আব্দুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট যা কিছু শুনতাম লিখে রাখতাম। মনে রাখার জন্যই আমি এরূপ করতাম। কুরাইশরা আমাকে সবকিছু লিখতে বারণ করলেন এবং বললেন, তুমি কি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট থেকে শোনা সবকিছুকেই লিখে রাখো? তিনি তো একজন মানুষ, রাগ ও শান্ত উভয় অবস্থায় কথা বলে থাকেন। সুতরাং আমি লেখা স্থগিত রাখলাম। আমি এটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট উল্লেখ করলাম। তিনি আঙ্গুল দিয়ে তাঁর মুখের দিকে ইশারা করে বললেনঃ তুমি লিখে রাখো, সেই সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ, এ মুখ থেকে সর্বাবস্থায় সত্য ব্যতীত অন্য কিছু বের হয় না। Abu Daud (৩৬৪৬) আবূ হুরাইরাহ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সাহাবীগণের মধ্যে ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু ‘আমর (রাযি.) ব্যতীত আর কারো নিকট আমার চেয়ে অধিক হাদীস নেই। কারণ তিনি লিখতেন, আর আমি লিখতাম না। মা‘মার (রহ.) হাম্মাম (রহ.) সূত্রে আবূ হুরাইরাহ (রাযি.) হতে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। Bukhari (১১৩) আল-মিক্বদাম ইবনু মাদীকারিব আল-কিনদী (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ অচিরেই কোন ব্যাক্তি তার আসনে হেলান দেয়া অবস্থায় বসে থাকবে এবং তার সামনে আমার হাদীস থেকে বর্ণনা করা হবে, তখন সে বলবে, আমাদের ও তোমাদের মাঝে মহামহিম আল্লাহ্‌র কিতাবই যথেষ্ট। আমরা তাতে যা হালাল পাবো তাকেই হালাল মানবো এবং তাতে যা হারাম পাবো তাকেই হারাম মানবো। (মহানবী (সাঃ) বলেন) সাবধান! নিশ্চয় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা হারাম করেছেন তা আল্লাহ যা হারাম করেছেন তার অনুরূপ। Ibn Majah (১২) আবূ রাফি (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমি যেন তোমাদের কাউকে এরূপ না পাই যে, সে তার আসনে হেলান দিয়ে বসে থাকবে এবং (এই অবস্থায়) আমার প্রদত্ত কোন আদেশ অথবা আমার প্রদত্ত কোন নিষেধাজ্ঞা তার নিকট পৌঁছলে সে বলবে, আমি কিছু জানি না, আমরা আল্লাহ্‌র কিতাবে যা পাবো তার অনুসরণ করবো। Ibn Majah (১৩)

@productreview6498

Жыл бұрын

I think we will get answers regarding this hadid!

@ibrahimyeamin4843

11 ай бұрын

আমিও আপনার হাদিসগুলো পড়েছি, মোজাম্মেল হক এই হাদিসগুলো পড়েন নাই তাই একটা হাদিস পড়ে পন্ডিতি মারাইতাছে

@mokarromhossainholud5333

11 ай бұрын

হুজুর হাদীসকে আবর্জনা বলেছিল করা জানি ,নেক শুরুতে ধোঁকা দেওয়ার থেকে বিরত থাকুন আল্লাহ্ আপনাকে হিদায়াত দিন

@umehsan1264

11 ай бұрын

এখানে বিষয়টা খুবই সুস্পষ্ট, কোরআন বিরোধী হাদিসের বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। হাদিস এবং কোরআন যদি পরস্পর বিরোধী হয় তখন করণীয় কি সেই বিষয়ে বলেন, যদি দলিল থাকে।

@tuhinsheikh5840

7 ай бұрын

এইবার তাহলে বলেন কার হাদিস মানবো??মুসলিম এর হাদিস নাকি দাউদ এর হাদিস??উনারাই তো এক মত হতে পারে নাই আর আমরা কি ভাবে একমত হবো।এমন অনেক হাদিস আছে যা বুখারীতে আছে কিন্তু মুসলিম, দাউদ, তিরমিজিতে নাই।কেন নাই??বুখারীর পরেই তো বাকি সব হাদিস লিখা হয়েছে তাহলে বুখারীর হাদিস রেখে তারা নতুন কিছু যোগ করতে পারতো। 😮এটার মানে হচ্ছে বুখারীর যে হাদিস গুলো মুসলিম এর কাছে সঠিক মনে হয় নাই উনি তার বইতে লিপিবদ্ধ করেন নাই।তার মানে হাদিস এর বইয়ে লিপিবদ্ধ থাকলেই তা ১০০% সহি হাদিস না।এই সামান্য ব্যাপার বোঝার জন্য রকেট সাইন্স বোঝা লাগে না।

উনি একজন আক্কলমান আলেম।।। যারা উনাকে ভুল বুঝেছেন তা তাদের অজ্ঞতার কারনে।।।

১৫০০ বছর পর নতুন র্ধমের আবিষ্কার হচ্ছে। জি হুজুর জি হুজুর বলে ধোঁকায় পড়বেন না। উনার বালো কথা গ্রহণ, বির্বান্তি কথা বর্জন করি।

যে সকল আলেম মোজাম্মেল হক সাহেবের বিরূপ সমালোচনা করেন তারা হুজুরের প্রতি খুবই ঈর্ষা পরায়ণ। আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।।

