জেরুজালেম জয়ের পর উমর রাঃ কেন কান্না করেছিলেন?
জেরুজালেম জয়ের পর উমর রাঃ কেন কান্না করেছিলেন?
.................
কেন বায়তুল মোকাদ্দাসে নামাজ পড়লেন না খলিফা ওমর?
.................
হযরত উমর রাঃ বায়তুল মোকাদ্দাস জয় করার পর তাকে বায়তুল মুকাদ্দাসের বিভিন্ন জায়গা ঘুরিয়ে দেখাচ্ছিলেন সেখানকার খ্রিস্টান পাদ্রী ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা। ঘুরতে ঘুরতে তারা যখন সেখানে অবস্থিত একটি গীর্জার সামনে এসে দাঁড়ান, ঠিক তখন নামাজের সময় হয়ে যায়। পাদ্রী মহোদয় হযরত ওমর রাঃকে অনুরোধ করেন বলেন, আপনি গীর্জার ভেতরে নামাজ পরে নিন। আমরা একে সবসময় পরিষ্কার ও পবিত্র রাখি। কিন্তু হযরত ওমর রাঃ সেখানে নামাজ আদায় করতে রাজি হলেন না। অতঃপর পাদ্রী অনুরোধ করেন, আপনি তাহলে গীর্জার বাইরে এখানে নামাজ পড়ে নিন। গীর্জার ভেতরটা আমরা যেভাবে পরিষ্কার ও পবিত্র রাখি, এই জায়গাটিকেও আমরা ঠিক সেভাবেই পরিষ্কার ও পবিত্র রাখি। কিন্তু হযরত উমর রাঃ তাতেও রাজি হলেন না। তিনি বরং তার সঙ্গী সাথীদেরকে নিয়ে বায়তুল মুকাদ্দাসের তৎকালীন মূল কাঠামোর বাইরে একটি অপরিষ্কার ও অগোছালো জায়গা বেছে নিলেন এবং ওই জায়গাটি পরিষ্কার করে সেখানে নামাজ আদায় করলেন।
প্রশ্ন হচ্ছে, হযরত ওমর রাঃ এই কাজটি কেন করেছিলেন? তিনি কি গীর্জা অপছন্দ করতেন, বা গীর্জাকে নাপাক মনে করতেন? তিনি কি ভেবেছিলেন, গীর্জায় নামাজ পড়লে তা কবুল হবে না, এরকম কিছু? সেক্ষেত্রে গীর্জার বাইরেও তো একটি পরিচ্ছন্ন জায়গা দেখে নামাজ পড়া যেত। কিন্তু তা না করে তিনি ঠিক কি কারণে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন জায়গা রেখে একটি অগোছালো জায়গা বেছে নিলেন এবং সেখানে নামাজ পড়লেন? সুধী দর্শক, হযরত ওমর রাঃ এর এই সিদ্ধান্তের পেছনে রয়েছে এমন একটি কারণ, এমন একটি শিক্ষা, যা গোটা মুসলিম জাতির জন্য অনুকরণীয় ও শিক্ষণীয়। আপনি মুসলিম হোন, কি অমুসলিম হোন, সম্পূর্ণ ঘটনাটি জানার পর আপনি অবাক হয়ে যাবেন, আর হযরত ওমরের প্রতি শ্রদ্ধায় আপনার হদয় ভরে ওঠবে।
Пікірлер: 241
এটি আমাদেরই কর্মফল।আজ আমরা প্রাশচাততের অনুকরণ করতে যেয়ে নিজেদের ঐতিহ্য ভুলে গেছি, ইসলামি অনুশাসন মানিনা।আললাহ আমাদের সবাই কে সঠিক বুজ দিন,বেশি বেশি আসতাগফিরুললা পড়া উচিত।
@MahinBaset
8 ай бұрын
শত্রু হামলা চালাতে পারে এমন ষড়যন্ত্রের কথা জানতে পেরে আমার রাসূল কি আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করতো নাকি শত্রুর উপর হেকমত এবং প্লানিং এর সাথা হামলা করতো,...
