তাবলীগের চিল্লা কি বেদআত? মনের দুঃখ নিয়ে যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ | Shaikh Ahmadullah Waz 2022

এই ভিডিওর মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন তাবলীগ জামাতের ৪০ দিনের চিল্লা দেয়া জায়েজ নাকি বিদআত? তাবলীগের চিল্লা বিষয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ইসলামী বয়ান। আপনারা আরও জানতে পারবেন তাবলীগ জামায়াত, তাবলীগ চিল্লা, তাবলীগ জামায়াত বিদআত কিনা? এছাড়াও তাবলীগ জামাত করা কি জায়েজ? তাবলীগ জামাত এর উদ্দেশ্য এবং তাবলীগ জামাতের ভালো মন্দ।
#ShaikhAhmadullah #NewBanglaWaz2022 #AsSunnahFoundation

Пікірлер: 2 000

  • @hadismiah2407
    @hadismiah2407 Жыл бұрын

    আজ থেকে অনেক বছর আগে তিন দিনের তাবলীগে গিয়েছিলাম, আলহামদুলিল্লাহ এই তিন দিনে আমি অনেক কিছু শিখতে পারছি।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহসহ আপনার প্রিয় শায়খরা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁরা আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরাসহ হেফাজতে কওমীর যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে আপনাদের প্রিয়শায়খরা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করতেছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা। ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্। ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল--- "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) "অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭) এই সূরা নং ১ ব্যতীত সালাত বা নামাজ হয় না। সূরা আল-ফাতিহা এর শেষের আয়াতসমূহে মুসলিমরা তাঁদের সালাতে মহান আল্লাহ'র নিকট যে দোয়া করে: (হে আল্লাহ,) "তুমি আমাদেরকে সরলপথ দেখাও।এমন ব্যক্তিদের {ইব্রাহিম (আঃ) ও তাঁর পরিবারবর্গ ও বংশধর নবী (স:) ও নবী র আহলে বায়াত ও সাহাবীদের সালাফদের} পথ, যাদের প্রতি তুমি (আল্লাহ) তোমরা নিয়ামত দিয়েছ ও অনুগ্রহ দান করেছো। তাদের পথে পরিচালিত করো না,যারা গযবপ্রাপ্ত (অভীশপ্ত দাজ্জালের পুজারী ইহুদী) ও পথভ্রষ্ট (দাজ্জালের 'আমি খোদা,আমাকে সিজদা কর'-এই কুফুরী আক্বীদার প্রচারকারী খৃষ্টান/হিন্দু/বৌদ্ধ/শিয়াসূফী/রিজভী (বেরেলভী), দেওবন্দ পীর, কুতুব/মুশরিক)। আমীন।

  • @missisland9400

    @missisland9400

    10 ай бұрын

    ৩ চিল্লা মনে কত দিন

  • @anayem026

    @anayem026

    10 ай бұрын

    ​@@missisland9400১চিল্লা=৪০ দিন , ৩ চিল্লা=১২০

  • @AshikurRahman-bt9di

    @AshikurRahman-bt9di

    10 ай бұрын

    120 din

  • @hadismiah2407

    @hadismiah2407

    10 ай бұрын

    ৩ চিল্লা মানে ১২০ দিন

  • @saroarzahan8397
    @saroarzahan83979 ай бұрын

    আমাদের এক জামাত উগান্ডা মেহনত করে ফিরে এসেছে এই ২০২৩ সালে। সেখানে ৪৯ জন মানুষ মুসলমান হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ

  • @user-lc5gl3gu4x

    @user-lc5gl3gu4x

    9 ай бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ

  • @sheakhforid5462

    @sheakhforid5462

    9 ай бұрын

    আপনার বাসা কোথায়?

  • @GolamRabbi-jm7lk

    @GolamRabbi-jm7lk

    7 ай бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ, ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ।

  • @sheikhabdurrahim8767

    @sheikhabdurrahim8767

    2 ай бұрын

    muldharar jamat oboosshoi

  • @kaorilandtv3696

    @kaorilandtv3696

    Ай бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ

  • @mdruhulamin2.025
    @mdruhulamin2.025 Жыл бұрын

    আমি ৩ দিনের জন্য কয়েক বার গিয়াছিলাম,আলহামদুলিল্লাহ অনেক কিছু শিখলাম, আমার অনেক ভুল শিখতে পারলাম🥰

  • @aworan833

    @aworan833

    Жыл бұрын

    kzread.info/dash/bejne/n5OoxNaNprHFp8o.html

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহসহ আপনার প্রিয় শায়খরা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁরা আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরাসহ হেফাজতে কওমীর যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে আপনাদের প্রিয়শায়খরা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করতেছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা। ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্। ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল--- "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) "অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭) এই সূরা নং ১ ব্যতীত সালাত বা নামাজ হয় না। সূরা আল-ফাতিহা এর শেষের আয়াতসমূহে মুসলিমরা তাঁদের সালাতে মহান আল্লাহ'র নিকট যে দোয়া করে: (হে আল্লাহ,) "তুমি আমাদেরকে সরলপথ দেখাও।এমন ব্যক্তিদের {ইব্রাহিম (আঃ) ও তাঁর পরিবারবর্গ ও বংশধর নবী (স:) ও নবী র আহলে বায়াত ও সাহাবীদের সালাফদের} পথ, যাদের প্রতি তুমি (আল্লাহ) তোমরা নিয়ামত দিয়েছ ও অনুগ্রহ দান করেছো। তাদের পথে পরিচালিত করো না,যারা গযবপ্রাপ্ত (অভীশপ্ত দাজ্জালের পুজারী ইহুদী) ও পথভ্রষ্ট (দাজ্জালের 'আমি খোদা,আমাকে সিজদা কর'-এই কুফুরী আক্বীদার প্রচারকারী খৃষ্টান/হিন্দু/বৌদ্ধ/শিয়াসূফী/রিজভী (বেরেলভী), দেওবন্দ পীর, মুশরিক)। আমীন।

  • @shakilsarker9426

    @shakilsarker9426

    Жыл бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ

  • @shakibmusfiq2478

    @shakibmusfiq2478

    Жыл бұрын

    তবলীগে সময় লাগানো ভুল!!

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    আর আবু তহা আদনানদের ঐ শীয়া-খারেজী মনোভাবের কারণেই তো সৌদি আরবে ঐ ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের খারেজী বানানোর তালিম নিষিদ্ধ করা হয়েছে।ইরানি মন্সুরহাল্লাজের 'আমি খোদা'র দাজ্জালীয় আক্বীদার প্রচারকারীঃ ইলিয়াসী তাবলীগের হেফাজতে কওমী সব পীরশিয়া বাউল,বৌদ্ধ,হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী। পীর-সুফী, শিয়া, বাউল, বৌদ্ধ, হিন্দু, খ্রিস্টান, ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীন শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর'-এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাঁদের খোদায়ী ক্ষমতার (নিজেকে খোদা দাবিকারী) আমি খোদার আক্বীদার পীর মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। আবার ঐ বিদাতিরা নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে প্রতিনিয়ত বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে।নাঊজুবিল্লাহ্ । কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুররহমান আজহারী,কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ সাঈদী সহ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির। হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @sm.farhad579
    @sm.farhad579 Жыл бұрын

    শিখি-শিখাই-আমল করি, আল্লাহ ভোলা ভাইকে আবার আল্লাহ র পথে জুড়ে দেই এটাই তাবলীগ। আলহামদুলিল্লাহ!!!

  • @Abulkalamazad-on2vk

    @Abulkalamazad-on2vk

    8 ай бұрын

    তাবলীগ-চিল্লা একটা মাধ্যম ও উসিলা মাত্র, কোনো ইসলামী শরীয়াহ্ নয়। আর এই উসিলায় আমাদের রব্ব আমাদের অনেককেই হেদায়াত দান করেন।

  • @mdbabulbhuiyan4244
    @mdbabulbhuiyan4244 Жыл бұрын

    আমি কিছুই জানতাম না আমি তাবলীগের মধ্যে গিয়ে আমি নামাজ শিখতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ

  • @MdJamal-qu6ki

    @MdJamal-qu6ki

    9 ай бұрын

    সেটা আপনার মা বাবার ব্যাতথা প্র্যেতেক মা বাবার উপর ফরজ সন্তান কে নামাজ শিক্ষা নেওয়া।

  • @Abulkalamazad-on2vk

    @Abulkalamazad-on2vk

    8 ай бұрын

    তাবলীগ-চিল্লা একটা মাধ্যম ও উসিলা মাত্র, কোনো ইসলামী শরীয়াহ্ নয়। আর এই উসিলায় আমাদের রব্ব আমাদের অনেককেই হেদায়াত দান করেন।

  • @abcd-bn4mk

    @abcd-bn4mk

    29 күн бұрын

    ​@@MdJamal-qu6ki baba ma jekono karonei houk sikhate pare na...R koto jon ma baba islamic sob kisu janen..

  • @mdtareq1770
    @mdtareq1770 Жыл бұрын

    তাবলীগের মাধ্যমে আল্লাহতালা হাজারো লাখো কোটি মানুষ আল্লাহতালা হেদায়েত দিয়েছেন তার ভিতরে আমিও একজন আলহামদুলিল্লাহ

  • @KareemAlAhmed-kz4pm

    @KareemAlAhmed-kz4pm

    6 ай бұрын

    তবলীগ ই হেদায়েতের পথ।এটা কোথায় পেয়েছেন আপনি? আপনারা গুমরাহীতে আছেন। কুরআন হাদীস বুঝে পড়েন, তাহলেই হেদায়েত পাবেন।

  • @MOBARAK.523
    @MOBARAK.5232 жыл бұрын

    ডঃআব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার এর পর আমরা ভালো এবং নির্ভরযোগ্য বিশ্বস্ত দাঈ পেলাম দ্বীনের খেদমতের জন্য আলহামদুলিল্লাহ ❤️❤️❤️❤️

  • @villagetvcholonbil

    @villagetvcholonbil

    Жыл бұрын

    সহমত ভাই

  • @abdurrob7113

    @abdurrob7113

    Жыл бұрын

    উনি উস্তাদ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ এর ভক্ত, রুহানী ছাত্র ও খলিফা।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহসহ আপনার প্রিয় শায়খরা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁরা আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরাসহ হেফাজতে কওমীর যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে আপনাদের প্রিয়শায়খরা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করতেছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা। ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্। ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল--- "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) "অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭) এই সূরা নং ১ ব্যতীত সালাত বা নামাজ হয় না। সূরা আল-ফাতিহা এর শেষের আয়াতসমূহে মুসলিমরা তাঁদের সালাতে মহান আল্লাহ'র নিকট যে দোয়া করে: (হে আল্লাহ,) "তুমি আমাদেরকে সরলপথ দেখাও।এমন ব্যক্তিদের {ইব্রাহিম (আঃ) ও তাঁর পরিবারবর্গ ও বংশধর নবী (স:) ও নবী র আহলে বায়াত ও সাহাবীদের সালাফদের} পথ, যাদের প্রতি তুমি (আল্লাহ) তোমরা নিয়ামত দিয়েছ ও অনুগ্রহ দান করেছো। তাদের পথে পরিচালিত করো না,যারা গযবপ্রাপ্ত (অভীশপ্ত দাজ্জালের পুজারী ইহুদী) ও পথভ্রষ্ট (দাজ্জালের 'আমি খোদা,আমাকে সিজদা কর'-এই কুফুরী আক্বীদার প্রচারকারী খৃষ্টান/হিন্দু/বৌদ্ধ/শিয়াসূফী/রিজভী (বেরেলভী), দেওবন্দ পীর, মুশরিক)। আমীন।

  • @mdnorealom554

    @mdnorealom554

    Жыл бұрын

    রাইট

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    হাদিস দেখুন-সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশি বিরোধি ছিল ইহুদী খ্রিস্টানরা! আর এখন বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টানদের মতো সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশী বিরোধিতা করছে। নাঊজুবিল্লাহ্। হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরীতে আদায় করা মুনাফিকের লক্ষন: বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত দেরীতে আদায় করে। নাঊজুবিল্লাহ। পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্ বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের এই জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে তাঁরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। ঐ হেফাজতে কওমী,ছরসিনা, ফুরফুরা, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী,চরমনাই ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের শির্কি ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান করাকে বুঝায! নাঊজুবিল্লাহ। অথচ হেফাজতে দেওবন্দ ফুরফু্রা তাবলীগের পীর-বুজূর্গ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে আল্লাহ্ কোথায় এই প্রশ্নের উত্তরে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে গণ্য করেছেন।(মুসলিমঃ১০৮৬) যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তারা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। আবার বিদাতি দেওবন্দি, বেরেলবি তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গরা ও শিয়ারা অসীলা করে দোয়া করে। তাদের কাছে প্রশ্ন: মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস্ সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?

