English: As-salamu alaikum, You Can Watch Here: bangla waz, bangla mahfil, islamic lecture, jumar khutba, islamic jalsha, waz mahfil, islamic program, bangla gojol, bangla islamic waz, islamic waz bangla, new waz mahfil, quran sunnah waz, sahi akida waz, bengali waz, bangladeshi waz, bangladesh waz, waz in bangla, daily islamic hadith bangla
Bengali: আস-সালামু আলাইকুম, আপনারা এখানে দেখতে পাবেনঃ বাংলা ওয়াজ, বাংলা মাহফিল, ইসলামিক লেকচার, জুমার খুতবা, ইসলামিক জলসা, ওয়াজ মাহফিল, ইসলামিক অনুষ্ঠান, নতুন ওয়াজ, বাংলা গজল, বাংলা ইসলামিক ওয়াজ, ইসলামিক ওয়াজ বাংলা, নতুন ওয়াজ মাহফিল, কুরআন সুন্নার ওয়াজ, সহিহ আকিদার ওয়াজ, বাংলাদেশের ওয়াজ, গরম ওয়াজ, জ্বালাময়ী ওয়াজ
[Subscribe Our Channel "Islamer Rasta ইসলামের রাস্তা" to get regular update of Bangla Waz Mahfil & Islamic Program]
[If any lecture goes against Quran Hadith then Lecturer will be the responsible]
[In Our Channel You will find all types of Bangla Waz but I suggest you please choose the Correct Path]
[Ignore Waz If you don't Like]
Пікірлер
১০০ বার ভালোবাসি
হুজুর আমি একটা বক্তার থেকে জানতে পারছি। যে উনি বলতেছে মানুষের ভাগ্য লেখা হয় অনেক আগে থেকে এটা সত্যি কথা। উনি একটা বই দিয়ে উদাহরণ দিছে। যে এই বইটা আমাদের তকদিরের বই। এবং বলছি এই বইয়ের ভিতরে কিছু পৃষ্ঠা খালি রয়েছে ওই পৃষ্ঠাগুলা আমাদের তকদীর লেখা হবে আমাদের কর্মের উপর ডিপেন্ড করে। এটা কি সত্যি কথা এটার উপরে যদি একটু ব্যাখ্যা দিতেন
দুমুখো সাপ
আল্লাহু আমার, মনের, আশাগুলো পুরনকরেদিন, আমিন
Amr jonne sobai aktu duwa korben amr bou ke jno abr ami fire pai onek chinta r koste a6i tarpor o Allah opor biswas rekhe bol6i Alhamdulillah 😊
Mizanur Rahman my heart ❤️🫀
আমিন
❤❤❤❤
আল্লাহ আমি অনেক বড় বিপদে আছি ঐ দোয়াটির উছিললা আমাকে বিপদ তেকে মুক্তি দাও।সকল বাই বোনদের কাছে দোয়া চাই আমিন।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমাদের মিজানুর রহমান হুজুর সাহের সাথে নামাজ আদায় করার তউফিক দান করুন আমিন আমিন
❤
আজহারী সাহেব অবশ্যই বীরের বেশি বাংলাদেশে ফিরে আসবে হ্যালো দাও
Ami chapainawabganj dekhchi,,,,,14.5.24
Beautifully waz mizanur rahman azhari
Allah amar dua ta qobul karen .ar amake tahajjud er toufik dan sobai dua korben .. ameen 💕
সুবহানাহু আল্লাহ,আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহুআকবর,লাইলাহা ইলল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সঃ)❤❤❤❤
Amazing ❤❤❤
মিজানুর রহমান আজহারি হুজুর অনেক ভালো ওয়াজ করেন
Assalamualikum Warahmatullah always love allah world prophet Ammu Abbu Azhari
Masa allha
❤❤❤
Amin Amin 🤲🤲🤲
আল্লাহর জন্য হুজুর কে ভালো বাসি
আমিন
আসসালামু আলাইকুম, হুজুর আমার প্রশ্ন হলো স্বামী স্ত্রী মিলনের পর ফরজ গোসল করার আগে বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানো যাবে অথবা সর্শ্প করা যাবে যদি একটু বলেদেন
আমিন
Amin
আজকে আমি ওয়াজ টা সুনতেছি এখুন আমি যুবক দেখতে দেখতে একদিন বিদ্ধ হয়ে যাবো আমার রঙ ধরা যৌবন জম ধরে সেস হয়ে যাবে।🥲🥲 একদিন আমি থাকবো না কিন্তু আমার কমেন্ট টা থেকেই যাবে। কালেমার দাওয়াত দিয়ে গেলাম। লাই ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ আল্লাহ তুমি এর অসিলাই আমাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দিয়ো।😢
