গাদির মানে জলাশয় খুম হলো জায়গার নাম গাদিরে খুম মানে খুমের জলাশয়। জীবনের শেষভাগে হজ্জ্ব সমাপান্তে ফিরতিপথে ১৮ই জিলহজ্জ্ব তারিখে পথিমধ্যে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এই স্থানে এলে মহান রাব্বুল আলামিন নবী করিমকে (সাঃ) কড়াভাবে একটি নির্দেশ দিয়ে আয়াত নজিল করেন। (সুরা মায়েদা-৬৭) পবিত্র কোরআনে গাদিরের সেই আয়াতটি হলো- “ইয়া আইয়ুহার রাসুল বাল্লিগ মাউনজিলা ইলাইকা মিররাব্বিক ওয়া ইল্লাম তাফয়াল ফামা বাল্লাগতা রিসালাতাহু ওয়াল্লাহু ইয়া সিমুকা মিনান্নাস- ইন্নাল্লাহা লা ইয়াহদিল কাওমিল কাফিরিন"- অর্থাৎ "ওহে রসুল (জরুরী) প্রচার করে দিন যা’ আপনার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে (প্রচারের জন্য) আপনার নিকট (ভিতরে) রয়েছে আর যদি তা’ না করেন তবে রেসালতের জন্য (আপনি) কিছুই করলেন না এবং আল্লাহ্ আপনাকে মানুষের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন- নিশ্চয়ই আল্লাহ্ কাফিরদের হেদায়েত (দান) করেন না” মহান রবের পক্ষ থেকে এহেন নির্দেশে মহানবী (সাঃ) এক লক্ষ চব্বিশ হাজার হাজীদের (সাহাবী) সামনে হযরত আলীকে (আঃ) নবীর (সাঃ) স্থলাভিষিক্ত নেতা বলে ঘোষণা বা প্রচার করেন এই বলে যে ‘‘মান কুনতু মাওলাহু ফা হাজা আলীউন মাওলাহু ----” অর্থাৎ “আমি যাদের নেতা এই আলীও তাদের নেতা -----” অতপর: মহানবী (সাঃ) উপস্থিত সকলকে নির্দেষ দেন যে তারা যেন অনুপস্থিতগণের মাঝে এই ঘটনাটি (সবিশেষ) প্রচার করে দেন। আর এইরূপ ঘোষণা বা প্রচারের পরে খোদায়ী দ্বীনের পূর্ণতার ঘোষণা দিয়ে মহান আল্লাহ্ পাক পবিত্র কোরআনের সর্বশেষ আয়াত (সুরা মায়েদা-৩) নাজিল করেন। পবিত্র কোরআনে খোদায়ী দ্বীনের পূর্ণতার সর্বশেষ সেই আয়াতটি হলো “-আল ইয়াকমালতু লাকুম দ্বীনাকুম ওয়া আতমামতু আলাইকুম নিয়ামাতি ওয়া রাজিতুলাকুম ইসলামা ওয়া দ্বীনা-"- অর্থাৎ "আজ আপনার দ্বীনের পূর্ণতা দান করলাম, আপনার নিয়ামতে পূর্ণতা দিলাম ও ইসলাম ধর্মের উপর রাজীখুশী হলাম এবং ইসলামধর্মকে আপনার ধর্ম হিসাবে মনোনীত করলাম।” সুরা মায়েদার ৬৭ নম্বর আয়াতের বিশেষত: এই যে আয়াতের শেষে রয়েছে: "ইন্নাল্লাহা লা ইয়াহদিল কাওমিল কাফিরিন"-'নিশ্চয়ই আল্লাহ্ কাফিরদের হেদায়েত দান করেন না' অর্থাৎ- এই আয়াতের উদ্দেশ্য ও মর্মার্থ অস্বীকারকারীরা কাফির হিসাবে গন্য হবে এটাই মহান আল্লাহ্ সুবহানু তায়া’লা তাঁর কালামে পাকে-এ উল্লেখ করে বলেছেন। এসব ঘটনা আরবের গাদিরে খুম নামক স্থানে সংঘটিত হয় বিধায় জায়গাটি সর্বাধিক আলোচিত একটি স্থানে পরিগনিত হয়েছে। এখানে আরো বিশেষত হলো: এই প্রচারের