  • @shonchoysarker3214
    @shonchoysarker3214 Жыл бұрын

    ১২০ দিন তাবলীগ এ লাগানো সময় আমার জীবনের সেরা মুহুর্ত আমার আমুল পরিবর্তন। আলহামদুলিল্লাহ

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    আহমাদুল্লাহ,আবু ত্বহারা কি দেখে না যে, আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী,ছারসিনা, ফুরফুরা,চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) ঐ অন্ধরা কি জানে না যে, আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। আর সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ। আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ। আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাইতো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @hossainmohammadsabbir4348
    @hossainmohammadsabbir4348 Жыл бұрын

    জীবনে নামাজ এবং হুজুর এবং আলেমওলামাদের প্রতি মুহাব্বত আল্লাহকে চিনেছি হুজুর (সা:) এর প্রতি ভালবাসা সৃষ্টি হয়েছে তাবলীগের মুরুব্বীদের মাথায় হাত বুলিয়ে বুলিয়ে তাবলিগে নিয়ে যাওয়ায় আলহামদুলিল্লাহ

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    হ্যা, আবু তহা আদনানের ঐ শিয়া মনোভাবের ভিত্তি হচ্ছে ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বুজূর্গদের তালিম। ইরানি মন্সুরহাল্লাজের 'আমি খোদা'র দাজ্জালীয় আক্বীদার প্রচারকারীঃইলিয়াসী তাবলীগের হেফাজতে কওমী সব পীরশিয়া বাউল,বৌদ্ধ,হিন্দু,খ্রিস্টা,ইহুদী কাব্বালাহ। পীর-সুফী, শিয়া, বাউল, বৌদ্ধ, হিন্দু, খ্রিস্টান, ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীন শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর'-এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাঁদের খোদায়ী ক্ষমতার (নিজেকে খোদা দাবিকারী) আমি খোদার আক্বীদার পীর মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। আবার ঐ বিদাতিরা নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে প্রতিনিয়ত বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে।নাঊজুবিল্লাহ্ । কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুররহমান আজহারী,কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ সাঈদী সহ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির। হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @chayerdesh

    @chayerdesh

    9 ай бұрын

    Alhamdulillah ami o

  • @rrrakib1455

    @rrrakib1455

    9 ай бұрын

    তো কি হয়েছে বিদ'আত তো বিদ'আতই।

  • @bdrail4776

    @bdrail4776

    3 ай бұрын

    ​@@rrrakib1455তোর জন্ম বেদাত,,, তোর ১৪ গোষ্ঠীর জন্ম বেদাত

  • @toufiqurrahman5684
    @toufiqurrahman56842 жыл бұрын

    আমি নিজে তাবলিগের পর থেকেই নামাজ কনটিনিউ হয়! আলহামদুলিল্লাহ

  • @shifaakther6974

    @shifaakther6974

    2 жыл бұрын

    Masha Allah

  • @HiHi-zw8zj

    @HiHi-zw8zj

    2 жыл бұрын

    Cic

  • @HiHi-zw8zj

    @HiHi-zw8zj

    2 жыл бұрын

    Naic

  • @a.k.gelane3148

    @a.k.gelane3148

    Жыл бұрын

    প্রচলিত স্বপ্নে পাওয়া মিথ্যা কিচ্ছা বানোয়াট কাহিনি ও শিরক বিদআত ফাযায়েলে আমল পড়া ও বিশ্বাস করা শিরক।

  • @abrarabid1740

    @abrarabid1740

    Жыл бұрын

    তো? নামাজ পড়লেই কি ভালো মানুষ হয়ে যায়?

  • @sadmanovi9956
    @sadmanovi99562 жыл бұрын

    তাবলীগ জামাত দ্বীন শেখার একটা রাস্তা আল্লাহ সবাইকে কবুল করুন আমীন 🤲

  • @mdsayel5165

    @mdsayel5165

    2 жыл бұрын

    বাল শেখার রাস্তা আমার

  • @abrarabid1740

    @abrarabid1740

    Жыл бұрын

    সব মিথ্যা আর বানোয়াটি কাজ শিক্ষার রাস্তা।

  • @sadmanovi9956

    @sadmanovi9956

    Жыл бұрын

    @@abrarabid1740 অনুগ্রহ করে আপনি একবার তাদের সাথে গিয়ে দেখুন ইনশাআল্লাহ আপনারও বুঝে আসবে

  • @abrarabid1740

    @abrarabid1740

    Жыл бұрын

    @@sadmanovi9956 ভাইজান আমি চিল্লাওয়ালা সাথী এবং আলহামদুলিল্লাহ ইসলামের মৌলিক বিষয়ে যথেষ্ট গেয়ান আছে। অনুরোধ রইল, তারা যে সুন্নতের নামে যা শিক্ষা দেয় সেগুলো কোন হাদীসের বই এ আছে একটু জানার চেষ্টা করবেন। আর তাদের ফাজায়ালে আমল ও সাদাকাতে যতগুলো কিসসা-কাহিনি আছে সেগুলো কোন হাদীসে বা কুরআনের কোথায় আছে, একটু জানার চেষ্টা করবেন।? তাদের অধিকাংশ কথাঃ- বলা হয়, বড়রা বলে, মুরব্বিরা বলেন এমন। আর এসব বলে বলে তারা ১৮ হাজার মাখলুকাত সাধারণ মানুষের মাথায় ঢুকায়া দিছে। যা কুরআন সাথে সাংঘর্ষিক। আরো এমন অসংখ্য কথা আছে যা সরাসরি কুফর। ধন্যবাদ।

  • @sadmanovi9956

    @sadmanovi9956

    Жыл бұрын

    @@abrarabid1740 ভাইজান আমার মনে হয় আপনি চিল্লায় গিয়েছিলেন কিন্তু জামাতের সাথে ছিলেন না, বা উনাদের সাথে সবসময় মসজিদে ছিলেন না, অথবা উনাদের সাথে যে আমলগুলো হয় সেই আমলে সব সময় ছিলেন না, আর যাই হোক যদি এইরকম আমলের সাথে জুড়ে থাকতেন তাহলে ফাজায়েলে আমল কিতাব সম্পর্কে এরকম কথা বলতেন না কারণ ফাজায়েলে আমল কিতাবখানা মামুলি কোন আলেম লেখেন নাই, এই কিতাবের লেখক শায়খুল হাদিস আল্লামা জাকারিয়া সাহেব বিখ্যাত একজন শাইখুল হাদিস ছিলেন, এবং আল্লাহতালা উনাকে জান্নাতুল বাকিতে সাহাবাদের পাশে কবরে স্থান করে দিয়েছেন, আর কিচ্ছা কাহিনী বলতে কি বুঝেন ভাইজান? কাহিনী কি কোরআন শরীফে নাই ইউসুফ আলাইহিস সালামের কাহিনী নূহ আঃ এর কাহিনী এরকম বিভিন্ন নবীদের কাহিনী অস্বীকার করতে পারবেন?

  • @channel-z7570
    @channel-z7570 Жыл бұрын

    হুজুর সুন্দর বলেছেন।আমি ৪ মাস সময় দিয়েছি আমি আমার সকল সাথিকে বলি ৪ মাস সময় লাগানো ইমানদারের কোন দলিল না।এটা দিন শেখার অনেকগুলো মাধ্যমের মধ্যে একটা মাধ্যম মাত্র।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    হ্যা, আবু তহা আদনানের ঐ শিয়া মনোভাবের ভিত্তি হচ্ছে ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বুজূর্গদের তালিম। ইরানি মন্সুরহাল্লাজের 'আমি খোদা'র দাজ্জালীয় আক্বীদার প্রচারকারীঃইলিয়াসী তাবলীগের হেফাজতে কওমী সব পীরশিয়া বাউল,বৌদ্ধ,হিন্দু,খ্রিস্টা,ইহুদী কাব্বালাহ। পীর-সুফী, শিয়া, বাউল, বৌদ্ধ, হিন্দু, খ্রিস্টান, ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীন শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর'-এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাঁদের খোদায়ী ক্ষমতার (নিজেকে খোদা দাবিকারী) আমি খোদার আক্বীদার পীর মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। আবার ঐ বিদাতিরা নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে প্রতিনিয়ত বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে।নাঊজুবিল্লাহ্ । কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুররহমান আজহারী,কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ সাঈদী সহ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির। হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @jaanamar3618

    @jaanamar3618

    9 ай бұрын

    তবে চার মাস ৪০ দিন এটাকে এবাদত মনে করা যাবে না

  • @shahidullah7349

    @shahidullah7349

    9 ай бұрын

    ​@@jaanamar3618বক্তব্য টি সঠিক।

  • @banglabiker3014
    @banglabiker3014 Жыл бұрын

    তাবলীগের পরই, আমার জীবন পরিবর্তন হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ, আমরা যাহারা বাংলা শিক্ষিত অথবা ধর্মীয় জ্ঞান শুন্য তাহাদের জন্য দ্বীন শিক্ষার একটি উপযুক্ত মাধ্যম তাবলীগ। তাবলীগ জামাত দ্বীন শেখার একটা রাস্তা আল্লাহ সবাইকে কবুল করুন, আমীন । যতই কষ্টে থাকি না কেন তাবলীগে গিয়ে কাটানো সময় গুলোর কথা মনে করলে সব কষ্ট ভুলে যায়। 40 দিন তাকবির ওলার সঙ্গে নামাজ পড়ার মতো সুখ কোথাও নেই।

  • @provatrobi7066
    @provatrobi70662 жыл бұрын

    হযরতের জন্য দোয়া রইলো। তাবলীগ নিয়ে সঠিক ও গুরুত্বপূর্ণ কথা গুলো বলার জন্য।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা, চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ এর কারণ হলো এসকল ভন্ড ও বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। নাঊজুবিল্লাহ্ । আর সব পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ} হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] ইলিয়াসী তাবলীগ ও দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করতেছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা। ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় শায়খরা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁরা আবার অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ ঐ অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেছেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] ৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)

  • @aminurrahman4687
    @aminurrahman46872 жыл бұрын

    আমরা যাহারা বাংলা শিক্ষিত অথবা ধর্মীয় জ্ঞান শুন্য তাহাদের জন্য দ্বীন শিক্ষার একটি উপযুক্ত মাধ্যম তাবলীগ।

  • @aworan833

    @aworan833

    Жыл бұрын

    kzread.info/dash/bejne/n5OoxNaNprHFp8o.html

  • @aworan833

    @aworan833

    Жыл бұрын

    problem hosse tobliger modde shotik dini shikkhar shatay vul shikkhao dewa hoy.