বেশিরবাগ মানুষ কোরআন বুযেনা,,কোরআনের বাহিরে ১ চুল ও যাওয়া যাবে না,,,,তাহলে মানুষ কখনই পথ পাবে না

অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

No hadis only quran is the source of islam

এই হুজুর সব কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন এবং তিনি কখনো বলেন না "আমি হাদিস মানি না"। তিনি বলেন যে যেসব হাদিস কুরআনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং যেসব হাদিস কুরআনের বিপক্ষে যায় না সেগুলো তিনি মানা ফরজ মনে করেন। তারপরও কিছু আলেম নামের জালেম পবিত্র কুরআন ভালো ভাবে না পড়ে এমন একজন দেশবরেণ্য আলেমের সমালোচনা করেন। পবিত্র কুরআন যদি ভালো ভাবে পড়া যায় তাহলে অনেক হাদিস যে জাল তা সহজেই বোঝা যায়। অথচ এইসব জাল হাদিস প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে অনেক আলেম পবিত্র কুরআনের বিরোধীতা করে চলেছেন। আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।।

নবীজির হাদিস লিখতে নিষেধ করছেন এটাও একটা হাদিস, আমার প্রশ্ন হল হাদিস লিপিবদ্ধ না হতো তাহলে এই হাদিসটা মোজাম্মেল হক সাহেব কিভাবে বলতে পারতো?

@mojammelhossain6278

3 ай бұрын

কারই হাদিস জানা থাকতো না উনারও না। প্রশ্নও উঠতোনা, তর্ক বিতর্কও থাকতোনা হাদিস নিয়ে।

@user-cx3nd8pc6m

2 ай бұрын

লিখতে নিষেধ করার পরও পাকনামি করে লিখছে।

@user-cx3nd8pc6m

2 ай бұрын

​@@mojammelhossain6278ঠিক বলছেন

@aminbabu9017

Ай бұрын

না জেনে উনার সম্বন্ধে বাজে মন্তব্য করবেন না

@tahershaikh2394

Ай бұрын

হাদীস না থাকলে হাদীসের কথাও উঠত না।

যার জ্ঞান কম সেই লাফায়। হুজুরকে আল্লাহ কবুল করুন।

হাদিসগুলোর মতন সম্পর্কে পূর্ববর্তী মুহাদ্দিস ও ফকিহদের মতামত উল্লেখ না করায় শুধু আপনার নিজের আকল অনুযায়ী হাদিসগুলো বাতিল বলে দিচ্ছেন কিনা বুঝতে পারলাম না।

@al-aminhossain2895

2 жыл бұрын

পূর্ববর্তী মুহাদ্দিসদের কাছে তো আর ওহী আসতো না, তারা নিজেরা নিজেদের আকল দিয়েই কোন হাদিসকে সহিহ,যয়িফ বা মাওযু বলে রায় দিয়েছেন।

@hasanjim

2 жыл бұрын

@@al-aminhossain2895 তাদের আকল নিশ্চিতভাবেই মোজাম্মেল মিয়ার আকল থেকে ভালো ছিল

ভবিষ্যতে আমরা কি ভাবে ভালো থাকবো?? ফেতনা তো আপনারা লাগিয়ে দেন!!!🤔🤔

আমার মনে হয় একজন আলিম আর একজন আলেম ঝগড়া বিপদ না করে কওমি আলেমদের উচিত কোরআন থেকে সঠিকভাবে দলিল দেওয়া মোজাম্মেল হক সাহেব কোরআন ও হাদিস থেকে যেভাবে বললেন

Kisu viewer asen kisu na bujei like den ar ji hujur ji hujur koren,Apnaderke o Allah Subhanata'ala hedayet dan korun!

হাদিস অবশ্যই মানি,, তবে কোরআনের সাথে সাংঘর্সিক হাদিস মানি না,,, আর আমরা আসমানী কিতাবের প্রতি ঈমান এনেছি ,,, 230 বছর পর মানুষের শোনা কথার উপর নির্ভর করে, মানবরচিত কিতাবের প্রতি নয় ।। তাই মানবরচিত হাদিস অস্বীকার করলে, মানুষ কাফের হয় কি করে,,,????

@johiruddinmondal8738

2 жыл бұрын

প্রথম কথা হলো ____ইমাম মালেক রহিমাহুল্লাহ এর মুয়াত্তা কি ২৩০ বছর পরের লেখা?

@johiruddinmondal8738

2 жыл бұрын

দ্বিতীয়ত কোন হাদিসটি কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক আর কোনটি নয় ___ এটি কে ঠিক করবে,, আর তার নির্ভরযোগ্যতা কী সেটা বলেন? আপাতত এটা বলেন ____ আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন মৃতকে হারাম করেছেন কুরআনে,, তাহলে মৃত মাছের ব্যাপারে আপনি কী কন্??_____ এটার জবাব দেন তারপর আরও রেডি করছি, ইনশাআল্লাহ।।

@muhammadarif3741

2 жыл бұрын

@@johiruddinmondal8738 আল্লাহ যা হারাম করেছেন তাও হারাম,নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা হারাম করেছেন তাও হারাম

@johiruddinmondal8738

2 жыл бұрын

@@muhammadarif3741 আমার প্রশ্নের উত্তর হলো কি?? আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন হারাম করার পরও যে মৃতকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হারাম করেছেন এটা কিভাবে বুঝলেন কিংবা মানলেন?

