গিরিশ চন্দ্র সেন পবিত্র কোরআন শরীফ বাংলায় অনুবাদ করলেন কিভাবে? Info Hunter

নরসিংদীর গিরিশ চন্দ্র সেন সর্বপ্রথম মুসলিম ধর্মের সবচেয়ে পবিত্র ধর্মীয় গ্রন্থ কোরআন শরীফের আরবি থেকে বাংলায় অনুবাদ করেন। তিনি এতোটাই জ্ঞানী ছিলেন যে ব্রাক্ষ্মসমাজের অনুসারীরা তাকে তার নামের আগে ভাই উপাধি দিয়েছিলেন। কোরআন শরীফের বাংলা অনুবাদের পর তাকে মৌলভী ভাই গিরিশ চন্দ্র সেন নামেও বলা হতো।
#কোরআন_শরীফ
For More Visit:
Website: infohunterbd.blogspot.com/
Facebook: / bdinfohunter
To Contact
infohunter19@gmail.com
+8801717568201

Пікірлер: 94

  • @RiponMia-kz9zx
    @RiponMia-kz9zx3 ай бұрын

    আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের এলাকায় এসে ভাই গিরিশ চন্দ্র সেনকে নিয়ে ভিডিও করার জন্য ❤❤❤❤

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    কে বলেছে গ্রিরিশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ করেছেন? গ্রিরিশ ছিলেন সম্পাদক। এই লোকটা মিথ্যা কথা বলছে। ইতিহাস না জেনে একজন মুর্খ লোকের কাছে গিয়ে জানতে গিয়েছে

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    #একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নন বরং ছাপাখানার মালিক হিসেবে অর্থের বিনিময়ে বই আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলেন যাকে বলে প্রকাশক। _______________ সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না- এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল। গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত। তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন। মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ। এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন। আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি। গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল। মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত। এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি। [যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন] তথ্যসূত্র- www.dainikcoxsbazar.com/articles/view/5501/The-first-Bengali-translator-of-the-Quran www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/07/26/795902 www.dailydhakapost.com/?p=3611 (www.al-ihsan.net/view-post)

  • @naserbithi7681
    @naserbithi76813 ай бұрын

    ভাই আপনার দেওয়া কমলগঞ্জ ভানুবিলে গিয়েছিলাম ঘুরতে। নিরন্জন দাদা দিদি খুব ভালো। ঘুরতে ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে এই ভিডিও গুলো ছাড়ার জন্য। আমরা অনেক কিছু জানতে পারি। অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

  • @SurerAlo
    @SurerAlo3 ай бұрын

    শ্রদ্ধেয় গিরিশচন্দ্র সেনের অনুবাদিত কোরআন টি আমার সংগ্রহে আছে। গিরিশচন্দ্র সেনের অনুবাদিত কোরআন টি বর্তমান যুগের অনুবাদগুলোর চেয়ে হাজার গুনে উত্তম।

  • @sharifulekramjulu9975

    @sharifulekramjulu9975

    3 ай бұрын

    Alhamdulillah

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    কে বলেছে গ্রিরিশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ করেছেন? গ্রিরিশ ছিলেন সম্পাদক। এই লোকটা মিথ্যা কথা বলছে। ইতিহাস না জেনে একজন মুর্খ লোকের কাছে গিয়ে জানতে গিয়েছে

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    #একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নন বরং ছাপাখানার মালিক হিসেবে অর্থের বিনিময়ে বই আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলেন যাকে বলে প্রকাশক। _______________ সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না- এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল। গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত। তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন। মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ। এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন। আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি। গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল। মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত। এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি। [যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন] তথ্যসূত্র- www.dainikcoxsbazar.com/articles/view/5501/The-first-Bengali-translator-of-the-Quran www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/07/26/795902 www.dailydhakapost.com/?p=3611 (www.al-ihsan.net/view-post)

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    #একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নন বরং ছাপাখানার মালিক হিসেবে অর্থের বিনিময়ে বই আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলেন যাকে বলে প্রকাশক। _______________ সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না- এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল। গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত। তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন। মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ। এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন। আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি। গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল। মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত। এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি। [যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন] তথ্যসূত্র- www.dainikcoxsbazar.com/articles/view/5501/The-first-Bengali-translator-of-the-Quran www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/07/26/795902 www.dailydhakapost.com/?p=3611 (www.al-ihsan.net/view-post)