ওলি আউলিয়াদের কোনো চিন্তা নেই আল্লাহ তায়ালা বলেছেন
Ameen
Masallh❤❤❤❤❤❤
❤❤❤
সুন্দর
আমার বয়স ১৮ বছর আমি ফুসফুস এবং হার্টের রোগে আক্রান্ত এটি বিরোল রোগ যা ক্যান্সার এর মতো, আমার (পিটিই) নামক সার্জারি হবে ইনশাআল্লাহ, আমার সুস্থতার জন্য সবাই দোয়া করবেন মন থেকে 😔
ফজুর আমার স্বামী সব সময় শুধু বকাবকি বকাবকি করে
পশুর আমি খুব আপনাকে ভালোবাসি কিন্তু আমি আপনার ওয়াজ শুনে আপনার ওয়াজ শুনে আপনার পর নামাজ এবং কোরআনের প্রতি আল্লাহর প্রতি রাসূলের প্রতি ঈমান এনেছি কিন্তু আমার স্বামী খুব বকাবকি বকাবকি করে খুব খুব
Amr ma mara gase 20tarek amr same mara gase24 Tarek tader Jonno doya korben😭😭😭😭😭😭😭😭😭
❤❤❤
কোটি কোটি মানুষের কলিজা মিজানুর রহমান আজহারি❤❤
❤️❤️❤️❤️🌹🌹
mashaallah
mashaallah
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ আল্লাহ মহান এক এবং অদ্বিতীয় আমাদের সবাই কে ক্ষমা করুন😭😭😭 আল্লাহ মাফ করুন আল্লাহ মাফ করুন
মিজানুর রহমান আমার পিয় হুজুর
❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤
তাকলীদ ও আহলে হাদীসদের স্ববিরোধিতা আহলে হাদীস ফেরকা তাকলীদকে শিরক বলে। অথচ তারা তাদের দাবী প্রমাণে বুখারী মুসলিম এ ধরনের যেসব হাদীসের কিতাব থেকে দলীল দেয় সেসব কিতাবের কোথাও তাকলীদকে শিরক বলা হয়নি; বরং এগুলোর লেখক সবাই কোন না কোন মুজতাহিদ ইমামের তাকলীদ করতেন। যেমন, ইমাম বুখারী, মুসলিম, তিরমিযী ও ইবনে মাজাহ শাফিয়ী মাযহাবের অনুসারী ছিলেন। (তাবাকাতুশ শাফিইয়্যাহ, ১/৪২৫-৪২৬)। ইমাম আবূ দাঊদ ও ইমাম নাসায়ী হাম্বলী মাযহাবের অনুসারী ছিলেন। (মা‘আরিফুস সুনান, ১/৮২-৮৩)। প্রশ্ন হল, তাকলীদ করার কারণে কেউ যদি মুশরিক হয়ে যায় তাহলে তাদের বক্তব্য অনুযায়ী কুতুবে সিত্তার ছয় জন লেখকই মুশরিক সাব্যস্ত হবেন (নাউযুবিল্লাহ)। কিন্তু তা সত্ত্বেও তারা তাঁদের কিতাব দিয়ে দলীল দেয় কেন? মুশরিকদের(?) লেখা কিতাব দিয়ে শরঈ বিষয়ে দলীল দেয়া জায়েয হবে কি? আহলে হাদীস ভাইয়েরা হাদীসের ক্ষেত্রে সহীহ, যঈফ ইত্যাদি পরিভাষা ব্যবহার করে থাকেন। এগুলোও তারা তাকলীদকারীদের কিতাব থেকেই শিখেছেন। কারণ উসূলে হাদীসের পুরনো সব কিতাব তাকলীদকারী আলেমগণেরই লেখা। এর একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা লক্ষ্য করুন, ১.নুখবাতুল ফিকার (ইবনে হাজার আসকালানী শাফেয়ী) ২.মুকাদ্দামাতু ইবনিস সালাহ (ইবনুস সালাহ শাফেয়ী) ৩.মুকাদ্দামাতুশ শাইখ (আব্দুল হক মুহাদ্দিসে দেহলবী হানাফী) ৪.আত্ তাসবিয়াতু বাইনা হাদ্দাসানা ওয়া আখবারানা (ইমাম ত্বহাবী হানাফী) ৫.তাওজীহুন নযর (তাহের ইবনে সালাহ জাযায়েরী হানাফী) ৬.তাওযীহুল আফকার (আমীরে সান‘আনী হানাফী) ৭.শরহু শরহি নুখবাতিল ফিকার (মুল্লা আলী ক্বারী হানাফী) ৮. ক্বাফুল আসার ফী সাফ্ফি উলূমিল আসার (রযীউদ্দীন মুহাম্মাদ ইবনে ইবরাহীম হানাফী) ৯. ইম্‘আনুন নযর (শাইখ আকরাম সিন্ধী হানাফী) ১০. আর রাফ্ঊ ওয়াত তাকমীল (আব্দুল হাই লাখনুবী হানাফী) ১১.আল ইলমা (কাযী ইয়ায মালেকী) ১২.আত্ তাক্বয়ীদ ওয়াল ঈযাহ (ইবনে রজব হাম্বলী)। এভাবে উসূলে হাদীসের উপর যত কিতাব আছে সবই কোন না কোন মুকাল্লিদ ও মাযহাবের অনুসারী লিখেছেন। প্রশ্ন হল, তাদের বক্তব্য অনুযায়ী এসব মুশরিকদের(?) কিতাব থেকে নেয়া হাদীস শাস্ত্রের এ সকল পরিভাষা তাদের জন্য ব্যবহার করা কিভাবে বৈধ হবে? কথায় বলে, ‘আমার ছাও আমারেই খাও?’ এতো নিকৃষ্টমানের স্ববিরোধিতা শিক্ষিত লোকেরা বুঝবেনা, তা কী করে হয়?
