কিভাবে পশ্চিমা প্রোপাগান্ডা লিবিয়াকে ধ্বংস করে দিয়েছে | আদ্যোপান্ত | Anatomy of the Libyan Crisis
কিভাবে যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্স মিলে লিবিয়াকে ধ্বংস করে দিয়েছে ?? আদ্যোপান্ত সাবস্ক্রাইব করে নোটিফিকেশন অন করে দিন 🔔 : / adyopanto
২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাস। পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো লিবিয়ার শাসক মুআম্মার গাদ্দাফির পিছনে উঠে পড়ে লাগে। মধ্যপ্রাচ্যের তিউনিসিয়া, মিশর কিংবা ইয়েমেনের মতো দেশগুলোয় ততদিন আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে। পশ্চিমারা মধ্যপ্রাচ্যের ওই অভ্যুত্থানকে আরব বসন্ত হিসেবে প্রচার করতে থাকে। তারা দাবি করতে থাকে ওই অভ্যুত্থান নিপীড়ন ও স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা বিপ্লব। পশ্চিমাদের জন্য ওই অভ্যুত্থান আসলেই মনোরম বসন্তরূপে আবির্ভূত হয়েছিল, আর আরবদের জন্য বয়ে এনেছিলো দুর্ভোগ।
তিউনিসয়ার এক দরিদ্র ব্যবসায়ী পুলিশি হয়রানি সইতে না পেরে গায়ে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যা করলে আন্দোলন দানা বেধে ওঠে। ২০১১ সালের ১৪ জানুয়ারি তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্ট বেন আলীর পতনের মধ্য দিয়ে গোটা মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে দাউ দাউ করে জ্বলে উঠল গণআন্দোলনের বহ্নিশিখা। তিউনিসিয়া, মিশর, জর্ডান, লেবানন, মরক্কো, আলজেরিয়া ও সিরিয়া হয়ে এ গণবিক্ষোভের অগ্নিস্ফূলিঙ্গ ছড়িয়ে পড়ে আফ্রিকা মহাদেশের ৯৭ শতাংশ মুসলমানের দেশ লিবিয়ায়। প্রতিটি রাষ্ট্রের বিক্ষোভকারীদের একটাই দাবি- সরকার পতন। জনরোষে তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্ট যায়নুল আবেদীন বিন আলীর পলায়নের কারণে মধ্যপ্রাচ্য তথা মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য দেশের বিক্ষোভকরীরা বিপুল উৎসাহে সরকার বিরোধী আন্তোলনে মত্ত হয়। মিশরে গণআন্দোলনে দীর্ঘ ৩০ বছর ক্ষমতা আঁকড়ে থাকা প্রেসিডেন্ট হোসনী মোবারকের পতনের পরপরই সুদীর্ঘ চার দশকব্যাপী ক্ষমতায় থাকা লিবিয়ার একচ্ছত্র অধিপতি কর্নেল মুআম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে শুরু হয় আন্দোলন।
দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় থাকা গাদ্দাফির বিরুদ্ধে অনেকের মনে ক্ষোভেরও উদ্রেক হয়েছিল। তবে সেই আন্দোলন রূপ নেয় গৃহযুদ্ধে। আর এই গৃহযুদ্ধ বাধানোর কারিগর ছিল পশ্চিমারা। সত্যি বলতে গেলে মূলত পশ্চিমা প্রোপাগান্ডা-ই সমৃদ্ধশালী লিবিয়াকে ধ্বংসস্তূপে এনে দাঁড় করিয়েছে।
কিভাবে পশ্চিমাদের মিথ্যাচার লিবিয়াকে ধ্বংস করে দিয়েছে তা নিয়েই সাজানো হয়েছে আদ্যোপান্তের আজকের আয়োজন।
▶ Follow Me on Facebook:
/ damahbub
▶ Follow Me on Instagram:
/ da.mahbub
💻 যুক্ত হোন:
ফেইসবুক: / adyopanto
💻 আমাদের ওয়েবসাইট:
www.atpoure.com
📌 For Copyright Related Issues, please contact us:
info.adyopanto@gmail.com
Пікірлер: 255
লিবিয়ার মানুষও কিছুটা দায়ী তাদের এই অবস্থার জন্য।
স্পষ্ট সত্য প্রচারের জন্যই, এ চ্যানেল কে পছন্দ করি।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক খুশি হলাম ভাই, এরকম তথ্যবহুল ও সঠিক ঘটনা প্রচারের জন্য ধন্যবাদ।
সাদ্দাম হোসেন ও গাদ্দাফি প্রিয় ব্যাক্তিত্ব ❤
লিবিয়ার জনগণ এমন এক নেতা কে মারছে যা জীবনে আর পূরণ হওয়ার নয়😢
পশ্চিমাদের রক্তাক্ত চেহারা উন্মোচন করার জন্য আদ্বপান্তকে ধন্যবাদ। এমন সত্য ঘটনা গুলো আরো বিশ্লেষণ পূর্ণ আকারে প্রকাশের জন্য আহ্বান করছি।
আপনাকে আমার ভাল লাগার কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে আপনি সদা যথাসম্ভব সত্য কথা বলার চেষ্টা করেন এবং আপনার তৈরি মোটামুটি সব গুলো ভিডিও তথ্যবহুল এবং প্রাসঙ্গিক হয় যেমন এই ভিডিওটিও।
কোথায় হারিয়ে গেল সেই উসমানীয় খেলাফাতের যুগ...!!😢
আলহামদুলিল্লাহ ❤️ আদ্যোপান্ত থেকে অনেক শিক্ষা নেয়া যায়। আমারা চাই আদ্যোপান্ত আরো এগিয়ে যাক ❤❤
আপনার ভিডিও এমনিতেই ভালো কোয়ালিটি। অযথা মিউজিক দিয়ে ভিডিও মান নষ্ট করেন না। জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাই য়া।
আমার পছন্দের একজন মানুষ আপনি,, আপনার সব গুলো ভিডিও আমি দেখি,, লিবিয়া গাদাফি সম্পর্কে এতো সুন্দর ভিডিও দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
গাদ্দাফি ছিলো মুসলিম বিশ্বের আসল নায়ক❤❤
সত্য ইতিহাস তুলে ধরার জন্য আদ্যোপান্তকে ধন্যবাদ।
আরব জনগণরাই তাদের এ অবস্থার জন্য দায়ী। আমেরিকা এবং ফ্রান্স দায়ী।
সত্যটা তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই, শেষের কথা গুলো ১০০% সত্য ❤
তবে আফগানিস্তান আবার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। ❤
মুসলিম দেশগুলো ধ্বংসে কোনো না কোনো মুসলিম দেশ জড়িতায় থাকে দুঃখের বিষয়।
অনেক অজানা কিছু জানা গেলো, ধন্যবাদ। ভিডিও তে ইফেক্টের সাউন্ড একটু বেশি হয়ে গেছে, যার কারণে কিছুক্ষণ দেখার পর বিরক্ত চলে আসে। আশা করি সামনের থেকে এই জিনিসটা খেয়াল রাখবেন।
ধন্যবাদ আপনাদেরকে এরকম তথ্যবহুল ভিডিও দেয়ার জন্য।