ফাইজলামি করার আর জায়গায় পাওনা না ওয়াজে লগে গানর বাজনা
@user-zz1eu7co6d7 күн бұрын
subhanalla
@R.TBorna-oq1is7 күн бұрын
আসসালামু আলাইকুম হুজুর!!! ২০০৮ সালে যখন বোমা মারা ওইছে তখন আমরার ফ্যামেলীর সব দরগাত আছলাম!!! এদিন রাইত খুব বেশি কান্দিছি!!!
@user-po9de3nf2p10 күн бұрын
সিলসিলাহে ফুলতলী জিন্দা বাদ
@HasanMia-nh2to10 күн бұрын
এরে দেখাত দূড়ের কথা।কথা শুনতেই ভালো লাগেনা।
@SiyamAhmed-nr7xc11 күн бұрын
Alhamdulillah
@SiyamAhmed-nr7xc11 күн бұрын
Alhamdulillah
@user-hn1oy7cf3o11 күн бұрын
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ। আমাদের মনে রাখতে হবে, কোরআন এমন একটি গ্রন্থ যেটি নিজেই ব্যাখ্যাকৃত। এর জন্য কোন সহায়ক গ্রন্থের দরকার পড়ে না। পৃথিবীতে আমরা এমন কোন লেখক পাই না, যে লেখক কোন বই লিখে তার ব্যাখ্যার জন্য কারোর উপর দায়িত্ব দেয়। তাছাড়া প্রত্যেক লেখকের পাঠক টার্গেট থাকে ভিন্ন ভিন্ন। কিন্তু কোরআনের বেলায় আপনাদের মাথায় এমন চিন্তা কিভাবে আসলো? কোরআনের ব্যাখ্যার জন্য আলাদা কোন এজেন্সি প্রয়োজন? কোরআনের টার্গেট তো গোটা মানবজাতি। আর মানবজাতি চৌদ্দশ বছর থেকে নয়। মূলত কুরআনের কোন ব্যাখ্যাকারী কোন মানুষ হতে পারে না। কুরআন সুবিস্তারিত এবং পরিপূর্ণভাবে নাজিল করেছেন আল্লহ রাব্বুল আলামীন।
@user-hn1oy7cf3o11 күн бұрын
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ। আমাদের মনে রাখতে হবে, কোরআন এমন একটি গ্রন্থ যেটি নিজেই ব্যাখ্যাকৃত। এর জন্য কোন সহায়ক গ্রন্থের দরকার পড়ে না। পৃথিবীতে আমরা এমন কোন লেখক পাই না, যে লেখক কোন বই লিখে তার ব্যাখ্যার জন্য কারোর উপর দায়িত্ব দেয়। তাছাড়া প্রত্যেক লেখকের পাঠক টার্গেট থাকে ভিন্ন ভিন্ন। কিন্তু কোরআনের বেলায় আপনাদের মাথায় এমন চিন্তা কিভাবে আসলো? কোরআনের ব্যাখ্যার জন্য আলাদা কোন এজেন্সি প্রয়োজন? কোরআনের টার্গেট তো গোটা মানবজাতি। আর মানবজাতি চৌদ্দশ বছর থেকে নয়। মূলত কুরআনের কোন ব্যাখ্যাকারী কোন মানুষ হতে পারে না। কুরআন সুবিস্তারিত এবং পরিপূর্ণভাবে নাজিল করেছেন আল্লহ রাব্বুল আলামীন।
@ajmottania586712 күн бұрын
Alhamdulillah
@akbarhussain966612 күн бұрын
Assalamualikum/mas/alla
@user-df9eo1ji5k12 күн бұрын
Mashaallah mashaallah mashaallah mashaallah ❤❤❤❤
@h.k.mdjakirhossian884212 күн бұрын
মাশাল্লাহ
@islamsirajul304612 күн бұрын
☝️☝️☝️☝️☝️☝️☝️☝️☝️🤲🤲🤲🤲😭😭😭
@mylove-x2b13 күн бұрын
মাশাল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤
@mylove-x2b13 күн бұрын
মাশাল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤
@sohidullahuf33113 күн бұрын
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ্