@user-cy3qv7mj1v

2 жыл бұрын

@@johiruddinmondal8738 মুয়াত্তা মালিকের জন্ম 93 হিজরিতে,,,, 115 হিজরি থেকে তিনি হাদিস সংগ্রহ করেন ।। তিনি মদীনার মসজিদে নব্বীর ইমাম ছিলেন ।। তিনি লক্ষাধিক হাদিস সংগ্রহ করেন,, তারমধ্যে 18 শত থেকে 19 শত হাদিস মুয়াত্তা মালিক গ্রন্থে সংকলন করেন ।। এই হাদিস গুলোরও মারফু/ মাকতু/ মুরসাল ইত্যাদি প্রকারভেদ আছে,, বর্তমানে এই হাদিসগুলোর মান কি ?? একটা হাদিস মুরসাল সুত্রে বর্ণিত, খুবই প্রসিদ্ধ ।।। হাদিস এত গুরুত্বপূর্ণ, এতবেশি অনুসরণীয় তবে রাসুল সাঃ কেন সংকলন করে যাননি ?? কেন কোনও সাহাবীকে সংকলণ করার নির্দেশ দেন নি?? কেন কোনও খোলাফায়ে রাশেদীন সংকলণ করেননি ?? আর খোলাফায়ে রাশেদীন কেন নির্ভরযোগ্য সাহাবাকে হাদিস সংকলণ করার নির্দেশ দেন নাই?? কেন কোনও সাহাবী নিজ উদ্দোগে হাদিস সংকলণ করেন নাই ??? সত্য এটাই যে, রাসুল সাঃ চাননি, তাঁর উম্মতও 62 নং সূরা জুমআহ 5 নং আয়াত অনুযায়ী ইহুদীদের মতো বহু কিতাব বহণকারী গর্দভ হোক।। তাই তিনি আল্লাহর আদেশক্রমে হাদিস লিখতে নিষেধ করেছেন।।। এই প্রশ্নগুলো নিজের বিবেককে করুণ, জবাব পেয়ে যাবেন ??? মুহাম্মদ সাঃ উম্মত প্রেমী মানুষ ছিলেন,, উম্মতের জন্য তাঁর হৃদয় সবসময় কাঁদতো,,, তিনি তাঁর উম্মতকে এমন ভাবে সাগরে ভাসিয়ে যেতেন না,,,,

আগে এই হাদিসে সূত্র ব্যাখ্যা অধ্যায়ন করুন। তারপরে এই বিষয়ে কথা বলুন। দয়া করে না বুঝে না শুনে সরল প্রাণ মুসলমানদের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াবেন না।

আল্লাহপাক আপনাকে নেক হায়াত দান করুণ. আমিন

সুন্দর একজন মানুষ।

হাদিসের শব্দের ব্যাখ্যা বিভিন্ন রকম হয় তাই বলে হাদিস মিথ্যা এই কথা ঠিক নয় আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদেরকে সবাইকে হেদায়েত দান করুক আমিন

দয়া করে আমাকে ভুল বুঝবেন না,ভাই কোরান শরিফ পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের কথা আছে,কিন্তু আমরা পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পরেও যে নামাজ পড়ে থাকি,যেমন ফজর নামাজের আগে দুই রাকাত সুন্নত এমন করে প্রত্যেক ওয়াক্তের আগে পরে সুন্নত নামাজ আছে, ভাই কোন মাওলানা কোরআন শরীফ থেকে,সুন্নত নামাজ এক এক ওয়াক্তে কত রাকাত করে পরি,এটা কি কুরআন শরীফ থেকে দলিল দিতে পারবে,কারণ কোরআন শরীফে শুধু পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করা হয়েছে, তাহলে আমরা আপনারা এই সুন্নত নামাজ পরী এটা কোথা থেকে আসলো,দয়া করে কেও জবাব দিলে প্রমাণ শুরুপ সঠিক জবাব দিবেন।

