ইয়াজুজ-মাজুজ, দাজ্জাল কে কেন আমরা দেখতে পাচ্ছি না? Allama Mozammel Haque New Tafsir
সূরা হাদীদ এর ধারাবাহিক তাফসীর, পর্ব-৭, আয়াত : ২৬ || Surah Hadid Tafsir : 26 || অধ্যক্ষ মাওলানা মোজাম্মেল হক || Mozammel Haque Barisal || Tahjib Center.
#tahjibcentermozammelhaque
Stay tuned by subscribing to our channel to hear more new Waz mahfil, tafsir mahfil, hamd-naat / Islamic music, and recitation of the Holy Quran.
সুরা হাদীদ
وَلَقَدْ أَرْسَلْنَا نُوحًا وَإِبْرَاهِيمَ وَجَعَلْنَا فِي ذُرِّيَّتِهِمَا النُّبُوَّةَ وَالْكِتَابَ فَمِنْهُم مُّهْتَدٍ وَكَثِيرٌ مِّنْهُمْ فَاسِقُونَ
আমি নূহ ও ইব্রাহীমকে রসূলরূপে প্রেরণ করেছি এবং তাদের বংশধরের মধ্যে নবুওয়ত ও কিতাব অব্যাহত রেখেছি। অতঃপর তাদের কতক সৎপথপ্রাপ্ত হয়েছে এবং অধিকাংশই হয়েছে পাপাচারী। [সুরা হাদীদ - ৫৭:২৬]
🔊 Follow us on Social Media :
🌐 Subscribe: bit.ly/2UsTqpA
🌐 Facebook page: shorturl.at/bpuX3
🌐 Facebook ID: shorturl.at/aqrS1
🌐 Facebook Group: bit.ly/2UsudvI
Пікірлер: 43
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি, পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করুন,,,, এবং মানব জাতিকে হেদায়েত দান করুন আমিন,,,,
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ্
Alhamdulillah 🎉
আলহমদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
ভবিষ্যতের কথা যেটা কোরআনে নাই সেটা বলা কুফরী এবং শিরিকী। তাই কোরআন অনুযায়ী চলবো কোরআনের কথাগুলো মেনে চলবো কোরআন যেটা বলেছে সেই অনুযায়ী আমল করবো ইনশাআল্লাহ আল্লাহুম্মা আমীন
@skmahirali6195
Жыл бұрын
তুমি কুরআন অনুযায়ী আমল করো?। বলোতো আমাদের কেন সৃষ্টি করা হয়েছে?
@belal798
Жыл бұрын
@@skmahirali6195 ৫১:৫৬ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে মানুষকে কেন সৃষ্টি করা হয়েছে আপনি পড়ে দেখে নিন
@Storyfriend-yg3hf
Ай бұрын
কোরআনের স্বীকৃতি কোথায় পেলেন ?
Alhamdulillah....
Thanks for your new lecture
First
Allah bless you ❤
❤
ইয়াফিস এর বংশধর ইয়াজুস মাজুস আল্লাহতালা মানুষের মাঝে থেকে ভালো মন্দ সৃষ্টি করেন মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য😢😅😢😢
বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহীম, ভাইসাহেব আসসালামু আলাইকুম, ইয়াজুজ-মাজুজ এর বর্ননা পবিত্র কুরআন শরীফে বিদ্যমান এবং দাজ্জাল ও( তার গাধার) বর্ননা ও হাদীসে বিদ্যমান। না ভাই এরূপ না আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী অবস্থিত একক জীবন্ত নিরপেক্ষ ও রহস্যময়। পবিত্র কুরআন শরীফে মহান আল্লাহ দাজ্জলের পরিচিত প্রদান করে তার গুণকে পৃথিবীবাসীর জন্য তার প্রিয় বান্দা হজরত মুহাম্মদ সঃআঃ এর মাধ্যমে জানিয়েছেন এবং পৃথিবীর মানুষের অর্জিত সকল উন্নতি, প্রগতির জ্ঞানভান্ডারের আগাম খবর দাজ্জাল ও তার গাধার মাধ্যমে মহান আল্লাহ নিকট হতে রুয়াইয়া ও কাশফ দর্শন বর্ননা যাহা আক্ষরিক অর্থে প্রয়োগ করা অসম্ভব। ইহাতে ইসলাম ধর্মটি জ্ঞান বিজ্ঞানের পন্ডিত এবং বিরুদ্ধবাদীদের পক্ষ হতে ইসলাম ধর্মকে হাস্যকর ও যুক্তহীন হয়ে পড়বে। অথচ ইহা এক নিবিড় সম্পর্ক কেয়ামতের পূর্বে বিশ্বের সর্বোচ্চ শিখরে মানবজাতির জ্ঞান ও প্রযুক্তির অভাবনীয় উন্নতি হবে ফলতঃ অহমিকায় তাদের ডান চোখ অন্ধ অর্থাৎ আধ্যাতিক চোখ অন্ধ হবে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ সঃ আঃ দাজ্জলের সম্পর্কে বিশ্ববাসীকে জানানোর পরে ও পৃথিবীর ৭২ ফিরকার আলেমসমাজ তাহা প্রত্যাখ্যান করে। দাজ্জাল শব্দটি