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    কিন্তু আহমাদুল্লাহ,আবু ত্বহারা কি ঐ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ অন্ধরা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্। ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল--- "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) "অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)

  • @rahamatalimondal4796

    @rahamatalimondal4796

    Жыл бұрын

    সম্পূর্ণ কি সত্য?

  • @imransadaf2784
    @imransadaf2784 Жыл бұрын

    তাবলীগের পরই, আমার জীবন পরিবর্তন হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ

  • @aworan833

    @aworan833

    Жыл бұрын

    kzread.info/dash/bejne/n5OoxNaNprHFp8o.html

  • @md.mehedihasan2119

    @md.mehedihasan2119

    Жыл бұрын

    তাবলীগের পর নয়। তাবলীগ করার উছিলায়।

  • @jahidhasanfahim

    @jahidhasanfahim

    Жыл бұрын

    দাড়ি কই?

  • @mdshahriartanvir774

    @mdshahriartanvir774

    Жыл бұрын

    @@jahidhasanfahim দাড়ি থাকা তার ব্যাক্তিগত ব্যাপার।দাড়ি থাকলেই যে বুঝতে হবে সে নামাযি তার কোনো মানে নেই।দাড়ি ছাড়া মানুষও অনেকে নামাযী আছে ভাই। আশা করি বুঝতে পেরেছেন

  • @mdnoyon7518

    @mdnoyon7518

    Жыл бұрын

    ​@@mdshahriartanvir774 dari rakha bakigoto bapar na aita holo sunnot ja Amer nobi (sm ) rakhten tai amadero rakha usit

  • @mehedihasanjewel9568
    @mehedihasanjewel9568 Жыл бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ চিল্লা দেওয়ার পর আমার জীবন পরিবর্তন হয়েছে।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    বরং আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) এই প্রশ্নের মাধ্যমে মানুষের ঈমান যাচাই করার একটি পদ্ধতি আমাদেরকে শিখিয়েছেন।--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] 'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁরাই আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। অথচ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ঐ বিদাতিদেরকেই ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] হ্যা, হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদাঃ "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। ঐ বিদাতিরা নিজেরা কুরআন-হাদীসের সুস্পষ্ট বিরোধী কুফরী আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁদের অনেকেই আবার জাকির নায়েককেও কাফের বলে! নাঊজুবিল্লাহ। হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের সকলের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। ঐ বিদাতি অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ বিদাতি হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ "যিনি (আল্লাহ্) আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী? (৬৭:১৭) ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আঃ)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করার কথা বলেছিল! "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।" (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) আমাদের নবী (সঃ) আরো বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। হ্যাঁ, রসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️ আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️

  • @mohammadjobayer9118
    @mohammadjobayer9118 Жыл бұрын

    আমরা স্কুল কলেজে কেনো যাই?? যাতে একটা পরিবেশে যেয়ে শিক্ষা নিতে পারি। তাবলিগে এজন্যই যায় যাতে একটা পরিবেশে যেয়ে 5 ওয়াক্ত নামাজ তাকবীরের সাথে পড়ে এবং ফরজ সুন্নত এর আমল করা এগুলোর মধ্য দিয়ে যাতে আল্লাহর পথে আসতে পারি একটি মাধ্যম

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    প্রশ্নঃবাংলাদেশের জাতীয়সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ। কারন তাঁরা আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুনকে ভালোবাসে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। নাঊজুবিল্লাহ। পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। প্রশ্ন: WHO বা ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের লোগোতে সাপ 🐍 কেন? শয়তানকে ইরাকে বসরায়, আর ওর বাহন 🐍 সাপকে ইরানে ইস্ফাহানে ফেলা হয়েছিল।হাদীসে বর্ণিত নজদ শব্দটি দ্বারা ইরাককে ও ফেতনা বলতে এখানে কুফরী’কে বুঝানো হয়েছে- কথাটি ইমাম তাবারানী আল-মুজামুল কাবীর (হাদীস নং ১৩৪২২) হাফেয হায়সামী মাজমাউয যাওয়ায়েদ (হাদীস নং ৫৮১৬) গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। বিভিন্ন দেশের পতাকায় সূর্য ☀ থাকার কারন হচ্ছে বাইবেলে শয়তানকে morning star ☀ বলা হয়েছে। আর ওরা মূলত শয়তানেরই পূজা করে বলে পতাকায় ☀️। আর্জেন্টিনা, ইন্ডিয়া ও অন্যান্য দেশের পতাকায় সূর্য ☀️ রয়েছে। ফারসী অভিধানে পীর শব্দের উৎপত্তি "পীরে মুগাঁ"র অর্থ করা হয়েছে “আতাশ পোরস্তুকা মুরশেদ’’ অর্থাৎ ইরানের অগ্নিপূজারীদের পুরোহিতদেরকে বলা হতো পীরে মুগাঁ। হেফাজতে কওমী দেওবন্দে ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" জিকির এর অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ ব্যতীত অন্যান্য মিথ্যা মাবুদকে (মুশরিকদের শয়তান জিনদেরকে) আহ্বান করাকে বুঝায!যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি,আওয়ামীলিগসহ হিন্দু,বৌদ্ধ, খ্রিস্টান,ইহুদী,সূফি,শিয়া,তাহেরিসহ অন্যান্য বাউলরা মন্সুর হাল্লাজ ও অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তো তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? যারা উন্নতি'র উদ্দেশ্যে বা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে ঈসা (আ:), নবী (স:), আলী (রা:), অলি-আউলিয়া ও (কল্পিত) দেব-দেবী, জীন শয়তানদের ডাকে তারাও শির্ককারী! মানবজাতির মধ্যে যারাই এই ধরনের শির্ক করবে তারাই শির্ককারী! কারণ আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] আয়শা সিদ্দিকা (রাঃ) আহলে বায়াত, ও নবীর সাহাবীগনকি রাসূল (সঃ)-কে কম ভালোবাসতেন? মিলাদ কিয়াম, চল্লিশা করা ইত্যাদি কুরআন হাদীসের কোথাও আছে❓মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? 'সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া!মি: জিন্নাহ শিয়া! মি: লিয়াকত আলী শিয়া! প্রেসিডেন্ট আইয়ুব শিয়া!

  • @hamidulislamraju
    @hamidulislamraju2 жыл бұрын

    আমি এক চিল্লা লাগাইছি তাবলীগে , আল্লাহ আমাদের উত্তম পথ দেখিয়েছেন এই কাজের দ্বারা।

  • @abdulmukid4600

    @abdulmukid4600

    Жыл бұрын

    Amiyo

  • @zinatnahar2662

    @zinatnahar2662

    Жыл бұрын

    Thik ase but 40/10 din e hote hobe eta vaba uchit noe. Kom beshi hote pare.

  • @abdulmukid4600

    @abdulmukid4600

    Жыл бұрын

    @@zinatnahar2662 ji

  • @hamidulislamraju

    @hamidulislamraju

    Жыл бұрын

    @@abdulmukid4600 😍

  • @hamidulislamraju

    @hamidulislamraju

    Жыл бұрын

    @@abdulmukid4600 😍

  • @SaddamKhan-rw6zm
    @SaddamKhan-rw6zm Жыл бұрын

    তাবলীগ এক ভালোবাসা, এক অনুপ্রেরণার নাম। আল্লাহপাক তাবলীগ জামাতকে কবুল করুন, হেফাজত করুন। আমীন।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    আহমাদুল্লাহ আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। কিন্তু প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ সত্যটা হচ্ছে প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] নবী (স:) আরো বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরা, পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্। ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল--- "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) "অথবা তোমরা নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর কংকরবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেননা? তখন তোমরা জানতে পারবে কি রূপ ছিল আমার সতর্ক বাণী!"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)

  • @dawatermimbor3954
    @dawatermimbor39542 жыл бұрын

    সমস্ত নবী আঃ এর কাজ দাওয়াতের কাজ। আর এটা আখেরী উম্মতের সবার উপরে জিম্মাদারি।

  • @MdTarek-MdTarek-67207

    @MdTarek-MdTarek-67207

    2 жыл бұрын

    শুধুমাএ সৎকাজের আদেশ দেওয়ার নাম তাবলীগ নয়,সেটা আমাদেরকে মনে রাখতে হবে,পরিবার সমাজ রাষ্ট্রের প্রতিটা সেক্টরের অসৎ লোকদের অসৎ কাজের বিরুদ্ধিতা করতে হবে,বাধা দিতে হবে।। ওজরের মাসয়ালা নিয়ে অলিগলিতে ঢোকে পরলে হবেনা।।

  • @absrobin4748
    @absrobin4748 Жыл бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ। তাবলীগে যাওয়ার পর থেকেই মসজিদমুখী হয়েছি।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২] আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ। হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ। পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ। যারা বলে যে,"তাঁদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাঁদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তাঁরা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়! নাঊজুবিল্লাহ্ অথচ ঐ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ্ আসমানে একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হ্যাঁ, প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও আছেন৷ [৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭ এবং ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭) ] “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️ আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️ এই সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। প্রমাণঃ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ} এর কারণ হচ্ছে ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের (শিয়া-খারেজীদের) বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল। হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্।

  • @mijanmia5353

    @mijanmia5353

    9 ай бұрын

    ত কিহয়েচে

  • @itsrealitybyshakil2123
    @itsrealitybyshakil21232 жыл бұрын

    যতই কষ্টে থাকি না কেন তাবলীগে গিয়ে কাটানো সময় গুলোর কথা মনে করলে সব কষ্ট ভুলে যায়। এবং অনেক না জানা বিষয় জানতে পেরেছি। 40 দিন তাকবির ওলার সঙ্গে নামাজ পড়ার মতো সুখ কোথাও নেই।

  • @MdRubel-zu7yx

    @MdRubel-zu7yx

    2 жыл бұрын

    💜

  • @muslimtv2136

    @muslimtv2136

    2 жыл бұрын

    ঠিক

  • @mdbozlu9589

    @mdbozlu9589

    Жыл бұрын

    ঠিক বলেছেন ভাই

  • @MdRobiul-fi2vr

    @MdRobiul-fi2vr

    Жыл бұрын

    Tik

  • @n.msarker626

    @n.msarker626

    Жыл бұрын

    alhamdulillah

  • @asrafkhan4392
    @asrafkhan439210 ай бұрын

    তাবলীগে যাওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত কোন নামাজ কাজা হয়নি আলহামদুলিল্লাহ দশ বছরের বেশি সময় ধরে

