মতুয়া সৃষ্টির প্রকৃত ইতিহাস জেনে নিন | মতুয়া গবেষক জনাব মাহমুদ হোসেন দিপু | JAGO MATUA
Ойын-сауық
Get to know the real history of Matua creation. Matua is an ideal, a philosophy - the one who can capture this philosophy will be the real and pure Matua - Mahmud Hossain Dipu.
মতুয়া সৃষ্টির প্রকৃত ইতিহাস জেনে নিন। মতুয়া একটি আদর্শ, একটি দর্শন - এই দর্শনকে যে ধারন করতে পারবে সেই হবে প্রকৃত মতুয়া - মাহমুদ হোসেন দিপু।
▬▬▬▬▬▬▬
Speaker: Mahmud Hossain Dipu
Topics: Matua Philosophy
Program: Shri Shri Hari-Guruchad Matua Mission Council Conference
Location: Shridham Orakandi, Gopalganj, Bangladesh
Video: Hirthik Bala
Edit: Akash Bala
Channel: Jago Matua
▬▬▬▬▬▬▬
►►Follow Us
KZread:- / jagomatua
Website:- jagomatua.blogspot.com
Group:- / 619525808244849
Page:- / jagomotua
▬▬▬▬▬▬▬
শ্রীশ্রীহরি-গুরুচাঁদ মতুয়া মিশনের সাধারণ সভা ও কাউন্সিল অধিবেশন-১৪২৮ সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে। গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার শ্রীধাম ওড়াকান্দির শ্রীশ্রীহরি-গুরুচাঁদ মতুয়া মিশনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) রাত ১০ টায় সাধারণ সভা ও কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।
শ্রীশ্রী-গুরুচাঁদ মতুয়া মিশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মহা মতুয়াচার্য শ্রী পদ্মনাভ ঠাকুরের সভাপতিত্বে সাধারণ সভা ও কাউন্সিল অধিবেশনের শুভ উদ্বোধন ও মঙ্গল আশীর্বাদবাণী প্রদান করেন শ্রীশ্রীহরি-গুরুচাঁদ মতুয়া মিশনের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা ও প্রাক্তন এম.পি.এ. মহা মতুয়াচার্য শ্রী শচীপতি ঠাকুর।
মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্বলন ও আশীর্বাদ বাণী প্রদান করেন শ্রীশ্রীহরি-গুরুচাঁদ মতুয়া মিশনের কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সভাপতি শ্রীমতি সুবর্না ঠাকুর। আশীর্বাদবাণী প্রদান করেন, শ্রীশ্রীহরি-গুরুচাঁদ মতুয়া মিশন যুব সংসদের সভাপতি মতুয়াচার্য শ্রী সম্পদ ঠাকুর।
অনুষ্ঠানের মূল প্রতিপাদ্য উপস্থাপন করেন শ্রীশ্রী হরি-গুরুচাঁদ মতুয়া মিশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শিশির কুমার বড়াল। শ্রীশ্রীহরি-গুরুচাঁদ মতুয়া মিশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মতুয়া শ্রী মিন্টু বিশ্বাসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, শ্রীশ্রীহরি-গুরুচাঁদ মতুয়া মিশনের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মতুয়া শ্রী দেবাশীষ বিশ্বাস, মতুয়া গবেষক মাহমুদ হোসেন দিপু, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক শ্রী বিদুর কান্তি বিশ্বাস।
নতুন কমিটির সভাপতি মহা-মতুয়াচার্য শ্রী পদ্মনাভ ঠাকুর, নির্বাহী সভাপতি শ্রীমতি সুবর্না ঠাকুর, সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি. শিশির কুমার বড়াল, সাংগঠনিক সম্পাদক শ্রী মিন্টু বিশ্বাস, শ্রী অসীম মজুমদার, শ্রী অসীম পাল, শ্রী নিরঞ্জন অধিকারী, শ্রী মন্টু মন্ডল নির্বাচিত হয়েছেন। এদিকে শ্রীধাম ওড়াকান্দিতে আয়োজিত শ্রীশ্রী হরি-গুরুচাঁদ মতুয়া মিশনের সাধারন সভা ও কাউন্সিল অধিবেশনকে সামনে রেখে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ছিলেন তৎপর। করোনা মহামারী বিবেচনায় কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আয়োজক কর্তৃপক্ষ।
