উর্বর বেলে-দো-আঁশ মাটি পেঁয়াজ চাষের জন্য অতি উত্তম হয়। পেঁয়াজের জমিতে প্রতি বিঘায়/৩৩ শতাংশে গোবর ৩০ মন, ইউরিয়া ৩৩ কেজি, টিএসপি/ড্যাপ ২৫ কেজি, ২০ কেজি এমওপি, ১০ কেজি, জিপসাম, ফুরাডান ২ কেজি, কার্বেন্ডাজিম ১ কেজি, ১ কেজি সলুবোরন, ১ কেজি চিলেটেড, জিংক সার প্রয়োগ করা হয়।
জমি তৈরির সময় ১৫ কেজি ইউরিয়া, ১০ কেজি এমওপি ও বাকি সমুদয় সার মাটিতে মেশাতে হয়। চারা রোপনের ২৫ ও ৪৫ দিন পর বাকি ইউরিয়া ও এমওপি সার ২ ভাগে উপরি প্রয়োগ করা হয়।
৩/৪টি চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরি করা হয়। ১৫x১০ সে মিটার দূরত্বে চারা রোপন করা হয়। বর্ষার সময় ১ মিটার চওড়া ও ১৫ সে.মিটার. উঁচু বেড তৈরি করে চারা রোপণ করা হয়। দুই বেডের মাঝে ৩০ সে.মি. চওড়া পানি নিকাশের নালা রাখা হয়। ৪০-৪৫ দিন বয়সের চারা লাগানোর উপযোগী হয়।
#শীতকালীন_পেয়াজ_চাষ_পদ্ধতি
#গ্রীষ্মকালীন_পেয়াজ_চাষ
#গ্রীষ্মকালীন_পেঁয়াজের_বীজ_কোথাই_পাবেন
#শীতকালীন_পেঁয়াজের_বীজ_কোথাই_পাবেন
#গ্রীষ্মকালীন_পেঁয়াজের_জাতগুলো_কি_কি
#শীতকালীন_পেঁয়াজের_জাতগুলো_কি_কি
#গ্রীষ্মকালীন_পেঁয়াজ_চাষে_লাভ_লসের_হিসাব
#শীতকালীন_পেঁয়াজ_চাষে_লাভ_লসের_হিসাব
#গ্রীষ্মকালীন_পেয়াজ_চাষ_পদ্ধতি
#গ্রীষ্মকালীন_পেঁয়াজ
গ্রীষ্মকালীন_পেঁয়াজ_চাষ_পদ্ধতি
#পেঁয়াজ
#পেঁয়াজ_চাষ_পদ্ধতি
গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষ,
শীতকালীন পেঁয়াজ চাষ,
শীতকালীন পেঁয়াজ
গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ,
গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষ,
পেঁয়াজ,
পেয়াজ চাষ সাফল্য,
পেঁয়াজ চাষ,
গ্রীষ্মকালীন পিয়াজ,
গ্রীষ্মকালীন পেয়াজ,
কিভাবে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষ করতে হয়,
কিভাবে শীতকালীন পেঁয়াজ চাষ করতে হয়,
গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদন,
পেঁয়াজ চাষ পদ্ধতি,
পেঁয়াজের বীজ চাষে সাফল্য,
পিঁয়াজ চাষের খরচ,
বারোমাসী বারি-৫ জাতের পেঁয়াজ চাষে সাফলতা,
বারি পেঁয়াজ-১
বারি পেঁয়াজ-২
বারি পেঁয়াজ-৩
বারি পেঁয়াজ-৪
বারি পেঁয়াজ-৫
বারি পেঁয়াজ-৬
পেয়াজ চাষ,
পিঁয়াজ চাষে সফল,
পেঁয়াজ বীজ চাষে ফলন কেমন,
পেঁয়াজ চাষে কি সার দিতে হয়,