মালি ও নাইজারের সাথে মিল রেখে ঈদ! বিতর্কের সম্মুখীন চাঁদপুরবাসী | Advance Eid
সৌদির সাথে নয়, এবার আফগানিস্তান-মালি ও নাইজারের সাথে মিল রেখে ঈদ উদযাপন। নামাজ পড়েছেন চাঁদপুর ও পটুয়াখালীর কয়েকটি এলাকার কিছু মানুষ। আগাম ঈদ নিয়ে শুরু হয়েছে মতবিরোধ। সাধারণ মানুষ পড়েছেন বিভ্রান্তিতে। আলেমসমাজ বলছে, একটি দেশের নির্ধারিত আইন মেনেই ধর্মীয় রীতিনীতি উদযাপন করা উচিত।
Enjoy and stay connected with us:
Subscribe to Jamuna Television on
KZread / jamunatvbd
Like Jamuna Television on
Facebook
Follow Jamuna Television on
Twitter / jamunatv
For More update visit www.jamuna.tv
#JamunaTV #Jamuna_Television #Advance_Eid
Пікірлер: 1 400
ইসলাম কোন মনগড়া জিনিস নয়!!যে, মন যা চায় তা করবে,,, দিনদিন মানুষ গুলো ছন্নছাড়া হয়ে যাচ্ছে 😢😢যেটা খুবই দুঃখজনক।
@abutalha2278
2 жыл бұрын
সাওম রাখা, ঈদ করা এবং চাঁদের তারিখ নির্ভর অন্যান্য ইবাদাতের জন্য “নিজ দেশের সীমায়” ও “সকলের” চাঁদ দেখা জরুরী কি না? এ ব্যাপারে। রাসূলুল্লাহ (সা:) থেকে যতগুলাে হাদীস বর্ণিত হয়েছে তার মূল বক্তব্য বহন করছে আলােচিত হাদীস দু’টি। এ কারণেই চাঁদের তারিখ নির্ভর সকল ইবাদাত পালনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সকল ফকীহ ও আলেমগণ নিজ নিজ মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করে থাকেন। গুরুত্বপূর্ণ উক্ত হাদীস দুটি হচ্ছে: এক: রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেন: عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما أن رسول الله صلى الله عليه وسلم ذكر رمضان فقال لا تصوموا حتى تروا الهلال ولا تفطروا حتى ترؤه فإن غم عليكم فاقدروا له অর্থ: “আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন: তােমরা (রামাদানের) চাঁদ না দেখে সাওম রাখবে না এবং (শাওয়ালের) চাঁদ না দেখে সাওম ছাড়বেনা (ঈদ করবেনা) যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে গননা করে (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করবে।” (সহীহ বুখারী ১৯০৬; সহীহ মুসলিম ২৫৫০; সুনানে নাসায়ী ২১২০) د দুই: রাসূলুল্লাহ (সা:) আরাে ইরশাদ করেন: عن أبي هريرة - رضي الله عنه - أن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال « صوموا لرؤيته وأفطروا لرؤيته فإن غمي عليكم فأكملوا العدد অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: তােমরা চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাঁদ দেখে ইফতার করাে (ঈদ করাে)। আর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে দিনের সংখ্যা (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করাে।” (সহীহ মুসলিম ২৫৬৭) যে সকল ফকীহ ও আলেমগণ সমগ্র বিশ্বে একই দিনে আমলের পক্ষে ফাতওয়া দিয়েছেন তারা নিজেদের মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করেছেন। তাদের যুক্তি হল হাদীস দুটির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্যে ব্যাপক অর্থবােধক সম্বােধন। আবার কিছু সংখ্যক সম্মানিত ফকীহ ও আলেম দেশ ও এলাকার ভিন্নতায় ভিন্ন ভিন্ন দিনে আমলের ফাতওয়া দিয়েছেন তাদের যুক্তি হল পবিত্র হাদীস দু’টির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ ও এলাকা বিশেষে خاص বা সীমিত অর্থে সম্বােধন। যদিও তাদের এ যুক্তির সমর্থনে শরয়ী কোন দলীল নেই। বরং যােগাযােগ ব্যবস্থার সমস্যাকে সামনে রেখে তারা এ যুক্তি দিয়েছেন। বর্তমান উন্নত তড়িৎ যােগাযােগ ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে উক্ত যুক্তি উপস্থাপনের কোন সুযােগ নেই । কিন্তু ফকীহ ও আলেমগণের এ উভয় শ্রেণীর মধ্যে কাদের যুক্তি অধিক শক্তিশালী, বাস্তব সম্মত ও গ্রহণযােগ্য আমরা সে আলােচনায় না গিয়ে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা:) এর নিজ আমলের দিকে দৃষ্টি দিব । কারণ পবিত্র কুরআন এর বর্ণনা এবং তার পবিত্র জবান মুবারকে বর্ণিত হাদীস গুলােকে রাসূলুল্লাহ (সা:) নিজে যেভাবে আমল করেছেন সকল উম্মতের জন্য সেভাবেই আমল করা জরুরী।
@newida10
2 жыл бұрын
ধর্ম মানে জটিলতা, তারা সৌদি থেকে একদিন আগে, পরের মানুষের সৌদি থেকে একদিন পরে। চাঁদ মাসের সময় ও হজ্জের সময় নির্ধারন করে (২ঃ১৮৯) ।মেনে নিলাম আজকে (সৌদি যে দিন চাঁদ দেখতে পেলো) বাংলাদেশের আকাশে শাওয়াল এর চাঁদ দেখা যায় নি। তাহলে সৌদি যেদিন শাওয়াল এর দুই তারিখ সেদিন আমাদের দেশে শাওয়াল এর এক তারিখ। তাহলে জিল হজ্জ্ব এর ১০ তারিখ আরাফাত এর ময়দানে হাজিরা একসাথে হয়। এখন একজন বাংলাদেশি তাদের দেশের জিল হজ্জ্বের ১০ তারিখ সকালে আরাফাত এর উদ্দেশ্যে রওনা দিলো, তাহলে সেতো সেখানে গিয়ে দেখবে ১১ তারিখ। আর সৌদির সাথে মিল রেখে রোজা না রেখে হজ্জ্বে সময় হজ্জ্ব করলে সেতো দুমুখি নীতি অনুসরণ করলো। আশা করি চিন্তাশীলরা ব্যাপারটা নিয়ে চিন্তা করবেন।
@JewelRanaBHMS
2 жыл бұрын
kzread.info/dash/bejne/lZmmlLSvhNCaocY.html
@JewelRanaBHMS
2 жыл бұрын
একই দিন ঈদ পালন সম্পর্কে আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার, আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেব এবং জাকির নায়েক কি বলেন শুনুন, kzread.info/dash/bejne/lZmmlLSvhNCaocY.html
@aknakash9677
2 жыл бұрын
ফালতু মানুষের ফালতু কাজ কারবার
ধিক্কার জানাই এমন কর্মকান্ডে, বাংলাদেশের আকাশে যখন চাঁদ দেখা যাবে তখনই ঈদ পালিত হবে।
@JewelRanaBHMS
2 жыл бұрын
একই দিন ঈদ পালন সম্পর্কে আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার, আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেব এবং জাকির নায়েক কি বলেন শুনুন, kzread.info/dash/bejne/lZmmlLSvhNCaocY.html
@jsjowel5151
2 жыл бұрын
শেষ কবে, চাঁদ দেখে আপনি সিয়াম ও ঈদ পালন করেছিলেন বলতে পারবেন? যদি চাঁদ না দেখে খবর শুনে সিয়াম ও ঈদ পালন করেন, তাহলে যেটা আগে শুনুন সেটা অনুযায়ী করুন
@Entertainment36900
2 жыл бұрын
একটি প্রশ্ন ধরুন বাংলাদেশ, ভারত,পাকিস্তান, আফগানিস্তান নিয়ে একটি রাষ্ট্র। আফগানিস্তানে চাদ দেখা গেলে বাংলাদেশেও তো ঈদ হওয়ার কথা... মাথায় এই প্রশ্ন ঘুর পাক খাচ্ছে।।।
@urmisen4271
2 жыл бұрын
@@JewelRanaBHMS tui pagla garod ja
@gamingwithnasir8422
2 жыл бұрын
@@jsjowel5151 ঔ সালা মনে হয় চাঁদপুরের
এটা বাংলাদেশ, মুসলিম প্রধান দেশ, তাই আমাদের দেশের নিয়ম একটা হওয়া উচিত, রাষ্ট্রীয় ঘোষণা হিসেবে আমাদের সকলের ধর্মীয় সকল কিছু মানা উচিত বলে আমি মনে করি😊
@golamtamim2937
2 жыл бұрын
আল্লাহর রাসূল এরশাদ করেন তোমার যে দেশে জন্ম সে দেশের আইনকে তুমি শ্রদ্ধা করো, সে হেতু সরকারের কাছে অনেক কিছু ডিপেন্ড করে।
@gmrabbi5743
2 жыл бұрын
চাঁদ না দেখে ঈদ করার নিয়ম নেই তাই বাংলাদেশ আইন করে 1 দিনে ঈদ বাধ্যতামূলক করা হোক
@AlomgirHossain-eb9vb
2 жыл бұрын
আমাদের দেশে কি ইসলামিক আইনে চলে? গত পরশু পৃথিবীর আকাশে চাঁদ উঠেছে তাই আফগানিস্তানসহ কয়েকটি দেশ এবং বাংলাদেশের কোন কোন জেলায় ঈদ করেছে। কারন সওয়াল মাসের চাঁদ উঠলে রমজান মাস আর থাকেনা আর রমজানের রোজা ফরজ করা হয়েছে আপনি আজ রোজা থাকলে তাতো আর রমজান মাসে হোলনা হোল শাওয়াল মাসের আবার শাওয়াল মাসের এক তারিখ ঈদ। এদিকে হাদিসে আছে ঈদের দিন লোজা রাখা হারাম এখন কোনটা মানবেন? কোরআন না দেশের প্রচলিত আইন?
@mishrack3459
2 жыл бұрын
@@golamtamim2937 sagol Kon hadise bolse jibone bukhari shorif poresen
@aarsrogers9053
2 жыл бұрын
Bangladesh desh sob dhormer desh Muslim boddo hindu Cristian sob dhormer soman desh
❤️" সময়ের কসম, নিশ্চয় মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত, কিন্তু তারা নয় যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় । আর উপদেশ দেয় ধৈর্য ধারনের"❤️ (সূরা আসর ১-৩) আমিন
এরা মনগরা ভাবে যখন যা ইচ্ছা তাই করে ধর্মীয় কোন বিধান মানার বালাই নেই এদের
খালি ঈদের সময় ই মিল রাখে,নাকি চুরি করলে হাত ও কাটে সৌদি আরবের মত???