অর্থাৎ আলীর (আঃ) নেতৃত্বের প্রচারের আগে মহান আল্লাহ্ পাক সুবহানু তায়াল বলেছেন- ”এটা প্রচার না করলে আপনি রেসালাতের জন্য কিছুই করলেননা” তাও আবার এমন সময় যখন তিনি (সাঃ) জীবনের শেষ প্রান্তে অর্থাৎ যখন কলেমা, নামাজ, রোযা, হজ্জ, যাকাত, জেহাদ সবকিছুই তিনি প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর আলীর (আঃ) নেতৃত্বের প্রচারের পরে মহান রাব্বুল আলামিন (মায়েদার ৩ নম্বর আয়াতে কি বললেন, “আজ আপনার দ্বীনের পূর্ণতা দান করলাম, আপনার নিয়ামতে পূর্ণতা দিলাম ও ইসলাম ধর্মের উপর রাজীখুশী হলাম এবং ইসলামধর্মকে আপনার ধর্ম হিসাবে মনোনীত করলাম।” অর্থাৎ মহানবী রাসুলের (সাঃ) পরে আলীর নেতৃত্বই হলো খোদায়ী দ্বীনের পুর্ণতা, নেয়মতে আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং খোদায়ী দ্বীনের পূর্ণতা আর এরূপ ধর্মবিশ্বাসই হলো মুহাম্মদী ধর্ম বা ইসলাম ধর্ম। উপরোক্ত গাদীরে খুমের বণর্নাকারী সাহাবীর সংখা ১১০ জন, তাবেইনের সংখা ৮৪ জনেরও বেশী এবং আলেমে দ্বীনের সংখ্যা ৩০০ জনেরও বেশী আর ৩৬০ জন মুহাদ্দিস ও রাবী এটা বর্ণনা করেছেন যারা প্রত্যেকেই বিস্বস্ত ও গ্রহণযোগ্য। রেওয়াতের দৃষ্টিকোণ থেকে: গাদীরের ঘটনাটি রেওয়াতের জগতে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য একটি ঘটনা যা’ ইসলামের প্রথম যুগে ঘটেছিলো। রেফারেন্স সমূহ: সহি মেশকাত ৪র্থ খন্ড পৃষ্ঠা ৫৪৮ ফজলুল করিম/ মসনদে আহম্মদ ৪র্থ খন্ড পৃষ্ঠা ২৮১/ তফসীরে দোররে মনসুর/ জালাল উদ্দিন সিউতি ২য় খন্ড/ সহীহ মুসলিম/ (বিস্তারিত জানার জন্য- আল্লামা আমিনীর ২৯ খন্ডে লিখিত ‘‘আল গাদীর” ১ম খন্ড পৃষ্ঠা ৯-১৪।
@user-gy1ki8fp8i2 күн бұрын
হুজুর৷ আপনার এই ওয়াজটা৷ খুব ভালোলেগেছে৷ আপনাকেই চায় জনোগন । ফরিদি হুজুর ❤❤❤❤❤❤❤
@mdshorifulislam57432 күн бұрын
মুনাফিক কারেজি আপনি,,,
@sajjadhossen43112 күн бұрын
মাশাআল্লাহ ❤
@MdSayed-d7j3 күн бұрын
মাশাআল্লাহ!❤❤❤❤❤
@kamalhossain35914 күн бұрын
😢❤😊
@user-sj3rc2ev3j4 күн бұрын
মাশাআল্লাহ মারহাবা আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবার
@zahidhasan-sq2ic4 күн бұрын
আপনার কথার সাথে আমিও একমত হুজুর ❤❤❤❤❤
@AlimaAkter-e1l4 күн бұрын
😅😮
@mohammaddulal67545 күн бұрын
মাশাআল্লাহ
@MdAlamin-ub2gh5 күн бұрын
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@safetymamun47395 күн бұрын
হজের ভিতরে এতো বিজ্ঞাপন দিয়ে অনেক বিরক্ত করেছে নাউ বিল্লাহ
@aloshayastudio54975 күн бұрын
সুলাইমান আলাইহিস সালাম এর জামানায়ও কি হিন্দুস্তান ছিল?