▬▬▬▬▬▬▬
#মতুয়া #দর্শন #আলোচনা #মাহমুদ #হোসেন #দিপু #Matua #Harichad #MatuaPhilosophy #JagoMatua #হরিচাঁদ
ঠাকুর, মতুয়া ধর্ম,মতুয়া সংগীত, গুরুচাঁদ ঠাকুর, মতুয়া মেলা, জাগো মতুয়া, হরিচাঁদ ঠাকুর, মহোৎসব, মতুয়া দল, গুরুচাঁদ উৎসব, ওড়াকান্দি, guruchand puja, guruchand thakur, harichnad, haruchand thakur, thakur puja, year of, jago matua, jago motuya, jago matuya, channel jagomatuya, matuya, matua, benglai puja, bangladesh, india, country, matua community, matua mission, matua mohasangho, matua culture, religion, মতুয়া টিভি, matuya tv, matuya TV, জাগো মতুয়া, মা মমতা মিউজিক, হরিসংগীত, মতুয়া ধর্ম, মতুয়া সংগীত, হরিচাঁদ ঠাকুর, গুরুচাঁদ ঠাকুর, মা মমতা মিউজিক, হরি সংগীত, হরিচাঁদ ঠাকুর,হরিসংগীত, গুরুচাঁদ ঠাকুর ,ওড়াকান্দি মহা বারুনী, হরিচাঁদ ঠাকুর, শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর, মতুয়া সংগীত, শ্রীধাম ওরাকান্দি, হরি সংগীত ভিডিও গান, শান্তি মা,orakandi temple, hori songit, matua song,মতুয়া সংগীত, Guruchand Thakur, gruchand Education, gruchand Birth place, jagoran patrika, হরিচাঁদ ঠাকুরের গান mp3, হরিচাঁদ ঠাকুরের জীবনী, মহাসংকীর্তন, hari sangeet, hari sangeet mp3, sri hari sangeet, best hari sangeet,hari sangeet song, nadia hari sangeet, bangla hari sangeet, hari sangit, hari sangeet bangla mp3, best songs of hari sangeet, pradip bagchi hari sangeet, hari sangit song, hari sangeet video song download,bengali devotional hari sangeet, hari sangeet for matuyas,hori sangeet,nadia sangeet,bhakti sangeet, harichand thakur,harichand thakur song, sri sri harichand thakur,harichand,thakur,guruchand thakur,harichand thakur gaan,harichand thakur natok, harichand thakur kogigan,harichand thakur gaan video, harichand thakurer gaan, harichand, arti hari chand thakur, শ্রীশ্রী হরিলীলামৃত,শ্রী,হরিলীলামৃত,শ্রীশ্রী,হরি,লীলামৃত,হরিলীলামৃত পাঠ,হরিলীলামৃত আলোচনা,আলোচনা,জাগো মতুয়া,মতুয়া,জাগো,ধর্ম,হরিচাঁদ,গুরুচাঁদ,হরি সংগীত,মতুয়া সংগীত,কবি তারক সরকার,কবি,তারক,সরকার,ওরাকান্দি,ঠাকুরনগর,hari lilamrit video,hari,lilamrit,video,shri,harililamirt path mp3,harililamirt path video,grantha path,mp3,mp4,download,horichand thakur,guruchand thakur,video download,bangla,গোপালগঞ্জ,নড়াইল,জয়পুর,
▬▬▬▬▬▬▬
Please Likes, Comment & Share and Thanks
Пікірлер: 439
মাহমুদ সাহেব , আপনাকে ধন্যবাদ জানিয়েই শেষ হবেনা, অফুরন্ত আশীর্বাদ , ও ভালোবাসা রইলো আপনার প্রতি , মহান সৃষ্টিকর্তা আপনাকে মানব কুলের উন্নতি কল্পে সুস্থ্য এবং দীর্ঘ্য জীবন দান করুন । শত কোটি প্রণাম আপনার চরণে 🙏।
ধন্যবাদ মাহমুদ হোসেন দিপু। জয় হরি বল। শিলিগুড়ি থেকে শুনছি।
@Godcccc147
Жыл бұрын
Ami Muslim......joy Harichad thakurer joy.....