@remonhossainremon6169
8 ай бұрын
একদম সঠিক বলেছেন ভাই
@user-en6fj2cf2s
8 ай бұрын
এক সময় ধর্মের নামে ভুমি দখল করে গৌরব করা মুসলমান এখন কুকুরের মতো মাইর খেয়ে সেই পাপের ফল ভোগ করছে। এটা দুনিয়ার নিয়ম। এখন ভুয়া আল্লা সাহায্য করতে আসছে না। মুসলমান ভুমি দখল করলে সেটা ভলো, আর ইহুদীরা পুনদখল করলে সেটা সবার চোখে খারাপ।
@user-zy8kz8mt6n
7 ай бұрын
😊😊
@user-zy8kz8mt6n
7 ай бұрын
😊😊
আলহামদুলিল্লাহ, সুবাহানাল্লাহ, ইসলাম সব সময় সুন্দর, আর ইসলাম শ্রেষ্ঠ ধর্ম, আলহামদুলিল্লাহ একজন মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি, ইসলাম ধর্মকে বুকে আঁকড়ে ধরেছি , আল্লাহ পাক যেনো প্রতিটা মুসলমানকে ঈমানের সঙ্গে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দান করেন আমীন।
@maniruzzamanmanir1267
8 ай бұрын
আমীন।
@digitalprime7400
3 ай бұрын
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো” ৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1] সহীহ।
করুনা ময় আল্লাহ মুসলিম দের পবিত্র বায়তুল মোকাররমের হেপাজত করুন ❤আমীন
সাহাবাদের চিন্তা চেতনা কি ছিলো সেটা আমাদের মতো সাধারণ মানুষের গবেষণায় কখনো ই বের হয়ে আসবে না।
এটাই প্রকৃত মুমিনের পরিচয় ❤ এই ঘটনা শুনে অমর রাঃ আঃ প্রতি শ্রদ্ধা ভালবাসা আমার অনেক বেশি বেরে গেলো ❤
@user-en6fj2cf2s
8 ай бұрын
ওমর কে পাইলে ইজরাইল ওর পাছায় আছোলা বাশ ডুকাইতো
@digitalprime7400
3 ай бұрын
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো” ৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1] সহীহ।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা তুলে ধরেছেন।
আল্লাহর হুকুম ও নবিজীর সুন্নত থেকে আমরা দুরে সরে গেছি বলেই আজকে আমাদের মুসলমানদের এই অবস্থা !! এটা আমাদের উপর আল্লাহর শাস্তি আল্লাহপাক আমাদেরকে ক্ষমা করুক
সুবহানাল্লাহ। হায় মুসলিমরা যদি এ শিক্ষায় শিক্ষিত হতো!!
এক্কেবারে ঐতিহাসিক সত্য কথা বলেছেন। অনেক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানাচ্ছি আপনাকে।
@digitalprime7400
3 ай бұрын
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো” ৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1] সহীহ।
আল্লাহর দরবারে অনেক শুকরিয়া আমাকে মুসলিম ঘরে পাঠিয়েছেন আমিন
@mizanurraju6533
2 ай бұрын
Amin ya Rabbull Alamin ❤
আলাহ পাক বায়তুল মোকাদদাস মসজিদে আমাকে নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুন
এটা আমাদের লোভ লালসার ফল আমরা সব কিছুতে আল্লাহ মালিকের দরবারে শুকরিয়া আদায় না করে। করি হিংসা লোভ অহংকার। এর জন্য আমাদের পতন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ মালিক আল্লাহ ভরসা একদিন সকল মুসলিম রাষ্ট্র এক হবে সে দিন জয় হবে।
@AkmNoki
2 ай бұрын
😊
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ
@saidurchowdhury9143
8 ай бұрын
What do you mean by that,?
প্রকৃত ইসলাম কতই না সুন্দর!
@user-en6fj2cf2s
8 ай бұрын
তোরা যখন ধর্মের নামে অন্যের ভুমি দখল করো তখন ইসলাম সুন্দর আর এখন ইজরাইল ফিলিস্তিনি দখল করছে, তারা বান্দর??
অবশ্যই এটা আমাদের কর্মফল। আমরা অতিমাত্রায় পশ্চিমাদেরকে অনুসরণ করে চলেছি।
ইসলাম চির শান্তির ধর্ম! আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে কবুল করেন আমিন আমিন আমিন
এটি আমাদেরই মতো মুসলমান এর কর্মফল। আজ এক মুসলিম আর এক মুসলিম এর ভালো চায় না। ইসলাম চির শান্তির ধর্ম। আল্লাহ পাক আমাদের সবাই কে সঠিক বুজ দিন
@user-en6fj2cf2s
8 ай бұрын
আরে হালারপো সেই সময়ও মুসলমান মুসলমানকে হত্যা করতো। আমার বালটা জানো? আগে হাদিস গুলি পড়ো?
