No video

লিথিয়াম ফসফেট ব্যাটারি 60 ভোল্ট ১০৫ এম্পিয়ার ইজিবাইক পঙ্খিরাজের মতো উড়বে !!

আসসালামু আলাইকুম , আজ আমরা জানবো লাইফ সাইকেল কি অথবা লাইফ সাইকেল মানে কি?আসেন আমরা জেনে নিই।সবকিছুরই একটি জীবনকাল থাকে তেমনি ব্যাটারি এর একটি জীবনকাল থাকে যা সাইকেল হিসেবে বলা হয়। একটি ব্যাটারি লাইফ সাইকেল নির্ধারণ করে ব্যাটারির কেমিক্যাল এর গুণগত মান এর ওপর যাকিনা প্রস্তুতকারীরা নির্ধারণ করে থাকে।বাজারে বিভিন্ন ধরনের ব্যাটারি পাওয়া যায় সাইকেল বিভিন্ন রকমের হয়। যদিও আমাদের বাজারে সবচেয়ে বেশি প্রচলিত ব্যাটারি হল লেড এসিড ব্যাটারি। এছাড়াও পৃথিবীতে অনেক ধরনের ব্যাটারি রয়েছে যেমন নিকেল ক্যাডেমিওম ব্যাটারি, নিকেল মেটাল হাইড্রাইড ব্যাটারি, লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি, লিথিয়াম আয়ন ফসফেট, লিথিয়াম টাইটানাইট অক্সাইড ইত্যাদি আরো অনেক।
লাইফ সাইকেল কি?
একটি ব্যাটারি ফুল চার্জ হলে এবং ডিসচার্জ হলে বা শেষ হলে একটি সাইকেল সম্পন্ন হয় বা এক সাইকেল বলে।
নিচে ক্রমান্বয়ে সকল ব্যাটারি লাইফ সাইকেল দেওয়া হল।
১।লেড এসিড ব্যাটারি :300 থেকে 500 সাইকেল অথবা বার (বাংলাদেশের ক্ষেত্রে 350 বেশি যায়না যদি সরাসরি চায়না থেকে আনা হয় তাহলে 500 টাইমস অথবা 500 সাইকেল পাওয়া যায়।
২।নিকেল মেটাল হাইড্রাইডঃ ৮০০ সাইকেল বা ৮০০ বার। (হাইব্রিড গাড়িতে ব্যবহৃত হয়)
৩। নিকেল কাডেমিওম ব্যাটারিঃ ১০০০সাইকেল বা ১০০০বার।(হাইব্রিড গাড়িতে ব্যবহৃত হয়)
৪।লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারিঃ৩৫০ থেকে ১২০০ সাইকেল বা ১২০০ বার মানে ১.৫বছর থেকে ৩.৫ বছর যাবে। আর সাধারণ ইউজার হলে ৪ অথবা ৫ বছর যাবে। (পুরাতন ল্যাপটপের ব্যাটারির ক্ষেত্রে আলাদা হিসাব যারা এটা নিবেন দেখে শুনে নিবেন কারণ ভালোভাবে বানানো না হলে বেশি দিন যায় না)।
৫। লিথিয়াম আয়রন ফসফেটঃ ২০০০থেকে ৬০০০ এর বেশি সাইকেল বা ৬০০০ এর বেশি বার মানে রেগুলার ইউজার হলে ৬ থেকে ১৮ বছর এর বেশি চলবেসাধারণ ইউজার হলে আর বেশি লাইফ পাওয়া যাবে। (বাজারে পুরনো লিথিয়াম-আয়ন ফসফেট পাওয়া যায় এগুলো life-cycle ভিন্ন ভিন্ন রকম হয়ে থাকে তাই দেখে শুনে নিবেন)
৬।লিথিয়াম টাইটানাইট অক্সাইডঃ ২৫০০০০ থেকে ৩০০০০ সাইকেল বা বার রেগুলার ডিসচার্জ হলে এক টানা ৬৮ বছর থেকে ৮২ বছর যাবে আর নরমাল ব্যবহার হলে তার থেকে অনেক বেশি যাবে।
ব্যাটারি সংক্রান্ত সকল তথ্য জানতে আমার পাশে থাকুন ধন্যবাদ।
(ভুল ত্রুটি ক্ষমা দৃষ্টিতে তাকাবেন)

Пікірлер: 55

    Келесі