হরিচাঁদ ঠাকুর কে নেই অসাধারণ বক্তৃতা রাখার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করি আপনার এই গবেষণা আরো অনেক অনেক দূর এগিয়ে যাবে। আশা করবো আপনি সবসময় বাস্তবকে তুলে ধরবেন। 🙏🙏🙏🙏🙏
@ramkrishna8541
Жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
মাহমুদ সাহেবকে জানাই আন্তরিক ভালোবাসা, আমিও ভারতীয় উচ্চ বর্নে জন্ম।মানুষ কেনো সবাই আপনার মতো হয়না , তাহলে আজ আমাদের এই হানাহানি মারামারি বর্ন বিদ্বেষ থাকতোনা।
হরি চাঁদ ঠাকুর ও গুরু চাঁদ ঠাকুর কে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এবং কুর্নিশ জানাচ্ছি, আল্লা হাফেজ।
@Godcccc147
Жыл бұрын
Bhai amar...Amra namo sudra chilam ekhon musalman kintu amar bhai.... bhalobhasi matua somprodayer prottek manush k.....boyojostoder pronam....joy Harichad thakurer joy.....
জয় হরি বোল । সমস্ত মতূয়াদের পায়ে হাত দিয়ে আমার শ্রদ্ধা ভরা প্রনাম ।আমি দিল্লি থেকে বলছি যে ভদ্রলোক বক্তব্য রাখলেন আমার খুব ভালো লাগলো
@SalmanMediaOfficial
2 жыл бұрын
গুরুচাঁদ হরিচাঁদ এর সভাতে এসে মুসলমান হয়ে হিন্দুদের মধ্যে বিভেদের বীজ টা ভালো করে পুতে দিয়ে গেলেন। যেমন আসাদুদ্দিন আবেশী করছে। যেমন জিন্না করেছিল যেমন আজকে আপনারা মতুয়াদের কি নিয়ে মুসলমানদের দিকে টেনে ধর্মান্তরিত বা হিন্দুদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিচ্ছেন। আপনি একবারও বলেছেন শিয়াদের মসজিদে সুন্নিরা। রেগুলার বোমা ফাটিয়ে 100 জন হত্যারকরে পাকিস্তানে শিয়াকে মেরে দিচ্ছে বা বাংলাদেশের শিয়াদের মুসলমান বলে মনে করা হয় না কাদিয়ানীদের হত্যা করছে, হাজারাতে হত্যা করছে।বলবেন না। কারণ আপনার মুখোশটা খসে পড়বে। আর এই মূর্খ লোক গুলো আপনার কথায় হাততালি দিচ্ছে। যেমন জিন্নাহর আমলে এই মূর্খ লোক গুলোর নেতা যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল ভারত বিরোধিতা করে পাকিস্তানের মন্ত্রী হয়েছিল, তিন বছর পরে সেই যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল কলকাতায় পালিয়ে এসে বেঁচে ছিল এবং নিজের ভুল বুঝতে পেরে গুম্নাম ভাবে মরেছিল। এই মূর্খ লোকেদের আপনারা আবার মগজধোলাই করছেন। আর এই মূর্খ গুলো আপনাদের কথাই আজও হাততালি দিচ্ছে।
মাহমুদ সাহেবের একটি অসাধারণ বক্তৃতা শুনলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মতুয়া পরিবারের সদস্যদের সকলকে জানাই শত কোটি প্রনাম ও আন্তরিক সালাম, ভালো থাকবেন হায়াতে মুলাকাত।
@ramkrishna8541
Жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
অসাধারণ মাধূর্যময় বাচনভঙ্গি ও অসাধারণ মননশীল কথায় বক্তব্য রাখলেন দীপু সাহেব
অপূর্ব আলোচনা শ্রদ্ধার সহিত অসংখ্য ধন্যবাদ বাস্তবমুখী বক্তাকে।জয়হরিবল।🙏
জনাব মাহমুদ হোসেনকে আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা নিবেদন করলাম।
@SalmanMediaOfficial
2 жыл бұрын
গুরুচাঁদ হরিচাঁদ এর সভাতে এসে মুসলমান হয়ে হিন্দুদের মধ্যে বিভেদের বীজ টা ভালো করে পুতে দিয়ে গেলেন। যেমন আসাদুদ্দিন আবেশী করছে। যেমন জিন্না করেছিল যেমন আজকে আপনারা মতুয়াদের কি নিয়ে মুসলমানদের দিকে টেনে ধর্মান্তরিত বা হিন্দুদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিচ্ছেন। আপনি একবারও বলেছেন শিয়াদের মসজিদে সুন্নিরা। রেগুলার বোমা ফাটিয়ে 100 জন হত্যারকরে পাকিস্তানে শিয়াকে মেরে দিচ্ছে বা বাংলাদেশের শিয়াদের মুসলমান বলে মনে করা হয় না কাদিয়ানীদের হত্যা করছে, হাজারাতে হত্যা করছে।বলবেন না। কারণ আপনার মুখোশটা খসে পড়বে। আর এই মূর্খ লোক গুলো আপনার কথায় হাততালি দিচ্ছে। যেমন জিন্নাহর আমলে এই মূর্খ লোক গুলোর নেতা যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল ভারত বিরোধিতা করে পাকিস্তানের মন্ত্রী হয়েছিল, তিন বছর পরে সেই যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল কলকাতায় পালিয়ে এসে বেঁচে ছিল এবং নিজের ভুল বুঝতে পেরে গুম্নাম ভাবে মরেছিল। এই মূর্খ লোকেদের আপনারা আবার মগজধোলাই করছেন। আর এই মূর্খ গুলো আপনাদের কথাই আজও হাততালি দিচ্ছে।