@user-en6fj2cf2s
8 ай бұрын
ছাগল,, ওমরকে হত্যা কে করেছিলো? মুসলমানেরা। আলীকে কে মেরে ছিলো? মুসলমানেরা। ওছমানকে ও মুসলমান হত্যা করেছে
Rabbul Alamin, আমাদের হেদায়েত ও হেফাজত নছিব করুন।
মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর করে তোলে ধরেছেন ধন্যবাদ আসসালামু আলাইকুম
হে মহান আল্লাহ, আপনি মুসলিমদের বিজয় দান করুন । ❤❤❤
হে আল্লাহ বিশ্বের প্রত্যেকটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে তুমি হেফাজত দান করো। আমিন
Subhan Allah ❤
আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক ইসলাম জানার ও মানার তৌফিক দান করুন আমিন
অসাধারণ ইতিহাস তুলে ধরেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ।❤❤❤
সুবাহান আল্লাহ ❤❤❤❤
একটি সত্যি কথার সত্য ভিডিও প্রচার করার জন্য ধন্যবাদ। অধিকাংশ মুসলিম আলেমসমাজ আজ উক্ত বিষয়ে বিভ্রান্ত।
এটি আমাদের কর্মফল। অসততা, লোভ,নির্লজ্জতা, অনৈতিকতায় ভারাক্রান্ত আজ আমরা.. আল্লাহ সুবহানাহুতা'য়ালা হেদায়েত করুন, হেফাজত করুন।
Jajakallah khairan ❤
ইন শা আল্লাহ, আমরা আবারো মাসজিদ আল আক্বসায় নামাজ পড়ব।
@sksunny2820
4 ай бұрын
আমিন
@digitalprime7400
3 ай бұрын
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো” ৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1] সহীহ।
এটাই ইসলাম, সভ্য, শান্ত এবং প্রজ্ঞার
সুবহান আল্লাহ সুবহান আল্লাহ সুবহান আল্লাহ
সুবহানআল্লাহ আল্লাহু আকবার
জাজাকাল্লাহ খাইরান
অসাধারণ পোস্ট।
I mean, Ali knows every Muslim people around the world we are proud. We are great Muslim great people in this world and give to us. I’m in Abul .
এত ভাল লাগল
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবর
Alhamdullah. Allah is enough for us
মাশাআললাহ সোবহান আললাহ আলহাদু লিললাহ
এই সেই প্রকৃত ইসলামের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আজকের ইসলাম পূর্বের ইসলাম থেকে আকাশ-পাতাল প্রকৃত ইসলামের দিকে আহবান করছেন হিজবুত তাওহীদ
@skkawsarskkawsar5730
8 ай бұрын
আপনার কথায় আমি এক মত
@skkawsarskkawsar5730
8 ай бұрын
আপনার কথায় আমি এক মত
@digitalprime7400
3 ай бұрын
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো” ৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1] সহীহ।
Amin allahuakber subanallah alhamdulillah Allah khalik malik islam happy me mosolman Allah khalik malik
💓সোবহান আল্লাহ্ !💓 💚সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম💚💖রাদ্বী-আল্লাহু তা'য়ালা আনহু💖।
আপনাদের ভিডিও গুলো খুব সুন্দর হলেও এর পেছনে থাকা বেকরাউন্ড সন্গ বা বাজনা থাকায় আমরা চাইলেও দেখতে পারছি না।এই বিষয়ে একটু দৃষ্টিপাত করবেন।পরের ভিডিও গুলো বাজনাহীন করার অনুরোধ রইল।আসসালামু আলাইকুম
সুবহানাল্লাহ
আমীন আমীন আমীন
Subhanallah amin
আলহামদুলিল্লাহ্
Very good behaviour, we shall obey this way.
Subhanallah
ইসলাম জয় হবে ইনশাআল্লাহ
আল্লাহুআকবার ।
Allahu akber
Alhamdulillah
সবই আমাদের কর্মফল
@user-en6fj2cf2s
8 ай бұрын
ওমরের সেই সময়ের কর্মের ফল আজ ফিলিস্তিনির নারীরা ধর্ষনের শিকার হচ্ছে
❤❤❤ মাশাল্লাহ
আল্লাহুম্মা আমীন
❤❤ great Omor❤❤
Amader kormofol Allah amader somman ke feriay deben in saa Allah .Imam mahdi asle . Allahu Akbar.