@nezamuddin3837
2 жыл бұрын
right
@laijubegum7636
2 жыл бұрын
দারুন বলেছেন! মনে হয় নামাজও পড়ে সৌদির সময়সূচি অনুযায়ী
@abutalha2278
2 жыл бұрын
সাওম রাখা, ঈদ করা এবং চাঁদের তারিখ নির্ভর অন্যান্য ইবাদাতের জন্য “নিজ দেশের সীমায়” ও “সকলের” চাঁদ দেখা জরুরী কি না? এ ব্যাপারে। রাসূলুল্লাহ (সা:) থেকে যতগুলাে হাদীস বর্ণিত হয়েছে তার মূল বক্তব্য বহন করছে আলােচিত হাদীস দু’টি। এ কারণেই চাঁদের তারিখ নির্ভর সকল ইবাদাত পালনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সকল ফকীহ ও আলেমগণ নিজ নিজ মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করে থাকেন। গুরুত্বপূর্ণ উক্ত হাদীস দুটি হচ্ছে: এক: রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেন: عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما أن رسول الله صلى الله عليه وسلم ذكر رمضان فقال لا تصوموا حتى تروا الهلال ولا تفطروا حتى ترؤه فإن غم عليكم فاقدروا له অর্থ: “আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন: তােমরা (রামাদানের) চাঁদ না দেখে সাওম রাখবে না এবং (শাওয়ালের) চাঁদ না দেখে সাওম ছাড়বেনা (ঈদ করবেনা) যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে গননা করে (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করবে।” (সহীহ বুখারী ১৯০৬; সহীহ মুসলিম ২৫৫০; সুনানে নাসায়ী ২১২০) د দুই: রাসূলুল্লাহ (সা:) আরাে ইরশাদ করেন: عن أبي هريرة - رضي الله عنه - أن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال « صوموا لرؤيته وأفطروا لرؤيته فإن غمي عليكم فأكملوا العدد অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: তােমরা চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাঁদ দেখে ইফতার করাে (ঈদ করাে)। আর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে দিনের সংখ্যা (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করাে।” (সহীহ মুসলিম ২৫৬৭) যে সকল ফকীহ ও আলেমগণ সমগ্র বিশ্বে একই দিনে আমলের পক্ষে ফাতওয়া দিয়েছেন তারা নিজেদের মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করেছেন। তাদের যুক্তি হল হাদীস দুটির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্যে ব্যাপক অর্থবােধক সম্বােধন। আবার কিছু সংখ্যক সম্মানিত ফকীহ ও আলেম দেশ ও এলাকার ভিন্নতায় ভিন্ন ভিন্ন দিনে আমলের ফাতওয়া দিয়েছেন তাদের যুক্তি হল পবিত্র হাদীস দু’টির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ ও এলাকা বিশেষে خاص বা সীমিত অর্থে সম্বােধন। যদিও তাদের এ যুক্তির সমর্থনে শরয়ী কোন দলীল নেই। বরং যােগাযােগ ব্যবস্থার সমস্যাকে সামনে রেখে তারা এ যুক্তি দিয়েছেন। বর্তমান উন্নত তড়িৎ যােগাযােগ ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে উক্ত যুক্তি উপস্থাপনের কোন সুযােগ নেই । কিন্তু ফকীহ ও আলেমগণের এ উভয় শ্রেণীর মধ্যে কাদের যুক্তি অধিক শক্তিশালী, বাস্তব সম্মত ও গ্রহণযােগ্য আমরা সে আলােচনায় না গিয়ে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা:) এর নিজ আমলের দিকে দৃষ্টি দিব । কারণ পবিত্র কুরআন এর বর্ণনা এবং তার পবিত্র জবান মুবারকে বর্ণিত হাদীস গুলােকে রাসূলুল্লাহ (সা:) নিজে যেভাবে আমল করেছেন সকল উম্মতের জন্য সেভাবেই আমল করা জরুরী।
@saddamkhandaker45
2 жыл бұрын
সত্যি বলেছেন ভাই
@saddamkhandaker45
2 жыл бұрын
❤️❤️❤️❤️
দেশ ছোট আলাদা আলাদা কিসের ঈদ?? পূরো দেশ একসঙ্গে ঈদ উদযাপন করবে,এটাই তো আনন্দের,এটাইতো খুশির।
ফজরের নামাজ টাও এই সমস্ত দেশের সাথে মিল রেখেই আদায় করা উচিৎ।।
আল্লাহ যেন তাদের কে সঠিক বুঝ দান করেন আমিন
@abutalha2278
2 жыл бұрын
সাওম রাখা, ঈদ করা এবং চাঁদের তারিখ নির্ভর অন্যান্য ইবাদাতের জন্য “নিজ দেশের সীমায়” ও “সকলের” চাঁদ দেখা জরুরী কি না? এ ব্যাপারে। রাসূলুল্লাহ (সা:) থেকে যতগুলাে হাদীস বর্ণিত হয়েছে তার মূল বক্তব্য বহন করছে আলােচিত হাদীস দু’টি। এ কারণেই চাঁদের তারিখ নির্ভর সকল ইবাদাত পালনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সকল ফকীহ ও আলেমগণ নিজ নিজ মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করে থাকেন। গুরুত্বপূর্ণ উক্ত হাদীস দুটি হচ্ছে: এক: রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেন: عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما أن رسول الله صلى الله عليه وسلم ذكر رمضان فقال لا تصوموا حتى تروا الهلال ولا تفطروا حتى ترؤه فإن غم عليكم فاقدروا له অর্থ: “আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন: তােমরা (রামাদানের) চাঁদ না দেখে সাওম রাখবে না এবং (শাওয়ালের) চাঁদ না দেখে সাওম ছাড়বেনা (ঈদ করবেনা) যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে গননা করে (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করবে।” (সহীহ বুখারী ১৯০৬; সহীহ মুসলিম ২৫৫০; সুনানে নাসায়ী ২১২০) د দুই: রাসূলুল্লাহ (সা:) আরাে ইরশাদ করেন: عن أبي هريرة - رضي الله عنه - أن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال « صوموا لرؤيته وأفطروا لرؤيته فإن غمي عليكم فأكملوا العدد অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: তােমরা চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাঁদ দেখে ইফতার করাে (ঈদ করাে)। আর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে দিনের সংখ্যা (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করাে।” (সহীহ মুসলিম ২৫৬৭) যে সকল ফকীহ ও আলেমগণ সমগ্র বিশ্বে একই দিনে আমলের পক্ষে ফাতওয়া দিয়েছেন তারা নিজেদের মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করেছেন। তাদের যুক্তি হল হাদীস দুটির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্যে ব্যাপক অর্থবােধক সম্বােধন। আবার কিছু সংখ্যক সম্মানিত ফকীহ ও আলেম দেশ ও এলাকার ভিন্নতায় ভিন্ন ভিন্ন দিনে আমলের ফাতওয়া দিয়েছেন তাদের যুক্তি হল পবিত্র হাদীস দু’টির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ ও এলাকা বিশেষে خاص বা সীমিত অর্থে সম্বােধন। যদিও তাদের এ যুক্তির সমর্থনে শরয়ী কোন দলীল নেই। বরং যােগাযােগ ব্যবস্থার সমস্যাকে সামনে রেখে তারা এ যুক্তি দিয়েছেন। বর্তমান উন্নত তড়িৎ যােগাযােগ ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে উক্ত যুক্তি উপস্থাপনের কোন সুযােগ নেই । কিন্তু ফকীহ ও আলেমগণের এ উভয় শ্রেণীর মধ্যে কাদের যুক্তি অধিক শক্তিশালী, বাস্তব সম্মত ও গ্রহণযােগ্য আমরা সে আলােচনায় না গিয়ে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা:) এর নিজ আমলের দিকে দৃষ্টি দিব । কারণ পবিত্র কুরআন এর বর্ণনা এবং তার পবিত্র জবান মুবারকে বর্ণিত হাদীস গুলােকে রাসূলুল্লাহ (সা:) নিজে যেভাবে আমল করেছেন সকল উম্মতের জন্য সেভাবেই আমল করা জরুরী।
@JewelRanaBHMS
2 жыл бұрын
একই দিন ঈদ পালন সম্পর্কে আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার, আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেব এবং জাকির নায়েক কি বলেন শুনুন, kzread.info/dash/bejne/lZmmlLSvhNCaocY.html
তারা এখনো পর্যন্ত কেমন করে বাংলাদেশের মধ্যে আছে তাদেরকে অতিসত্বর মালিতে পাঠানো হউক
@darkhost6
2 жыл бұрын
Apnar apr ki holo taleban der e to onusoron korce ora apnar uchit sorkar ke bola eider gosona kn dayni🙄
@abutalha2278
2 жыл бұрын
সাওম রাখা, ঈদ করা এবং চাঁদের তারিখ নির্ভর অন্যান্য ইবাদাতের জন্য “নিজ দেশের সীমায়” ও “সকলের” চাঁদ দেখা জরুরী কি না? এ ব্যাপারে। রাসূলুল্লাহ (সা:) থেকে যতগুলাে হাদীস বর্ণিত হয়েছে তার মূল বক্তব্য বহন করছে আলােচিত হাদীস দু’টি। এ কারণেই চাঁদের তারিখ নির্ভর সকল ইবাদাত পালনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সকল ফকীহ ও আলেমগণ নিজ নিজ মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করে থাকেন। গুরুত্বপূর্ণ উক্ত হাদীস দুটি হচ্ছে: এক: রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেন: عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما أن رسول الله صلى الله عليه وسلم ذكر رمضان فقال لا تصوموا حتى تروا الهلال ولا تفطروا حتى ترؤه فإن غم عليكم فاقدروا له অর্থ: “আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন: তােমরা (রামাদানের) চাঁদ না দেখে সাওম রাখবে না এবং (শাওয়ালের) চাঁদ না দেখে সাওম ছাড়বেনা (ঈদ করবেনা) যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে গননা করে (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করবে।” (সহীহ বুখারী ১৯০৬; সহীহ মুসলিম ২৫৫০; সুনানে নাসায়ী ২১২০) د দুই: রাসূলুল্লাহ (সা:) আরাে ইরশাদ করেন: عن أبي هريرة - رضي الله عنه - أن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال « صوموا لرؤيته وأفطروا لرؤيته فإن غمي عليكم فأكملوا العدد অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: তােমরা চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাঁদ দেখে ইফতার করাে (ঈদ করাে)। আর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে দিনের সংখ্যা (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করাে।” (সহীহ মুসলিম ২৫৬৭) যে সকল ফকীহ ও আলেমগণ সমগ্র বিশ্বে একই দিনে আমলের পক্ষে ফাতওয়া দিয়েছেন তারা নিজেদের মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করেছেন। তাদের যুক্তি হল হাদীস দুটির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্যে ব্যাপক অর্থবােধক সম্বােধন। আবার কিছু সংখ্যক সম্মানিত ফকীহ ও আলেম দেশ ও এলাকার ভিন্নতায় ভিন্ন ভিন্ন দিনে আমলের ফাতওয়া দিয়েছেন তাদের যুক্তি হল পবিত্র হাদীস দু’টির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ ও এলাকা বিশেষে خاص বা সীমিত অর্থে সম্বােধন। যদিও তাদের এ যুক্তির সমর্থনে শরয়ী কোন দলীল নেই। বরং যােগাযােগ ব্যবস্থার সমস্যাকে সামনে রেখে তারা এ যুক্তি দিয়েছেন। বর্তমান উন্নত তড়িৎ যােগাযােগ ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে উক্ত যুক্তি উপস্থাপনের কোন সুযােগ নেই । কিন্তু ফকীহ ও আলেমগণের এ উভয় শ্রেণীর মধ্যে কাদের যুক্তি অধিক শক্তিশালী, বাস্তব সম্মত ও গ্রহণযােগ্য আমরা সে আলােচনায় না গিয়ে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা:) এর নিজ আমলের দিকে দৃষ্টি দিব । কারণ পবিত্র কুরআন এর বর্ণনা এবং তার পবিত্র জবান মুবারকে বর্ণিত হাদীস গুলােকে রাসূলুল্লাহ (সা:) নিজে যেভাবে আমল করেছেন সকল উম্মতের জন্য সেভাবেই আমল করা জরুরী।