জাহেল হুজুর অন্য হাদিসে যে আছে হাদিস লিখার জন্য

@salimreza4164

Жыл бұрын

আমার মনে হচ্ছে তুমি জঙ্গল গ্রহের লোক

হাদিস নিয়ে তামাশাকারী এই ব্যাক্তি থেকে আল্লাহপাক মুসলিম উম্মাহ কে হেফাজত করুন।

@bazlulmunir3093

9 ай бұрын

কোরআনে বহু আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহপাক আমাদেরকে স্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছেন যে, তিনিই সকল ক্ষমতার উৎস এবং সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী। আর এই সার্বভৌমত্বে আল্লাহর কোন শরীক নেই। সেহেতু হুকুম বা আইন বিধান দেয়ার অধিকারও একমাত্র আল্লাহর। এ বিষয়ে কোরআনে আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ ১। “বিধান দেবার অধিকার শুধু আল্লাহর...."। [সূরা ইউসুফ, আয়াত ৪০] ২। “বিধান দেবার অধিকার শুধু আল্লাহর.....”। [সূরা আনআম, আয়াত ৫৭] ৩। “বিধান তাঁরই ক্ষমতাধীন এবং তোমরা তাঁরই কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে”। [সূরা ক্বাসাস, আয়াত ৭০] ৪। “তিনি নিজ হুকুমে বা কর্তৃত্বে কাউকে শরীক করেন না”। [সূরা কাহাফ, আয়াত ২৬] এসকল আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তা’আলা আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন যে, সৃষ্টিজগতের জন্য আল্লাহ যে বিধি-বিধান নির্ধারণ করেছেন সেটাই আমাদের জন্য সর্বোত্তম এবং পূর্ণাঙ্গ। হাদিস কোরআনের ব্যাখ্যা, কোরআনের বিধান ব্যাখ্যা করার জন্য হাদিস। তবে নতুন কোন বিধান সৃষ্টি বা কোরআনের বিধান বদল করার জন্য হাদিস না। কারণ বিধান দেওয়ার অধিকার আল্লাহপাক রাসূল (সাঃ) কেও দেননি। বরং রাসূল (সাঃ) নিজে নিজে বিধান দেওয়ার চেষ্টা করায় সুরা - তাহরীম আয়াত-১ এ আল্লাহপাক রাসূল (সাঃ) কে তীব্র ভাষায় তিরষ্কার করে বলছেন যে, "হে নবী, আল্লাহ আপনার জন্য যা হালাল করেছেন আপনি তা হারাম করছেন কেন?" (সুরা তাহরিম: ১)। হাড়বজ্জাত মোল্লাগুলো কোরআনের এই আয়াত গোপন করে নানা ধানাই পানাই করে প্রমান করতে চায় যে, রাসূল (সাঃ) বিধান দেওয়ায় স্বাধীন ছিলেন। আর সেগুলোই হাদিস। আরেকদল বজ্জাত মোল্লা কোরআনের বিভিন্ন আয়াতের বিকৃত অর্থ করে এটা প্রমান করতে চায় যে, হাদিস হলো আল্লাহর ওহী তাই হাদিসের বিধান মানেই আল্লাহর বিধান। তাই হাদিস না মানলে কাফের। এদের কথা চিন্তা করেই রাসূল (সাঃ) বিদায় হজ্জ্বের ভাষনে বলেছেন, আমি তোমাদের মধ্যে একটি বিশেষ বস্তু রেখে যাচ্ছি, আমার পরে যদি তোমরা তা মজবুতভাবে ধারন করো, তবে তোমরা কখনো গোমরাহ হবে না, আর তা হলো আল্লাহর কিতাব। সূত্রঃ বিদায় হজ্জ্বের ভাষন, সহিহ মুসলিম [ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ইফা) ২৮২১, ইসে ২৮১৫] ও সুনান আবু দাউদ (ইফা ১৯০৩)। সুতরাং হাদিস মতে আল্লাহর কিতাবই সর্বোচ্চ। এর এক আয়াতের বিপরীতে এক হাজার সহিহ হাদিস থাকলেও সেই সব হাদিস বাতিল। এটিই রাসূল (সাঃ) এর সুস্পষ্ট নির্দেশ। বজ্জাত মোল্লারা এই হাদিসও গোপন করে রাখে। শুনেছেন কোন ওয়াজে?

@user-cx3nd8pc6m

2 ай бұрын

😅😅😅

@ashrafulmahmud4402

Ай бұрын

Uner kotha 100% shothik. Chintashil hoe kotha bolen, abeg probon kotha na bole

জাজাকাল্লাহ খাইরান।

আলহামদুলিল্লাহ ,আল্লাহ পাক আমাদেরকে, বিভিন্ন বয়সী শয়তান ,দেখিয়ে সতর্ক করছেন।

ইমাম বুখারী আর উনার পরবর্তী আলেমগণ আওয়ামুন্নাস, আর আপনি বড় আল্লামা। আল্লাহ আপনাকে, হেদায়েত দান করুণ এবং আপনার ফেৎনা থেকে উম্মতেমুসলিমাকে হেফাজত করুন ।

@sajugazi4315

Жыл бұрын

আপনি নিজে হেদায়েতের পথে আছেন তো?

@skumarfaruk1757

Жыл бұрын

@@sajugazi4315 তা নাহলে গুমরাহ কে চিনলাম কি ভাবে

@sajugazi4315

Жыл бұрын

@@skumarfaruk1757 আওয়ামুন্নাস অর্থ কি? ইমাম বোখারী সাহেবকে এ সার্টিফিকেট কে দিলো? মোজাম্মেল হুজুর কি ফেতনা ছড়াচ্ছে? ইমাম বোখারী হাদিস অস্বীকার করেননি? বোখারী হাদিস ইসলামের জীবন বিধান হয় কি ভাবে? ইমাম বোখারী চল্লিশ হাজার রাবির চরিত্র সনদ দেয়ার কে?

@sajugazi4315

Жыл бұрын

@@skumarfaruk1757 আপনি গোমরাকে চিনতে পারননি, বরং নিজে ফেতনার সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছেন।

@skumarfaruk1757

11 ай бұрын

@@sajugazi4315 واذا خاطبھم الجھلون قالوا سلاماً

Right 💯

আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, এক আনসার সাহাবী রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দরবারে বসতেন এবং তাঁর নিকট হাদিস শুনতেন। হাদিসগুলো তার নিকটে ভালো লাগলেও তিনি তা মনে রাখতে পারতেন না। কোন এক সময় তিনি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকটে তার এ অবস্থার কথা পেশ করে বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমি আপনার কথা শুনে থাকি এবং তা আমার নিকটে খুবই ভালো লাগে, কিন্তু তা মনে রাখতে পারি না। তখন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ তুমি তোমার ডান হাতের সাহায্য নাও, এই বলে তিনি লিখে রাখার প্রতি ইংগিত করেন। জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৬৬৬

@zamil5943

2 жыл бұрын

This is a particular case not for everybody. Think about another hadith where one of sahabi (R.A) hardly could offer his Fajor prayer due to deep sleep in the morning and our Prophet (S.A) instructed to offer the same whenever he got up from the sleep. The instruction was given to that individual sahabi only not for everybody. Otherwise everybody would have taken benefit of doubt.

