প্রশান্তির বেতুয়া লঞ্চঘাট - ভোলার চরফ্যাশন ভ্রমণের সব তথ্য এক ভিডিওতে | Betua Launch Ghat Tour Vlog
ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলায় অবস্থিত লঞ্চঘাট বেতুয়া নামে পরিচিত। ঢাকা থেকে সরাসরি লঞ্চে চরফ্যাশন উপজেলায় যেতে আপনাকে বেঁছে নিতে হবে বেতুয়া নৌরুটের যে কোন লঞ্চ। দ্বীপজেলা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার বিভিন্ন বিখ্যাত স্থান যেমন - বেতুয়া প্রশান্তি পার্ক, চর কুকরি মুকরি, তারুয়া সমুদ্র সৈকত, সাম্রাজ, জ্যাকব টাওয়ার, ঢালচর, শেখ রাসেল শিশু পার্ক, শহীদ মিনার চত্বর ইত্যাদি দেখতে চাইলে আপনার জন্য সহজতর যোগাযোগ মাধ্যম হচ্ছে বেতুয়া নৌরুটের লঞ্চ। তাছাড়া বেতুয়া লঞ্চঘাটই একটি দর্শনীয় স্থান হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। বেতুয়া লঞ্চঘাটে যাতায়ত সম্পর্কিত তথ্য ও লঞ্চঘাট এলাকার ভিডিওচিত্র সবকিছুই পাবেন এই ভিডিওতে।
ভোলা-চরফ্যাশন সড়কের দূরত্ব ১১০ কিলোমিটার। ভোলায় নেমে সড়কপথে চরফ্যাশন যাওয়া যায়। কিন্তু ঢাকা থেকে সবচাইতে সহজে সরাসরি লঞ্চে চরফ্যাশন যেতে ঢাকা-বেতুয়া নৌপথের লঞ্চে উঠতে হবে। ভোরে লঞ্চ থেকে নেমে সকালের নাশতা সেরে বেতুয়ার আশপাশে ঘন ম্যানগ্রোভ বনায়ন ঘুরতে পারবেন। উত্তাল, বিস্তৃত মেঘনার দিকে তাকালে মন ভরে যাবে। চরফ্যাশন শহরে আছে জ্যাকব টাওয়ার, শেখ রাসেল শিশুপার্ক। সরকারি-বেসরকারি রেস্টহাউস ছাড়াও আছে বেশ কিছু ভালো হোটেল। থাকতে পারেন খামারবাড়ি রিসোর্ট সেন্টারে। এখানে প্রতি রাতে কেবিনের ভাড়া ২-৮ হাজার টাকা। চরফ্যাশন উপজেলার মূল ভূখণ্ডের শেষ থেকে মেঘনা নদীর মাঝ দিয়ে সাগর মোহনার ভাসানচর পর্যন্ত থেকে থেকে চর। সাগর মোহনায় আছে চর কুকরিমুকরি ও ঢালচর। এসব চরে শীতে আসে প্রচুর পাখি। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশে হাওরাঞ্চলের পরে বেশি পাখি আসে ভোলার চরাঞ্চলে। এসব পাখি দেখতে প্রতিবছরের জানুয়ারিতে দেশ-বিদেশের পর্যবেক্ষক ও পর্যটকেরা আসেন। আসে পাখিশুমারি দল। নদীর চরে নানা প্রজাতির জলচর পাখি খাবার খুঁটে খায়। আবার সারা বছরই আছে দেশীয় জলচর পাখি। চর কুকরিমুকরিতে অনেকেই ক্যাম্পিং করেন। চর কুকরিমুকরিতে আছে বার্ড ওয়াচ টাওয়ার। চরফ্যাশন থেকে বাস, মাইক্রো কিংবা মোটরসাইকেলে আপনাকে যেতে হবে কচ্ছপিয়া ঘাট। সেখান থেকে ট্রলার, স্পিডবোট কিংবা লাইনের লঞ্চে আপনি চর কুকরিমুকরির শ্বাসমূলীয় বনে যেতে পারেন। এই বনে হরিণ ছাড়াও নানা রকম বন্য প্রাণী এবং নদীতে ভোঁদড় দেখতে পাবেন। তবে সবচেয়ে ভালো হয়, ডিঙি ভাড়া নিয়ে জোয়ারের সময় বনের ভেতরের খাল পরিদর্শন করা। সেই যাত্রায় সুন্দরবন ভ্রমণের আবহটা পেয়ে যাবেন। চর কুকরিমুকরিতে আছে বন বিভাগের রেস্টহাউস। ভাড়া পড়বে ফ্যামিলি কেবিন ২ হাজার আর ভিআইপি কেবিন ৫ হাজার টাকা। আর আছে হোম স্টে সেবা, যেখানে সিঙ্গেল বেড ৩০০ টাকা। চর কুকরিমুকরি থেকেই আপনি আরও দক্ষিণের ঢালচর যেতে পারেন। ঢালচরেই আছে তাড়ুয়া সি-বিচ। নদীপথে, সবুজ বনের খালের দুই পাশে আপনার সঙ্গী হবে নানা রকম হাঁস, বক, পানকৌড়ি, হটটিটি আর মাছরাঙা। শীতে সাগর মোহনা আর মেঘনা-তেঁতুলিয়ার পানি শান্ত, স্বচ্ছ। হাত ডোবালে হাতের রেখা দেখা যায়। এই নীল জলের বুকে পড়ে ঝিলিক মারে রাতের চাঁদ, দিনের সূর্য। কিছু দূর যেতে না যেতে সবুজ দ্বীপ। দক্ষিণে ভোলাকে ঘিরে আছে এসব সবুজের দ্বীপ।
🚩 Subscribe My Channel:
/ @launchadventures
🚩 Find me on Facebook:
/ launchadventures
⏩ লঞ্চ নিয়ে এক্সাইটিং ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন:
• লঞ্চ ভ্রমণ - Travel by...
⏩ ভোলা জেলার বিভিন্ন নৌরুটের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন:
• ঘূর্ণিঝড় মিধিলির কবলে ...
⏩ চরমোন্তাজ ভ্রমণের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন:
• সাগর পারের ঘাট থেকে লঞ...
⏩ ভোলার মেঘনা উপকূলের ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন:
• উপকূলেই আসল শান্তি (পর...
⏩ সুন্দরবন ভ্রমণ অভিজ্ঞতার ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন:
• সুন্দরবনের 5 Star জাহা...
#launchadventures
#betua
#charfassion
Пікірлер: 13
কিছুদিন আগে এখান থেকে ঘুরে এসেছি মোট কত অসাধারণ
😮😮
@LaunchAdventures
8 ай бұрын
🙂
আমাদের লন্জ আমাদের দেশ
@LaunchAdventures
8 ай бұрын
খুবই সুন্দর
darun
@LaunchAdventures
8 ай бұрын
ধন্যবাদ
osadaron
@LaunchAdventures
8 ай бұрын
ধন্যবাদ
Thanks for information and beautiful video. Watching from Navaron, Jashore. ❤️❤️❤️
@LaunchAdventures
26 күн бұрын
@@marufzaman2499 Thanks for your appreciation
thank you for info
@LaunchAdventures
8 ай бұрын
ধন্যবাদ