মহান আল্লাহ সবাইকে সঠিক জ্ঞান দান করুন আমিন 🤲🤲🤲🤲🤲🕋🕋🕋
বেশি বুঝলে যা হয় 🙄🙄। এদের কে সঠিক পথ দেখার তৌফিক দান করুন। আমিন
চাঁদপুরের মানুষ সবসময় চাঁদ চাঁদ ভাব নিয়ে থাকে তাদের চাঁদ দেখা লাগেনা এজন্য হয়তো চাঁদপুর😂
@MustafaChowdhury-bo6bl
2 жыл бұрын
😄😄😄😄😄😄😄😄
@nocomment4847
2 жыл бұрын
😂😂😂😂😂🥶🥶🥶
@Abusayem123
2 жыл бұрын
মজা পাইলাম ভাই 😂😂😂
@nasirudden5423
2 жыл бұрын
🙄🙄🙄
@JewelRanaBHMS
2 жыл бұрын
একই দিন ঈদ পালন সম্পর্কে আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার, আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেব এবং জাকির নায়েক কি বলেন শুনুন, kzread.info/dash/bejne/lZmmlLSvhNCaocY.html
আফসোস 😔 হে মহান আল্লাহতালা সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুক
@Nafis-010
2 жыл бұрын
ইমাম আবু #হানিফা (রহঃ) এর অভিমতঃ- ১. যে কোন একটি দেশে নতুন চাঁদের উদয় প্রমানিত হলে বিশ্বের সকল মানুষের উপর তার অনুসরন জরুরী হয়ে পড়ে [উৎস: আল মুখতার ১ম খন্ড ১২৯ পৃঃ / ফতহুল কাদীর (শেরহে ফাতহুল কাদীয়সহ) ১ম খন্ডঃ পৃ ২৪৩/মারাকীন ফালাহ পৃঃ ৫৪০-৫৪১/ আল-বাহরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০] ২. আর উদয়ের স্থান ও সময়ের বিভিন্নতারকোন গুরুত্ব নেই । (উৎসঃ কাদী খান ১ম খন্ডঃ পৃঃ ১৯৮/ মাজমাউল আনহুর ১ম খন্ড পৃঃ২৩৯ / আল মুখতার ১ম খন্ড পৃঃ ১২৯ আল-ফাতওয়া আল হিন্দিয়াহ ১ম খন্ড, পৃঃ১৯৮/ আল বাহরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০/ ফাতহুল কাদীর ২য় খন্ড পৃঃ ২৪৩/রদ্দুল মুহতার (শামী) ২য় খন্ড পৃঃ ৩৯৩) ৩. যদি পৃথিবীর পশ্চিমাংশের বাসিন্দারারমজান মাসের নতুন চাঁদ দেখেন তাহলে তাদের এ দেখাতেই পূর্বাংশের লোকদের উপর(রোজা ও ঈদ) ওয়াজিব হয়ে যাবে (উৎসঃ আল-বাহুরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০ / মাজমাউল আনহুর ১ম খন্ড ২৩৯ পৃঃ আল হিন্দিয়াহ (ফাতোয়ায়ে আলমগীরী) ২য় খন্ড ১৯৮-১৯৯ পৃঃ। ফাতহুল কাদীর ২য় খন্ড ২৪৩ পৃঃ। বাজাজিয়াহ ৪/৯৫)
আমিও একমত আলেমদের সাথে। আইনের আওতায় আনা উচিৎ। ছোট্ট একটা দেশ তার মাঝে ঈদ ভাগাভাগি করে একদল উচ্চ শিক্ষিত আলেমসমাজ।
দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেমদের এ বিষয়টি নিয়ে আরো ভূমিকা রাখা দরকার। পাশাপাশি, সরকারেরও কঠোর হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।
@mamun8331
2 жыл бұрын
তো যে যখন মন চাই ঈদ করবো এটা মন্দ কি,চাঁদপুর ২ দিন আগে আমরা পরে 😆😆😆
দেশের খেয়ে পড়ে দেশের নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে এগুলো করা বেআইনি এদের ধরে পিটানো উচিত।
@abutalha2278
2 жыл бұрын
সাওম রাখা, ঈদ করা এবং চাঁদের তারিখ নির্ভর অন্যান্য ইবাদাতের জন্য “নিজ দেশের সীমায়” ও “সকলের” চাঁদ দেখা জরুরী কি না? এ ব্যাপারে। রাসূলুল্লাহ (সা:) থেকে যতগুলাে হাদীস বর্ণিত হয়েছে তার মূল বক্তব্য বহন করছে আলােচিত হাদীস দু’টি। এ কারণেই চাঁদের তারিখ নির্ভর সকল ইবাদাত পালনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সকল ফকীহ ও আলেমগণ নিজ নিজ মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করে থাকেন। গুরুত্বপূর্ণ উক্ত হাদীস দুটি হচ্ছে: এক: রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেন: عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما أن رسول الله صلى الله عليه وسلم ذكر رمضان فقال لا تصوموا حتى تروا الهلال ولا تفطروا حتى ترؤه فإن غم عليكم فاقدروا له অর্থ: “আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন: তােমরা (রামাদানের) চাঁদ না দেখে সাওম রাখবে না এবং (শাওয়ালের) চাঁদ না দেখে সাওম ছাড়বেনা (ঈদ করবেনা) যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে গননা করে (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করবে।” (সহীহ বুখারী ১৯০৬; সহীহ মুসলিম ২৫৫০; সুনানে নাসায়ী ২১২০) د দুই: রাসূলুল্লাহ (সা:) আরাে ইরশাদ করেন: عن أبي هريرة - رضي الله عنه - أن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال « صوموا لرؤيته وأفطروا لرؤيته فإن غمي عليكم فأكملوا العدد অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: তােমরা চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাঁদ দেখে ইফতার করাে (ঈদ করাে)। আর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে দিনের সংখ্যা (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করাে।” (সহীহ মুসলিম ২৫৬৭) যে সকল ফকীহ ও আলেমগণ সমগ্র বিশ্বে একই দিনে আমলের পক্ষে ফাতওয়া দিয়েছেন তারা নিজেদের মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করেছেন। তাদের যুক্তি হল হাদীস দুটির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্যে ব্যাপক অর্থবােধক সম্বােধন। আবার কিছু সংখ্যক সম্মানিত ফকীহ ও আলেম দেশ ও এলাকার ভিন্নতায় ভিন্ন ভিন্ন দিনে আমলের ফাতওয়া দিয়েছেন তাদের যুক্তি হল পবিত্র হাদীস দু’টির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ ও এলাকা বিশেষে خاص বা সীমিত অর্থে সম্বােধন। যদিও তাদের এ যুক্তির সমর্থনে শরয়ী কোন দলীল নেই। বরং যােগাযােগ ব্যবস্থার সমস্যাকে সামনে রেখে তারা এ যুক্তি দিয়েছেন। বর্তমান উন্নত তড়িৎ যােগাযােগ ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে উক্ত যুক্তি উপস্থাপনের কোন সুযােগ নেই । কিন্তু ফকীহ ও আলেমগণের এ উভয় শ্রেণীর মধ্যে কাদের যুক্তি অধিক শক্তিশালী, বাস্তব সম্মত ও গ্রহণযােগ্য আমরা সে আলােচনায় না গিয়ে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা:) এর নিজ আমলের দিকে দৃষ্টি দিব । কারণ পবিত্র কুরআন এর বর্ণনা এবং তার পবিত্র জবান মুবারকে বর্ণিত হাদীস গুলােকে রাসূলুল্লাহ (সা:) নিজে যেভাবে আমল করেছেন সকল উম্মতের জন্য সেভাবেই আমল করা জরুরী।
@newida10
2 жыл бұрын
ধর্ম মানে জটিলতা, তারা সৌদি থেকে একদিন আগে, পরের মানুষের সৌদি থেকে একদিন পরে। চাঁদ মাসের সময় ও হজ্জের সময় নির্ধারন করে (২ঃ১৮৯) ।মেনে নিলাম আজকে (সৌদি যে দিন চাঁদ দেখতে পেলো) বাংলাদেশের আকাশে শাওয়াল এর চাঁদ দেখা যায় নি। তাহলে সৌদি যেদিন শাওয়াল এর দুই তারিখ সেদিন আমাদের দেশে শাওয়াল এর এক তারিখ। তাহলে জিল হজ্জ্ব এর ১০ তারিখ আরাফাত এর ময়দানে হাজিরা একসাথে হয়। এখন একজন বাংলাদেশি তাদের দেশের জিল হজ্জ্বের ১০ তারিখ সকালে আরাফাত এর উদ্দেশ্যে রওনা দিলো, তাহলে সেতো সেখানে গিয়ে দেখবে ১১ তারিখ। আর সৌদির সাথে মিল রেখে রোজা না রেখে হজ্জ্বে সময় হজ্জ্ব করলে সেতো দুমুখি নীতি অনুসরণ করলো। আশা করি চিন্তাশীলরা ব্যাপারটা নিয়ে চিন্তা করবেন।
@JahidulIslam-xk1xn
2 жыл бұрын
😅
@mamunbaparii8284
2 жыл бұрын
ঠিক
@wasimakram1872
2 жыл бұрын
আসেন ভাই, মারামারি করি
আফসোস দিন দিন ইসলামের বিধি বিধান যেন মন গড়া ভাবে পালন করছে মানুস ,খুব কষ্ট লাগে অবুঝদের কাণ্ড দেখলে , সবাইকে বুঝার তোফিক দান করুন,আমিন !! 😒
@fighter5427
2 жыл бұрын
@@iamvisible3874 তাতে আপনার কি সমস্যা? ভালো কমেন্ট ই তো করেছে
@alexchen8092
2 жыл бұрын
এ ভাই তোর বাড়ি কোটে রে? তুই কি মঙ্গলগ্রহ থেকে আসছিস নাকি
@mdimam2596
2 жыл бұрын
জেরিন আপুর কথার সাথে আমি একমত। আর এই ভাইয়া মনে হচ্ছে নোয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক কাউয়া কাদের এর ছোট ভাই
@zuhairtanzimzisan5125
2 жыл бұрын
@@mdimam2596 obaidul kader er choto Bhai Abdul kader mirja obaidul kader birodhi
@iamvisible3874
2 жыл бұрын
@@mdimam2596 সব সময় কমেন্ট করে তাই জানতে চাইলাম। পড়াশোনা করেনা নাকি
এই সব এলাকায় ভণ্ড পীরের ছড়াছড়ি এবং এসব এলাকার মানুষ ও ভণ্ড। ধিক্কার জানাই এসব ভণ্ড এলাকার মানুষদের।
@pinkalina8433
2 жыл бұрын
Sobaike aki goaler goru bhabaa uchit noy🙂
সবাই মানুষ সবাই আলেম আকিধা এক নয় সবাইকে সাঠিক বুজদান করুন আমিন
এরা কি বাংলাদেশের বাহিরের মানুষ,
@abutalha2278
2 жыл бұрын