ধন্যবাদ জানাই নতুন প্রজন্মকে জানানোর জন্য। 💐💐💐❤️❤️ জয় হোক মতুয়ার।
@ramkrishna8541
2 жыл бұрын
সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল।।
মাহমুদ সাহেবকে ধন্যবাদ।আপনার মত মানুষ যদি সবাই হতো তাহলে কোনো সমস্যা হতো না।আপনার দীর্ঘ আয়ু কামনা করি।
@ramkrishna8541
2 жыл бұрын
সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল।।
আপনি এক জন উদার প্রকৃতির মানুষ। আপনার বক্তৃতা শুনে মনটা ভালো হয়ে গেল। ধন্যবাদ আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
@ramkrishna8541
Жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে।বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকলকে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। সবাই এক মন্ত্র " হরিনাম " এ মাতোয়ারা হবে। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না। সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
মন ভরে যাওয়া বক্তব্য যড়ে যড়ে এমন মানুষ থাকলে দেশের শান্তি আসবে ই ।
@ramkrishna8541
Жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে।বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকলকে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। সবাই এক মন্ত্র " হরিনাম " এ মাতোয়ারা হবে। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না। সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
জয় হরিবল, খুব সুন্দর ভিডিও অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। এইভাবে প্রচারের খুব ই দরকার।
মাহমুদ হোসেন দিপু বাবুকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকবেন বাবা জয় হোক সবার।
জনাব মোঃ হোসেন দিপু সাহেব কে জানাই শত শত নমস্কার , । গূ রুচাদ এবং মতুয়া দের জানাই প্রনাম । শিক্ষা দিকে এগিয়ে যেতে হবে ,বর্ণ বাদীদের ঘিরনা করতে হবে , তাড়িয়ে দিতে হবে ।
@ramkrishna8541
2 жыл бұрын
এগুলো জনাব দীপু হোসেন ও তার সাঙ্গ পাঙ্গদের আলত্বাকিয়া মূলক বক্তব্য। এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল।।
(মাহম্মুদ ভাই) আপনাকে জানাই শতকোটি প্রনাম 🙏🙏🙏🙏🙏🙏 ধন্যবাদ আপনাকে কথা গুলো বলার জন্য ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুক🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
মাহমুদ সাহেবের অসাম্প্রদায়িক সুন্দর মনোগ্ৰাহিক বক্তব্য শুনে মনটা ভালো হয়ে গেল। একজন প্রকৃত নবীর অনুসারীকে দেখলাম। হরিচাঁদ ঠাকুর মানুষকে মানুষ হিসাবেই দেখেছিলেন।মানুষে মানুষে কোনো বিভেদ সৃষ্টি করেননি।মতুয়া ভাই বোনদের আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা। পশ্চিমবঙ্গ, বর্ধমান।
@dipboiragi5405
2 жыл бұрын
Beautiful and sweet to you by mahmud sahab God bless you
@anadimistry1366
2 жыл бұрын
Excellent. Thank you a lot. Live long..
@ramkrishna8541
Жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল।।
@suranjitmojumder7771
Жыл бұрын
@@dipboiragi5405 pyr u k pp
@taposhmitra5849
4 ай бұрын
@Chowdhurynazrul আপনাকেও ধন্যবাদ এ অসাম্প্রদায়িক মহাপুরুষ সম্পর্কে আগ্রহের জন্য ।
খুব ভালো খুব ভালো মতুয়া দর্শনের জয় হোক জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ।
ধন্যবাদ মতুয়া গবেষক জনাব মাহমুদ হোসেন দিপুকে। শিলিগুড়ি পশ্চিম বঙ্গ ভারত থেকে শুনছি।
@ramkrishna8541
Жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে।বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকলকে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। সবাই এক মন্ত্র " হরিনাম " এ মাতোয়ারা হবে। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না। সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
অসাধারণ বক্তৃতা। এই টুকু বুঝলাম নিজেকে যে দুর্বল ভাবে অন্যের কোনো প্রচেষ্টা দরকার হয় না তাকে ছোট্ট করার ।
@dipesh2612
2 жыл бұрын
As my opinion you are one of the best philosopher in the world.