সুন্নাহ অনুসরণ পক্ষে দলীল নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মতকে সুন্নাহ আঁকড়ে ধরতে ও মানতে বলেছেন। এ সম্পর্কীয় কয়েকটি হাদীস লক্ষ্য করুন, ১. المتمسك بسنتي عند فساد امتي له اجر شهيد. المعجم الأوسط لأبى القاسم الطبراني (৫/৩১৫) ২. تركت فيكم أمرين لن تضلوا ما تمسكتم بهما كتاب الله وسنة نبيه. الموطأ بروايتين (৫/৮৯৯) ৩. من أحيا سنة من سنتي قد أميتت بعدي فإن له من الأجر مثل من عمل بها. سنن الترمذي لمحمد الترمذي (৫/৪৫) ৪. من أحيا سنتي فقد أحبني ومن أحبني كان معي في الجنة. سنن الترمذي لمحمد الترمذي (৫/৪৬) ৫. من أكل طيبا وعمل في سنة وأمن الناس بوائقه دخل الجنة. سنن الترمذي لمحمد الترمذي (৪/৬৬৯) ৬. ستة لعنتهم ولعنهم الله ...... والتارك لسنتي. سنن الترمذي لمحمد الترمذي (৪/৪৫৭) ৭. تمسك بسنة خير من إحداث بدعة. مسند أحمد بن حنبل (৪/১০৫) ৮. ما من نبي بعثه الله في أمة قبلي إلا كان له من أمته حواريون وأصحاب يأخذون بسنته. صحيح مسلم (১/৬৯) ৯. عليكم بسنتى وسنة الخلفاء المهديين الراشدين تمسكوا بها وعضوا عليها بالنواجذ. سنن أبي داود (৪/৩১৬) ১০. فعليكم بما عرفتم من سنتى وسنة الخلفاء الراشدين المهديين. سنن ابن ماجة للقزويني (১/১৫) এখানে মাত্র দশটি হাদীস উল্লেখ করা হল। এসব হাদীসে নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মতকে সুন্নাহ আঁকড়ে ধরতে বলেছেন, সুন্নাহ অনুযায়ী আমল করতে বলেছেন এবং সুন্নাহ তরককারীর উপর লা’নত করেছেন। একটি বর্ণনায়ও তিনি শুধু হাদীসকে (যা সুন্নাহর পর্যায়ে পৌঁছেনি) আঁকড়ে ধরতে বলেননি। আহলে হাদীস ভাইয়েরা গ্রহণযোগ্য এমন একটি হাদীসও পেশ করতে পারবেন কি যার মধ্যে নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মতকে হাদীস আঁকড়ে ধরতে বলেছেন কিংবা হাদীস অনুযায়ী উম্মতকে চলতে বলেছেন? হ্যাঁ, তিনি হাদীস রেওয়ায়েত করতে বলেছেন, অন্যের কাছে পৌঁছাতে বলেছেন। কিন্তু হাদীস আঁকড়ে ধরতে বলেননি বা হাদীস অনুযায়ী আমল করতে বলেননি। আমল করার জন্য তো হাদীসকে সুন্নাহ পর্যায়ে পৌঁছতে হয়।
আহলে হাদীসদের হঠকারিতা আমাদের পূর্বসূরী দেওবন্দী আকাবিরদের প্রতিরোধের মুখে কিছুদিন পূর্ব পর্যন্ত আহলে হাদীস ফিৎনার দরজা বন্ধ ছিল। কিন্তু আমাদের অলসতার সুযোগে তারা আবার নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এতদিন তারা গর্তে লুকিয়ে ছিল, এখন বের হয়ে আমাদের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে। মাযহাব মানার স্বরূপ না বুঝে কিংবা জেনে বুঝেই হঠকারিতা বশতঃ তারা বলে, আমরা নাকি ইমাম আবূ হানীফা রহ.