  • @sifatulkarimpranto3368

    @sifatulkarimpranto3368

    8 ай бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ। আপনার ভাগ্য অনেক ভালো। আল্লাহ আপনাকে কবুল করেন

  • @Abulkalamazad-on2vk

    @Abulkalamazad-on2vk

    8 ай бұрын

    তাবলীগ-চিল্লা একটা মাধ্যম ও উসিলা মাত্র, কোনো ইসলামী শরীয়াহ্ নয়। আর এই উসিলায় আমাদের রব্ব আমাদের অনেককেই হেদায়াত দান করেন।

  • @jahedulislam8519

    @jahedulislam8519

    3 ай бұрын

    Ma sha ALLAH, alhamdu lillah

  • @ZUNIED_KHAN

    @ZUNIED_KHAN

    Ай бұрын

    মাশাআল্লাহ্

  • @ZUNIED_KHAN

    @ZUNIED_KHAN

    Ай бұрын

    ​@Abulkalamazad-on2vk আমিন

  • @mdraselahmed1871
    @mdraselahmed18712 жыл бұрын

    চিল্লায় গেলে উপকার হয়।এটাকে আমরা ফরজ সুন্নত বলি না বা মনে করি না।এখানে গেলে শরিয়তের অনেক কিছু শেখা যায়।

  • @sumonmia7660

    @sumonmia7660

    Жыл бұрын

    ঠিক

  • @aworan833

    @aworan833

    Жыл бұрын

    kzread.info/dash/bejne/n5OoxNaNprHFp8o.html

  • @abuhenashakil2213

    @abuhenashakil2213

    Жыл бұрын

    ঈদে মিলাদুন্নবী ও একই।। এটাকেও কোন মুসলিম ফরয মনে করেনা।। আর এই মিলাদুন্নবী নিয়ে যা ফতোয়া ।। আল্লাহ মাফ করুন।।

  • @aworan833

    @aworan833

    Жыл бұрын

    @@abuhenashakil2213 ekhanay foroj ba sunnot monay kora ba na korar bishoy noy. soaber niotay ba soab pabar asha tay kono kaj kora ja Prophet Muhammad Sallallahu alaihe wa sallam, korenni ba kortay bolen ni, ba korar kono onomoti, shommoti den ni, shay shob kaj kormo Allahr dorbaray prottakkhan kora hobay, tatay apnar joto opokar hok na keno, tatay kisu jai ashay na, bujesen ?

  • @aworan833

    @aworan833

    Жыл бұрын

    @@abuhenashakil2213 Islam Dormer modde Eid duta. 3 number Eid kothai pelen ?

  • @user-bl8pw3yv4l
    @user-bl8pw3yv4l9 ай бұрын

    তবলীগে সময় দেয়ার পরে জীবনের ভুল গুলো ধরতে শিখেছি। আল্লাহ এবং রাসুল সা: এর মহব্বত বেরে গেছে।আলহামদুলিল্লাহ

  • @Abulkalamazad-on2vk

    @Abulkalamazad-on2vk

    8 ай бұрын

    তাবলীগ-চিল্লা একটা মাধ্যম ও উসিলা মাত্র, কোনো ইসলামী শরীয়াহ্ নয়। আর এই উসিলায় আমাদের রব্ব আমাদের অনেককেই হেদায়াত দান করেন।

  • @Abulkalamazad-on2vk

    @Abulkalamazad-on2vk

    8 ай бұрын

    সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (স.) ✅

  • @abdullahjahangir2236
    @abdullahjahangir22362 жыл бұрын

    হুজুর আপনার কথা গুলো অনেক সুন্দর। আলেমসমাজ এক হওয়া উচিত।

  • @arif8557

    @arif8557

    Жыл бұрын

    🥰

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয়বক্তারা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গরা, বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়।নাঊজুবিল্লাহ্। আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির। হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। KZread ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @sumonahmedrafi
    @sumonahmedrafi Жыл бұрын

    এটা ভালো জিনিষ, এটা দিয়ে মানুষের পরিবর্তন হয়। মানুষ আল্লাহ্‌র পথে আসে।

  • @armaanislam2202
    @armaanislam2202 Жыл бұрын

    আমি মনে করি তাবলীগ জামাত একটি ভ্রাম্যমান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। আর এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ই একমাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেখানে কোন ব্যক্তিগত স্বার্থ ছাড়া সবাইকে দ্বীন শিক্ষা দেওয়া হয়। এবং তাবলিক পন্থীদের আখলাখ অসাধারণ।

  • @baigtamim8946
    @baigtamim8946 Жыл бұрын

    তবলিগ আমার প্রাণের সাথে মিশে আছে। আলহামদুলিল্লাহ❤️❤️❤️

  • @ishanshahria2385

    @ishanshahria2385

    Жыл бұрын

    আপনি কখনো টানা ৪ মাস তবলিগ করেছেন

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরাসহ হেফাজতে কওমীর যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে সাধারণ জনগণের জনপ্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করতেছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষা। ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে “আল্লাহ্ আসমানে” একথা বলাকে আমাদের নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] হ্যাঁ, প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহসহ আপনার প্রিয় শায়খরা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁরা আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। এই সূরা নং ১ ব্যতীত সালাত বা নামাজ হয় না। সূরা আল-ফাতিহা এর শেষের আয়াতসমূহে মুসলিমরা তাঁদের সালাতে মহান আল্লাহ'র নিকট যে দোয়া করে: (হে আল্লাহ,) "তুমি আমাদেরকে সরলপথ দেখাও।এমন ব্যক্তিদের {ইব্রাহিম (আঃ) ও তাঁর পরিবারবর্গ ও বংশধর নবী (স:) ও নবী র আহলে বায়াত ও সাহাবীদের সালাফদের} পথ, যাদের প্রতি তুমি (আল্লাহ) তোমরা নিয়ামত দিয়েছ ও অনুগ্রহ দান করেছো। তাদের পথে পরিচালিত করো না,যারা গযবপ্রাপ্ত (অভীশপ্ত দাজ্জালের পুজারী ইহুদী) ও পথভ্রষ্ট (দাজ্জালের 'আমি খোদা,আমাকে সিজদা কর'-এই কুফুরী আক্বীদার প্রচারকারী খৃষ্টান/হিন্দু/বৌদ্ধ/শিয়াসূফী/রিজভী (বেরেলভী), দেওবন্দ কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গ, মুশরিক)। আমীন।

  • @TaniaKhatun-qr6ug

    @TaniaKhatun-qr6ug

    Жыл бұрын

    ভাই,,আমার আব্বুকে তাবলিগে পাঠাতে চাই কিন্তু কি ভাবে দিবো আমি জান্তে চাই

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    ​@@ishanshahria2385আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা শির্কি দেশের গান গেয়ে তাঁদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর কালী মায়ের তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓ কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যা, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" (সংগৃহীত: তারা সবাই ছিলেন শিয়া। KZread ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।) যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? এসকল বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ তাঁরা অনেকেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের পীর-বুজূর্গ বাঊলরা অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২] আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ। হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ। আর যারা অসীলা করে দোয়া করে তাঁদের উদ্দেশ্যে প্রশ্নঃ মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    ​@@TaniaKhatun-qr6ugহাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২] আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ। পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ। যারা বলে যে,"তাঁদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাঁদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তাঁরা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়! নাঊজুবিল্লাহ্ অথচ ঐ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ্ আসমানে একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হ্যাঁ, প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও আছেন৷ [৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭ এবং ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭) ] “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️ আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️ এই সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। প্রমাণঃ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ} এর কারণ হচ্ছে ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের (শিয়া-খারেজীদের) বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল। হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্।

  • @shopnokabbo
    @shopnokabbo2 жыл бұрын

    দিনের আলোর মতো স্পষ্ট বক্তব্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    নবী'র এই আক্বীদাকে হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা,আব্বাসী, চরমোনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা কখনোই এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ তাঁরা ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বুজূর্গ ও ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। আর এই সকল হেফাজতে দেওবন্দ ছারছীনা ফুরফুরা ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান, বৌদ্ধ হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান এর শির্কি আক্বীদা প্রচার করে আর তাইতো তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে। নাঊজুবিল্লাহ। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবুত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর তাবলীগের পথ অনুসরণ করে ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] অন্যদিকে হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"! নাউযুবিল্লাহ। ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! আল্লাহ্-কে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন নবী(স:)।আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করছে আর ঐ বিদাতিরাই আমাদের নবীর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে বিদআত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) ৬৭ নং সূরা মুলকঃ আয়াত ১৭ঃ "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী?" (৬৭:১৭) আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনপ্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্।

  • @AkterHossain-lf2tr
    @AkterHossain-lf2tr Жыл бұрын

    40 দিন চিল্লায় থাকা আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর দিন ছিল

  • @mdbadhonchowdhuri7345

    @mdbadhonchowdhuri7345

    Жыл бұрын

    Mashallah

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    কারণ ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরাসহ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরার পীরদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের উত্তরে “আল্লাহ্ আসমানে” একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (দেখুন হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ এদের অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। ৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! (আরো দেখুন ৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭-তে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আসমানে সমুন্নত...) কিন্তু সব পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণঃ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীর, চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ} হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর"- এই দাজ্জালীয় আক্বীদার যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্। "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী (নাউযুবিল্লাহ।)" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। KZread ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) আর পবিত্র আল-কোরআনে আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]

  • @mdrezaulkarim5066

    @mdrezaulkarim5066

    9 ай бұрын

    অনেকেই মা বাপকে খাবার দেয়না। বৌ অন্যের সঙ্গে ফষ্টিনষ্টি করে বেড়ায়। নিজে ৪০ দিন লোটা কম্বল নিয়ে ভব ঘুরের মতো না বেড়িয়ে , নিজ মহল্লার মসজিদে ইমাম সাহেবের কাছে এলেম কালাম শিক্ষা করা যায় না? হেদায়েতের মালিক আল্লাহ তায়ালা। 🇮🇳

  • @HasanKhan-xl6cw

    @HasanKhan-xl6cw

    9 ай бұрын

    এই চিল্লা কোন হাদিসে আছে

  • @hitlersheikh6153

    @hitlersheikh6153

    9 ай бұрын

    ​@@HasanKhan-xl6cw Surah : Al Emran | Ayat no. 110

  • @mdmunirhossain1900
    @mdmunirhossain19002 жыл бұрын

    আল্লাহ পাক আপনার এলেমে , হায়াতে বরকত দান করুন।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    আমাদের নবী (সঃ) বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। দেখুন রাসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন। আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে।নাঊজুবিল্লাহ। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এই কুফরী কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গদেরকে কে দিয়েছে? আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি বলে না কেনো ⁉️ ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা! নাঊযুবিল্লাহ। কারণ আমাদের নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] আর হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে আর তাইতো তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে! নাঊযুবিল্লাহ। দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ--- ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ, ইলিয়াসী তাবলীগসহ সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ} হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে্ এনে 3rd চোখ খোলার মাধ্যমে খোদায়ী ক্ষমতার হাসিল হয়। উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্। "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া!মি: জিন্নাহ শিয়া!মি: লিয়াকত আলী শিয়া! প্রেসিডেন্ট আইয়ুব শিয়া!দ্বীন-ধর্ম তাদের হাতে থেকেছে -তাদের বিকৃত ইসলাম সাধারণ মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচয় পেয়েছে যার কারণে মাঝে মধ্যে আমি (আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) প্রায় বলে থাকি আপনাদের কাছে---" সঠিক বলাও যেমন জটিল আবার সঠিক মানাও তেমন কঠিন!..জাতির কাছে বলাও জটিল! কেননা আপনি যখন সঠিক বুঝেছেন তখন জাতি তো ধর্ম মনে করছে আরেকটা (অর্থাৎ শিয়া-রাফেযীদের থেকে উৎপত্তি হওয়া পীর-মুর্শিদি সুফিবাদ আর খারেজীপনা;) তাই ওই সমাজ আপনারটা মেনে নিবে না! তারা বলবে এ কেমন আলেম বাপ-দাদার ধর্মকে বিকৃত করতে এসেছে! নাউযুবিল্লাহ।" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। KZread ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।"(সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) "কিংবা তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ যে, যিনি আকাশে আছেন তিনি তোমাদের উপর পাথর বর্ষণকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠাবেন না? যাতে তোমরা জানতে পারবে যে, কেমন (ভয়ানক) ছিল আমার সতর্কবাণী?"(৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭) ৪০ নং সূরা মু'মিনে (৩৬-৩৭)ঃ 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!