জনাব মাহমুদুল হাসান দিপু আপনার দায়িত্বপুর্ন এ-ই ঐতিহাসিক গবেষণার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আড়কান্দির বাসিন্দা স্কয়ার ফার্মসিউটিকেলস গ্রুপের মালিক স্যামসন এইচ চৌধুরীর সন্তানেরা একটু খেয়াল করলে আমাদের অঞ্চলে আরো ভাল কিছু হতে পারতো! হয়তো সঠিক ভাবে উদ্যগ নেওয়া হয়না। এ পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ ছোট্ট হয়েও তো বংগবন্ধু কোন্যা শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় পৃথিবীতে নানাভাবে আলোচিত!
জনাব আপনার আলোচনা অতান্ত বাস্তব , ধন্যবাদ , আন্তরিক ধন্যবাদ
সুন্দর গোছানো বক্তব্য। শোষিত বঞ্চিত শ্রেনীর মানুষের পক্ষে কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
5 জন বেস্ট বক্তার মধ্যে মহান বক্তা। উত্তর নদীয়া মতুয়া ধর্ম মহা সম্মেলন এর পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই।
@abcxyz2765
2 жыл бұрын
Mortuary dhormo prochar kurun
@ramkrishna8541
2 жыл бұрын
সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল।।
মাহমুদ সাহেব আপনি তো মানুষ নন, আপনি একজন মহামানব।একজন মানুষ এতবড় অসাম্প্রদায়িক সত্য কথা বলতে পারেনা।এটা একজন মহামানবের পক্ষেই সম্ভব।আপনার কথা শুনে আমার চোখে জল এসেছিল দাদা।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।শ্রী শ্রী হরিচাদ গুরুচাদের মত আপনিও একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে থাকবেন চিরদিন থাকবেন আমার অন্তরে।জয় হরিবল
@ramkrishna8541
Жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
একটা সঠিক শিক্ষিত মানুষের ভাষণ শুনলাম, অসাধারণ লাগলো।
মতুয়া ভাইবোনদের প্রতি সহমর্মিতা জানাই সাথে মাহমুদ স্যারকে ধন্যবাদ ❤️👍👍🇧🇩
আপনি একজন মানুষের মতো মানুষ এই রকম মানুষ ই মানব সমাজের ভালো করতে পারে। ধন্যবাদ আপনাকে ধন্যবাদ🙏💕
শ্রীহরিচাঁদ ও শ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুরের মতুয়া ধর্ম নিয়ে অসাধারন বক্তব্য রাখার জন্য জনাব মামুদ হোসেন সাহেবকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই।
@ramkrishna8541
2 жыл бұрын
হরিচাঁদ ঠাকুর কি মতুয়া কে আলাদা ধর্ম বলেছেন। তিনি মতুয়া কে আলাদা ধর্ম কখনো দাবী করে নাই। তিনি মতুয়া মত কে " সুক্ষ সনাতন "" ধর্ম বলেছেন৷
@ramkrishna8541
2 жыл бұрын
সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল।।
সুন্দর বক্তব্য।
( জনাব মুহম্মদ হুসেন দিপু ) দাদাভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বাস্তব সত্যিটা তুলে ধরার জন্য * আপনার সুশাসথো কামনা করছি আপনি আরও বড়ো হন দীর্ঘ জীবী করুন ইশ্বর আপনাকে ( হরেকৃশনো )🌄🌠🌞✨🎆🔰♨❓⛤
জয় হরিবোল ভক্তের রাতুল চরণে রইল অধমের ভক্তি পূর্ণ প্রনাম জয় হরিবোল জয় হরিবোল জয় হরিবোল জয় হরিবোল জয় হরিবোল
আপনার বক্তব্য খুবই ভালো লাগলো.... এই রকম চিন্তাধারায় বিশ্বাসী মানুষের বড়ো অভাব আজ। ধন্যবাদ আপনাকে....
