নিচের প্রশ্ন সমূহঃ * আমাদের তথা পাক- ভারত উপমহাদেশে পীর প্রথা বেশ প্রচলিত। এক কথায় একটি রমরমা ব্যবস্যাও বটে। তারা তাদের উত্তরাধীকারী তথা বেলায়েত দিয়ে থাকেন। বেলায়েত ঘোষণার পর পীর সাহেবের মুরীদগণ তাকে ভালোভাবে চিনে নেন। পীর সাহেবও তার উপস্হিতিতে কিংবা অনুপস্থিতিতে তার কার্যক্রম পরিচালনায় বেলায়েত প্রাপ্তকে এতটা গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেন মুরিদগণ পীর সাহেবের মৃত্যুর পর কে তাদেরকে নেতৃত্ব দিবে তা নিয়ে বিতর্কের কোন অবকাশ থাকেনা। কিন্তু মহানবী সঃ এর ওফায়েতের পর তাঁর উত্তরাধীকারী খোঁজার জন্য সাহাবা রাঃ রা তাঁর পবিত্র দেহ মোবারকে কেন তিন দিন সমাহিত করা থেকে বিরত থাকেন? যেহেতু বিষয়টি আমাদের শিয়া ভাইরা মিমাংসিত বলে দাবী করেন। * বিদায় হজের পর মহানবী সঃ নয় মাসের অধিক জীবিত ছেলেন। হজরত আলী রাঃ বেলায়েত পুরাপুরি প্রতিষ্ঠিত হবার জন্য এই দীর্ঘ নয় মাস কি যথেষ্ট ছিলনা? কেন মৃত্যু শয্যায় মহানবী সঃকে তাঁর উত্তরাধীকারী ঘোষণার জন্য শিয়া ভাইদের কথা অনুযায়ী কাগজ কলম আনার জন্য বলতে হল। তাহলে গাদীর খুমে কি মহানবী সঃ হযরত আলী রাঃ কে বেলায়েতের ঘোষনা দেননি? * পরিশেষে যেই অসুস্থতার সময় মহানবী সঃ কাগজ কলম আনতে বলেছিলেন এবং বলা হয় ওমর ফারুক রাঃ বাধায় তা সম্ভব হয়নি। তা যদি সত্যি হয় তবে এই অসুস্থতার পরও কিছুটা সুস্হ হয়ে(ইতিহাস স্বাক্ষ্য দেয়) তিনি অন্য সাহাবিদের কাঁধে ভর দিয়ে মসজিদে নববীতে গিয়ে আবুবকর সিদ্দিক রাঃ ইমামতীতে নামায আদায় করেন। এখন প্রশ্ন এই সুস্থতার সুযোগে তিনি কাগজকলমের অভাবে যা লিখিয়ে যেতে পারেননি তা নিজ জবানে সাহাবা আকরামগণকে বলে যেতে পারতেন। কিন্তু তিনি কেন তা বলেননি? আর আবুবকর সিদ্দিক রাঃ ইমামতিতে নামাযই পড়লেন কিভাবে? এখন সত্য কোনটা? পাঠকেরাই বলুন।
আয়াত 67 এর পর কি আয়াত 3 এসেছে?
ওহি নাযিলের সিরিয়াল তো একবারে শুরুতেই পরিবর্তন করা হয় । প্রমানঃ প্রথম নাযিল হওয়া আয়াত কে স্থান দেয়া হয় ৯৬ নং সুরায় , সুরা আলাক। শেষ নাযিল হওয়া আয়াত কে স্থান দেয়া হয় ৫ নম্বর সুরায় । সুরা মায়েদা । মিলিয়ে দেখুন । আমি যাদেরকে কিতাব দান করেছি, তারা তাকে চেনে, যেমন করে চেনে নিজেদের পুত্রদেরকে। আর নিশ্চয়ই তাদের একটি সম্প্রদায় জেনে শুনে সত্যকে গোপন করে। [সুরা বাকারা - ২:১৪৬] প্রিয় পাঠক , আপনার জানতে ইচ্ছা করে না যে কোরআনের সুরাগুলির সিরিয়াল নবিজীর ওফাতের ২৪ বছর পরে কিভাবে পরিবর্তন করে দেয়া হল? কারা করল এই পরিবর্তন ? আল্লাহ ও তার রাসুলের দেয়া সিরিয়াল পরিবর্তন করার ওহি কার কাছে আসছিল ? একটু কোরআন নিয়ে গবেষণা করেন । সত্য জানেন । " তবে কি তারা কুরআন নিয়ে গভীর চিন্তা- ভাবনা করে না? নাকি তাদের অন্তরসমূহে তালা রয়েছে ? " [সুরা মুহাম্মাদ - ৪৭:২৪] যদি কোন মউলোভী বলে " এত প্রশ্ন করলে ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে " তাকে উত্তম রূপে বর্জন করুন। অবিশ্বাসীরা যা বলে, তজ্জন্যে আপনি সবর করুন এবং সুন্দরভাবে তাদেরকে পরিহার করে চলুন। [সুরা মুযযাম্মিল - ৭৩:১০] নিচের লিঙ্কে ভিজিট করে দেখতে পারেন। www.topicalquran.xyz/chronobn
অলিগনের সর্দার বানানোর জন্যই তোমরা এত গল্প বানাচ্ছ, চিন্হটাই নিশ্চন্হ করে ফেলাই উত্তম।যাতে পীর পুজা ও সিয়াদের দাবীকে সবার সামনে আনা যায়।
তোরা এই ফজিলত নিয়ে পরকালে যা।
মূল্যায়নের কিছু নাই। একটা ভ্রান্ত আক্বিদাহ যা كلمة الحق اريد به الباطل.
