আলমে বরযখ বা কবর জগত Alame barjakh/Kabar jagat
জুমুআর সংক্ষিপ্ত আলোচনা
তারিখঃ 27 আগস্ট 2021 মোতাবেক 17 মহররম 1443 হিজরী
আলোচনায়: ফয়সাল আহমদ রাফি
ইমাম ও খতিব, মিরপুর ডিওএইচএস দ্বিতীয় মসজিদ, মিরপুর, ঢাকা 1216
বিষয়: পরকালের প্রতি ঈমান;
প্রসঙ্গ,আলমে বরযখ বা কবর জগত
________
ভূমিকা
মৃত্যু ইহকাল ও পরকালের সেতুবন্ধন
আলমে বরযখ কি? আলমে বরযখ নামকরণের তাৎপর্য
কেন আলমে বরযখ এর প্রয়োজন?
আলমে বরযখ অবস্থানকারীদের অবস্থা
কবরের সুখ-শান্তি আত্মায় প্রতিফলিত হবে না দেহে?
কবরে আজাব হয় কি কি কারণে?
কবর আযাব থেকে মুক্তির আমল
কারা কবর আযাব থেকে মুক্ত থাকবে?
উপসংহার
Пікірлер: 16
Amin
এই ধরনের ওয়াজ সারাজীবন শুনে আসলাম, বাকী জীবনও শুনতে শুনতে হয়তো যাবো। কিন্তু কবর আজাব সংক্রান্ত সকল হাদিস পবিত্র কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক সে ওয়াজ জমহুর ওয়ায়েজিন কবে করবে জানিনা তবে মাওলানা মোজাম্মেল হক বরিশাল হুজুর ইতিমধ্যেই বলা শুরু করেছেন বলে তাকে মোবারকবাদ।
দয়া করে জানাবেন কি, কেরআনের কোন সুরায় বলা হয়েছে কিছু সময়ের জন্য রুহকে আবার ঢুকানো হবে
Unnnnnnnnnnnnnn
সুবহানা রাব্বিস সামাওয়াতি ওয়াল আরদি রাব্বিল 'আরশি 'আম্মা ইয়াছিফুন।
Quran hoyte bolun / Kobor ajab boite kisu nai
( রবের নাযিলকৃত বানী অনুসরণ করা ছারা অন্য কোন অভিভাবক বা আউলিয়াকে অনুসরণ করা যাবে না - ৭ নং সুরা আরাফ আয়াত ৩) এখানে মহান সৃষ্টি কর্তা আল্লাহ কোরআনের আয়াত কে মানতে অনুসরণ করতে বলেছেন অন্য কোন বিধান যা কোরআনে নাই তা মানতে নিষেধ করেছেন। (৩৬ নং সুরা ইয়াসিন আয়াত ৫১, ৫২ যখন শিংগায় ফু দেয়া হবে তখন তারা কবর থেকে বেরিয়ে আসবে, বলবে হায় আমাদের দুর্ভোগ কে আমাদের মরন ঘুম থেকে উঠালো ) পবিত্র কুরআন এই আয়াত কি বলছে কবর বাসীরা বলবে কে আমাদের মরন ঘুম থেকে উঠালো, আর আপনি হাদিস থেকে যা বলছেন কোরআন তা নাই, তাহলে কোরআনে যা নাই তা বলেন কেন ? আর ফেরাউন জাতিকে জাহান্নামের আগুন দেখানো হয় কিন্তু শাচতি দেয়া হবে কেয়ামত এর দিনে , তাহলে কবরে কি তাদের শাচতি দেয়া হচ্ছে এই কথা কি বলা হয়েছে।
@nazmulhossainfaysal1038
11 ай бұрын
কেচ্ছা কাহিনী না বললে ওয়াজ হয় না।
@nazmulhossainfaysal1038
11 ай бұрын
আল্লাহপাক বলেন একজনের পাপের বোঝা আরেকজন বহন করবে না আর আপনি বলছেন মৃত ব্যক্তির আত্মীয় স্বজন কান্নার কারনে মৃত্যু ব্যক্তির আযাব হবে।মিয়াসাব অন্ধরে হাইকোর্ট দেখানোর কেচ্ছা কাহিনী না বলে কুরআন বুঝে পড়ে তা দিয়ে কথা বলুন।
কুরআন পড়েন বুঝে শুনে কথা বলেন। সাবধান এই রকম বয়ান করলে ঈমান থাকবে না, আগের দিনের পুরাতন গল্প ভুলে যান নতুবা কাফের হয়ে যাবেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন উ।
এইসব মৌলানারা কোরআন শরীফ পড়েন না। এরা শুধু হাদিস পড়ে। এদের কাছে কোরআন এর সাথে সাংঘর্ষিক হাদিস গুলো ও সহি । হাদিস হলেই এদের কাছে সঠিক। সাবধান এদের থেকে।