@sultanahmed13685 күн бұрын
❤❤❤❤
@kamrolIslamsayid6 күн бұрын
মাশাআল্লাহ ❤ অনেক সুন্দর বয়ান
@MazidSheikh-ge8st6 күн бұрын
হ
@user-fy6pz1rd8g6 күн бұрын
ঠিক ভাই বলেছেন 😢😢😢
@litunsdfh35386 күн бұрын
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@mohammednajeemudheen86316 күн бұрын
amin
@rajibmiah58856 күн бұрын
Subahan Allaha Allaha Wakbar ❤❤❤
@HrueJeu37 күн бұрын
Avave waz koro
@user-vv4mv6mr5d7 күн бұрын
মাশাল্লাহ
@MdSultanahmed-fs4oj7 күн бұрын
২ য় ভৈরবের তোফাজ্জল সাহেব
@MdAlamin-ub2gh7 күн бұрын
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@MdAlamin-ub2gh8 күн бұрын
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@user-zx1lh5py2p8 күн бұрын
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট সহ সাধারণ মানুষের মাঝে দূর্রনিতী বেশি করে।
Пікірлер
❤❤r8❤️❤️
❤
10:42 10:52
10:35
10:13
Amin🎉🎉😂😂❤❤😅😅😮😮😊😊😊😊😊😊
কিচ্ছার সরদার সুন্নিনাম ধারি বন্ড গুলা
🎉mzpz..k.,mp zkxn😊lazmn
ঠিক ভাই বলেছেন
ঠিক ভাই বলেছেন
Mashallah alhamdulillah ❤❤
Mashallah alhamdulillah
Mashallah alhamdulillah
হযরত আবু বকর সিদ্দিক রদ্বিআল্লাহ তায়ালা আনহু জান্নাতি হযরত উমর ফারুক আজম ওমর ইবনে খাত্তাব রদ্বিআল্লাহ তায়ালা আনহু জান্নাতি হযরত উসমান গনি আফফান যিন নূরাইন রদ্বিআল্লাহ তায়ালা আনহু জান্নাতি হযরত আলি রদ্বিআল্লাহ তায়ালা আনহু জান্নাতি হযরত আমিরে মুয়াবিয়া রদ্বিআল্লাহ তায়ালা আনহু জলিলুল কদর জান্নাতি সাহাবি দয়াল নবী সহ লক্ষ সাহাবায়ে কেরাম রদ্বিআল্লাহ তায়ালা আনহু জান্নাতি সাহাবি
গাদির মানে জলাশয় খুম হলো জায়গার নাম গাদিরে খুম মানে খুমের জলাশয়। জীবনের শেষভাগে হজ্জ্ব সমাপান্তে ফিরতিপথে ১৮ই জিলহজ্জ্ব তারিখে পথিমধ্যে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এই স্থানে এলে মহান রাব্বুল আলামিন নবী করিমকে (সাঃ) কড়াভাবে একটি নির্দেশ দিয়ে আয়াত নজিল করেন। (সুরা মায়েদা-৬৭) পবিত্র কোরআনে গাদিরের সেই আয়াতটি হলো- “ইয়া আইয়ুহার রাসুল বাল্লিগ মাউনজিলা ইলাইকা মিররাব্বিক ওয়া ইল্লাম তাফয়াল ফামা বাল্লাগতা রিসালাতাহু ওয়াল্লাহু ইয়া সিমুকা মিনান্নাস- ইন্নাল্লাহা লা ইয়াহদিল কাওমিল কাফিরিন"- অর্থাৎ "ওহে রসুল (জরুরী) প্রচার করে দিন যা’ আপনার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে (প্রচারের জন্য) আপনার নিকট (ভিতরে) রয়েছে আর যদি তা’ না করেন তবে রেসালতের জন্য (আপনি) কিছুই করলেন না এবং আল্লাহ্ আপনাকে মানুষের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন- নিশ্চয়ই আল্লাহ্ কাফিরদের হেদায়েত (দান) করেন না” মহান রবের পক্ষ থেকে এহেন নির্দেশে মহানবী (সাঃ) এক লক্ষ চব্বিশ হাজার হাজীদের (সাহাবী) সামনে হযরত আলীকে (আঃ) নবীর (সাঃ) স্থলাভিষিক্ত নেতা বলে ঘোষণা বা প্রচার করেন এই বলে যে ‘‘মান কুনতু মাওলাহু ফা হাজা আলীউন মাওলাহু ----” অর্থাৎ “আমি যাদের নেতা এই আলীও তাদের নেতা -----” অতপর: মহানবী (সাঃ) উপস্থিত সকলকে নির্দেষ দেন যে তারা যেন অনুপস্থিতগণের মাঝে এই ঘটনাটি (সবিশেষ) প্রচার করে দেন। আর এইরূপ ঘোষণা বা প্রচারের পরে খোদায়ী দ্বীনের পূর্ণতার ঘোষণা দিয়ে মহান আল্লাহ্ পাক পবিত্র কোরআনের সর্বশেষ আয়াত (সুরা মায়েদা-৩) নাজিল করেন। পবিত্র কোরআনে খোদায়ী দ্বীনের পূর্ণতার সর্বশেষ সেই আয়াতটি হলো “-আল ইয়াকমালতু লাকুম দ্বীনাকুম ওয়া আতমামতু আলাইকুম নিয়ামাতি ওয়া