@ihsan622

Жыл бұрын

@@zamil5943 আপনি কি হাদিসের উসুল জানেন? ইলম ছাড়া কথা বলবেন না

হাদিস যদি না থাকে তাহলে আমরা মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে কিভাবে জানবো সে কিভাবে জীবন ধারণ করতো। জাল হাদিস থাকতে পারে সেগুলো আমরা বিচার বিবেচনা করবে এবং প্রমাণিত হলে সেটা আমরা মানবো না,। কিন্তু সব হাদিস জাল নয়। এটা মনে রাখতে হবে যে হাদিস ছাড়া আমরা আমল করতে পারব না। কারণ কোরআন শরীফের আয়াতের ব্যাখ্যায় হলো হাদিস। যেমন কোরআনে নামাজ ও যাকাত সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেছেন। কিন্তু কিভাবে নামাজ পড়তে হবে এবং যাকাত আদায় করতে হবে, তা আমরা হাদিস থেকে জেনেছি। হাদিস ছাড়া জানা সম্ভব না।

@SkRejahul-ru2mk

6 ай бұрын

Apni sajol Roshan er video dekte paren❤❤❤❤❤

@abusyeedmohammadsalek9323

3 ай бұрын

আপনি শিক্ষিত মুর্খ।

হুজুরের কাছে প্রশ্ন, হাসরের মাঠে বিচারের সময় সবাই কি আল্লাহ কে দেখতে পাবে,নাকি শুধু জান্নাতে দেখা হবে।

@MohammedShawon339

Жыл бұрын

জান্নাতে দেখা যাবে আল্লহ কে।🌸💙

আপনার এসব যুক্তিপূর্ণ আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারি যে মহান রব আপনাকে খাস করে বাংলা ভাষাভাষী ইমানদারদের জন্য পাঠিয়েছেন । আল্লাহপাক আপনার নেক হায়াত দারাজ করে দিন । আমীন ।

@gyanrajjo

Жыл бұрын

আমিন

@MdMasudRana-hl5wy

Жыл бұрын

​@@gyanrajjo ওরে কিসের ভিত্তিতে আলেম বলেন

@sajugazi4315

Жыл бұрын

​@@MdMasudRana-hl5wy কেন ভাই, সারা দেশের আলেম সার্টিফিকেট দেওয়ার ঠিকাদারি কি আপনি নিছেন?

@ahrtuts5159

11 ай бұрын

না ভাই।বড় বড় অসংখ্য আলেমরা তাকে জালেম বলে সার্টিফিকেট দিয়েছে

@sajugazi4315

11 ай бұрын

@@ahrtuts5159 আপনি তাকে কি মনে করেন আলেম না কি জালেম???

Thank you

সঠিক কথা

আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন আমীন।

এ ধরনের আলোচনা না করে কোন হাদিসের বিষয়ে সন্দেহ থাকলে তা অবশ্য বলা উচিৎ। কিন্তু ঢালাওভাবে হাদিস এর বিরুদ্ধে বললে মানুষ বিভ্রান্ত হবে।

@ibrahimyeamin4843

11 ай бұрын

আমিও একমত, কোন কোন‌ হদিস কোরআন বিরোধী তা নিয়ে আলাদা একটা কিতাব চাই, ভন্ড চাচা।

@nazimolhaquemilon4993

Ай бұрын

সঠিক!

opekkgay achi..... gener jonne

আল্লাহ হেফাজত করুন।

আল্লাহ সবাইকে একরখম বুঝ দেন নাই। তাই সঠিক বুঝ সবাই পায় না। আল্লাহ পাক হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক । আমিন

Thik

Thanks for your lecture

আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন। বর্তমানে আলেমরা কমই কোরআন থেকে কথা বলে। কোরআন থেকে কথা বললে আহলে কোরআন বলে। কোরআন থেকে মানুষকে বিমুখ করতেচে। এদেরকে আল্লাহ হেদায়েত করুন।

❤

হাদীস লেখার কথা যে আছে সেটা বলেননা কেন?

হাদিস দিয়ে হাদিস না মানার যুক্তি দিচ্ছে😂😂😂😂😂

@RafiqulIslam-gu8di

11 ай бұрын

Right ! You are very brilliant.