জয় হরিবল, জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ 🙏🙏
@ramkrishna8541
Жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
অসাধারণ সত্য সমৃদ্ধ একজন গুণী মানুষের বক্তব্য শুনলাম। জনাব কে অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা
জয় হরিবল যারা উদ্ধার হল, তাদের ভিতর এত প্রতিভা উপলব্ধি করতে পারলাম না,যা আপনার ভিতরে আছে, বাবা হরিচাঁদের মানবতার আদর্শ নিয়ে আমি পথ চলছি, সেই আদর্শকে শপথ করে আমি আপনাকে প্রণাম জানাই
@ramkrishna8541
2 жыл бұрын
হাহা৷ এগুলো হলো আলত্বাকিয়া৷ যাতে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা যায়। এরা মূলত এ উদ্দেশ্যই বক্তব্য দেয়৷
@ramkrishna8541
2 жыл бұрын
সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল।।
@sufalbiswas4332
6 күн бұрын
@@ramkrishna8541ইতিহাস টা ঘেঁটে নিয়ে একটু বলবে ।ইনি যা বললেন এইটাই বাস্তব ।নিজেকে বেশি পণ্ডিত ভাব বেন না।
আপনি একজন সুন্দর মনের মানুষ। বর্নবাদকে ধ্বংস করতে হবে। আপনার প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা।
আপনার মত যদি সবাই হতো তাহলে আজকে এই সাম্প্রদায়িকতা থাকতো না , আপনাকে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি, বাংলাদেশের সকল মানুষ আপনার মনের মত হোক
Many many thanks to Janab Mahmud Hossain Dipu for his valuable , excellent speech about Sree Sree Hari--Guruchand Thakur.
@SalmanMediaOfficial
2 жыл бұрын
আপনি গুরুচাঁদ হরিচাঁদ এর সভাতে এসে মুসলমান হয়ে হিন্দুদের মধ্যে বিভেদের বীজ টা ভালো করে পুতে দিয়ে গেলেন। যেমন আসাদুদ্দিন আবেশী করছে। যেমন জিন্না করেছিল যেমন আজকে আপনারা মতুয়াদের কি নিয়ে মুসলমানদের দিকে টেনে ধর্মান্তরিত বা হিন্দুদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিচ্ছেন। আপনি একবারও বলেছেন শিয়াদের মসজিদে সুন্নিরা। রেগুলার বোমা ফাটিয়ে 100 জন হত্যারকরে পাকিস্তানে শিয়াকে মেরে দিচ্ছে বা বাংলাদেশের শিয়াদের মুসলমান বলে মনে করা হয় না কাদিয়ানীদের হত্যা করছে, হাজারাতে হত্যা করছে।বলবেন না। কারণ আপনার মুখোশটা খসে পড়বে। আর এই মূর্খ লোক গুলো আপনার কথায় হাততালি দিচ্ছে। যেমন জিন্নাহর আমলে এই মূর্খ লোক গুলোর নেতা যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল ভারত বিরোধিতা করে পাকিস্তানের মন্ত্রী হয়েছিল, তিন বছর পরে সেই যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল কলকাতায় পালিয়ে এসে বেঁচে ছিল এবং নিজের ভুল বুঝতে পেরে গুম্নাম ভাবে মরেছিল। এই মূর্খ লোকেদের আপনারা আবার মগজধোলাই করছেন। আর এই মূর্খ গুলো আপনাদের কথাই আজও হাততালি দিচ্ছে।
কিছু মনে করবেন না। আমি মতুয়া সম্পর্কে কিছুই জানি না। মতুয়া মানে কি কেউ খুলে বলবেন? ধন্যবাদ জনাব, আপনার কথাগুলোর প্রতিটি শব্দে বাস্তবতা পাওয়া যায়।আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করছি দাদা।।
@jagomotua
2 жыл бұрын
মতুয়া দর্শন সম্পর্কে জানতে, আমাদের জাগো মতুয়া চ্যানেলে পর্যাপ্ত ভিডিও রয়েছ। সেখান থেকে আপনি সহায়তা নিতে পারেন।
@HINDUISMMUSIC
2 жыл бұрын
@@jagomotua ধন্যবাদ।
বিনম্র শ্রদ্ধা উনার প্রতি,জয় হরি চাঁদ।
জয় হরিবল 🙏🚩🙏🚩, জয় মতুয়া গবেষক জনাব মাহমুদ হোসেন দিপু 🙏🚩🙏🚩, আমি বাবা 👴👴হরি গুরুচাঁদ ঠাকুরের কাছে আপনার সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন কামনা করি, 🙏🚩🙏🚩, পাশাপাশি আপনার মূল্যবান তথ্য সমৃদ্ধ আলোচনার আমি🙋 অনেক অনেক🙏🙏🙏🙏 জানালাম বগুলা নদীয়া প ব, জয় হরিবল 🙏🚩🙏🚩🇮🇳🇮🇳।