সাওম রাখা, ঈদ করা এবং চাঁদের তারিখ নির্ভর অন্যান্য ইবাদাতের জন্য “নিজ দেশের সীমায়” ও “সকলের” চাঁদ দেখা জরুরী কি না? এ ব্যাপারে। রাসূলুল্লাহ (সা:) থেকে যতগুলাে হাদীস বর্ণিত হয়েছে তার মূল বক্তব্য বহন করছে আলােচিত হাদীস দু’টি। এ কারণেই চাঁদের তারিখ নির্ভর সকল ইবাদাত পালনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সকল ফকীহ ও আলেমগণ নিজ নিজ মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করে থাকেন। গুরুত্বপূর্ণ উক্ত হাদীস দুটি হচ্ছে: এক: রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেন: عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما أن رسول الله صلى الله عليه وسلم ذكر رمضان فقال لا تصوموا حتى تروا الهلال ولا تفطروا حتى ترؤه فإن غم عليكم فاقدروا له অর্থ: “আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন: তােমরা (রামাদানের) চাঁদ না দেখে সাওম রাখবে না এবং (শাওয়ালের) চাঁদ না দেখে সাওম ছাড়বেনা (ঈদ করবেনা) যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে গননা করে (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করবে।” (সহীহ বুখারী ১৯০৬; সহীহ মুসলিম ২৫৫০; সুনানে নাসায়ী ২১২০) د দুই: রাসূলুল্লাহ (সা:) আরাে ইরশাদ করেন: عن أبي هريرة - رضي الله عنه - أن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال « صوموا لرؤيته وأفطروا لرؤيته فإن غمي عليكم فأكملوا العدد অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: তােমরা চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাঁদ দেখে ইফতার করাে (ঈদ করাে)। আর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে দিনের সংখ্যা (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করাে।” (সহীহ মুসলিম ২৫৬৭) যে সকল ফকীহ ও আলেমগণ সমগ্র বিশ্বে একই দিনে আমলের পক্ষে ফাতওয়া দিয়েছেন তারা নিজেদের মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করেছেন। তাদের যুক্তি হল হাদীস দুটির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্যে ব্যাপক অর্থবােধক সম্বােধন। আবার কিছু সংখ্যক সম্মানিত ফকীহ ও আলেম দেশ ও এলাকার ভিন্নতায় ভিন্ন ভিন্ন দিনে আমলের ফাতওয়া দিয়েছেন তাদের যুক্তি হল পবিত্র হাদীস দু’টির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ ও এলাকা বিশেষে خاص বা সীমিত অর্থে সম্বােধন। যদিও তাদের এ যুক্তির সমর্থনে শরয়ী কোন দলীল নেই। বরং যােগাযােগ ব্যবস্থার সমস্যাকে সামনে রেখে তারা এ যুক্তি দিয়েছেন। বর্তমান উন্নত তড়িৎ যােগাযােগ ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে উক্ত যুক্তি উপস্থাপনের কোন সুযােগ নেই । কিন্তু ফকীহ ও আলেমগণের এ উভয় শ্রেণীর মধ্যে কাদের যুক্তি অধিক শক্তিশালী, বাস্তব সম্মত ও গ্রহণযােগ্য আমরা সে আলােচনায় না গিয়ে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা:) এর নিজ আমলের দিকে দৃষ্টি দিব । কারণ পবিত্র কুরআন এর বর্ণনা এবং তার পবিত্র জবান মুবারকে বর্ণিত হাদীস গুলােকে রাসূলুল্লাহ (সা:) নিজে যেভাবে আমল করেছেন সকল উম্মতের জন্য সেভাবেই আমল করা জরুরী।
@mdzahidulislamemon3433
2 жыл бұрын
এরা ভিন্ন একটি গ্রহের মানুষ
@MdRayhan-ui1sl
2 жыл бұрын
@@mdzahidulislamemon3433 🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣কি বলেন ভাই
যে দেশে যে দিন চাঁদ উঠবে সে দিনই রোজা আর ঈদ উদযাপন করতে হবে।
@abutalha2278
2 жыл бұрын
মন মত এবাদত @@@@@
@MDMijan-vt5ku
2 жыл бұрын
এটাই সঠিক
@TH17867
2 жыл бұрын
সুবিধাবাদী পার্টি
@newida10
2 жыл бұрын
ধর্ম মানে জটিলতা, তারা সৌদি থেকে একদিন আগে, পরের মানুষের সৌদি থেকে একদিন পরে। চাঁদ মাসের সময় ও হজ্জের সময় নির্ধারন করে (২ঃ১৮৯) ।মেনে নিলাম আজকে (সৌদি যে দিন চাঁদ দেখতে পেলো) বাংলাদেশের আকাশে শাওয়াল এর চাঁদ দেখা যায় নি। তাহলে সৌদি যেদিন শাওয়াল এর দুই তারিখ সেদিন আমাদের দেশে শাওয়াল এর এক তারিখ। তাহলে জিল হজ্জ্ব এর ১০ তারিখ আরাফাত এর ময়দানে হাজিরা একসাথে হয়। এখন একজন বাংলাদেশি তাদের দেশের জিল হজ্জ্বের ১০ তারিখ সকালে আরাফাত এর উদ্দেশ্যে রওনা দিলো, তাহলে সেতো সেখানে গিয়ে দেখবে ১১ তারিখ। আর সৌদির সাথে মিল রেখে রোজা না রেখে হজ্জ্বে সময় হজ্জ্ব করলে সেতো দুমুখি নীতি অনুসরণ করলো। আশা করি চিন্তাশীলরা ব্যাপারটা নিয়ে চিন্তা করবেন।
@Entertainment36900
2 жыл бұрын
একটি প্রশ্ন ধরুন বাংলাদেশ, ভারত,পাকিস্তান, আফগানিস্তান নিয়ে একটি রাষ্ট্র। আফগানিস্তানে চাদ দেখা গেলে বাংলাদেশেও তো ঈদ হওয়ার কথা... মাথায় এই প্রশ্ন ঘুর পাক খাচ্ছে।।।
বাবা হরেক রকম পাগল দিয়া মিলাইছো মেলা৷ এই গানটার শিল্পীকে এখন মনে হয় অসংখ্য ধন্যবাদ দেয়া দরকার চিলো৷
এরা প্রথ ভ্রষ্ট আল্লাহ পাক এদের হেদায়েত দান করুক
মুমিন রা রোজার চলে গেলে কান্না সুরু করে দেও আর এরা পাগল হয়ে গেছে রোজা শেষ করার জন্য। হায়রে মানুষ।তাহলে এদের বলেন এরা যেন ওই দেশের সময় অনু যায়ি নামাজ পড়ে।
এদের বিচার হওয়া উচিত
@JewelRanaBHMS
2 жыл бұрын
একই দিন ঈদ পালন সম্পর্কে আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার, আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেব এবং জাকির নায়েক কি বলেন শুনুন, kzread.info/dash/bejne/lZmmlLSvhNCaocY.html
শুধু ঈদের নামাজ পড়তেছে,,সেহরির সময় কি মিল রেখেছিলো।
অগ্রিম ঈদ মোবারক ❤️🥰
@hossainali9344
2 жыл бұрын
ভাই আপনার অগ্রিম ঈদ মোবারক বাস্তবে দেখলাম যা চাঁদপুর হয়ে গেছে গতকাল ঈদ
এদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়া দরকার।
@abutalha2278
2 жыл бұрын
আল্লাহ কে ভয় করুণ /
@Nafis-010
2 жыл бұрын
ইমাম আবু #হানিফা (রহঃ) এর অভিমতঃ- ১. যে কোন একটি দেশে নতুন চাঁদের উদয় প্রমানিত হলে বিশ্বের সকল মানুষের উপর তার অনুসরন জরুরী হয়ে পড়ে [উৎস: আল মুখতার ১ম খন্ড ১২৯ পৃঃ / ফতহুল কাদীর (শেরহে ফাতহুল কাদীয়সহ) ১ম খন্ডঃ পৃ ২৪৩/মারাকীন ফালাহ পৃঃ ৫৪০-৫৪১/ আল-বাহরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০] ২. আর উদয়ের স্থান ও সময়ের বিভিন্নতারকোন গুরুত্ব নেই । (উৎসঃ কাদী খান ১ম খন্ডঃ পৃঃ ১৯৮/ মাজমাউল আনহুর ১ম খন্ড পৃঃ২৩৯ / আল মুখতার ১ম খন্ড পৃঃ ১২৯ আল-ফাতওয়া আল হিন্দিয়াহ ১ম খন্ড, পৃঃ১৯৮/ আল বাহরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০/ ফাতহুল কাদীর ২য় খন্ড পৃঃ ২৪৩/রদ্দুল মুহতার (শামী) ২য় খন্ড পৃঃ ৩৯৩) ৩. যদি পৃথিবীর পশ্চিমাংশের বাসিন্দারারমজান মাসের নতুন চাঁদ দেখেন তাহলে তাদের এ দেখাতেই পূর্বাংশের লোকদের উপর(রোজা ও ঈদ) ওয়াজিব হয়ে যাবে (উৎসঃ আল-বাহুরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০ / মাজমাউল আনহুর ১ম খন্ড ২৩৯ পৃঃ আল হিন্দিয়াহ (ফাতোয়ায়ে আলমগীরী) ২য় খন্ড ১৯৮-১৯৯ পৃঃ। ফাতহুল কাদীর ২য় খন্ড ২৪৩ পৃঃ। বাজাজিয়াহ ৪/৯৫)
এদের কে আইনের আওতায় আনা হোক।
এই পৃথিবীতে অনেক ধর্ম ও জাতির মানুষ দেখেছি কিন্তু মুসলমানদের মধ্যে চাঁদপুরে এত গর্ধব গাধা মুসলিম সমাজ আর কখনো দেখিনি কোরআন-হাদিসের সুস্পষ্ট বর্ণনা থাকার পরেও সমাজ ও রাষ্ট্রের ফায়সালা আইন নিয়মকানুন থাকার পরেও নিজের মনগড়া আইন-কানুন দিয়ে ইসলাম ধর্ম পালন আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন
আমাদের চাঁদপুরের এই অবস্থা,,,,আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন।
আল্লাহ তাদের সঠিক সময়ে নামাজ পড়ার মতো জ্ঞান দান করুন এবং দেশের নিয়ম মেনে ঈদের নামাজ আদায় করার জন্য কবুল করেন। আমিন।।
@abutalha2278
2 жыл бұрын
দেশের নিয়ম মানবেন নাকি আল্লাহ? সাওম, ঈদ, কুরবানীসহ চাঁদের তারিখ নির্ভর সকল ইবাদাত পালনে দেশে দেশে দিন তারিখের ভিন্নতার মল কারণ হলাে, সকল ইমাম, মুজতাহিদ এবং জ্যোতিবিজ্ঞানীর সর্বসম্মত মত হল ভৌগলিক কারণে চান্দ্রমাসের ১ তারিখে নুতন চাঁদ কখনই সমগ্র পৃথিবী থেকে দেখা যায় না। বরং সমগ্র পৃথিবীতে নুতন চাঁদ দেখা যেতে ২/৩ দিন সময় লেগে যায়। এরই ভিত্তিতে বাহ্যিক দেখা অনুযায়ী একই চান্দ্রমাসের ভিন্ন ভিন্ন ২/৩টি ১ তারিখ গণনা হয়ে আসছে। নুতন চাঁদ দেখার এ ভিন্নতাকে ফিকহের পরিভাষায় اختلاف المطالع বা চাঁদের উদয়স্থলের ভিন্নতা বলা হয়। বিগত দিনের ইমাম ও ফকীহগণের জীবদ্দশায় আধুনিক উন্নত ইলেকট্রনিক সংবাদ মিডিয়া ছিলনা। যার ফলে তারা তাৎক্ষনিকভাবে চাঁদ দেখার সংবাদ এক দেশ থেকে অন্য দেশে দিতে বা নিতে পারেন নি। এ ওজর বা বাধ্যবাধকতার কারণেই তারা বাহ্যিক চোখে যেদিন যে অঞ্চলে চাঁদ দেখেছেন এবং যতদূর পর্যন্ত সংবাদ দিতে-নিতে পেরেছেন ততদূর পর্যন্ত দেশ ও অঞ্চলে আমল করেছেন । অবশ্যই এটা তাদের ভুল ছিলনা বরং সময়ের দাবীতে এবং যােগাযােগ ব্যবস্থার অসুবিধার কারণে তাদের এ আমল সম্পূর্ণ যুক্তি সঙ্গত ছিল। ওজর সম্বলিত তাদের সে আমলই কালের পরিক্রমায় সমাজের প্রতিটি রন্ধ্রে রন্ধ্রে ও মানুষের স্নায়ুতে মিশে গেছে। পরবর্তীতে যুগ পরম্পরায় অঞ্চল ও দেশ ভিত্তিক উক্ত আমল পালিত হয়ে আসছে। সাওম, ঈদ, কুরবানীসহ চাঁদের তারিখের উপর নির্ভর সকল ইবাদাত পালনে দেশে দেশে দিন তারিখের ভিন্নতার ইহাই মূল কারণ।
আরো কত কিছুই দেখার অপেক্ষায় আছি
সবাইকে ঈদ মোবারক। আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ 🌙💫🌙
অন্যান্য দেশের সাথে মিল রেখে যদি ঈদ উৎযাপন করা হয় তাহলে রোজাও তাদের সাথে মিল রেখে রাখা উচিৎ। এখন প্রশ্ন হলো তারা কি রোজাও তাদের সাথে মিল রেখে পালন করেছে?