রাজিতুলাকুম ইসলামা ওয়া দ্বীনা-"- অর্থাৎ "আজ আপনার দ্বীনের পূর্ণতা দান করলাম, আপনার নিয়ামতে পূর্ণতা দিলাম ও ইসলাম ধর্মের উপর রাজীখুশী হলাম এবং ইসলামধর্মকে আপনার ধর্ম হিসাবে মনোনীত করলাম।” সুরা মায়েদার ৬৭ নম্বর আয়াতের বিশেষত: এই যে আয়াতের শেষে রয়েছে: "ইন্নাল্লাহা লা ইয়াহদিল কাওমিল কাফিরিন"-'নিশ্চয়ই আল্লাহ্ কাফিরদের হেদায়েত দান করেন না' অর্থাৎ- এই আয়াতের উদ্দেশ্য ও মর্মার্থ অস্বীকারকারীরা কাফির হিসাবে গন্য হবে এটাই মহান আল্লাহ্ সুবহানু তায়া’লা তাঁর কালামে পাকে-এ উল্লেখ করে বলেছেন। এসব ঘটনা আরবের গাদিরে খুম নামক স্থানে সংঘটিত হয় বিধায় জায়গাটি সর্বাধিক আলোচিত একটি স্থানে পরিগনিত হয়েছে। এখানে আরো বিশেষত হলো: এই প্রচারের অর্থাৎ আলীর (আঃ) নেতৃত্বের প্রচারের আগে মহান আল্লাহ্ পাক সুবহানু তায়াল বলেছেন- ”এটা প্রচার না করলে আপনি রেসালাতের জন্য কিছুই করলেননা” তাও আবার এমন সময় যখন তিনি (সাঃ) জীবনের শেষ প্রান্তে অর্থাৎ যখন কলেমা, নামাজ, রোযা, হজ্জ, যাকাত, জেহাদ সবকিছুই তিনি প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর আলীর (আঃ) নেতৃত্বের প্রচারের পরে মহান রাব্বুল আলামিন (মায়েদার ৩ নম্বর আয়াতে কি বললেন, “আজ আপনার দ্বীনের পূর্ণতা দান করলাম, আপনার নিয়ামতে পূর্ণতা দিলাম ও ইসলাম ধর্মের উপর রাজীখুশী হলাম এবং ইসলামধর্মকে আপনার ধর্ম হিসাবে মনোনীত করলাম।” অর্থাৎ মহানবী রাসুলের (সাঃ) পরে আলীর নেতৃত্বই হলো খোদায়ী দ্বীনের পুর্ণতা, নেয়মতে আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং খোদায়ী দ্বীনের পূর্ণতা আর এরূপ ধর্মবিশ্বাসই হলো মুহাম্মদী ধর্ম বা ইসলাম ধর্ম। উপরোক্ত গাদীরে খুমের বণর্নাকারী সাহাবীর সংখা ১১০ জন, তাবেইনের সংখা ৮৪ জনেরও বেশী এবং আলেমে দ্বীনের সংখ্যা ৩০০ জনেরও বেশী আর ৩৬০ জন মুহাদ্দিস ও রাবী এটা বর্ণনা করেছেন যারা প্রত্যেকেই বিস্বস্ত ও গ্রহণযোগ্য। রেওয়াতের দৃষ্টিকোণ থেকে: গাদীরের ঘটনাটি রেওয়াতের জগতে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য একটি ঘটনা যা’ ইসলামের প্রথম যুগে ঘটেছিলো। রেফারেন্স সমূহ: সহি মেশকাত ৪র্থ খন্ড পৃষ্ঠা ৫৪৮ ফজলুল করিম/ মসনদে আহম্মদ ৪র্থ খন্ড পৃষ্ঠা ২৮১/ তফসীরে দোররে মনসুর/ জালাল উদ্দিন সিউতি ২য় খন্ড/ সহীহ মুসলিম/ (বিস্তারিত জানার জন্য- আল্লামা আমিনীর ২৯ খন্ডে লিখিত ‘‘আল গাদীর” ১ম খন্ড পৃষ্ঠা ৯-১৪।
হুজুর৷ আপনার এই ওয়াজটা৷ খুব ভালোলেগেছে৷ আপনাকেই চায় জনোগন । ফরিদি হুজুর ❤❤❤❤❤❤❤
মুনাফিক কারেজি আপনি,,,
মাশাআল্লাহ ❤
মাশাআল্লাহ!❤❤❤❤❤
😢❤😊
মাশাআল্লাহ মারহাবা আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবার
আপনার কথার সাথে আমিও একমত হুজুর ❤❤❤❤❤
😅😮
মাশাআল্লাহ
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
হজের ভিতরে এতো বিজ্ঞাপন দিয়ে অনেক বিরক্ত করেছে নাউ বিল্লাহ
সুলাইমান আলাইহিস সালাম এর জামানায়ও কি হিন্দুস্তান ছিল?
❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ ❤ অনেক সুন্দর বয়ান
হ
ঠিক ভাই বলেছেন 😢😢😢
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
amin
Subahan Allaha Allaha Wakbar ❤❤❤
Avave waz koro
মাশাল্লাহ
২ য় ভৈরবের তোফাজ্জল সাহেব
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট সহ সাধারণ মানুষের মাঝে দূর্রনিতী বেশি করে।
Amin
Monafak
😊😊
কিসসা
❤❤❤❤❤❤❤❤
Mashallah
Aamin
❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤
Akita Sara kurbani slbe