মাহমুদ সাহেবের বক্তব্য অসাধারণ ওনাকে ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ
@ramkrishna8541
Жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে।বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকলকে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। সবাই এক মন্ত্র " হরিনাম " এ মাতোয়ারা হবে। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না। সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
অসাধারণ বক্তব্য। ❤️জয় হরিবল ❤️
ব্যাপক প্রচার ও প্রসারের দরকার। দারুণ বক্তব্য।
নমস্কার এত সুন্দর সত্য কথা।
সত্তিকারের মানুষ একজন বাংলার ঘরে ঘরে এইরকম মানুষের জন্ম হওয়া দরকার তাহলে দেশের প্রকৃত উন্নতি হবে
আমি ভারত থেকে খুব ভালো লাগলো কথা গুলো শুনে
অসাধারণ বক্তব্য। আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে জয় মতুয়ার জয় / জয় হরিবোল
অসাধারণ বক্তব্য দিয়েছেন
ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
জয় হরিবল। আমি মতুয়া আমি গর্বিত, আমি ভারতিয়,, ।।
@jagomotua
2 жыл бұрын
সারা পৃথিবী একদিন মতুয়া হয়ে যাবে। জয় হরিবল
অসাধারণ বক্তব্য। আপনাকে প্রণাম জানাই।
মাহামুদ সাহেবকে অশেষ ধন্যবাদ। তাঁকে জানাই অশেষ শ্রদ্ধা।
আপনি একজন সত্যিকারের অসাম্প্রদায়িক চেতনার মানুষ।
তথ্য বহুল বক্তব্য দেয়ার জন্য মাহমুদ সাহেবকে অনেক ধন্যবাদ।
অসংখ্য ধণ্যবাদ আপনার এই বক্তব্যের জন্য । যে ধর্ম সকল বর্ণের মানুষকে ভালোবাসতে পারে , গরীর ও নিচু সম্প্রদায় মানুষগুলি কে যথাযত সম্মান দিতে পারে , আমি সেই ধর্মকে মনে প্রাণে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসি এবং এই ধর্ম যেন চিরকাল বিজয়ী হয়ে থাকে এটাই আমার প্রথনা ।।
খুব ভালো লাগলো। আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ। গুরুচা দের পরে যদি কেউ থাকে তাহলে তার পরের আসনে আপনিই।
Many many thanks for your valuable speach . From India Dhubri Assam.
@jagomotua
2 жыл бұрын
You are most welcome
❤❤🙏 Jay Hori Bol🙏❣️❣️
জয় হরিবল। 🙏🙏🙏 খুব সুন্দর বক্তব্য। 🙏🙏
@jagomotua
2 жыл бұрын
Joy Horibol,,, Thank You
জয়হরিবল দাদাভাই ঠাকুরের কৃপায় ভালো থাকবেন ভাই ❤❤❤❤❤❤❤❤❤
সুন্দর ভাবে পরিবেশন করেছে,, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
জয় হরি বোল জয় হরি বোল। আমি ঠাকুরের কাছে প্রার্থনা করি মামুদ ভাইকে মঙ্গল হোক
@jagomotua
3 ай бұрын
❤️❤️
ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক অনেক শুভেচ্ছা। নিউইয়র্ক আমেরিকা থেকে শুনছি।
মানুষ তার কর্ম দ্বারা ই দেবত্বে উননিত হয়, তাই আজ ঘরে ঘরে হরিচাঁদ, গুরুচাঁদ ঠাকুর পুজিত হন। বক্তাকে আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে অসংখ্য সালাম জানাই
@ramkrishna8541
Жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
Many thanks to Mahmud Hossenn for his valuable speech.
❤❤❤❤❤ এতো বড় আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বললেন 7।8 পুরুষ আগে আমরাও হিন্দু ছিলাম এই সত্য স্বীকার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।❤❤❤❤❤
খুব সুন্দর লাগলো।
সত্যি কথা বলছেন দাদা আপনি
হরি বোল হরে কৃষ্ণ জয় হরিচাঁদ ঠাকুর জয় গুরুচাঁদ ঠাকুর।
অকপটে কী অনুসন্ধানী সত্য কথা গলো গুরুচাঁদ সম্পর্কে বললেন সাহেব । গুরুচাদ জীবন্ত হয়ে উঠল। স্বশ্রদ্ধ সালাম আপনাকে
Thank you Dada from Assam
Love to our Mathua brothers and sisters.