ওদের রোজা কয়টা হলো -?
রোজা কয়টা রেখেছিল তা জানতে চাওয়া আমার মন😍🤙
@bdearn9779
2 жыл бұрын
২৮ টা
@shadatshimul4488
2 жыл бұрын
না ২৯ হয়তো,,,এরা তো আমাদের একদিন আগে ই শুরু করে সৌদি মিল রেখে।
@mannanassam5249
2 жыл бұрын
Right
@abutalha2278
2 жыл бұрын
@@shadatshimul4488 সাওম রাখা, ঈদ করা এবং চাঁদের তারিখ নির্ভর অন্যান্য ইবাদাতের জন্য “নিজ দেশের সীমায়” ও “সকলের” চাঁদ দেখা জরুরী কি না? এ ব্যাপারে। রাসূলুল্লাহ (সা:) থেকে যতগুলাে হাদীস বর্ণিত হয়েছে তার মূল বক্তব্য বহন করছে আলােচিত হাদীস দু’টি। এ কারণেই চাঁদের তারিখ নির্ভর সকল ইবাদাত পালনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সকল ফকীহ ও আলেমগণ নিজ নিজ মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করে থাকেন। গুরুত্বপূর্ণ উক্ত হাদীস দুটি হচ্ছে: এক: রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেন: عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما أن رسول الله صلى الله عليه وسلم ذكر رمضان فقال لا تصوموا حتى تروا الهلال ولا تفطروا حتى ترؤه فإن غم عليكم فاقدروا له অর্থ: “আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন: তােমরা (রামাদানের) চাঁদ না দেখে সাওম রাখবে না এবং (শাওয়ালের) চাঁদ না দেখে সাওম ছাড়বেনা (ঈদ করবেনা) যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে গননা করে (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করবে।” (সহীহ বুখারী ১৯০৬; সহীহ মুসলিম ২৫৫০; সুনানে নাসায়ী ২১২০) د দুই: রাসূলুল্লাহ (সা:) আরাে ইরশাদ করেন: عن أبي هريرة - رضي الله عنه - أن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال « صوموا لرؤيته وأفطروا لرؤيته فإن غمي عليكم فأكملوا العدد অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: তােমরা চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাঁদ দেখে ইফতার করাে (ঈদ করাে)। আর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে দিনের সংখ্যা (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করাে।” (সহীহ মুসলিম ২৫৬৭) যে সকল ফকীহ ও আলেমগণ সমগ্র বিশ্বে একই দিনে আমলের পক্ষে ফাতওয়া দিয়েছেন তারা নিজেদের মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করেছেন। তাদের যুক্তি হল হাদীস দুটির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্যে ব্যাপক অর্থবােধক সম্বােধন। আবার কিছু সংখ্যক সম্মানিত ফকীহ ও আলেম দেশ ও এলাকার ভিন্নতায় ভিন্ন ভিন্ন দিনে আমলের ফাতওয়া দিয়েছেন তাদের যুক্তি হল পবিত্র হাদীস দু’টির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ ও এলাকা বিশেষে خاص বা সীমিত অর্থে সম্বােধন। যদিও তাদের এ যুক্তির সমর্থনে শরয়ী কোন দলীল নেই। বরং যােগাযােগ ব্যবস্থার সমস্যাকে সামনে রেখে তারা এ যুক্তি দিয়েছেন। বর্তমান উন্নত তড়িৎ যােগাযােগ ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে উক্ত যুক্তি উপস্থাপনের কোন সুযােগ নেই । কিন্তু ফকীহ ও আলেমগণের এ উভয় শ্রেণীর মধ্যে কাদের যুক্তি অধিক শক্তিশালী, বাস্তব সম্মত ও গ্রহণযােগ্য আমরা সে আলােচনায় না গিয়ে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা:) এর নিজ আমলের দিকে দৃষ্টি দিব । কারণ পবিত্র কুরআন এর বর্ণনা এবং তার পবিত্র জবান মুবারকে বর্ণিত হাদীস গুলােকে রাসূলুল্লাহ (সা:) নিজে যেভাবে আমল করেছেন সকল উম্মতের জন্য সেভাবেই আমল করা জরুরী।
@fahmidaanika1063
2 жыл бұрын
২৮ টা
এদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হোক। কারণ এরা আমাদের পবিত্র ইসলাম ধর্মকে বিবক্তি তৈরি করছে।
@anonymoussoul3343
2 жыл бұрын
কেউ ২৫ রোজার পরেই ঈদ করতে চাইলেও সেটা তার ধর্মীয় স্বাধীনতা। সরকার সেখানে কিছু বলতে পারবে না। আপনি তাদের বাধা দিলে, তারাও আপনার ঈদের নামাজে বাধা দিতে পারবে। সবার সমান অধিকার। ফেতনা ছড়ানোর অধিকার আছে তাদের।
ঈদ মোবারক 🌙😎
মানুষের মধ্যে এখন ইমান কমে গেছে। তাই যা খুশি তাই করতে দিধাবোধ করে না।
আফসোস তারা দুটি রোজা থেকে বঞ্চিত হলো।
@laijubegum7636
2 жыл бұрын
দুটি না একটি থেকে, কারণ ওরা একদিন আগে থেকে শুরু করে! কারণ ওরা অন্যগ্রহ থেকে এসেছে
@abutalha2278
2 жыл бұрын
সাওম রাখা, ঈদ করা এবং চাঁদের তারিখ নির্ভর অন্যান্য ইবাদাতের জন্য “নিজ দেশের সীমায়” ও “সকলের” চাঁদ দেখা জরুরী কি না? এ ব্যাপারে। রাসূলুল্লাহ (সা:) থেকে যতগুলাে হাদীস বর্ণিত হয়েছে তার মূল বক্তব্য বহন করছে আলােচিত হাদীস দু’টি। এ কারণেই চাঁদের তারিখ নির্ভর সকল ইবাদাত পালনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সকল ফকীহ ও আলেমগণ নিজ নিজ মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করে থাকেন। গুরুত্বপূর্ণ উক্ত হাদীস দুটি হচ্ছে: এক: রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেন: عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما أن رسول الله صلى الله عليه وسلم ذكر رمضان فقال لا تصوموا حتى تروا الهلال ولا تفطروا حتى ترؤه فإن غم عليكم فاقدروا له অর্থ: “আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন: তােমরা (রামাদানের) চাঁদ না দেখে সাওম রাখবে না এবং (শাওয়ালের) চাঁদ না দেখে সাওম ছাড়বেনা (ঈদ করবেনা) যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে গননা করে (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করবে।” (সহীহ বুখারী ১৯০৬; সহীহ মুসলিম ২৫৫০; সুনানে নাসায়ী ২১২০) د দুই: রাসূলুল্লাহ (সা:) আরাে ইরশাদ করেন: عن أبي هريرة - رضي الله عنه - أن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال « صوموا لرؤيته وأفطروا لرؤيته فإن غمي عليكم فأكملوا العدد অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: তােমরা চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাঁদ দেখে ইফতার করাে (ঈদ করাে)। আর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে দিনের সংখ্যা (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করাে।” (সহীহ মুসলিম ২৫৬৭) যে সকল ফকীহ ও আলেমগণ সমগ্র বিশ্বে একই দিনে আমলের পক্ষে ফাতওয়া দিয়েছেন তারা নিজেদের মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করেছেন। তাদের যুক্তি হল হাদীস দুটির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্যে ব্যাপক অর্থবােধক সম্বােধন। আবার কিছু সংখ্যক সম্মানিত ফকীহ ও আলেম দেশ ও এলাকার ভিন্নতায় ভিন্ন ভিন্ন দিনে আমলের ফাতওয়া দিয়েছেন তাদের যুক্তি হল পবিত্র হাদীস দু’টির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ ও এলাকা বিশেষে خاص বা সীমিত অর্থে সম্বােধন। যদিও তাদের এ যুক্তির সমর্থনে শরয়ী কোন দলীল নেই। বরং যােগাযােগ ব্যবস্থার সমস্যাকে সামনে রেখে তারা এ যুক্তি দিয়েছেন। বর্তমান উন্নত তড়িৎ যােগাযােগ ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে উক্ত যুক্তি উপস্থাপনের কোন সুযােগ নেই । কিন্তু ফকীহ ও আলেমগণের এ উভয় শ্রেণীর মধ্যে কাদের যুক্তি অধিক শক্তিশালী, বাস্তব সম্মত ও গ্রহণযােগ্য আমরা সে আলােচনায় না গিয়ে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা:) এর নিজ আমলের দিকে দৃষ্টি দিব । কারণ পবিত্র কুরআন এর বর্ণনা এবং তার পবিত্র জবান মুবারকে বর্ণিত হাদীস গুলােকে রাসূলুল্লাহ (সা:) নিজে যেভাবে আমল করেছেন সকল উম্মতের জন্য সেভাবেই আমল করা জরুরী।
Eid Mubarak 💕
ঈদ মোবারক
এদের জুতা পেটা করার দরকার
@abutalha2278
2 жыл бұрын