@ShamimAhmed-xb2cl

11 ай бұрын

ভুল ব্যাখ্যা কেন দেন উনি কখনো বলেননি হাদিস মানা যাবে না। উনি লেছেন হাদিস মানা ফরজ যদি তা কোরআনের সাথে সম্পর্কযুক্ত বা সাংঘর্ষিক না হয়। আগেতো লেকচার শুনুন ভালো করে তারপর মন্তব্য করুন।

Right hojur

আমি আরো অনেকের ওয়াজ শুনেছি ওনারা বললেন নবীজির প্রথম অবস্থায় হাদিস লেখার অনুমতি দেন নাই পরবর্তীতে অনুমতি দিয়েছেন

আল্লাহ আপনাকে হিদায়াত দান করুন। দয়াকরে বিভ্রান্ত ছড়াবেন না

আমি অনেক পূর্বে ই মুজামমিল সাহেবের আলাফ সুনা বন্ধ দিয়েছি

কারন আছে এ কারনে বলছিলেন কারন আল-কুরআন ও হাদিসের (হযরত মুহাম্মদ সঃ এর কথা) একত্র হতে পারে এজন্য লিখতে মানা করছিলেন

বাংলাদেশের হক্কানী আলেম থাকলে আপনি আছেন

আল্লাহ হেদায়াত দিক

আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ হাইয়া কাল্লাহ,

এত সুন্দর তথ্যবহুল কোরআনের তাফসীর আর কোন আলেম থেকে শুনি নি। উনি আমাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে নেয়ামত স্বরূপ ।আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক

আলহামদুলিল্লাহ্ ।

Last ar hades number ta please 🥺

আপনার জন্য অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা, সম্মান ও ভালোবাসা।

প্রথমে তিনি হাদিস লিখতে নিষেধ করেছেন কথা সত্য পরবর্তীতে আবার হাদিস লেখার হুকুম করেছেন সে কথা যে বললেন না. তার মানে আপনি সত্য কে গোপন করতেছেন মানে আপনি উম্মতে মুসলিমাকে ধোঁকা দিতেছেন আর রাসূল সা. বলেছেন যে অন্যকে ধোঁকা দেয় সে কখনো আমার উম্মত হতে পারে না তাই নিজেকে মুনাফিকের দরজা থেকে বের করেন জলদি করে তওবা করেন. আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন আমিন ।

how did we get guideline for performing salat ? the hadis that you mentioned , our Prophet ordered not to write his comments - how are you sure even this Hadis is correct or not? as you just said so....

@irinpervin1254

2 жыл бұрын

Bukhari, muslim e salat er rakat nai, unara ki mosjidul haram e namaz poren nai? Bukhari muslim kivabe salat / namaz porechen tader boi theke jante perben na . Hujur ra egula lukai, bole na.

@ihsan622

Жыл бұрын

@@irinpervin1254 মূর্খের মত কথা না বলে আগে হাদিসের ইতিহাস জানো

খুব গুরুত্বপূর্ণ তথ্যভীত্তিক আলোচনা শুনে মন ভরে গেলো।

আল্লাহ আমাদের এইসব ধোকাবাজ থেকে হেফাজত করুন, প্রথমেই তিনি হাদিসের রেফারেন্স আনলেন আবার বললেন হাদিস মানা যাবে না, নামাজ কিভাবে পড়তে হয়, হাদিস ছাড়া কিভাবে জানবেন?

শয়তান এভাবেই ধোকা দেয়৷ সাবধান এই সব শয়তান থেকে

মুসলিম শরীফের কত নং হাদীস

শায়েখ কে আল্লাহর জন্যই ভালোবাসি

আলহামদুলিল্লাহ

মোজাম্মেল হক ইহুদী-খ্রিস্টানদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে

@AbdMomin-qd5xj

11 ай бұрын

মিথ্যে কথা

ধন্যবাদ মাওলানা মোজাম্মেল হক

পরের হাদিসে বলা আছে যে,তোমরা আমার কথা লিখতে পারো

@natureofforest1282

11 ай бұрын

জি

@ashiqurrahman357

2 ай бұрын

নবীজি একবার বলবে লিখতে,আরেকবার বলবে লিখো না,এটা সত্য না।

আসলামুআলাইকুম, বিনীত সহকারে জানতে চাচ্ছি যে, একটা সহি হাদিস :- হজ্জের আরাফাতের দিন একটি রোজা রাখলে বিগত একটি বছরের গুনাহ মাফ আবার সামনের একটি বছরের ও গুনাহ মাফ। এই হাদিসটির যথার্থ কতটুকু বলবেন কি?

এই লোক ইসলামের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে

ভাই উনি নেক শুরুতে আমাদেরকে ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন

@sajugazi4315

Жыл бұрын

উনি আমাদের কি ধোঁকা দিচ্ছেন? বিস্তারিত বা আংশিক জানালে গোটা জাতি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ থাকবে!!! যদি বলতে না পারেন দয়াকরে ফেতনা ছড়াবেন না।

@nuhualom3428

Жыл бұрын

উনি কি ধোঁকা দিচ্ছে? উনি সঠিক কথা বলে

@arafatv2879

11 ай бұрын

উনি আমাদেরকে ধোকা দিচ্ছে

@sajugazi4315

11 ай бұрын

@@arafatv2879 কি ধোঁকা দিচ্ছে???

@milonrahmanbachchu920

11 ай бұрын

এই লোকের বয়ান নিয়ে সন্দেহ আছে। কারন উনি বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। আপনি যদি নিজেকে এত সহি মনে করেন, তাহলে কোন হাদিস সহি আর কোন হাদিস ভেজাল তাহা নির্নয় করে একটা সহি হাদিস গ্রন্থ রচনা করে যেটা পড়ে মুসলিম উম্মা উপকৃত হবে।

আমি যতটুক জানি এই হাদিস সম্বন্ধে উনি পরের হাদিসটি আর বলে নাই আর আমার জানা মতে উনি শুধু কোরআনের গল্পই জানেন এর বেশি কিছু উনি জানে না উনি কুরআনকে ভালোবাসে নবীকে না কারণ যে হাদিস অস্বীকার করে সে নবী কে অস্বীকার করে নবীর কথাই তো হাদিস আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহি জ্ঞান দান করুন আমিন