  • @rajonrashed4837
    @rajonrashed48372 жыл бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ, হযরতের সুন্দর, সাবলীল এবং গঠনমূলক আলোচনা আমার খুব ভালো লেগেছে। হ্যাঁ, এমন অনেক আল্লাহর বান্দা আছে যারা না বুঝে অনেক গড়মিল পাকিয়ে ফেলি যা উম্মতের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। আমি শায়েখের দীর্ঘায়ু কামনা করছি।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনপ্রিয়বক্তারা, অন্ধরা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহা আদনানরা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির। হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। KZread ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @saymonhaque5092
    @saymonhaque50922 жыл бұрын

    আমি শায়েখ এর একজন বড়ো স্রোতা, কিন্তু শুধু একটাই কথা বলবো, আমরা যাঁরা তাবলীগ জামাতের কাজে নিয়জিত আছি, আমরা বিশ্ব নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ফলোআপ করি, তার শেখানো প্রতিটি সুন্নত আমরা সর্বপরি পালন করার চেষ্টা করি, আমরা আমাদের হালাল পথের কষ্টের অর্জিত টাকা খরচ করে মানুষকে দ্বীনের দাওয়াত দেই, আমরা মসজিদে কি ভাবে মুসল্লি বাড়ানো যায় সবসময়ই সেই ফিকির করি, প্রতিনিয়ত মানুষের কাছে যা-ই দ্বীনের পথে ফিরিয়ে আনার জন্য, আমরা যাঁরা তাবলীগ করি তাঁরা কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে চলিনা, আমাদের একটাই ফিকির মানুষকে কি ভাবে নামাজ মুখি করা যায়, আমরা কোথাও গিয়ে ধর্মীয় আলোচনা করে টাকা উপার্জন করিনা, বরং আমরা আল্লাহর রাস্তায় জান ও মাল উৎসর্গ করে দিলের শান্তি পাই, কারণ আমরা তাবলীগওয়ালারা মনে প্রানে বিশ্বাস করি সকল কিছুরই মালিক একমাত্র আল্লাহ্ তাই তার দেয়া জান ও মাল তাঁর রাস্তায় খরচ করা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব, আল্লাহ্ পাক সকলকে সঠিক বোঝার তৌফিক দিন আমিন। 🤲🕌🤲💝

  • @itsrealitybyshakil2123

    @itsrealitybyshakil2123

    2 жыл бұрын

    Amin

  • @app6340

    @app6340

    Жыл бұрын

    Kffg

  • @mdsohelkhan5113
    @mdsohelkhan51132 жыл бұрын

    আমাদের দেশের কিছু আলেম আছে তাবলীগ বিষয় নেগেটিভ ভাবে সবাইকে বুঝায় এই জন্য সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়ে যায় ধন্যবাদ আপনাকে ভালো ভাবে বুঝানুর জন্য

  • @QuranicQABangla

    @QuranicQABangla

    2 жыл бұрын

    ধন্যবাদ। জীবনঘনিষ্ঠ আরো ইসলামিক ভিডিও পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকুন।

  • @Muslimuntv

    @Muslimuntv

    2 жыл бұрын

    ধন্যবাদ

  • @associationoffreelancersba4384

    @associationoffreelancersba4384

    2 жыл бұрын

    ইলিয়াসী তাবলীগ হারাম

  • @dawatermimbor3954

    @dawatermimbor3954

    2 жыл бұрын

    সহমত

  • @user-gh5rj5fh1c

    @user-gh5rj5fh1c

    2 жыл бұрын

    তাবলীগ কোরানে নাই তাই সেটা ইসলামে যায় না

  • @nayeemislam9754
    @nayeemislam9754 Жыл бұрын

    মা শা আল্লাহ 💖 শায়েখ আপনার কথাগুলো যথেষ্ট যৌক্তিক। আমি নিজেইও চিল্লাতে গিয়েছিলাম। আজ আলহামদুলিল্লাহ দ্বীন মানার জযবা এসেছে। চিল্লাতে গিয়ে নিজের অনেক ভূল সামনে চলে আসছে। যা সংশোধন করার চেষ্টায় আছি। দোয়ার দরখাস্ত প্রিয় শায়েখ।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    আপনার প্রিয় শায়খসহ অধিকাংশ জনপ্রিয়বক্তারা, অন্ধরা কি দেখে না যে ঐ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের বিদাতিরা আমাদের নবীর এই সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে কওমী ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদের বিদাতিরা আমাদের নবীর আক্বীদার বিরোধীতা করে হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊজুবিল্লাহ্। কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহা আদনানরা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের ঐ জঘন্য অপবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ হচ্ছে দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তাদের সাপোর্টকারী ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই আবার ছারসীনা ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] দেখুন প্রকৃত মুমিন-মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] অন্যদিকে এই হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির। হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। KZread ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও তাঁরা একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে= মাজারপুজারী। নাঊজুবিল্লাহ্। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @user-oc7tt5qt4i
    @user-oc7tt5qt4i Жыл бұрын

    ""মাশা-আল্লাহ্ কতো সুন্দর বয়ান.মন থেকে হাজারো দোয়া ও ভালোবাসা রইলো প্রিয় হুজুরের জন্য.আমিন 🤲🤲🤲

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    বরং আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) এই প্রশ্নের মাধ্যমে মানুষের ঈমান যাচাই করার একটি পদ্ধতি আমাদেরকে শিখিয়েছেন।--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] 'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁরাই আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। অথচ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ঐ বিদাতিদেরকেই ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] হ্যা, হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদাঃ "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। ঐ বিদাতিরা নিজেরা কুরআন-হাদীসের সুস্পষ্ট বিরোধী কুফরী আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁদের অনেকেই আবার জাকির নায়েককেও কাফের বলে! নাঊজুবিল্লাহ। হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের সকলের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। ঐ বিদাতি অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ বিদাতি হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ "যিনি (আল্লাহ্) আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী? (৬৭:১৭) ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আঃ)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করার কথা বলেছিল! "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।" (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) আমাদের নবী (সঃ) আরো বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। হ্যাঁ, রসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️ আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️

  • @RiadMatubber-hv5cx
    @RiadMatubber-hv5cx Жыл бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ তাবলিগে গিয়ে আমি অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। পাচ ওকত নামাজ জামাতের সাথে পরার চেস্টা করি।

  • @saifulkhalil3228
    @saifulkhalil3228 Жыл бұрын

    দাওয়াত ও তাবলীগ জামাতের উসিলায় আমি সঠিক দ্বীন বুঝতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    কারণ ইলিয়াসী তাবলীগের বুজূর্গরাসহ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরার পীরদের যারা আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে তাঁদেরকে অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] এর কারণ হচ্ছে "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের উত্তরে “আল্লাহ্ আসমানে” একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (দেখুন হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হ্যাঁ, এটাই সত্যঃ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] আর তাইতো প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) বলেছেন যে তাঁরা স্পষ্টই কাফের যারা বলে যে আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্র বিরাজমান। কিন্তু আবু ত্বহা, আহমাদুল্লাহসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ এদের অনেকেই নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। ৪০ নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! (আরো দেখুন ৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭-তে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আসমানে সমুন্নত...) কিন্তু সব পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণঃ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীর, চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ} হ্যাঁ, দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ বাস্তব উদাহরণঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর"- এই দাজ্জালীয় আক্বীদার যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্। "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী (নাউযুবিল্লাহ।)" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। KZread ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) আর পবিত্র আল-কোরআনে আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]

  • @mdrafiulislam2946
    @mdrafiulislam29462 жыл бұрын

    জাযাকাল্লাহু খঈ--র.শায়খ আপনার প্রতি অনেক অনেক ভালবাসা ও শ্রদ্ধা,,,,,

  • @completelife
    @completelife2 жыл бұрын

    মুসলিম আমার নাম দাওয়াত আমার কাম নামাজ আমার গাড়ি জান্নাত আমার বাড়ি ।

  • @user-qk9xn2nd2z

    @user-qk9xn2nd2z

    Жыл бұрын

    Same duologue India te chole

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    বরং আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) এই প্রশ্নের মাধ্যমে মানুষের ঈমান যাচাই করার একটি পদ্ধতি আমাদেরকে শিখিয়েছেন।--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] 'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁরাই আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। অথচ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ঐ বিদাতিদেরকেই ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] হ্যা, হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদাঃ "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। ঐ বিদাতিরা নিজেরা কুরআন-হাদীসের সুস্পষ্ট বিরোধী কুফরী আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁদের অনেকেই আবার জাকির নায়েককেও কাফের বলে! নাঊজুবিল্লাহ। হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের সকলের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। ঐ বিদাতি অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ বিদাতি হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ "যিনি (আল্লাহ্) আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী? (৬৭:১৭) ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আঃ)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করার কথা বলেছিল! "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।" (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) আমাদের নবী (সঃ) আরো বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। হ্যাঁ, রসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️ আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️

  • @AHMEDRAJU-wh8bx

    @AHMEDRAJU-wh8bx

    Жыл бұрын

    JODI CHAO BACHTE CHOLE JAO GASTE JODI CHAO HUR ALLAHR RASTAI GHUR ASAR AGE AJRAIL CHOLE JAO KAKRAIL AR KORONA VONGI CHOLE JAO TONGI TONGI GIYE JAMAT DHORO DILE DEBE DHAKKA IMAN HOBE PAKKA CHOLE JABE MOKKA