সাওম রাখা, ঈদ করা এবং চাঁদের তারিখ নির্ভর অন্যান্য ইবাদাতের জন্য “নিজ দেশের সীমায়” ও “সকলের” চাঁদ দেখা জরুরী কি না? এ ব্যাপারে। রাসূলুল্লাহ (সা:) থেকে যতগুলাে হাদীস বর্ণিত হয়েছে তার মূল বক্তব্য বহন করছে আলােচিত হাদীস দু’টি। এ কারণেই চাঁদের তারিখ নির্ভর সকল ইবাদাত পালনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সকল ফকীহ ও আলেমগণ নিজ নিজ মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করে থাকেন। গুরুত্বপূর্ণ উক্ত হাদীস দুটি হচ্ছে: এক: রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেন: عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما أن رسول الله صلى الله عليه وسلم ذكر رمضان فقال لا تصوموا حتى تروا الهلال ولا تفطروا حتى ترؤه فإن غم عليكم فاقدروا له অর্থ: “আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন: তােমরা (রামাদানের) চাঁদ না দেখে সাওম রাখবে না এবং (শাওয়ালের) চাঁদ না দেখে সাওম ছাড়বেনা (ঈদ করবেনা) যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে গননা করে (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করবে।” (সহীহ বুখারী ১৯০৬; সহীহ মুসলিম ২৫৫০; সুনানে নাসায়ী ২১২০) د দুই: রাসূলুল্লাহ (সা:) আরাে ইরশাদ করেন: عن أبي هريرة - رضي الله عنه - أن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال « صوموا لرؤيته وأفطروا لرؤيته فإن غمي عليكم فأكملوا العدد অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: তােমরা চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাঁদ দেখে ইফতার করাে (ঈদ করাে)। আর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে দিনের সংখ্যা (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করাে।” (সহীহ মুসলিম ২৫৬৭) যে সকল ফকীহ ও আলেমগণ সমগ্র বিশ্বে একই দিনে আমলের পক্ষে ফাতওয়া দিয়েছেন তারা নিজেদের মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করেছেন। তাদের যুক্তি হল হাদীস দুটির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্যে ব্যাপক অর্থবােধক সম্বােধন। আবার কিছু সংখ্যক সম্মানিত ফকীহ ও আলেম দেশ ও এলাকার ভিন্নতায় ভিন্ন ভিন্ন দিনে আমলের ফাতওয়া দিয়েছেন তাদের যুক্তি হল পবিত্র হাদীস দু’টির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ ও এলাকা বিশেষে خاص বা সীমিত অর্থে সম্বােধন। যদিও তাদের এ যুক্তির সমর্থনে শরয়ী কোন দলীল নেই। বরং যােগাযােগ ব্যবস্থার সমস্যাকে সামনে রেখে তারা এ যুক্তি দিয়েছেন। বর্তমান উন্নত তড়িৎ যােগাযােগ ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে উক্ত যুক্তি উপস্থাপনের কোন সুযােগ নেই । কিন্তু ফকীহ ও আলেমগণের এ উভয় শ্রেণীর মধ্যে কাদের যুক্তি অধিক শক্তিশালী, বাস্তব সম্মত ও গ্রহণযােগ্য আমরা সে আলােচনায় না গিয়ে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা:) এর নিজ আমলের দিকে দৃষ্টি দিব । কারণ পবিত্র কুরআন এর বর্ণনা এবং তার পবিত্র জবান মুবারকে বর্ণিত হাদীস গুলােকে রাসূলুল্লাহ (সা:) নিজে যেভাবে আমল করেছেন সকল উম্মতের জন্য সেভাবেই আমল করা জরুরী।
@mdmonju9947
2 жыл бұрын
Tik
@JahidulIslam-xk1xn
2 жыл бұрын
এইসব পাগল ছাগলের দল।
@abutalha2278
2 жыл бұрын
যাই বলনা ভাই সত্য আার মিথ্যা এক হয়না
@saddamkhandaker45
2 жыл бұрын
👍❤️❤️❤️
ইসলাম কারো মন মত চলবেনা ইসলাম ধর্ম মতে সবাইকে ( মুসলিম) চলতে হবে 🙂
চাঁদ দেখা নিয়ে কোরআন ও হাদিসের নির্দেশনা এবং ঈদ উদযাপন ====================================== ইসলামের ইবাদতগুলো চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোজা রাখে।’ [সূরা আল-বাকারা (২), আয়াত : ১৮৫] এই আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যারা এ মাস পাবে’। অর্থাৎ সবাই নয়, বরং তারাই রোজা রাখবে, যারা চাঁদ দেখতে পাবে। বিষয়টি আরেকটু স্পষ্ট হয় রাসুলুল্লাহ (সা:)-এর হাদিসের মাধ্যমে। রাসুলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।’ (বুখারি, হাদিস নং ১৯০০; বুখারি, হাদিস নং ১৯০৯; মুসলিম, হাদিস নং ১০৮১) অন্য বর্ণনায় রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা (নতুন চাঁদ) না দেখা পর্যন্ত রোজা রেখো না এবং তা (নতুন চাঁদ) না দেখা পর্যন্ত রোজা ছেড়ে দিয়ো না।’ (মুআত্তা মালিক, হাদিস নং ৬৩৫) এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায়, রমজান শুরু কিংবা ঈদ করার ব্যাপারটা চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। কোনো এলাকায় চাঁদ দেখা না গেলে তাদের জন্য রোজা রাখা নিষিদ্ধ। রোজা ফরজ হওয়ার জন্য ওই এলাকার প্রত্যেকের চাঁদ দেখা জরুরি নয়। বরং বিশ্বস্ত সাক্ষী দেখলেও রোজা শুরু করার অবকাশ আছে। কেউ কেউ মনে করেন, এই হাদিসের মাধ্যমে একই দিনে বিশ্বব্যাপী রোজা ও ঈদ পালন করা সাব্যস্ত হয়। তাঁদের দাবি, মহান আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যকে মধ্যস্থল বানিয়েছেন। তাই সেখানে চাঁদ দেখা গেলে সারা বিশ্বে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে! অথচ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, তা হলো মানুষ ও হজ্জের জন্য সময় নির্দেশক।’ [সূরা আল-বাকারা (২), আয়াত: ১৮৯] এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরবিদরা বলেন, এখানে ‘আহিল্লাহ’ শব্দ আনা হয়েছে, যার অর্থ একাধিক নতুন চাঁদ, যা একেক উদয়স্থলে একেক দিন উদিত হয়। আমরা কোরআন ও হাদীসে যা পাবো তা-ই অনুসরণ করবো। এর বাইরের জ্ঞান কেবলমাত্র আল্লাহর কাছে রক্ষিত। আল্লাহ্ আমাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুন এবং উত্তম আমল করবার তৌফিক দান করুন। আমিন।
পাশের গ্রামের খবর ভালোই লাগলো😂😂
এর হল এজেন্ট ইহুদিদের
তাইলে,, যে দেশে রাত প্রথম হয়,,, সে দেশ অনুযায়ী কি তারা ইফতার করে নাকি🤔
@anjumanasma9039
2 жыл бұрын
আমারো একই প্রশ্ন 🤔?
@abutalha2278
2 жыл бұрын
@@anjumanasma9039 সাওম রাখা, ঈদ করা এবং চাঁদের তারিখ নির্ভর অন্যান্য ইবাদাতের জন্য “নিজ দেশের সীমায়” ও “সকলের” চাঁদ দেখা জরুরী কি না? এ ব্যাপারে। রাসূলুল্লাহ (সা:) থেকে যতগুলাে হাদীস বর্ণিত হয়েছে তার মূল বক্তব্য বহন করছে আলােচিত হাদীস দু’টি। এ কারণেই চাঁদের তারিখ নির্ভর সকল ইবাদাত পালনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সকল ফকীহ ও আলেমগণ নিজ নিজ মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করে থাকেন। গুরুত্বপূর্ণ উক্ত হাদীস দুটি হচ্ছে: এক: রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেন: عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما أن رسول الله صلى الله عليه وسلم ذكر رمضان فقال لا تصوموا حتى تروا الهلال ولا تفطروا حتى ترؤه فإن غم عليكم فاقدروا له অর্থ: “আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন: তােমরা (রামাদানের) চাঁদ না দেখে সাওম রাখবে না এবং (শাওয়ালের) চাঁদ না দেখে সাওম ছাড়বেনা (ঈদ করবেনা) যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে গননা করে (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করবে।” (সহীহ বুখারী ১৯০৬; সহীহ মুসলিম ২৫৫০; সুনানে নাসায়ী ২১২০) د দুই: রাসূলুল্লাহ (সা:) আরাে ইরশাদ করেন: عن أبي هريرة - رضي الله عنه - أن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال « صوموا لرؤيته وأفطروا لرؤيته فإن غمي عليكم فأكملوا العدد অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: তােমরা চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাঁদ দেখে ইফতার করাে (ঈদ করাে)। আর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে দিনের সংখ্যা (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করাে।” (সহীহ মুসলিম ২৫৬৭) যে সকল ফকীহ ও আলেমগণ সমগ্র বিশ্বে একই দিনে আমলের পক্ষে ফাতওয়া দিয়েছেন তারা নিজেদের মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করেছেন। তাদের যুক্তি হল হাদীস দুটির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্যে ব্যাপক অর্থবােধক সম্বােধন। আবার কিছু সংখ্যক সম্মানিত ফকীহ ও আলেম দেশ ও এলাকার ভিন্নতায় ভিন্ন ভিন্ন দিনে আমলের ফাতওয়া দিয়েছেন তাদের যুক্তি হল পবিত্র হাদীস দু’টির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ ও এলাকা বিশেষে خاص বা সীমিত অর্থে সম্বােধন। যদিও তাদের এ যুক্তির সমর্থনে শরয়ী কোন দলীল নেই। বরং যােগাযােগ ব্যবস্থার সমস্যাকে সামনে রেখে তারা এ যুক্তি দিয়েছেন। বর্তমান উন্নত তড়িৎ যােগাযােগ ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে উক্ত যুক্তি উপস্থাপনের কোন সুযােগ নেই । কিন্তু ফকীহ ও আলেমগণের এ উভয় শ্রেণীর মধ্যে কাদের যুক্তি অধিক শক্তিশালী, বাস্তব সম্মত ও গ্রহণযােগ্য আমরা সে আলােচনায় না গিয়ে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা:) এর নিজ আমলের দিকে দৃষ্টি দিব । কারণ পবিত্র কুরআন এর বর্ণনা এবং তার পবিত্র জবান মুবারকে বর্ণিত হাদীস গুলােকে রাসূলুল্লাহ (সা:) নিজে যেভাবে আমল করেছেন সকল উম্মতের জন্য সেভাবেই আমল করা জরুরী।