@md.mobassherhossain3857

3 ай бұрын

50 বছরের উপরে সে মানুষকে হাদিস পড়ায়। তিনি কোরআন অস্বীকার করেন নাই, হাদিসও অস্বীকার করেন নাই। বস্তুত যেটা হাদিস নয় সেটা মানার কোন দরকার নেই।

সজল ভাইয়ে কথা আর মোজামেল হকের কথা এক

@english8940

Жыл бұрын

কারণ, দুজনই আর মুসলিম নাই। এরা আহলে কোরআন।

লেবাসধারী শয়তান এটা। শেষ জমানায় এরকম আলেম দাড়ি শয়তান বেরোবে সেটা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম ভবিষ্যদ্বাণী করে গিয়েছিলেন। যখন কোরআন নাজিল হওয়া অবস্থায় ছিল অর্থাৎ যে দীর্ঘ সময় ধরে কোরআন নাযিল হচ্ছিল ওই সময়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম হাদিস লিপিবদ্ধ করতে নিষেধ করেছেন। কারণ এতে হাদিস এবং কোরআনের মধ্যে মিশ্রিত হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। এই কারণেই এখানে উল্লেখিত হাদীসটি এসেছে। অথচ এই লেবাসধারী শয়তান হাদিসটার প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ না করে ভুল বিশ্লেষণ করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। আল্লাহ যেন সকল ঈমানদারকে এদের থেকে দূরে রাখে , আমিন।

আলোচনায় উল্লেখিত "কুরআন যার জন্য যথেষ্ট নয় সে আমাদের দলভুক্ত নয়" এই হাদিস নম্বর টা কেউ বলতে পারবেন?

‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট যা কিছু শুনতাম লিখে রাখতাম। মনে রাখার জন্যই আমি এরূপ করতাম। কুরাইশরা আমাকে সবকিছু লিখতে বারণ করলেন এবং বললেন, তুমি কি রাসূলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট হতে শোনা সবকিছুই লিখে রাখো? তিনি তো একজন মানুষ, রাগ ও শান্ত উভয় অবস্থায় কথা বলে থাকেন। সুতরাং আমি লেখা স্থগিত রাখলাম। আমি এটা রাসূলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট উল্লেখ করলাম। তিনি আঙ্গুল দিয়ে তাঁর মুখের দিকে ইশারা করে বললেনঃ তুমি লিখে রাখো, সেই সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ! এ মুখ হতে সর্বাবস্থায় সত্য ব্যতীত অন্য কিছু বের হয় না। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৬৪৬ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

@badalgaming9262

9 ай бұрын

Vai anar ai hadis ta jodi amor(ra:)ar hoy.ta holay onno jon a lekahr ki dorkar

এই সমস্ত আলেম ইসলামের জন্য ???

মাশাআল্লাহ

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আল্লাহ তা‘আলা যখন তাঁর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে মক্কা বিজয় দান করলেন, তখন তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) লোকদের মাঝে দাঁড়িয়ে আল্লাহর হাম্‌দ ও সানা (প্রশংসা) বর্ণনা করলেন। এরপর বললেন, আল্লাহ তা‘আলা মক্কায় (আবরাহার ) হস্তি বাহিনীকে প্রবেশ করতে দেননি এবং তিনি তাঁর রাসূল ও মু’মিন বান্দাদেরকে মক্কার উপর আধিপত্য দান করেছেন। আমার আগে অন্য কারোর জন্য মক্কায় যুদ্ধ করা বৈধ ছিল না, তবে আমার পক্ষে দিনের সামান্য সময়ের জন্য বৈধ করা হয়েছিল, আর তা আমার পরেও কারোর জন্য বৈধ হবে না। কাজেই এখানকার শিকার তাড়ানো যাবে না, এখানকার গাছ কাটা ও উপড়ানো যাবে না, ঘোষণাকারী ব্যক্তি ব্যতীত এখানকার পড়ে থাকা জিনিস তুলে নেয়া যাবে না। যার কোন লোক এখানে নিহত হয় তবে দু’টির মধ্যে তার কাছে যা ভাল বলে বিবেচিত হয়, তা গ্রহন করবে। ফিদ্‌ইয়া গ্রহণ অথবা কিসাস। ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, ইযখিরের অনুমতি দিন। কেননা এগুলো আমাদের কবরের উপর এবং ঘরের কাজে ব্যবহার করে থাকি। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, ইযখির ব্যতীত (অর্থাৎ তা কাটা ও ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হল)। তখন ইয়ামানবাসী আবূ শাহ (রাঃ) দাঁড়িয়ে বললেন, হে আল্লাহর রসূল! আমাকে লিখে দিন। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, তোমরা আবূ শাহকে লিখে দাও। (ওয়ালিদ ইবনু মুসলিম বলেন) আমি আওযায়ীকে জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রসূল! আমাকে লিখে দিন তাঁর এ উক্তির অর্থ কী? তিনি বলেন, এ ভাষণ যা রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর কাছ হতে তিনি শুনেছেন তা লিখে দিন। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২৪৩৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

য়াতাগান্না মানে সুরের সাথে। গান শব্দটির মূল এখানে। বাংলা গান শব্দটির মূল য়াতাগান্না। যেমন ওয়াজ শব্দটির মূল মাওয়ায়েজাত।