  • @mijanmia5353

    @mijanmia5353

    9 ай бұрын

    আপনি জন্নাতে মানে আপনার বাড়িতে কয়জন হুর পেয়েছেন

  • @mijanmia5353

    @mijanmia5353

    9 ай бұрын

    আপনি আপনার বাড়িতে কয়জন হুর পেয়েছেন

  • @md.arifulhaque2530
    @md.arifulhaque2530 Жыл бұрын

    আপনি সঠিক কথা বলছেন। আল্লাহ আমার আপনার পাশে থাকুক । আমিন

  • @muhammedrazib7232
    @muhammedrazib7232 Жыл бұрын

    আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা শায়েখ কে সুস্থতার সাথে নেক হায়াত দান করুন ❤️

  • @ajibulzamadar3758

    @ajibulzamadar3758

    Жыл бұрын

    Summa ameen

  • @zubayerzarif5542
    @zubayerzarif5542 Жыл бұрын

    নবী-রাসূলগণের (আ) দাওয়াতের মূল কাজ ছিলো তাওহীদের পথে আহবান করা! তাবলীগ জামাতের মূল কাজ হলো চিল্লার পথে আহবান করা! [Mashuk Alam] 10/09/2022

  • @anamofusa
    @anamofusa Жыл бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ আমার জীবনে নামাজ পরার চেষ্ঠা এসেছে তাবলীগ জামাতে যাওয়ার মাধ্যমে। তাবলীগে যাওয়ার পর থেকেই নিজেকে সংশোধনের চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছি, যদিও অসংখ্য দোষত্রুটি এখনও রয়ে গেছে। মনের ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে এটাও আমি মনে করি অনেক অনেক বড় অর্জন।

  • @salmanbinhossain6496
    @salmanbinhossain6496 Жыл бұрын

    হুজুর আপনার কথা গুলি শুনে মনটা প্রশান্তিতে ভরে গেল।সব আলেমদের মন মানসিকতা যদি এমন হতো তবে সারা বছর এত ওয়াজের দরকার হতো না।আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে সঠিক এলেম দান করেন।

  • @MasudRahman-hl9my
    @MasudRahman-hl9my Жыл бұрын

    জাযাকাল্লাহ, একটি জটিল প্রশ্নের সুন্দর এবং সহজ সমাধান।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    যারা ঈসা(আঃ),নবী (সঃ),আলী(রাঃ),ওলী ও পীরকে (যেমনঃ সূফী বাঊল,হিন্দুরাও মন্সুর হাল্লাজেকে) খোদা বলে। তাঁরা কি দাজ্জালের আমি খোদার ধোঁকায় পড়বে না❓বিএনপি,আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদীসহ সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদের 3rd চোখ খোলার "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর" এই দাজ্জালীয় আক্বীদার মারেফাতকে সাপোর্ট করে ⁉️‌তো, তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না⁉️ কারণ হচ্ছে ঐ হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা, চরমনাই ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁদের 3rd চোখ খোলার জন্য-যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটি দাজ্জালীয় আক্বীদার যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্। হ্যাঁ তুরস্ক, ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ তাঁরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। এর কারণ হলো এসকল ভন্ড ও বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। নাঊজুবিল্লাহ্ । আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারাসহ অন্যান্যরা ঐ জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়িয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) অন্যদিকে এই সকল পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে কওমীর ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজুর্গরা শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের মাধ্যমে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে আহ্বান করে। নাঊজুবিল্লাহ। "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।... নাঊজুবিল্লাহ।" (সংগৃহীতঃ "তাঁরা সবাই ছিলেন শিয়া।" KZread Lecture By আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) দাজ্জালপুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাদের মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। হ্যাঁ, পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী⁉️

  • @TrueTips24h
    @TrueTips24h Жыл бұрын

    মাশা আল্লাহ।।। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন। 🥰🥰

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    হেফাজতে দেওবন্দ ফুরফু্রা তাবলীগের পীর-বুজূর্গ অন্ধরা ভালভাবে জানে যে "আল্লাহ্ আসমানে" বলাকে নবী(সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে গণ্য করেছেন।(মুসলিমঃ১০৮৬) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেন,"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" হচ্ছে জান্নাতের চাবি। আর জান্নাতের চাবির দাঁত হচ্ছে রসূল (স:)-এর ত্বরিকায় সালাত,সিয়াম,হজ্জ, যাকাত, দান-সাদকা, জিকির, দীন-ইসলামের তাবলীগ ও অন্যান্য আমলসমূহ। সর্বশ্রেষ্ঠ নবী {সঃ} বলেনঃ "কেউ যদি দীন-ইসলামের নামে নতুন কোন আক্বীদা-আমল করে, আর ঐ আক্বীদা-আমলটি করার নির্দেশ আমি দেই নাই, তা প্রত্যাখ্যাত ”{সহীহ মুসলিম,২য় খন্ড,পৃষ্টা নং-৭৭} আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ আর তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। যারা তাঁদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান,বৌদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচার করে তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে।নাঊজুবিল্লাহ্। আর এরাই আবার আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) এর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে প্রতিনিয়ত বিদআত বলে অপবাদ দিয়ে যাচ্ছে। নাঊজুবিল্লাহ। কারণ আমাদের নবী (সাঃ) বলেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, আসমানে যিনি আছেন তিনি (আল্লাহ্) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬। দেখুন রাসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন। আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে।নাঊজুবিল্লাহ। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার পীরদেরকে কে দিয়েছে? অথচ তিনারা (কাজী ইব্রাহীম, মিজানুর রহমান আজহারী, আহমাদুল্লাহ,আবরার আসিফরা,আবু ত্বহারা) এই চরম সত্যগুলো বলে না কেনো ? ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা! নাঊযুবিল্লাহ। তাঁদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ} হ্যাঁ এটা দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা। "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া!মি: জিন্নাহ শিয়া!মি: লিয়াকত আলী শিয়া! প্রেসিডেন্ট আইয়ুব শিয়া!দ্বীন-ধর্ম তাদের হাতে থেকেছে -তাদের বিকৃত ইসলাম সাধারণ মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচয় পেয়েছে যার কারণে মাঝে মধ্যে আমি (আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) প্রায়ই বলে থাকি আপনাদের কাছে---" সঠিক বলাও যেমন জটিল আবার সঠিক মানাও তেমন কঠিন!..জাতির কাছে বলাও জটিল! কেননা আপনি যখন সঠিক বুঝেছেন তখন জাতি তো ধর্ম মনে করছে আরেকটা (অর্থাৎ শিয়া-রাফেযীদের থেকে উৎপত্তি হওয়া পীর-মুর্শিদি সুফিবাদ আর খারেজীপনা;) তাই ওই সমাজ আপনারটা মেনে নিবে না! তারা বলবে এ কেমন আলেম বাপ-দাদার ধর্মকে বিকৃত করতে এসেছে! নাউযুবিল্লাহ।" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। KZread ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।'...সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)

  • @ARRafiq-rw8pe
    @ARRafiq-rw8pe2 жыл бұрын

    আসসালামু আলাইকুম ভাই,,,,,,,,,,,,,, তাবলীগ ভাই আমাকে দাওয়াত দেয় এবং ৩ দিনের জন্য আমাকে নিয়ে যায়, আমি তখন নামাজ পড়তাম না এবং খারাপ কাজ ইসলামের বাহিরে অনেক কিছু করেছি যা মনে হলে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই সব সময়।। কিন্তু তাবলীগে যাওয়ার পর আমি নামাজ পড়ি এবং খারাপ কাজ থেকে সরে এসেছি,,,,,,,,যদি তাবলীগ আমাকে দাওয়াত না দিতো আমি আজও নামাজ পড়তাম না এবং খারাপ কাজ থেকে সরে আসতাম না।।।এই দাওয়াতের কারণে আজ আমার পরিবর্তন,,,,,, ।

  • @hasanhyee1057

    @hasanhyee1057

    2 жыл бұрын

    💚

  • @Musfiklearningbd
    @Musfiklearningbd9 ай бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ,,,, হুজুর কে আমাক খুব ভালো লাগে এগুলা কারনেই,,,তিনি অনেক সুন্দর ব্যাখ্যা & বিনয়ী কথা,,,,,আল্লাহ হুজুর কে দিনের কাজে কবুল করুক

  • @abrarfoysal6808
    @abrarfoysal68082 жыл бұрын

    আমাদের কোনো সাথিই চিল্লা/ইজতেমাকে বিসেস আমল মনে করে না আলহামদুলিল্লাহ। বরং দ্বীন শেখার ভাল একটা পন্থা মনে করি

  • @tanjirrayhan4274

    @tanjirrayhan4274

    2 жыл бұрын

    আমার জানামতে অধিকাংশ ই কোরআন শিক্ষা বা এলেম শেখার থেকে গুরুত্ব প্রদান করেন চিল্লায় বের হওয়া কে। তাদের শয়তানী যুক্তি ও থাকে যে দ্বীন শেখার জন্য আগে নিজেকে প্রস্তুত করা দরকার। সেটা ঠিক কিন্তু কিভাবে সেটা??? সেটা কি নববী পন্ধা বা সাহাবাদের আমল থেকে নেওয়া যায় না!??

  • @sakibahammed429

    @sakibahammed429

    2 жыл бұрын

    ঠিক বলছেন সাথী ভাই

  • @aworan833

    @aworan833

    2 жыл бұрын

    Bishesh amol monay na korlay, salam dewar poray e prosno koren, "vai koy chilla disen"? Jini 3 chilla disen, takay dekhar shatay shatay onnora fus fus koray boltay thakay, "oni 3 chilla disen", "oni 3 chilla disen" 😂😁😂 Vai Bangladesher manush oto boka noy kinto dormio abeg ektu beshi r Quran abong Hadither sahih knowledge na thakate pothvrosto hoy. Allah knows best.

  • @powerplanrbangla

    @powerplanrbangla

    2 жыл бұрын

    @@aworan833 ৩ চিল্লা দেওয়া এতো সহজ না,পারলে আপনি দিয়ে দেখানতো।জানি আপনি জিবনেও পারবেন।খালি অন্যকে প্যারা দিতেন পারেন।

  • @aworan833

    @aworan833

    2 жыл бұрын

    @@powerplanrbangla Islamer modde 3 chilla moto j kaj amader Prophet Sallallahu alaihe wa sallam kortay nirdesh de nai, sheshob kaj kora theke ami Almighty Allah Subhanau wa ta'lar kasay asroy partona kortesi.