@abutalha2278
2 жыл бұрын
সাওম রাখা, ঈদ করা এবং চাঁদের তারিখ নির্ভর অন্যান্য ইবাদাতের জন্য “নিজ দেশের সীমায়” ও “সকলের” চাঁদ দেখা জরুরী কি না? এ ব্যাপারে। রাসূলুল্লাহ (সা:) থেকে যতগুলাে হাদীস বর্ণিত হয়েছে তার মূল বক্তব্য বহন করছে আলােচিত হাদীস দু’টি। এ কারণেই চাঁদের তারিখ নির্ভর সকল ইবাদাত পালনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে সকল ফকীহ ও আলেমগণ নিজ নিজ মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করে থাকেন। গুরুত্বপূর্ণ উক্ত হাদীস দুটি হচ্ছে: এক: রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেন: عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما أن رسول الله صلى الله عليه وسلم ذكر رمضان فقال لا تصوموا حتى تروا الهلال ولا تفطروا حتى ترؤه فإن غم عليكم فاقدروا له অর্থ: “আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন: তােমরা (রামাদানের) চাঁদ না দেখে সাওম রাখবে না এবং (শাওয়ালের) চাঁদ না দেখে সাওম ছাড়বেনা (ঈদ করবেনা) যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে গননা করে (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করবে।” (সহীহ বুখারী ১৯০৬; সহীহ মুসলিম ২৫৫০; সুনানে নাসায়ী ২১২০) د দুই: রাসূলুল্লাহ (সা:) আরাে ইরশাদ করেন: عن أبي هريرة - رضي الله عنه - أن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال « صوموا لرؤيته وأفطروا لرؤيته فإن غمي عليكم فأكملوا العدد অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: তােমরা চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাঁদ দেখে ইফতার করাে (ঈদ করাে)। আর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে দিনের সংখ্যা (ত্রিশ দিন) পূর্ণ করাে।” (সহীহ মুসলিম ২৫৬৭) যে সকল ফকীহ ও আলেমগণ সমগ্র বিশ্বে একই দিনে আমলের পক্ষে ফাতওয়া দিয়েছেন তারা নিজেদের মতের সমর্থনে অত্র হাদীস দুটিকে দলীল হিসেবে পেশ করেছেন। তাদের যুক্তি হল হাদীস দুটির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ মহাদেশের সীমানা পেরিয়ে সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্যে ব্যাপক অর্থবােধক সম্বােধন। আবার কিছু সংখ্যক সম্মানিত ফকীহ ও আলেম দেশ ও এলাকার ভিন্নতায় ভিন্ন ভিন্ন দিনে আমলের ফাতওয়া দিয়েছেন তাদের যুক্তি হল পবিত্র হাদীস দু’টির মধ্যে “তােমরা” বলে সম্বােধন দেশ ও এলাকা বিশেষে خاص বা সীমিত অর্থে সম্বােধন। যদিও তাদের এ যুক্তির সমর্থনে শরয়ী কোন দলীল নেই। বরং যােগাযােগ ব্যবস্থার সমস্যাকে সামনে রেখে তারা এ যুক্তি দিয়েছেন। বর্তমান উন্নত তড়িৎ যােগাযােগ ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে উক্ত যুক্তি উপস্থাপনের কোন সুযােগ নেই । কিন্তু ফকীহ ও আলেমগণের এ উভয় শ্রেণীর মধ্যে কাদের যুক্তি অধিক শক্তিশালী, বাস্তব সম্মত ও গ্রহণযােগ্য আমরা সে আলােচনায় না গিয়ে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা:) এর নিজ আমলের দিকে দৃষ্টি দিব । কারণ পবিত্র কুরআন এর বর্ণনা এবং তার পবিত্র জবান মুবারকে বর্ণিত হাদীস গুলােকে রাসূলুল্লাহ (সা:) নিজে যেভাবে আমল করেছেন সকল উম্মতের জন্য সেভাবেই আমল করা জরুরী।
@saddamkhandaker45
2 жыл бұрын
ঠিক
@saddamkhandaker45
2 жыл бұрын
চুরি করলে হাত কাটে নাকি। সৌদির মত
Eid mubarak
চাঁদপুর দেশ চাই
এদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল করে ব্যাবস্তা নেয়া উচিত
@anonymoussoul3343
2 жыл бұрын
কেউ ২৫ রোজার পরেই ঈদ করতে চাইলে, সেটা তার ধর্মীয় স্বাধীনতা। সরকার সেখানে কিছু বলতে পারবে না। আপনি তাদের বাধা দিলে, তারাও আপনার ঈদের নামাজে বাধা দিতে পারবে। সবার সমান অধিকার। আপনাকে তো আল্লাহ এসে বলে যায় নাই আপনি ভুল নাকি ঠিক।
দিন দিন মানুষ কেমন জানি হয়ে যাচ্ছে
আমার বাড়ি চাঁদপুর পুরান বাজার। ৩ নং ওয়াড, একজন নাগরিক হিসাবে আমার কথা হল।এরা আমাদের চাঁদপুরে বদনাম করা ছারা আর এদের কোন কাজ নাই।এদেরকে আল্লাহ সুবানুতায়ললাহ হেদাত দান করুণ।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত ও বুঝার তৌফিক দান করুক আমীন
এই কুলাংগারদের কে এই দেশ থেকে বাহির করে দেওয়া হউক
@saddamkhandaker45
2 жыл бұрын
❤️❤️❤️❤️
@anonymoussoul3343
2 жыл бұрын
কেউ ২৫ রোজার পরেই ঈদ করতে চাইলেও সেটা তার ধর্মীয় স্বাধীনতা। সরকার সেখানে কিছু বলতে পারবে না। আপনি তাদের বাধা দিলে, তারাও আপনার ঈদের নামাজে বাধা দিতে পারবে। সবার সমান অধিকার। ফেতনা ছড়ানোর অধিকার আছে তাদের।
@user-ot7oi1qe9f
2 жыл бұрын
@@anonymoussoul3343 আপনার কি মাথা ঠিক আছে কি উল্টাপাল্টা কথা বলেন, ইসলাম কখনো মনগড়া জিনিস সমর্থন করেনা।
এখন আর সৌদির সংগে থেকে সুখ নাই ! ওরা দেরি করা শুরু করেছে ! তাই যারা আগে পোলাও কুরমা খাবে তাদের সংগে থাকতে হবে!
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দিক, সঠিক বুঝ দিক আমিন
আলহামদুলিল্লাহ্
চাঁদপুর হলো বাংলাদেশের মধ্যে, ঈদ পালন করে নাইজেরিয়ার ম,মালির সাথে মিল রেখে ঈদের নামাজ পড়াটা কতোটা যুক্তিক সেটা আমার বোধগম্য নয়।
আল্লাহ্ এদের বুঝার সঠিক তৌফিক দান করুক। কেয়ামতের আলামত কেয়ামত বেশী দুরে না😭
@jafarsajeeb2158
2 жыл бұрын
😟😟😢😢
@hafijismailhussein5998
2 жыл бұрын
Right
এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে ভবিষ্যতে দেশের মুসলিম ভাইদের মধ্যে দিধা,বিভক্তি এবং বিশৃঙ্খলার ক্ষেত্র তৈরী হবে সুতরাং কোনো অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটার আগেই আলেম সমাজ যেন সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সরকারের সাথে আলোচনা করেন।
যারা নিজ দেশের সাথে নাই,যারা দেশের আইন কানুন মানেনা,তাদের দেশের সকল সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা উচিৎ।
@anonymoussoul3343
2 жыл бұрын
কেউ ২৫ রোজার পরেই ঈদ করতে চাইলেও সেটা তার ধর্মীয় স্বাধীনতা। সরকার সেখানে কিছু বলতে পারবে না। আপনি তাদের বাধা দিলে, তারাও আপনার ঈদের নামাজে বাধা দিতে পারবে। সবার সমান অধিকার। ফেতনা ছড়ানোর অধিকার আছে তাদের।
পাগলের দল
আল্লাহ এদের সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুন
"তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। যদি আকাশে মেঘ থাকে,তাহলে গণনায় ৩০ পূর্ণ করে নাও।" (বুখারি-১৯০৯; মুসলিম - ১০৮১) তারা ফেতনাবাজ দে থেকে দূরে থাকাই ভালো
ওআইসির সিদ্ধান্ত মোতাবেক জামালপুর জেলায় সরিষাবাড়ী উপজেলায় বলার দিয়ার গ্রামে সোমবার সকাল ০৮.০০ ঘটিকায়,পবিএ ঈদুল ফিতর এর জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
@anonymoussoul3343
2 жыл бұрын
হাহাহাহাহা কি মজা রে
2022 সালের পবিত্র ঈদ-উল ফিতর মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে,,,, ইনশাআল্লাহ। -জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি
@jishnubiswas9623
2 жыл бұрын
Chad dekteo comity.
@ibrahimahmed7330
2 жыл бұрын
@@jishnubiswas9623 ken re malu, tor eto shomossha ki?
