নাফসুল মুতমাইন্নাহ (প্রশান্ত আত্না) ; এই উপাধী লাভের সৌভাগ্য কেবল তাদেরই হবে যারা হবে তার প্রভূর গোলাম, তার একনিষ্ঠ বান্দা।
হে প্রশান্ত আত্না, ফিরে আসো তোমার রবের দিকে সন্তুষ্টচিত্তে। অতঃপর আমার বান্দাদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে আমার জান্নাতে দাখিল হও।
(সূরা ফাজরঃ২৭-৩০)
Пікірлер
Arbi dea jabe?
আলহামদুলিল্লাহ
اللهم صل على سيدنا ونبينا وحبيبنا ومولنا محمد وعلى اله وصحبه اجمعين
সাল লাল লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
আল্লাহুম্মামাগফারলি
Very true ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ। ☝️
Masha Allah
কারণ শয়তান জানে যে এক রাকাত নফল নামাজের যে মূল্য তার তুলনায় তার ঐ পুতে রাখা সম্পদ কিছুই না। আর ফরয নামাযের মূল্য কত হতে পারে, এটা একমাত্র আল্লাহ ই ভালো জানেন। যে ব্যাক্তি এক ওয়াক্ত নামাজ ছেড়ে দিলো তার সবকিছুই হারিয়ে গেল। অথচ আমরা পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ ই ছেড়ে দিচ্ছি।
❤❤❤❤❤❤❤❤
একদম সত্য কথাগুলো 🏹
❤❤❤❤
আহা রে কি আলেম 😢😢!!! সবকিছু দিনের আলোর মতো পরিষ্কার করে দেয়!!!! কি জ্ঞানের মহাসমুদ্র, ?সুবহানাল্লাহ
বর্তমানে অধিকাংশ আলেমদেরই এই ধরনের হক কথা বলার সাহস পর্যন্ত নেই!! আমল তো বহু দূরের বিষয়
Ya Allah Dr. Israr n shah Faisal k jannatul fairdous dan korun Ameen
সুবাহান আল্লাহ
সালেপী রা দুরে থাকুন
😢😢😢😢
ماشاء الله تعالى❤
Jazakallah
Allahummar jurni fi musibati wakhlifli khoiram minha. Allahummar jukni Sahadatan fi Sabiliq waj al mauti fi baladi Rasulik. Astagfirulla. Ya Zaljalali wal Iqram. Jazakumallahi khoiran. Astagfirullah, Nastagfirullah Sollallahu alaihi wa sallam.
Allahumma solli wa sallim ala nabiyina muhammad. Sollallahu alaihi wa sallam. Astagfirullah, wa atubu ilaihi
বাংলা ও বাঙালির দুর্দিন চলছে। সামনে মহাবিপদ। আশির দশকে বার্মায় জেনারেল ‘নে উইন’ যেভাবে আদমশুমারির নামে রোহিঙ্গাদের একটা অংশকে বিদেশি ঘোষণা করে নিপীড়ন করে বাংলাদেশে পুশ ইন করেছিলো এবং সর্বশেষ বার্মার শাসকরা যেভাবে রোহিঙ্গাদের বড় একটা অংশকে বাঙালি বলে মেরেকেটে বাংলাদেশে পুশ ইন করেছে বা পালিয়ে আসতে বাধ্য করছে; ঠিক সেভাবে ভারতের বাঙালি অধ্যুষিত প্রদেশগুলো থেকে বাঙালিদের তাড়াতে নরেন্দ্র মোদি সরকার জাতীয় নাগরিক পঞ্জী (এনআরসি) প্রণয়নের ঘোষণা দিয়েছে। মোদি সরকারও একই রকম কৌশল অবলম্বন করে নাগরিকপঞ্জির আড়ালে স্থায়ীভাবে বসবাসকারী মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করার চক্রান্ত করছে। ইতোমধ্যে আসামে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন কার্যকর করে নতুন করে নাগরিকপঞ্জি তৈরী করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সেখানে ১৯ লাখ ৬ হাজার ৬৫৭ জন বাঙালিকে নাগরিকত্বহীন করা হয়েছে। তাঁদের পাসপোর্ট, আধার কার্ড, রেশন কার্ড, জমানো টাকা, বাড়ি-ঘর, জমির দলিল সবই কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এই ১৯ লাখ ৬ হাজার ৬৫৭ জন