  • @ashifiqbalakhunji9084
    @ashifiqbalakhunji90842 жыл бұрын

    ইয়া আল্লাহ্ পৃথিবীর সকল মুসলিম আমার ভাইবোন। ইয়া আল্লাহ্ নিশ্চয়ই আপনি খুব ভালোভাবেই আমাদের অন্তরের খবর রাখেন।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    আর আবু তহা আদনানদের ঐ শীয়া-খারেজী মনোভাবের কারণেই তো সৌদি আরবে ঐ ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের খারেজী বানানোর তালিম নিষিদ্ধ করা হয়েছে।ইরানি মন্সুরহাল্লাজের 'আমি খোদা'র দাজ্জালীয় আক্বীদার প্রচারকারীঃ ইলিয়াসী তাবলীগের হেফাজতে কওমী সব পীরশিয়া বাউল,বৌদ্ধ,হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী। পীর-সুফী, শিয়া, বাউল, বৌদ্ধ, হিন্দু, খ্রিস্টান, ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীন শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর'-এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাঁদের খোদায়ী ক্ষমতার (নিজেকে খোদা দাবিকারী) আমি খোদার আক্বীদার পীর মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। আবার ঐ বিদাতিরা নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে প্রতিনিয়ত বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে।নাঊজুবিল্লাহ্ । কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুররহমান আজহারী,কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ,আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ সাঈদী সহ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং হেফাজতে দেওবন্দ, বেরেলভীদের (রিজভীদের) সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ না কি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। এর কারণ হচ্ছে তাঁদের শয়তানী যিকির। হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @tmtanvir5035
    @tmtanvir50359 ай бұрын

    তাবলিগে যাওয়ার মাধ্যমে আমার জীবন পরিবর্তন করে দিয়ে আল্লাহ তায়ালা আলহামদুলিল্লাহ ❤❤

  • @mdziauddinzahid7747
    @mdziauddinzahid7747 Жыл бұрын

    আমি নিজেই এক সময় দিন ইসলাম বুঝতাম না তাবলিগের মাধ্যমেই ইসলামের পথে এসেছি যদিও এখন আমি তাবলিগের ভাইদের সাথে সময় দেই না। এখন জামাত শিবিরের ভাইদের কাছে দিন ইসলাম শিখছি বলে তাবলীগের ভাইদের কে কোনদিন কটাক্ষ করিনা তাদের কে কলিজায় রাখি। তাবলীগ জামাতের ভাইরা হলেন প্রাইমারীর ছাত্র।

  • @aworan833

    @aworan833

    Жыл бұрын

    kzread.info/dash/bejne/q617w9mgaMW1f5s.html

  • @FarmingNews-pt4wm
    @FarmingNews-pt4wm2 жыл бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ আপনাকে সুস্থতা দান করুক আমাদের মাঝে আরো দীর্ঘ দিন বাচিয়ে রাখুক,এবং আমাদের মতো মুর্খদের বোঝানো জন্য আরো জ্ঞান দান করুন, আমিন।

  • @rayhan1475

    @rayhan1475

    2 жыл бұрын

    আমিন

  • @kazirashed7504

    @kazirashed7504

    2 жыл бұрын

    অচিরেই ধংস হবে আহমদুল্লাহ

  • @mizansumon5465
    @mizansumon54652 жыл бұрын

    আল্লাহ হজরতকে উত্তম জাজা খায়ের দান করুক। আমিন

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁরা কি দেখা না যে, নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী, ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাইসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়। (নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) বরং সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ। আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ। আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাইতো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

  • @completelife
    @completelife2 жыл бұрын

    *তাবলীগের মাধ্যমে অনেক মানুষ ভুল পথ থেকে ফিরে এসেছে। সত্য ও সঠিক পথে আসার জন্য এবং আল্লাহকে চিনার জন্য তাবলীগ অনেক জরুরী। তাবলীগের মাধ্যমে আমরা ইংরেজি শিক্ষিতরা সহি দ্বীনের বুজ পেয়েছি আলহামদু লিল্লাহ।*

  • @zubayerzarif5542

    @zubayerzarif5542

    2 жыл бұрын

    Complete life- কত তম বয়সে দ্বীনের বুঝ পেয়েছেন? [Mashuk Alam] 07/07/2022

  • @abdulmukid4600

    @abdulmukid4600

    Жыл бұрын

    @@zubayerzarif5542 akdom right

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    বরং আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) এই প্রশ্নের মাধ্যমে মানুষের ঈমান যাচাই করার একটি পদ্ধতি আমাদেরকে শিখিয়েছেন।--- নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] 'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। অথচ হেফাজতে কওমী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁরাই আমাদের নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। অথচ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা ঐ বিদাতিদেরকেই ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত করে প্রচার করছে ⁉️ নাঊজুবিল্লাহ্। বরং আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ প্রত্যেকেরই উচিত ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) ও ইমাম বুখারীর মতো ঐ বিদাতিদেরকে কাফের হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। দেখুন প্রকৃত মুসলিমদের তাবলীগের ভাষাঃ ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] হ্যা, হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদাঃ "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ। ঐ বিদাতিরা নিজেরা কুরআন-হাদীসের সুস্পষ্ট বিরোধী কুফরী আক্বীদার অধিকারী হয়ে তাঁদের অনেকেই আবার জাকির নায়েককেও কাফের বলে! নাঊজুবিল্লাহ। হেফাজতে কওমী, বেরেলভীদের (রিজভীদের) ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা স্পষ্ট দেখা যায় যে, তাঁদের সকলের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। আর তাই তারা 'ইল্লাল্লাহ' যিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর ছাড়া/ব্যতীত মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে ডাকে। নাঊজুবিল্লাহ্। ঐ বিদাতি অন্ধরা কি দেখে না যে, ইমাম আবু হানীফা (রহিমাহুল্লাহ) বলেন- "যে ব্যক্তি বলবে আল্লাহ আসমানে আছেন নাকি জমিনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে আল্লাহ আরশে আছেন কিন্তু তাঁর আরশ আসমানে নাকি জমিনে আমি তা জানি না, সেও কুফরী করবে।" [আবু হানিফা, আল ফিকহুল আবসাত, পৃষ্ঠা ৪৬, মাজমুউ ফাতওয়া ইবনু তাইমিয়্যাহ, ৫/৪৮ পৃষ্ঠা] কিন্তু আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা কি কখনো ঐ বিদাতি হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ তাবলীগের পীর-বুজূর্গদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার কারণে তাঁদেরকে কাফের বলেছেন? উত্তরঃ না। অথচ তাঁদের অধিকাংশই আবার নিজেদেরকে হানাফী দাবী করে ⁉️ "যিনি (আল্লাহ্) আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী? (৬৭:১৭) ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'- একথা জানার পরে মূসা (আঃ)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করার কথা বলেছিল! "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।' এভাবে ফেরাউনের জন্য তার মন্দ কাজকে সুশোভিত করা হয়েছিল আর সঠিক পথ থেকে তাকে বিরত রাখা হয়েছিল। ফেরাউনের অপকৌশল কেবল তার ধ্বংসই ডেকে এনেছিল।" (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) আমাদের নবী (সঃ) আরো বলেছেন: "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬। হ্যাঁ, রসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️ আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️

  • @nazmulahmed1514
    @nazmulahmed1514 Жыл бұрын

    আমি তাবলীগে গিয়ে নামাজ শিক্ষেছি।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২] আর বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করে = হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরিতে আদায় করা মুনাফিকদের লক্ষন। নাঊজুবিল্লাহ। হাদীসে এটাও এসেছে দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজুর্গদের মতো ইহুদীখৃস্টানরাও সালাতে জোরে আমীনের বিরোধী ছিল। নাঊজুবিল্লাহ। পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ। যারা বলে যে,"তাঁদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাঁদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তাঁরা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দেয়! নাঊজুবিল্লাহ্ অথচ ঐ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে আল্লাহ্ আসমানে একথা বলাকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী (সঃ) প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হ্যাঁ, প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও আছেন৷ [৬৭ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭ এবং ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭) ] “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার হেফাজতে কওমী, চরমোনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীসহ ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গরদেরকে কে দিয়েছে ⁉️ আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! পারস্যের অগ্নিপূজকদের পূরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ আহমাদুল্লাহ, আবু ত্বহাসহ অধিকাংশ জনগণের প্রিয় বক্তারা এই চরম সত্যগুলি কেনো বলে না ⁉️ এই সকল পীর-বুজূর্গদের কিতাবে ও বক্তব্যে এ পীরদের সুস্পষ্ট কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। প্রমাণঃ দেওবন্দের হেফাজতে ফুরফুরাসহ সকল পীর-বুজূর্গদের, বেরেলভীদের ও ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ হাজী মাক্কীর আক্বীদা দেখুনঃ "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!! {নাউযুবিল্লাহ} এর কারণ হচ্ছে ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান সহ অধিকাংশই ইরানের (শিয়া-খারেজীদের) বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী ছিল। হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাঁদের উন্নয়ন দানকারী (আমি খোদা'র যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে। নাঊজুবিল্লাহ্।

  • @sirajulhaque3423
    @sirajulhaque3423 Жыл бұрын

    মহামান্য আলেম অনেক সুন্দর ভাবে ব‍্যাখা করেছেন আসলে উনি অনেক বড় মাপের উদারনীতি আলেম

  • @mohammashuv3520
    @mohammashuv3520 Жыл бұрын

    আমি এখন ঢাকা যাচ্ছি ৪০ দিনের সফর শেষ করে আলহামদুলিল্লাহ

  • @heavendropsbangla24
    @heavendropsbangla24 Жыл бұрын

    ভালবাসার একজন মানুষ আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন

  • @MAGICMARTONLINE85
    @MAGICMARTONLINE85 Жыл бұрын

    এক চিল্লার একটি রড় কারন এই যে , চল্লিশ দিন জামাতে তাকবিরে উলার সাথে নামাজ পড়ার বিশেষ ফজিলত আছে।

  • @osmangani2986
    @osmangani29862 жыл бұрын

    হযরত ঠিকই বলেছেন, ঐ টা কিন্তু সব স্থানের মধ্যে সমান ভাবে পাওয়া যায় ।

  • @risalat3489
    @risalat3489 Жыл бұрын

    আল্লাহ আমাদের সকলকে ইসলামের জন্য কবুল করুক। আমীন।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] হ্যাঁ, হিন্দু মুশরিকদের দাজ্জালীয় গান-বাজনা,নাটক,সিনেমার সংস্কৃতির চর্চার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। হ্যাঁ, খেলাধুলা ও দাজ্জালীয় বিনোদনের সেলিব্রিটিরা দাজ্জালকে তাঁদের যিষুখৃষ্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ও প্রচার করবে তখনকি তাঁদের অন্ধভক্তরাও দাজ্জালকে সাপোর্ট করবে না❓হ্যাঁ ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। কারণ আমাদের ইমাম মাহদী ও ঈসা (আঃ) তো নবী (সঃ)-কে অমান্যকারী সেলিব্রিটিদেরকে কাফেরই গন্য করবে। তাহলে তাঁদের ভক্তরা কি দাজ্জালকে ঈসানবী ভেবে ধোঁকা খাবে না❓ কারণ মূর্তি পূজার মাধ্যমে খ্রিষ্টান,বৌদ্ধ, হিন্দু মুশরিকরা প্রতিনিয়ত আমাদের আল্লাহ'র প্রতি অসম্মান ও ঘৃণা প্রকাশ করছে। তাঁরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। আমাদের মাহদী (আঃ) ও ঈসা (আঃ) ঐ আর্জেন্টিনা,ব্রাজিলসহ আমেরিকা, ইউরোপ, ইন্ডিয়া ইত্যাদী দেশের মদ,শূকর, সুদ খাওয়ানোর খোদা দাজ্জালকে ধংস করার জন্য আসবে। "মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর) আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমা দের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর তাই তো তাঁদের কাছে আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুন ভালো লাগে না। আবার পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? সংস্কৃতির নামে বিয়ে-শাদী, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের অজুহাতে ইন্ডিয়ান ও পশ্চিমাদের দাজ্জালীয় জঘন্য গান-বাজনা বাজিয়ে মানুষের রাতের ঘুমকে হারাম করার মাধ্যমে শয়তানের গোলামী করার জন্য এদেশ স্বাধীন হয়েছে ⁉️ কিন্তু রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে বানানো মূর্তি পূজার গান কেনো স্কুলে সবাইকে গাইতে হবে? অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকার জন্য নাকি দেশ স্বাধীন হয়েছে! তাইতো স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে সংস্কৃতির নাম দিয়ে ইন্ডিয়ার জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ২:১৮ তাঁরা বধির, মূক, অন্ধ। অতএব তাঁরা সঠিক সত্য পথে প্রত্যাবৃত্ত হবেনা। (মুজিবুর রহমান) অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের কথাগুলোর মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ্। অর্থাৎ যারা তাঁদের সৃষ্টিকর্তার (রবের) প্রতীক হিসেবে প্রাকৃতিক বা সৃষ্ট বস্তুর পূজার মাধ্যমে নিজেদেরকে বিভক্ত করে মানবজাতির ঐক্য বিনষ্ট করে দুনিয়ায় নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের ইচ্ছা-আকাংক্ষার পূজারী তাঁরা জাহান্নামে যাবে। আর মহান আল্লাহ তা'আলা সবচেয়ে বেশী ভালো জানেন। কারণ আমাদের নবী (সঃ) বলেন,“দুনিয়া অভিশপ্ত। তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)

  • @KATUSHISTAN
    @KATUSHISTAN2 жыл бұрын

    জাজাকাল্লাহু খাইরান। আপনি দ্বীনের সম্পদ। আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত আপনার হেফাজত করুন। কিছু লোক আছে যারা আলেমের বেশ ধরে কিন্তু অন্তরটা পরিষ্কারনা সম্ভবত। আস্তাগফিরুল্লাহ!!