কে নবী মেনে কাফির হয়ে গেছি। আশ্চর্য! আমরা কিভাবে আবূ হানীফাকে নবী মানলাম? নবীর তো প্রতিটি আদেশ-নিষেধই উম্মতকে মেনে চলতে হয়। অথচ আমরা তো বহু মাসআলায় আবূ হানীফা রহ. এর তাকলীদই করি না। কারণ সেগুলো এতটাই স্পষ্ট যে, কোনরূপ ব্যাখ্যার অবকাশ রাখে না। অনুরূপ হাজারও মাসআলায় হানাফী মুফতীগণ সাহেবাইনের মতানুযায়ী ফাতাওয়া দিয়ে থাকেন। তাহলে কিভাবে আমরা ইমাম আবূ হানীফাকে নবী মানলাম? তাছাড়া সব বিষয়েই কি ইমামের তাকলীদ করা হয়? তাকলীদ তো করা হয় এমন কিছু জটিল বিষয়ে যার সমাধান কুরআন-হাদীসে স্পষ্টভাবে পাওয়া যায় না। অনুরূপ একই বিষয় যখন বাহ্যতঃ সাংঘর্ষিক একাধিক বিধান পাওয়া যায় তখন কোনটা নাসেখ আর কোনটা মানসূখ তা আমরা জানি না বা বুঝতে পারি না। তাই এ জাতীয় ক্ষেত্রে আমরা খাইরুল কুরূনের মুজতাহিদ ইমামদের বুঝ ও উপলব্ধিকে আমাদের বুঝ ও উপলব্ধির চেয়ে শতগুণ উত্তম মনে করে তাদের বুঝ-উপলব্ধির অনুসরণ করি। আমরা কখনই তাদের ব্যক্তি সত্তার পূজা করি না। এটাই তাকলীদের মূল কথা। কিন্তু যেসব বিষয় কুরআন-সুন্নাহয় স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীনভাবে উল্লেখ রয়েছে যেমন, পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়া, রমাযান মাসে রোযা রাখা, যাকাত দেয়া, হজ্ব করা এ জাতীয় শত শত বিষয়ে আমরা কোন ইমামের ব্যাখ্যার অপেক্ষা করি না। অর্থাৎ তাদের তাকলীদের প্রয়োজন অনুভব করি না। কারণ এসব বিষয় কুরআন-সুন্নাহ থেকে আমরাই স্পষ্ট বুঝতে পারছি। তাহলে বলুন, এভাবে তাকলীদ করার কারণে আমরা কিভাবে কাফির-মুশরিক হয়ে গেলাম?
নামধারী আহলে হাদীস ফিরকার উত্থান পর্ব হামদ ও সালাতের পর। সন্মানিত উপস্থিতি। ইংরেজরা ভারতবর্ষ দখল করার পর যখন বুঝতে পারল জেল-যুলুম, অত্যাচার-নির্যাতন এবং খুন-গুম করে এদেশের মুসলমানদেরকে দমন করা সম্ভব নয়। সত্যিকার মুসলিম জনতা চির স্বাধীন, অন্যায় ও অসত্যের কাছে তারা কখনো মাথা নত করে না, তখন তারা এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করল যে, বাগে আনতে হলে মুসলমানদেরকে বিভিন্ন দলে উপদলে বিভক্ত করে দিতে হবে। ইংরেজ সরকার তাদের এ স্কিম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তাদের অনুগত চারজন লোকের মাধ্যমে মুসলিম জনসাধারণের মধ্যে চার ধরনের ফিৎনা ছড়িয়ে দিল। এগুলোর অন্যতম ছিল, আহলে হাদীস ফিৎনা। মৌলভী আব্দুল হক বেনারসীর (মৃত্যু:১২৭৫ হি.) উদ্ভাবিত মৃতপ্রায় এই মতবাদকে পুনঃজীবিত করার লক্ষ্যে ইংরেজ সরকার মুহাম্মাদ হুসাইন আহমদ বাটালবীকে বেছে নেয়। বাটালবী সাহেব সরলমনা মুসলমানদের মধ্যে সর্বক্ষেত্রে হাদীস মানার চটকদার বুলি আওড়ে এক ভয়াবহ বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দেন। আইম্মায়ে মুজতাহিদীনের অনুসারী মাযহাব মেনে চলা মুসলমানদেরকে তিনি কাফের-মুশরিক বলে ফতোয়া দেন। ‘ইংরেজ শাসন আল্লাহর রহমত, তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ করা হারাম’- এ ধরনের মারাত্মক বিষও তার কলম উগরে দেয়।