@mohsenmohsen699613 күн бұрын
🤲🤝👌👌🇮🇳🇮🇳✋✋✋🇧🇩🇧🇩🇮🇷🇮🇷🇮🇷🌹🌹👍👍👍
@user-df9eo1ji5k13 күн бұрын
Mashaallah ❤❤❤
@islamicalbum950914 күн бұрын
Ma Sha Allah
@SumonAhmed-q5j15 күн бұрын
Ma sha Allah
@user-df9eo1ji5k15 күн бұрын
Mashaallah ❤❤❤❤❤
@user-df9eo1ji5k15 күн бұрын
Mashaallah ❤❤❤❤
@user-df9eo1ji5k15 күн бұрын
Mashaallah ❤❤❤❤❤
@user-df9eo1ji5k15 күн бұрын
Mashaallah ❤❤❤❤❤
@shainmd272316 күн бұрын
❤❤❤
@user-df9eo1ji5k16 күн бұрын
Mashaallah ❤❤❤
@tajuddin958316 күн бұрын
In sha Allah
@user-ke3ct3fo6o16 күн бұрын
আরব বিশ্বে বিদয়াত এর নামে নবি পাকের শানে প্রচলিত সকল প্রকার দরূদকে বাতিল করে দিয়েছে।ফলে এদের বক্ষে সাহস বলতে কিছু নেই।
@robirbazar.com762417 күн бұрын
মাশা-আল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা ধন্যবাদ জানাই
@user-po9de3nf2p18 күн бұрын
মাশাআল্লাহ
@user-po9de3nf2p18 күн бұрын
আল্লামা হুছাম উদ্দিন চৌধুরী জিন্দা বাদ
@96bdTv18 күн бұрын
জাযাকাল্লাহ
@JakariyaKhan-n2l18 күн бұрын
🇺🇲🇸🇦
@JakariyaKhan-n2l18 күн бұрын
❤️❤️
@salehahmed653820 күн бұрын
ভাইয়া গানের বাজনা ওয়াজে শুনা যার। বাজনা ওয়াজে না দেওয়া টাই ভালো। দয়া করে দেখিবেন।
@Islamiclecture82120 күн бұрын
প্রিয় ছোট সাহেব 😢
@96bdTv18 күн бұрын
জাযাকাল্লাহ
@NasirAhmed-on9uh20 күн бұрын
ماشاءالله
@96bdTv18 күн бұрын
জাযাকাল্লাহ
@MdRafi-yt8dv21 күн бұрын
❤❤❤❤❤❤❤❤
@MdRafi-yt8dv21 күн бұрын
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@MdRafi-yt8dv21 күн бұрын
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@user-zy7yt7bb6m21 күн бұрын
❤❤
@user-df9eo1ji5k22 күн бұрын
মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤❤
@user-vg5cl4wh9m23 күн бұрын
বিচার হবে কর্ম অনুসারে সকল মানুষের ভালো মন্দ নিজের ধারে।
@user-vg5cl4wh9m23 күн бұрын
মুর্শিদ যেই দেশে শিষ্য এই দেশে সকলি তো এই দেশে তাহলে যাব কোন দেশে আদেশে ও না দেশে বাসে না পালকিতে এখন আবার উড়োজাহাজনি হয়ে যায়।
Пікірлер
Ok🤲🤲🤲🤲🤲☝️☝️☝️☝️☝️👍👍👍👍🌹🌹🌹🌹🌹🤝🤝🤝🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳✋✋✋🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇮🇷🇮🇷🇮🇷💯💯💯🌹🌹👍👍🤲🤲🤲☝️☝️☝️🤲🤲
মাশাল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মাশাল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤
ফাইজলামি করার আর জায়গায় পাওনা না ওয়াজে লগে গানর বাজনা
subhanalla
আসসালামু আলাইকুম হুজুর!!! ২০০৮ সালে যখন বোমা মারা ওইছে তখন আমরার ফ্যামেলীর সব দরগাত আছলাম!!! এদিন রাইত খুব বেশি কান্দিছি!!!