অসাধারণ ইতিহাস ❤❤❤❤
@digitalprime7400
3 ай бұрын
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো” ৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1] সহীহ।
আল্লাহু আকবার
আমিন❤
আল্লাহ হুকবার
আমাদের কর্মফল
Allah Hu Akbar
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ
Amr nobi SalluAlaihiWaSallam ai jaigai namaj poresilen aijonno Umar Radiallasalam ai jaigata beche nilen
সোবান আল্লাহ
মাশাল্লাহ।
@user-du4tv6xm8i
8 ай бұрын
মাশাআল্লাহ লেখাটি এভাবে লিখতে হবে
Allahu Akbar
আমিন আমিন আমিন
yes this is Our Islam
Amin
Amader bichokkhon neta abar o promanito holo ❤❤❤
Allahuakber 🇮🇳
আল্লাহ রহম কর
One point: Are there any reference of who gave Adhan there? [8:25of the video] As far as I know Bilal rdh gave Adhan there.
Ameen ❤
ভাই আপনার এই ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক এর নামটা বলুন প্লিজ🥺
আমাদের কর্মের ফল
ভিডিও এডিটিং, ভয়েস,ব্যাগারাউন্ড সাউন্ড ১০০%১০০❤❤❤সব মিলে মাশাল্লাহ ❤❤
Ameen..
সঠিক বলছে ভাই
Allahataala mohan
আমাদেরই কর্মফল
অনুকরণীয় ও শিক্ষনীয় কিভাবে হয়, শিক্ষনীয় এবং অনুকরণীয় হবে।
God has given such an Islam for mankind that Islam will provide security to the nations of all religions, it is known if we look at the history
যারা ছোট ছোট বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকে তারা নিজেরা কিছু করেন বরং অন্যের ভালো কাজে বাধার সৃষ্টি করে। এদের পিছনে ফেলে এগিয়ে যান।
Ei clip kon movie ba series er??
Ameen
alhumdulillha
Khub valo hoi jodi amader islamer sofolotaprapto der sobi na den.jemon hazrat Umar (ra.)
প্রিয় ভাই আমার, এই চুক্তির বর্ণনা কোথায় পাব।
ইসলামের সৌন্দর্য
ইসলাম ধর্ম শান্তির ধর্ম 🇧🇩🤲🇦🇪
@user-en6fj2cf2s
8 ай бұрын
ইসলামের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যুদ্ধ আর হিংসা ইসলামের সৌন্দর্য???
❤❤❤❤
Pls music dibnna
বর্তমানে খৃষ্টান বা ইহুদি তাদের নিজ নিজ ধর্ম পালন করে?
HAMAS JINNDABAD
@digitalprime7400
3 ай бұрын
আবু দাউদ (৩৪৬২) কর্তৃক বর্ণিত, ইবনে উমার বলেন, আমি শুনেছি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ “যখন তোমরা ঈনা লেনদেনে (লেনদেনের একটি পদ্ধতি যাতে রিবা বা সুদের নিষেধাজ্ঞাকে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়) জড়িত হবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, সন্তুষ্ট থাকবে (যখন কিনা জিহাদ করা ফরজ) এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে, তখন আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো, আল্লাহ তোমাদের উপর অপমান চাপিয়ে দিবেন যা দূর করা হবে না যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে আসো” ৪২৯৭। সাওবান (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ খাদ্য গ্রহণকারীরা যেভাবে খাবারের পাত্রের চতুর্দিকে একত্র হয়, অচিরেই বিজাতিরা তোমাদের বিরুদ্ধে সেভাবেই একত্রিত হবে। এক ব্যক্তি বললো, সেদিন আমাদের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ কি এরূপ হবে? তিনি বললেনঃ তোমরা বরং সেদিন সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে; কিন্তু তোমরা হবে প্লাবনের স্রোতে ভেসে যাওয়া আবর্জনার মতো। আর আল্লাহ তোমাদের শত্রুদের অন্তর থেকে তোমাদের পক্ষ থেকে আতঙ্ক দূর করে দিবেন, তিনি তোমাদের অন্তরে ভীরুতা ভরে দিবেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! ’আল-ওয়াহন’ কি? তিনি বললেনঃ দুনিয়ার মোহ এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।[1] সহীহ।