@oddhapok1982
2 жыл бұрын
@@jishnubiswas9623 vai lage committee karon. Ekjon bolbe chad dekse ekjon bolbe dekhe nai So ekta comitte thakle tara desher bivinno jaygay prothinidhi pathai rakbe tader theke chad dekhar kotha shune decision dewa hobe
এদের রোজা কয়টা হয়েছে তাহলে।
@skabirarman
2 жыл бұрын
২৮টা উগান্ডার মানুষ বলে কথা ভুলে বাংলাদেশে বসবাস করে🤣🤣🤣🤣
@abutalha2278
2 жыл бұрын
হাদীসে রাসূলুল্লাহ (সা:) চাঁদ দেখে সাওম রাখার এবং চাঁদ দেখে সাওম ছাড়ার অর্থাৎ মাস শুরু ও শেষ করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন হাদীসে বর্ণিত হয়েছে: عن أبي هريرة - رضي الله عنه - أن النبي -صلى الله عليه وسلم- قال « صوموا لرؤيته وأفطروا لرؤيته অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেছেন, তােমরা চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাঁদ দেখে সাওম ভাঙ্গ।” (বুখারী ৯০৯; মুসলিম ২৫৬৭; তিরমিজি ৬৮৪) এ হাদীসে দুটি বিষয় স্পষ্টভাবে প্রমাণিত। প্রথমত: চাঁদ দেখতে বলা হয়েছে, হিসাব করতে বলা হয়নি। সুতরাং চাঁদ দেখতে হবে অবশ্য তা সরাসরি চর্মচোখেও হতে পারে আবার দূরবীন বা ক্যামেরা দিয়েও হতে পারে। দ্বিতীয়ত: ‘তােমরা’ বলে গােটা মুসলিম উম্মাহকে সম্বােধন করা হয়েছে। অর্থাৎ গােটা মুসলিম উম্মাহর যে কোন এলাকার কিছু লােকের চাঁদ দেখা নিশ্চতভাবে প্রমাণিত হলেই মাস শুরু হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে যেমন প্রতিটি মুসলিমকে দেখতে হবে না তেমনিভাবে প্রতিটি মুসলিম দেশেরও আলাদা আলাদা ভাবে দেখার প্রয়ােজন হবে না। কেননা রাসূলুল্লাহ (সা:) “তােমরা বলে প্রতিটি দেশের মুসলিমদেরকে আলাদা আলাদাভবে সম্মােধন করেন নাই। তাছাড়া রাসূলুল্লাহ (সা:) এর যুগে এ সকল ভিন্ন ভিন্ন দেশের অস্তিত্বও ছিল না। এগুলাে পরবর্তীতে যুদ্ধ-বিগ্রহের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়েছে । এই একই বিষয়ে আরাে অনেকগুলাে হাদীস বর্ণিত হয়েছে। আমরা ধারাবাহিকভাবে কিছু হাদীস নিন্মে পেশ করছি। প্রথম হাদীস: عن عبد الله بن عمر - رضي الله عنهما - قال سمعت رسول الله -صلى الله عليه وسلم- يقول « إذا رأيتموه فصوموا وإذا رأيتموه فأفطروا فإن غم عليكم فاقدروا له অর্থ: “আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেছেন: যখন তােমরা চাঁদ দেখবে তখন সাওম রাখবে আবার যখন চাদ দেখবে তখন সাওম ভাঙ্গবে (ঈদ করবে)। যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয় তাহলে মাস গণনা কর (ত্রিশ দিন)।” (বুখারী ১৯০০; মুসলিম ২৫৫৬) এ হাদীসেও রাসূলুল্লাহ (সা:) মুসলিম উম্মাহকে চাঁদ দেখার নির্দেশ করেছেন। দ্বিতীয় হাদীস: عن حذيفة قال قال رسول الله -صلى الله عليه وسلم- « لا تقدموا الشهر حتى تروا الهلال أو تكملوا العدة ثم صوموا حتى تروا الهلال أو تكملوا العدة অর্থ: “হুযায়ফা (রা:) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেছেন: রামাদানের চাঁদ দেখা না গেলে অথবা শাবানের ত্রিশ দিন পূর্ণ না হলে তােমরা সাওমকে এগিয়ে আনবে না। রামাদানের চাদ দেখা গেলে অথবা শাবানের (ত্রিশ) দিন পূর্ণ হলেই সাওম রাখা আরম্ভ করবে এবং সে পর্যন্ত শাওয়ালের চাঁদ দেখা না যায় অথবা সাওম (ত্রিশ) দিন পূর্ণ না হয় সে পর্যন্ত সাওম রেখে যাবে।” (আবু দাউদ ২৩২৮; নাসায়ী ২১২৫) এ হাদীসেও চাঁদ দেখার কথা বলা হয়েছে। তৃতীয় হাদীস: عن ابن عباس قال قال رسول الله صلى الله عليه وسم لا تصوموا قبل رمضان صوموا للرؤية وأفطروا للرؤية فإن حالت دونه غابة فأكملوا ثلاثين অর্থ: “ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) ইরশাদ করেছেন, তােমরা রামাদানের পূর্বে সাওম রেখ না বরং চাঁদ দেখে সাওম রাখ এবং চাদ দেখে সাওম ভাঙ্গ। যদি মেঘের কারণে চাঁদ দেখা না যায় তাহলে ত্রিশ দিন পূর্ণ করাে।” (তিরমিজি ৬৮৮; নাসায়ী ২১২৯) চতুর্থ হাদীস: عن عائشة - رضي الله عنها - تقول كان رسول الله -صلى الله عليه وسلم تحفظ من شعبان ما لا يتحقظ من غيره مم يوم لرؤية رمضان فإن غم عليه ع ثلاثين يوما ثم صام অর্থ: “আয়শা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) শাবান মাসকে যত গুরুত্বসহ মুখস্ত রাখতেন অন্য মাসগুলােকে তত গুরুত্ব সহকারে মুখস্ত রাখতেন না। অত:পর রামাদানের চাঁদ দেখে সাওম শুরু করতেন। যদি (উনত্রিশে শাবান) আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকত তবে তিনি ত্রিশ দিন পূর্ণ করতেন এরপর সাওম রাখতেন।” (আবু দাউদ ২৩২৭; আহমদ ২৫১৬১; বায়হাকী ৮১৯৩)। উপরােক্ত হাদীসগুলাে থেকে স্পষ্ট বুঝে আসে যে, হেলাল বা নতুন চাঁদ প্রমাণ হবে শুধুমাত্র দুই পদ্ধতিতে। এর বাইরে কোন পদ্ধতি গ্রহণযােগ্য নয়। যথা: ১. দেখার দ্বারা । ২. মাস পূর্ণ করার দ্বারা ত্রিশ দিন পূর্ণ করার দ্বারা।
Extraordinary
Mashallah
এরা ও 73দলের মধ্যে এক দল আর কি
@Nafis-010
2 жыл бұрын
ইমাম আবু #হানিফা (রহঃ) এর অভিমতঃ- ১. যে কোন একটি দেশে নতুন চাঁদের উদয় প্রমানিত হলে বিশ্বের সকল মানুষের উপর তার অনুসরন জরুরী হয়ে পড়ে [উৎস: আল মুখতার ১ম খন্ড ১২৯ পৃঃ / ফতহুল কাদীর (শেরহে ফাতহুল কাদীয়সহ) ১ম খন্ডঃ পৃ ২৪৩/মারাকীন ফালাহ পৃঃ ৫৪০-৫৪১/ আল-বাহরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০] ২. আর উদয়ের স্থান ও সময়ের বিভিন্নতারকোন গুরুত্ব নেই । (উৎসঃ কাদী খান ১ম খন্ডঃ পৃঃ ১৯৮/ মাজমাউল আনহুর ১ম খন্ড পৃঃ২৩৯ / আল মুখতার ১ম খন্ড পৃঃ ১২৯ আল-ফাতওয়া আল হিন্দিয়াহ ১ম খন্ড, পৃঃ১৯৮/ আল বাহরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০/ ফাতহুল কাদীর ২য় খন্ড পৃঃ ২৪৩/রদ্দুল মুহতার (শামী) ২য় খন্ড পৃঃ ৩৯৩) ৩. যদি পৃথিবীর পশ্চিমাংশের বাসিন্দারারমজান মাসের নতুন চাঁদ দেখেন তাহলে তাদের এ দেখাতেই পূর্বাংশের লোকদের উপর(রোজা ও ঈদ) ওয়াজিব হয়ে যাবে (উৎসঃ আল-বাহুরুর রায়েক ২য় খন্ড পৃঃ ২৯০ / মাজমাউল আনহুর ১ম খন্ড ২৩৯ পৃঃ আল হিন্দিয়াহ (ফাতোয়ায়ে আলমগীরী) ২য় খন্ড ১৯৮-১৯৯ পৃঃ। ফাতহুল কাদীর ২য় খন্ড ২৪৩ পৃঃ। বাজাজিয়াহ ৪/৯৫)
@anonymoussoul3343
2 жыл бұрын
তো এই দোষ তো তাদের না। আল্লাহই বলে দিছে। গালি দিলে আল্লাহকে দেন। তার ইচ্ছায় সব হচ্ছে।
@mdrakibhasan9108
2 жыл бұрын
@@anonymoussoul3343 আল্লাহ কেন গালি দিব গালি দিব মানুষ কে আল্লাহ ঠিক আছে
দেশের সরকারি যখন ভারসাম্যহীনতায় ভুগছে সেখানে সাধারণ মানুষের কথা তো বলাই বাহুল্য
@mrs1486
2 жыл бұрын
BNP Jammat er time o to emon chilo , tokhon knw eisob niya kotha bolen nai .
একেক সময় একেক দেশের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন এদের মানসিক চিকিৎসা দেওয়া উচিত
ঈদ সম্পর্কিত সকল খবর , নিয়মিত দেখতে পারেন। এবং ঈদ আনন্দের সকল বিনোদন পেতে চোখ রাখুন আমাদের চ্যানেল।
Allah Tumi ader sothik bujh Daan Koro....
সংবাদ পাঠিকা আপি তুমি কিন্তু আমার ক্রাশ
ও-ই হুজুর কে উত্তম মাধ্যম দিতে হবে
Alla Hor gojob. Chiro bala thaka daka aschi ara amon.
আমার সবার কাছে একটি আবদার এই গ্রামের সবাইকে মালি নাইজেরিয়া পাটিয়ে দেওযা হোক
আমি চাঁদপুর থেকে দেখলাম আমাদের এলাকায় মঙ্গলবার হলো
এরা বিশ্বাস করে ... পৃথিবীর যেখানেই দেখা যাবে চাঁদ ,সে অনুযায়ী তারা ঈদ করে ....
পটুয়াখালী ও চাঁদপুর বাসীরা একই দেশে থেকে ভিন্ন ভাবে ঈদ পালন করার কোনো যুক্তি নাই,😏😏😏😏
এতদিন ছিল সৌদি আরবের সাথে মিল, এখন আফগানিস্তান 😄😄, কিছুদিন পর পাকিস্তান 👏
আল্লাহ আপনি সবাই কে সঠিক বুঝ দান করুন।
বদরপুর দরবার শরিফ থেকে এমন আশাবাদী ছিল না বাংলাদেশের মুসলিম উম্মাহ 😭😭😭
২০২১ সাল থেকে ২৮ রোজা 🙄🙄 ২৭ শে রোজা দেখার জন্য বসে আছি🤔🤔🤔🤔🤔🤔
এইসকল জেলায় ও গ্রামে সরকারের উচিত ভালো আলেম সরবরাহ করা।
@anonymoussoul3343
2 жыл бұрын
আওয়ামী আলেম দিলে ভাল হয়।
রানতে হয় বাড়তে হয় না, একটা রোজা বেশি থাকলে এমন কি হয়, 😢😢
আকাশে মেঘ থাকলে তখন চাঁদ না দেখে কী করে বাংলাদেশ ঈদ করে।।। তবে সমগ্র বাংলাদেশ এক সাথে ঈদ করার নিয়ম চাই
সেই মজা!!
আমাদের এলাকা সাদরা এই কান্ড তারা করেছে ।কয়েকজন মিলে
হাদিসে প্রিয়নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু বলেছেন চাঁদ দেখা রোজা রাখো আবার চাঁদ দেখে ঈদের নামাজ পড় /তাহলে এরা কোন হাদিস পেলো
ভিন্ন গ্রহের মানুষ এরা,,,,এদের কে চাঁদের গ্রহে জমি কিনে পাঠিয়ে দেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি সরকারের কাছে,,,যাতে করে এরা ১২ মাস চাঁদ দেখতে পারে,
তারা প্রতি বছর ঈদ পালন করতো সৌদির সাথে মিল রেখে আর এবার ঈদ করলো আফগানিস্তান,মালির সাথে মিল রেখে, কি পল্টি লইলো ওরা চাঁদ দেখে রোজা রাখা এবং চাঁদ দেখে ঈদ করা হাদিসের স্পষ্ট বাণী সেই সাথে রাষ্ট্রপ্রধানের ঘোষণাতো লাগবেই
আর কত কি দেখব
এর জন্য বাংলাদেশের প্রতিটা সরকার দ্বায়ী ৷
মন চায় জিন্দেগি ছেড়ে দিয়ে রব চায় জিন্দেগি তৈরি করুন
আনাস (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "তোমাদের মাঝে যে যুগ আসবে তার চেয়ে তার পরবর্তী যুগ হবে অধিকতর মন্দ। আর এইভাবে মন্দ হতে হতে প্রতিপালকের সাথে সাক্ষাতের সময় এসে উপস্থিত হয়ে পড়বে।" (আহমাদ, হাদীস নং ১২৩৪৭; বুখারী, হাদীস নং ৭০৬৮; তিরমিযী, হাদীস নং ২২০৬; ইবনে মাজাহ, সহীহুল জামে’, হাদীস নং ৭৫৭৬)