সিলসিলাহে ফুলতলী জিন্দা বাদ
এরে দেখাত দূড়ের কথা।কথা শুনতেই ভালো লাগেনা।
Alhamdulillah
Alhamdulillah
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ। আমাদের মনে রাখতে হবে, কোরআন এমন একটি গ্রন্থ যেটি নিজেই ব্যাখ্যাকৃত। এর জন্য কোন সহায়ক গ্রন্থের দরকার পড়ে না। পৃথিবীতে আমরা এমন কোন লেখক পাই না, যে লেখক কোন বই লিখে তার ব্যাখ্যার জন্য কারোর উপর দায়িত্ব দেয়। তাছাড়া প্রত্যেক লেখকের পাঠক টার্গেট থাকে ভিন্ন ভিন্ন। কিন্তু কোরআনের বেলায় আপনাদের মাথায় এমন চিন্তা কিভাবে আসলো? কোরআনের ব্যাখ্যার জন্য আলাদা কোন এজেন্সি প্রয়োজন? কোরআনের টার্গেট তো গোটা মানবজাতি। আর মানবজাতি চৌদ্দশ বছর থেকে নয়। মূলত কুরআনের কোন ব্যাখ্যাকারী কোন মানুষ হতে পারে না। কুরআন সুবিস্তারিত এবং পরিপূর্ণভাবে নাজিল করেছেন আল্লহ রাব্বুল আলামীন।
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ। আমাদের মনে রাখতে হবে, কোরআন এমন একটি গ্রন্থ যেটি নিজেই ব্যাখ্যাকৃত। এর জন্য কোন সহায়ক গ্রন্থের দরকার পড়ে না। পৃথিবীতে আমরা এমন কোন লেখক পাই না, যে লেখক কোন বই লিখে তার ব্যাখ্যার জন্য কারোর উপর দায়িত্ব দেয়। তাছাড়া প্রত্যেক লেখকের পাঠক টার্গেট থাকে ভিন্ন ভিন্ন। কিন্তু কোরআনের বেলায় আপনাদের মাথায় এমন চিন্তা কিভাবে আসলো? কোরআনের ব্যাখ্যার জন্য আলাদা কোন এজেন্সি প্রয়োজন? কোরআনের টার্গেট তো গোটা মানবজাতি। আর মানবজাতি চৌদ্দশ বছর থেকে নয়। মূলত কুরআনের কোন ব্যাখ্যাকারী কোন মানুষ হতে পারে না। কুরআন সুবিস্তারিত এবং পরিপূর্ণভাবে নাজিল করেছেন আল্লহ রাব্বুল আলামীন।
Alhamdulillah
Assalamualikum/mas/alla
Mashaallah mashaallah mashaallah mashaallah ❤❤❤❤
মাশাল্লাহ
☝️☝️☝️☝️☝️☝️☝️☝️☝️🤲🤲🤲🤲😭😭😭
মাশাল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤
মাশাল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ্
🤲🤝👌👌🇮🇳🇮🇳✋✋✋🇧🇩🇧🇩🇮🇷🇮🇷🇮🇷🌹🌹👍👍👍
Mashaallah ❤❤❤
Ma Sha Allah
Ma sha Allah
Mashaallah ❤❤❤❤❤
Mashaallah ❤❤❤❤
Mashaallah ❤❤❤❤❤
Mashaallah ❤❤❤❤❤
❤❤❤
Mashaallah ❤❤❤
In sha Allah
আরব বিশ্বে বিদয়াত এর নামে নবি পাকের শানে প্রচলিত সকল প্রকার দরূদকে বাতিল করে দিয়েছে।ফলে এদের বক্ষে সাহস বলতে কিছু নেই।
মাশা-আল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা ধন্যবাদ জানাই
মাশাআল্লাহ
আল্লামা হুছাম উদ্দিন চৌধুরী জিন্দা বাদ
জাযাকাল্লাহ
🇺🇲🇸🇦
❤️❤️
ভাইয়া গানের বাজনা ওয়াজে শুনা যার। বাজনা ওয়াজে না দেওয়া টাই ভালো। দয়া করে দেখিবেন।
প্রিয় ছোট সাহেব 😢
জাযাকাল্লাহ
ماشاءالله
জাযাকাল্লাহ
❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤
মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤❤
বিচার হবে কর্ম অনুসারে সকল মানুষের ভালো মন্দ নিজের ধারে।
মুর্শিদ যেই দেশে শিষ্য এই দেশে সকলি তো এই দেশে তাহলে যাব কোন দেশে আদেশে ও না দেশে বাসে না পালকিতে এখন আবার উড়োজাহাজনি হয়ে যায়।
মুর্শিদ যেই দেশের শীর্ষ এই দেশে।
Masha Allah
Ma Sha allah