মহান আল্লাহ তায়ালা কতৃক নির্দেশিত এবং মহানবী সঃ কতৃক প্রচারিত সুতরাং এই শব্দটি যিনি প্রথমবার সৃষ্টি করিয়াছেন তাঁহার অধিকার এ শব্দের উপর একান্ত অপরিহার্য, বর্তমান প্রচলিত ডিকশনারীতে দাজ্জাল শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো সত্য কে মিথ্যার সাথে সংমিশ্রণ ঘটানো এবং মিথ্যাবাদী। দাজ্জাল শব্দটি সৃষ্টিকর্তার বিরূদ্ধে কাহারা মিথ্যা তথ্য প্রচার করে? যাহারা করেন সুপার কম্পিউটারের নীরিক্ষে ও জ্ঞানী মানুষের গন রায় হবে তাহারাই "দাজ্জাল " কারণ এই যে, পবিত্র কুরআন শরীফের সূরা মারিয়াম এর ৯০ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালার সীমাহীন ক্রোধ শুনুন যাহা সত্য আল্লাহর উপর এক মিথ্যা পুত্র সন্তান আরোপ করে, ( নাআউযুবিললাহ) মহান আল্লাহ বলেন, "আকাশ ফাটিয়া যাইতে চায় জমিন বিদীর্ণ হয়ে যাইতে চায় পর্বত মালা তুলার মতো উড়িয়া যাইতে চায় কারণ এই যে তাহারা রহমান আল্লাহর উপর এক পুত্র সন্তান আরোপ করে " ( সুরা মারিয়াম, আয়াত ৯০)। এখানেই শেষ নয় মহানবী হজরত মুহাম্মদ সঃআঃ বলেন যে, তোমরা দাজ্জলের ফিতনা থেকে বাঁচতে চাইলে সূরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াত পাঠ করো প্রমানসাপেক্ষে দেখুন তথায় ত্রিত্ববাদ দর্শন বিশ্বাস পোষণকারী খ্রিস্টান ধর্মালম্বীদের কথা-ই লিপিবদ্ধ আছে। মহাগ্রন্থ আল কুরআন শরীফের বর্ননা এবং মহানবী হজরত মুহাম্মদ সঃআঃ এর ব্যাখ্য যা বৈজ্ঞানিক সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত তাকে অবজ্ঞা করিলে মুসলমান ঠিকই থাকিবেন তবে ইহা হবে মহানবী সঃ এর সেই উম্মত যাহারা যুক্তিযুক্ত মানদন্ডের অস্বীকারী হইয়া সন্মেলিতভাবে একই বিশ্বাসের বিশ্বাসী হইয়া ৭২ ভাগের দল একত্রে জাহান্নামের আগুনের মাঝে অবস্থান করবে। আক্ষরিকভাবে ইহা কি সম্ভব যে মহানবী সঃ বলেন যে, দাজ্জলের এক হাতে বেহেশত আর অন্য হাতে দোযখ থাকবে, তোমরা দাজ্জলের বেহেশতে প্রবেশ করো না। বেহেশত সম্পর্কে আল্লাহ কে, ইহা চোখে দেখে নাই এমনকি তার অনুভূতি দ্বারা অনুভব করা সম্ভব না। দাজ্জলের কপালে কাফ ফে রে লেখা থাকবে লেখা পড়া জানা বা না জানা প্রতিটি মুমিন তাহাকে চিনিতে পারিবে যে সে দাজ্জাল । যুক্তির নীরিক্ষে বলুন তো, আরবী ভাষা পড়তে না পারা ব্যক্তি কিভাবে উহা পাঠ করিবে? পাঠ না করিতে পারিলে কিভাবে চিনিবে? অথচ সাধারণ একটি মুমিন মুসলমান বলিতে পারিবে এবং চিনিবে খ্রিস্টান পাদ্রী ও তার অনুসারীরা তাদের যীশু বা হজরত ঈসা আঃ কে আল্লাহর পুত্র বলে তাই তারা কাফের। ত্রিত্ববাদী খ্রিস্টানদের কপালে কাফ ফে রে লেখা থাকার প্রয়োজন নাই কেননা তাদের ভ্রান্ত বিশ্বাস প্রমাণ করে তাহারা কাফের। "Satyanweshi Khaled Hassan." ❤❤❤❤❤❤❤
@abusayem8872
Жыл бұрын
Notun fetnar abirvab. Mone hoy vua bagir follower apni. R apnarai onuman badi.
জুলকারনাইন তো উত্তরান্চলে যাননি বরং তিনি গিয়েছিলেন সূর্যঅস্তগমন স্থান পর্যন্ত। সুরা কাহাফের ৮৬ নং আয়াত আল্লাহ বলেন- মাগরিবিশ শামশ বা সূ্র্যাস্ত স্থান
Assalamoalikum wa
বাদশা জুলকারনাইন তার নিজের চোখে ঘোলা পানিতে সূর্য ডুবতে দেখলেন, ঘোলা পানিতে সূর্য কোথায় ডুবে, সেটা বে অফ বেঙ্গল ছাড়া আর কিছু নয়, বাদশা জুলকারনাইন কি তাহলে বাংলাদেশে এসেছিলেন।
Nuh as er proti zara Iman anesilo and no ukayutesilo tader
Man is converted dajjal & Eajuj. Majuj
King zulkenine believe in Zoroastrian Religion not believe ibrahamic Religion 🤔
হুজুর দাজ্জাল এর কথা কি কোরআনে আছে?
@KamalHushen123
Жыл бұрын
আকার ইংগিতে বলা হয়েছে
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ
❤