  • @abdulmokimmondal1143
    @abdulmokimmondal11432 жыл бұрын

    খুব সুন্দর বুঝিয়েছেন আপনী, আলহামদুলিল্লাহ,

  • @akterhossain8208
    @akterhossain82082 жыл бұрын

    আল্লাহ হজরত কে নেক হায়াত দান করুক আমিন

  • @saidulalam2484

    @saidulalam2484

    Жыл бұрын

    আমিন

  • @nahidarsalan
    @nahidarsalan2 ай бұрын

    মাসাআল্লাহ আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন

  • @mdraselahmed1871
    @mdraselahmed18712 жыл бұрын

    ধন্যবাদ শায়েখ আপনার বক্তব্য ভালো লাগলো

  • @user-lk3xv9lk8s
    @user-lk3xv9lk8s Жыл бұрын

    তাবলীগ দ্বীন শেখার ও ঈমান আমল শক্ত করার বর্তমান সময়ে খুবই উপকারী। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে ক্ববুল করুন।

  • @rubelahmed__3504

    @rubelahmed__3504

    Жыл бұрын

    সেটা অবশ্যই কোরআন আর সহি হাদিস দিয়ে করতে হবে

  • @rubelahmed__3504

    @rubelahmed__3504

    Жыл бұрын

    কোন কিচ্ছা কাহিনির বই দিয়ে নয়।

  • @trueorfalse1828
    @trueorfalse18282 жыл бұрын

    আমার প্রিয় একজন মানুষ শায়েখ আহম্দুল্লা ❤️ আল্লাহ তাকে দ্বীনের প্রতি সর্বদা অটল রাখুক

  • @kazirashed7504

    @kazirashed7504

    2 жыл бұрын

    বলদ আহমদুল্লাহর মূর্খ ভক্ত।

  • @MDTANVIR-xq5tn

    @MDTANVIR-xq5tn

    Жыл бұрын

    আমিন।

  • @abuhenamd.mostafakamal5451
    @abuhenamd.mostafakamal54516 ай бұрын

    সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম

  • @mdronipk4776
    @mdronipk47763 ай бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ আপনার কথা গুলো খুবই নরম, কোমল, গ্রহণযোগ্য।

  • @mohdyousuf8894
    @mohdyousuf88942 жыл бұрын

    মাশাআল্লাহ্ খুব সুন্দর & স্পষ্ট আলোচনা 💖

  • @drugs3692
    @drugs36922 жыл бұрын

    মাশাআল্লাহ..! শায়খ খুব ভালভাবে বুঝিয়ে বলেছেন |

  • @zalaluddin4340
    @zalaluddin4340 Жыл бұрын

    আলহামদুলিললাহ খুবই সুন্দর আলোচনা

  • @ajwangcc2576
    @ajwangcc25762 жыл бұрын

    My most favourite lecturer.. love you for Allah...❣️❣️❣️

  • @smrobin463
    @smrobin4632 жыл бұрын

    হাতে গণা কয়েকজন বাদে সবাই যায় ঐ জায়গা বা স্হানকে রহমতের বা দোয়া কবুলের স্হান ভেবে,

  • @mohammadhanifulalam.4254
    @mohammadhanifulalam.4254 Жыл бұрын

    মাশা-আল্লাহ.. অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষনীয় আলোচনা।।

  • @mahbubmahdi1022
    @mahbubmahdi10222 жыл бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা।

  • @rakibhasan9061
    @rakibhasan9061 Жыл бұрын

    দাওয়াতে তাবলীগের ৪০ দিন আমার জীবনের সবচেয়ে সেরা সময়। কুরআন হাদিস থেকে প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করা যায় এবং জামাতের সাথে ৫ ওয়াক্ত নামায পড়া এবং সবসময় আমলের মধ্যে থাকা যায়।

  • @sakib.199
    @sakib.1998 ай бұрын

    আমি কিছুদিন আগে এক চিল্লা দিয়ে আইছি অনেক কিছু শিখতে পারছি আলহামদুলিল্লাহ

  • @moinkhan-bs9ys
    @moinkhan-bs9ys Жыл бұрын

    Massallah Huzur when I listening your discussion I feel really good..Allhumduellah May Allah bless you ..❤️❤️

  • @majharulhoque797
    @majharulhoque7972 жыл бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ তাওয়াতে তাবলীগ কাজ ভালো ।

  • @muhammadsakib3325
    @muhammadsakib33252 жыл бұрын

    Masha'Allah ❤️

  • @noormiah1131
    @noormiah1131 Жыл бұрын

    আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন আলহামদুলিল্লাহ আপনার ইসলামিক কথাবার্তায় আমাদের অনেক উপকার হচ্ছে দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনাকে নেক হায়াতে তাইয়েবা দান করেন আমিন।

  • @syedahmed-rn4xv
    @syedahmed-rn4xv Жыл бұрын

    খুব সুন্দর আলোচনা ব্যাখ্যা সহ, আল্লাহ আমাদেরকে বুঝার ও আমল করার জ্ঞান দান করুন। অপরের ভূল ধরার খারাপ অভ্যাস থেকে বিরত রাখুন।

  • @tohamoni5756

    @tohamoni5756

    Жыл бұрын

    মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ নবীর সাহাবীরা ঐ বিদাতি পীর-বুজূর্গদের ত্বরিকায় মিলাদ-কিয়াম, চল্লিশাসহ অন্যান্য বিদাতি (অর্থাৎ দীন-ইসলামের নামে নব্য আবিস্কৃত আক্বীদা-আমলের) কর্মকাণ্ড করেন নাই। তো, ঐ বিদাতি পীর-বুজূর্গরা কি বলতে চাচ্ছে যে, আমাদের নবী (সঃ)-এর আহলে বায়াত ও সাহাবীরা, সালাফে-সলেহীনরা আমাদের নবী (সঃ)-কে কম ভালোবাসতেন ⁉️ তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়া ও পীর-বুজূর্গকে ও দেব-দেবীর নামে জীন-শয়তানদের আহ্বান করে তাঁরাও শির্ককারি। কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] বাস্তব উদাহরণঃ অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা তাঁদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকা সত্বেও একটা মাজারও ভাংগেনি। বরং তাঁদের অধিকাংশই ইরানের শিয়া-খারেজীদের মতো কবরে/মাজারে প্রকাশ্যে সিজদা করে=মাজারপুজারী= ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা! সকল পীরদের কুফরী আক্বীদাঃ তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তর) নাঊজুবিল্লাহ্। এর আসল কারণ হচ্ছেঃ দেওবন্দের হেফাজতে সরছিনা,ফুরফুরা, চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির। পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা'-এই দাজ্জালীয় জিকিরের মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ,হিন্দু,খ্রিস্টান, ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার (নিজেকে খোদা দাবিকারী যিকিরের) মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের।..তাঁদের বিকৃত ইসলাম মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে।" নাঊজুবিল্লাহ। (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। KZread ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।) যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? এসকল বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! কিন্তু অন্ধরা এই জঘন্য অপবাদ কারী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দের পীর-বুজূর্গ বাঊলরা অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)

  • @mdmohib8245
    @mdmohib82452 жыл бұрын

    মাশাআল্লাহ আপনার আলোচনাটি শুনে মন ভরে গেল।

  • @dr.smgolamrabbani4644
    @dr.smgolamrabbani46442 жыл бұрын

    Assalamualicm. One of the best way to learn how to obey the the commandment of Allah

  • @sardersaiful1137
    @sardersaiful11372 жыл бұрын

    সুন্দর আলোচনা মাশাআল্লাহ ❤

  • @nizamulrahman5723
    @nizamulrahman5723 Жыл бұрын

    অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় হযরত কে খুবই জরুরি কথা গুলো তোলে দরার জন্য জনাব ।

  • @mdtou-ha8279
    @mdtou-ha8279 Жыл бұрын

    আমার লাইফের সবচেয়ে সুখের দিনই ছিল তাবলিগের দিনগুলো 🥰🥰

  • @AmirHossain-di9eg
    @AmirHossain-di9eg Жыл бұрын

    কিছু মানুষ আছে ভালো কাজগুলির মাঝেও দোষ খোজ বেড়ায়। অথচ কারো দোষ খোজা নিষেধ। অগগতা বশতঃ তারা শুধু দোষ খোজে।আল্লাহ হেদায়েত দান করুন,আমিন।

  • @trendingfunltd
    @trendingfunltd2 жыл бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ আমি ৩ চিল্লা দিতে পেরেছি

  • @md.arifulislam5587
    @md.arifulislam55872 жыл бұрын

    আপনার চিন্তা ভাবনা ও ধর্মীয় জ্ঞান মাশাল্লাহ সুন্দর।

  • @infinitesolutions2602
    @infinitesolutions26022 жыл бұрын

    Jazak Allah khair

  • @Jubayer-mt4bn
    @Jubayer-mt4bnАй бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ, অনেক দিন আগে ২চিল্লা দিয়েছি, কিন্তু তাবলিগে কাটানো সময়টা আজও বুলতে পারিনি , রাতের মনোরম আকাশের দিকে তাকালে মনে ভেসে ওঠে সেই সময় গুলো,, সত্তি সুন্নাহ জরানো ছিলো প্রতিটা মূহুর্ত,

  • @nur5612
    @nur5612 Жыл бұрын

    আপনার আলোচনা সত্যিই অনেক সুন্দর লাগে

  • @user-ed7rc7de8z
    @user-ed7rc7de8z2 жыл бұрын

    মাশা আল্লাহ, খুবই সুন্দর উপস্থাপন, ভিডিও টা দেখে অজানা অনেক কিছু জেনে নিলাম।

Келесі