সুন্দর আপনার কথা এবং যুক্তি। আমার নমস্কার নেবেন।খুব ভালো লেগেছে
অসাধারণ জ্ঞানগর্ভ আলোচনা
ধন্য আপনার মানসিকতা
আপনাকে আমি দুহাত তুলে শত শত কোটি কোটি প্রণাম জানাই
সেলুট আপনাকে জয় হরিবল
খুব সুন্দর বক্তব্য 🙏
@SalmanMediaOfficial
2 жыл бұрын
গুরুচাঁদ হরিচাঁদ এর সভাতে এসে মুসলমান হয়ে হিন্দুদের মধ্যে বিভেদের বীজ টা ভালো করে পুতে দিয়ে গেলেন। যেমন আসাদুদ্দিন আবেশী করছে। যেমন জিন্না করেছিল যেমন আজকে আপনারা মতুয়াদের কি নিয়ে মুসলমানদের দিকে টেনে ধর্মান্তরিত বা হিন্দুদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিচ্ছেন। আপনি একবারও বলেছেন শিয়াদের মসজিদে সুন্নিরা। রেগুলার বোমা ফাটিয়ে 100 জন হত্যারকরে পাকিস্তানে শিয়াকে মেরে দিচ্ছে বা বাংলাদেশের শিয়াদের মুসলমান বলে মনে করা হয় না কাদিয়ানীদের হত্যা করছে, হাজারাতে হত্যা করছে।বলবেন না। কারণ আপনার মুখোশটা খসে পড়বে। আর এই মূর্খ লোক গুলো আপনার কথায় হাততালি দিচ্ছে। যেমন জিন্নাহর আমলে এই মূর্খ লোক গুলোর নেতা যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল ভারত বিরোধিতা করে পাকিস্তানের মন্ত্রী হয়েছিল, তিন বছর পরে সেই যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল কলকাতায় পালিয়ে এসে বেঁচে ছিল এবং নিজের ভুল বুঝতে পেরে গুম্নাম ভাবে মরেছিল। এই মূর্খ লোকেদের আপনারা আবার মগজধোলাই করছেন। আর এই মূর্খ গুলো আপনাদের কথাই আজও হাততালি দিচ্ছে।
একদম সঠিক তথ্য দিয়েছেন আপনি অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে,জয় শ্রী হরিচাঁদ, জয় শ্রী গুরুচাঁদ, জয় হরিবল।
@jagomotua
2 жыл бұрын
Joy Horibol
@SalmanMediaOfficial
2 жыл бұрын
🐐
@subhankarmondal5790
2 ай бұрын
@@jagomotuaগুরু চাঁদ ঠাকুর কী হিন্দু
চোখে জল চলে এলো❤️❤️
আপনাকে জানাই হাজার হাজার নমস্কার
❤️❤️ জয় হরিচাঁদ গুরুচাঁদ
জয় হরিবোল খুব সুন্দর বক্তিতা আপনাকে নমস্কার
@SalmanMediaOfficial
2 жыл бұрын
🐐
Great ,constrictive work support & sulate 🙏 (from ASSAM)
অনেকদিন পরে তোমার বক্তব্য শুনলাম বন্ধু। আগের মতোই মুক্তমনা আছো। ভোটের রাজনীতিতে অন্ধ হয়ে অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে বিসর্জন দাওনি। এগিয়ে যাও বন্ধু দিপু।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
ভিন্ন ধর্মের হয়েও অগাধ পাণ্ডিত্যের অধিকারী। শ্রদ্ধা জানাই। 🙏
Sir, thanks to you for your great courageous speech, Jai Horibol, Jai Baba Harichand 🙏, Jai Baba Guruchand 🙏, Jai Matua Devotees ❤..
জাগো মতুয়া। জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ।
হায় রে কি করুণ ইতিহাস আমাদের জাতির পূর্বপুরুষদের! ধন্যবাদ এই সুহৃদয় মুসলমান ব্যক্তিকে অসাধারণ আলোচনার জন্য।
Asadharan baktobya joy hori bol 🙏🙏🙏
Ki sundar, monograhi baktabya, mon pran bhore gelo
ধন্যবাদ এগিয়ে যাও