এত মহান নিদর্শনের মসজিদটি কারা এবং কেন ভেঙ্গে ফেলে ? আর গাছগুলো কেন কেটে ফেলা হয়েছে।
এই অনুষ্ঠান দেখলে যে কোন মানুষ ইসলামি ইতিহাস সম্পর্কে অবজ্ঞত হবেন। নবী রাসুলদের জীবনবিতান্ত সম্পর্কে জানতে পারবেন। আর ইমানি জজমা বৃদ্ধি পাবে। চ্যানেল আই কে ধন্যবাদ যে এতো সুন্দর সব কাফেলার আয়োজন করেন।
Mitthabadi shia dol
আলহামদুলিল্লাহ
উপপত্নী ছিলেন
মাশাআল্লাহ... খুব ভালো লাগলো... এতো সুন্দর একটি প্রতিবেদন তুলে ধরার জন্য... কিন্তু যতোটা খুশি হয়েছি আবার ততোটা বিস্মিতও হয়েছি... যে, এইরকম একটি ফজিলতপূর্ন জায়গাটিকে এরকম অবহেলিত অবস্থায় রাখা হয়েছে... আসলে সৌদি আরবের মুসলিমরা কেমন আমার বোধগম্য নয়।
এই ইতিহাস সৌদিরা বাতিল করছে তুমি জীবিত কর কেন ?😂
ধন্যবাদ
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সত্য প্রচার করার জন্য
Amin
❤❤❤🎉🎉🎉🎉🎉
❤❤ 0:20
মিউজিক বাদ দিন আল্লাহ কে ভয় করুন
❤❤❤
সুবহানআল্লাহ।
জুলেখা পুরনো রাজ প্রসাদটা দেখার অনুরোধ রইলো
❤❤❤
❤❤❤
গাদির মানে জলাশয় খুম হলো জায়গার নাম গাদিরে খুম মানে খুমের জলাশয়। জীবনের শেষভাগে হজ্জ্ব সমাপান্তে ফিরতিপথে ১৮ই জিলহজ্জ্ব তারিখে পথিমধ্যে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এই স্থানে এলে মহান রাব্বুল আলামিন নবী করিমকে (সাঃ) কড়াভাবে একটি নির্দেশ দিয়ে আয়াত নজিল করেন। (সুরা মায়েদা-৬৭) পবিত্র কোরআনে গাদিরের সেই আয়াতটি হলো- “ইয়া আইয়ুহার রাসুল বাল্লিগ মাউনজিলা ইলাইকা মিররাব্বিক ওয়া ইল্লাম তাফয়াল ফামা বাল্লাগতা রিসালাতাহু ওয়াল্লাহু ইয়া সিমুকা মিনান্নাস- ইন্নাল্লাহা লা ইয়াহদিল কাওমিল কাফিরিন"- অর্থাৎ "ওহে রসুল (জরুরী) প্রচার করে দিন যা’ আপনার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে (প্রচারের জন্য) আপনার নিকট (ভিতরে) রয়েছে আর যদি তা’ না করেন তবে রেসালতের জন্য (আপনি) কিছুই করলেন না এবং আল্লাহ্ আপনাকে মানুষের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন- নিশ্চয়ই আল্লাহ্ কাফিরদের হেদায়েত (দান) করেন না” মহান রবের পক্ষ থেকে এহেন নির্দেশে মহানবী (সাঃ) এক লক্ষ চব্বিশ হাজার হাজীদের (সাহাবী) সামনে হযরত আলীকে (আঃ) নবীর (সাঃ) স্থলাভিষিক্ত নেতা বলে ঘোষণা বা প্রচার করেন এই বলে যে ‘‘মান কুনতু মাওলাহু ফা হাজা আলীউন মাওলাহু -----” অর্থাৎ- “আমি যাদের নেতা এই আলীও তাদের নেতা ------” অতপর: মহানবী (সাঃ) উপস্থিত সকলকে নির্দেষ দেন যে তারা যেন অনুপস্থিতগণের মাঝে এই ঘটনাটি (সবিশেষ) প্রচার করে দেন। আর এইরূপ ঘোষণা বা প্রচারের পরে খোদায়ী দ্বীনের পূর্ণতার ঘোষণা দিয়ে মহান আল্লাহ্ পাক পবিত্র কোরআনের সর্বশেষ আয়াত (সুরা মায়েদা-৩) নাজিল করেন। পবিত্র কোরআনে খোদায়ী দ্বীনের পূর্ণতার সর্বশেষ সেই আয়াতটি হলো- “-আল ইয়াকমালতু লাকুম দ্বীনাকুম ওয়া আতমামতু আলাইকুম নিয়ামাতি ওয়া রাজিতুলাকুম ইসলামা ওয়া দ্বীনা-"- অর্থাৎ "আজ আপনার দ্বীনের পূর্ণতা দান করলাম, আপনার নিয়ামতে পূর্ণতা দিলাম ও ইসলাম ধর্মের উপর রাজীখুশী হলাম এবং ইসলামধর্মকে আপনার ধর্ম হিসাবে মনোনীত করলাম।” সুরা মায়েদার ৬৭ নম্বর আয়াতের বিশেষত: এই যে আয়াতের শেষে রয়েছে: "ইন্নাল্লাহা লা ইয়াহদিল কাওমিল কাফিরিন"-'নিশ্চয়ই আল্লাহ্ কাফিরদের হেদায়েত দান করেন না' অর্থাৎ- এই আয়াতের উদ্দেশ্য ও মর্মার্থ অস্বীকারকারীরা কাফির হিসাবে গন্য হবে এটাই মহান আল্লাহ্ সুবহানু তায়া’লা তাঁর কালামে পাকে-এ উল্লেখ করে বলেছেন। এসব ঘটনা আরবের গাদিরে খুম নামক স্থানে সংঘটিত হয় বিধায় জায়গাটি সর্বাধিক আলোচিত একটি স্থানে পরিগনিত হয়েছে। এখানে আরো বিশেষত হলো: এই প্রচারের অর্থাৎ আলীর(আঃ) নেতৃত্বের প্রচারের আগে মহান আল্লাহ্ পাক সুবহানু তায়াল বলেছেন- ”এটা প্রচার না করলে আপনি রেসালাতের জন্য কিছুই করলেননা” তাও আবার এমন সময় যখন তিনি (সাঃ) জীবনের শেষ প্রান্তে অর্থাৎ যখন কলেমা, নামাজ, রোযা, হজ্জ, যাকাত, জেহাদ সবকিছুই তিনি প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর আলীর (আঃ) নেতৃত্বের প্রচারের পরে মহান রাব্বুল আলামিন (মায়েদার ৩ নম্বর আয়াতে কি বললেন, “আজ আপনার দ্বীনের পূর্ণতা দান করলাম, আপনার নিয়ামতে পূর্ণতা দিলাম ও ইসলাম ধর্মের উপর রাজীখুশী হলাম এবং ইসলামধর্মকে আপনার ধর্ম হিসাবে মনোনীত করলাম।” অর্থাৎ মহানবী রাসুলের (সাঃ) পরে আলীর নেতৃত্বই হলো খোদায়ী দ্বীনের পুর্ণতা, নেয়মতে আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং খোদায়ী দ্বীনের পূর্ণতা আর এরূপ ধর্মবিশ্বাসই হলো মুহাম্মদী ধর্ম বা ইসলাম ধর্ম। উপরোক্ত গাদীরে খুমের বণর্নাকারী সাহাবীর সংখা ১১০ জন, তাবেইনের সংখা ৮৪ জনেরও বেশী এবং আলেমে দ্বীনের সংখ্যা ৩০০ জনেরও বেশী আর ৩৬০ জন মুহাদ্দিস ও রাবী এটা বর্ণনা করেছেন যারা প্রত্যেকেই বিস্বস্ত ও গ্রহণযোগ্য। রেওয়াতের দৃষ্টিকোণ থেকে: গাদীরের ঘটনাটি রেওয়াতের জগতে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য একটি ঘটনা যা’ ইসলামের প্রথম যুগে ঘটেছিলো। রেফারেন্স সমূহ: সহি মেশকাত ৪র্থ খন্ড পৃষ্ঠা ৫৪৮ ফজলুল করিম/ মসনদে আহম্মদ ৪র্থ খন্ড পৃষ্ঠা ২৮১/ তফসীরে দোররে মনসুর/ জালাল উদ্দিন সিউতি ২য় খন্ড/ সহীহ মুসলিম/ (বিস্তারিত জানার জন্য- আল্লামা আমিনীর ২৯ খন্ডে লিখিত ‘‘আল গাদীর” ১ম খন্ড পৃষ্ঠা ৯-১৪।
তাহলে এই জায়গাটা এত অবহেলিত কেন
ভুল তথ্য দিয়ে, মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না।
সুন্দর আলোচনা, ভালো লেগেছে।
kzread.info/dash/bejne/hmRpzcumYdnQnKw.htmlsi=W8cgrX_hv03q-VFa