হুজুর, বানর এর হাদীস সম্পর্কে আমার মন্তব্য হলো, বিষয়টি জাহ্ লিয়াতের সময় আমার ধারণা তখনো কোরআন নাজিল হয়নি,

আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুন, অবুঝদের বুঝ দান করুন আমীন।

বাললিগু আন্নি ওলাও আয়াহ

ভাইরে আপনাদের এই দাজ্জাল থেকে আমাদের ঈমান আল্লাহ হেফাজত করুন

এটা আপনিও পারলেন...তার মানে আপনিও হাদিস মানেন

আসসালামুয়ালাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ 2:36

কভিশ

Muslim Bir Apnake Salam

মাশাল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা প্রিয় শায়েখ

Age quran...pore hadis...quran na bujle hadis theka shikkha nite hobe

আলেম কিনা সন্দেহ

হুজুর সঠিক কথা বলছেন

@paikrashakil5879

2 жыл бұрын

গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী) অধ্যায়ঃ ৫৫। মর্মস্পর্শী বিষয়সমূহ ও দুনিয়ার প্রতি আকর্ষণহীনতা (كتاب الزهد والرقائق) হাদিস নম্বরঃ ৭৪০০ ১৬. ধীর-স্থির ও বিশ্বস্ততার সাথে হাদীস বর্ণনা করা এবং ইলমে হাদীস লিপিবদ্ধ করা ৭৪০০-(৭২/৩০০৪) হাদ্দাব ইবনু খালিদ আল আয্‌দী (রহঃ) ..... আবু সাঈদ আল খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আমার মুখ নিঃসৃত বাণী (হাদীস) তোমরা লিপিবদ্ধ করো না। কুরআন ছাড়া কেউ যদি আমার কথা লিপিবদ্ধ করে থাকে তবে যেন সেটা যেন মিটিয়ে ফেলে। আমার হাদীস বর্ণনা করো, এতে কোন অসুবিধা নেই। যে লোক আমার উপর মিথ্যারোপ করে- হাম্মাম (রহঃ) বলেন, আমার ধারণা হয় তিনি বলেছেন, ইচ্ছাকৃতভাবে; তবে সে যেন জাহান্নামে তার বাসস্থান নির্ধারণ করে নেয়। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৭২৩৮, ইসলামিক সেন্টার ৭২৯২) Abu Sa'id Khudri reported that Allah's Messenger (ﷺ) said: Do not take down anything from me, and he who took down anything from me except the Qur'an, he should efface that and narrate from me, for there is no harm in it and he who attributed any falsehood to me-and Hammam said: I think he also said:" deliberately" -he should in fact find his abode in the Hell-Fire. باب التَّثَبُّتِ فِي الْحَدِيثِ وَحُكْمِ كِتَابَةِ الْعِلْمِ حَدَّثَنَا هَدَّابُ بْنُ خَالِدٍ الأَزْدِيُّ، حَدَّثَنَا هَمَّامٌ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ تَكْتُبُوا عَنِّي وَمَنْ كَتَبَ عَنِّي غَيْرَ الْقُرْآنِ فَلْيَمْحُهُ وَحَدِّثُوا عَنِّي وَلاَ حَرَجَ وَمَنْ كَذَبَ عَلَىَّ - قَالَ هَمَّامٌ أَحْسِبُهُ قَالَ - مُتَعَمِّدًا فَلْيَتَبَوَّأْ مَقْعَدَهُ مِنَ النَّارِ ‏"‏ ‏.‏ Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=54498

إِسْحَاقُ حَدَّثَنَا أَبُو عَاصِمٍ أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ أَخْبَرَنَا ابْنُ شِهَابٍ عَنْ أَبِي سَلَمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَيْسَ مِنَّا مَنْ لَمْ يَتَغَنَّ بِالْقُرْآنِ وَزَادَ غَيْرُهُ يَجْهَرُ بِهِ আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে লোক সুন্দর আওয়াজে কুরআন পড়ে না, সে আমাদের নয়। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) ব্যতীত অন্যরা يَجْهَرُ بِهِ ‘উচ্চৈঃস্বরে কুরআন পড়ে না’ কথাটুকু বৃদ্ধি করেছেন। (আধুনিক প্রকাশনী- ৭০০৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৭০১৯) সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৫২৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

Huzur is following 50/50 means 31/6 & 39/23.

@a.b.mquadernewazprodhan8177

2 жыл бұрын

Eta mane ki?

বাংলাদেশের।১নংআলেম।মোজামেলহক

Allah ei hujur er upor rahmot borshon korun, Quran er jonno jihad kari hishabe kobul korun

কোরানের আগে হাদিস না সুতরাং কোরান আগে পরে হাদিস।

আপনার আলোচনা স্ববিরোধী। আপনি এক আলোচনায় রাসল(সাঃ) কুরআনের আলোকে হাদিস মানা আবশ্যক বলেছেন। তবে কোন নির্দিষ্ট হাদিস এর বিষয়ে বক্তব্য থাকতে পারে।

অসাধারণ কথা বলেন তিনি। উনার কথা শুনে হাদিস সম্পর্কে নতুন ধারণা পেয়েছি যা বাস্তবধর্মী এবং যুক্তিযুক্ত।

প্রথম পূর্ণাঙ্গ হাদিসের কিতাব মুয়াত্তা ইমাম মালেক

Thik bolechen.hadis banano golpo.

আপনারা দো