নাগরিকত্বহীন মানুষ বর্তমানে ডিটেনশন ক্যাম্পে খুবই মানবেতর জীবন যাপন করছে। বাংলার বিরাট ভূখণ্ডের ভূমিপুত্ররা নিজ ভূখণ্ডে একাধিকবার গণহত্যার শিকার হয়েছে, এথনিক ক্লিনজিংয়ের শিকার হয়েছে আর এখন এনআরসি’র জাঁতাকলে মরছে। আসাম থেকে ৪০ লাখ বাঙালিকে তারা বের করার পরিকল্পনা করছে। আন্তঃরাষ্ট্রীয় হিন্দু পরিষদ ও রাষ্ট্রীয় বজরং দল বাংলাদেশি মুক্ত ভারতের কথা উল্লেখ করে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। ত্রিপুরা, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উড়িষ্যা ও আন্দামানেও এই বিল আনার তোড়জোড় চলছে। এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীন অংশটাকেও টুকরো করার অবিরাম ষড়যন্ত্র চলছে। দেশের পার্বত্য অঞ্চলকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করার পরিকল্পনা তারা করছে। পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি বাহিনী তারাই তৈরী করেছে। কেএনএফকে তারাই অস্ত্র ও সামরিক প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। কুকি-চিন, গারো ও চাকমাদের তারা বাঙালিদের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত উস্কে দিচ্ছে। তাদের স্পষ্ট লক্ষ্য এবং শিকার যে বাঙালি জনগোষ্ঠী তাতে কোনো সন্দেহ নেই। ভারতে রীতিমতো 'বাঙালি' এবং 'বাংলাদেশি' শব্দ দুটো প্রায় ভয়ংকর অপমানজনক শব্দে পরিণত হয়েছে। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা কর্ণাটকের বেলগাঁওয়ে এক নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দিতে গিয়ে বলেছেন,‘বাংলাদেশ থেকে মানুষ আসামে আসেন। এটা আসামের সভ্যতা ও সংস্কৃতির জন্য একটি হুমকি।’ ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বাংলাদেশিদের উইপোকার সাথে তুলনা করে বলেছেন, ‘বাংলাদেশ থেকে এক কোটি লোক আসামে গিয়ে অবৈধভাবে বাস করছে’। কী আজব ব্যাপার! ভারতে কাজ নাই দেখে যেখানে বাংলাদেশে প্রায় ২৬ লাখ ভারতীয় অবৈধভাবে কাজ করছে, সেখানে বাংলাদেশের মানুষ কিভাবে আসামে গিয়ে কাজ করবে? আর আসামে গিয়ে বাস বা কাজ করলেই বা কী? বাঙালিরা এ অঞ্চলের ভূমিপুত্র। সমগ্র বাংলা বলয়ের মাটি বাঙালি/বাংলাদেশিদের পূর্বপুরুষদের মাটি। বাঙালিদের রয়েছে এখানে থাকার নিঃশর্ত অধিকার। কেন্দ্রীয় বাংলা বলতে আজ বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ বোঝালেও প্রান্তিক বাংলা-ত্রিপুরা, আসাম, আন্দামান, আরাকান, বিহার, থেকে উড়িষ্যা পর্যন্ত বিস্তৃত। পরবর্তীতে বিহার ভেঙ্গে ঝাড়খন্ড প্রদেশ ও উড়িষ্যা ভেঙ্গে ছত্তিসগড় প্রদেশ এবং আসাম ভেঙ্গে মেঘালয়, মিজোরাম, মণিপুর, নাগাল্যান্ড আর অরুণাচল প্রদেশ তৈরি করা হলেও এই পুরো অঞ্চলেই বাঙালি এবং তাদের কাছাকাছি নৃ-গোষ্ঠীর লোকেরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে বাস করেন। এ আমাদের নবাবি বাংলা, শামসুদ্দীন ইলিয়াস শাহ'র বাংলা, সিরাজ-উদ-দৌলা'র বাংলা। এ আমাদের সুবা বাংলা, শাহ বাংলা, সেন বাংলা, পাল বাংলা, বাংলা সালতানাতের ভূমি। বাঙালির দেশ। নৃ-বিজ্ঞান এবং জেনেটিক সায়েন্সের তথ্য-প্রমাণ মতে বাঙালি সনাতন, খ্রিস্টান,
অসাধারণ