  • @user-ps6my1qs7w

    @user-ps6my1qs7w

    2 ай бұрын

    অনুবাদটি আমি পরেছি অনেক বেশি ভুল রয়ে গেছে।সংশোধন করলে ভালো হতো।

  • @khairunnahar7871
    @khairunnahar78713 ай бұрын

    দারুণ দারুণ দারুণ

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    #একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নন বরং ছাপাখানার মালিক হিসেবে অর্থের বিনিময়ে বই আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলেন যাকে বলে প্রকাশক। _______________ সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না- এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল। গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত। তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন। মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ। এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন। আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি। গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল। মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত। এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি। [যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন] তথ্যসূত্র- www.dainikcoxsbazar.com/articles/view/5501/The-first-Bengali-translator-of-the-Quran www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/07/26/795902 www.dailydhakapost.com/?p=3611 (www.al-ihsan.net/view-post)

  • @durjoydrohi9517
    @durjoydrohi95173 ай бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ...

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    #একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নন বরং ছাপাখানার মালিক হিসেবে অর্থের বিনিময়ে বই আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলেন যাকে বলে প্রকাশক। _______________ সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না- এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল। গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত। তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন। মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ। এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন। আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি। গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল। মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত। এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি। [যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন] তথ্যসূত্র- www.dainikcoxsbazar.com/articles/view/5501/The-first-Bengali-translator-of-the-Quran www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/07/26/795902 www.dailydhakapost.com/?p=3611 (www.al-ihsan.net/view-post)

  • @tymorraz9030
    @tymorraz90303 ай бұрын

    গিরিশচন্দ্র সেন যেই ঘরে বসে কুরআন অনুবাদ করেছেন সেটি হচ্ছে আমার বন্ধুর বাড়িতে, এখনো সেই মাটির ঘর টি আছে

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    #একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নন বরং ছাপাখানার মালিক হিসেবে অর্থের বিনিময়ে বই আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলেন যাকে বলে প্রকাশক। _______________ সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না- এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল। গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত। তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন। মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ। এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন। আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি। গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল। মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত। এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি। [যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন] তথ্যসূত্র- www.dainikcoxsbazar.com/articles/view/5501/The-first-Bengali-translator-of-the-Quran www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/07/26/795902 www.dailydhakapost.com/?p=3611 (www.al-ihsan.net/view-post)

  • @shafiqulamin2599
    @shafiqulamin25993 ай бұрын

    ধন্যবাদ

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    #একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নন বরং ছাপাখানার মালিক হিসেবে অর্থের বিনিময়ে বই আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলেন যাকে বলে প্রকাশক। _______________ সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না- এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল। গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত। তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন। মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ। এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন। আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি। গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল। মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত। এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি। [যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন] তথ্যসূত্র- www.dainikcoxsbazar.com/articles/view/5501/The-first-Bengali-translator-of-the-Quran www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/07/26/795902 www.dailydhakapost.com/?p=3611 (www.al-ihsan.net/view-post)

  • @imranvai8443
    @imranvai844320 күн бұрын

    গিরিশ চন্দ্রের বাংলায় অনুবাদ করা কুরআনটা কই পাবো সংগ্রহ করতে চাই

  • @sarascraftandarts8709
    @sarascraftandarts87093 ай бұрын

    প্রকৃত সত্য হচ্ছে উনি বাংলা ভাষায় পবিত্র কুরআনুল কারিমের প্রথম অনুবাদক নন।

  • @sakibmahmudemu8516

    @sakibmahmudemu8516

    3 ай бұрын

    তাহলে কে ভাই আপনি?

  • @salimreza9453

    @salimreza9453

    2 ай бұрын

    কিছু না জেনে মন্তব্য করিও না ?

  • @smin24

    @smin24

    2 ай бұрын

    Uni chilen ekjon prokashok, Unar jonmer purbei Jonab Amir uddin Bosunia Prothom Quran karimer kechu onsho onubad Koren, tarpor Muolobi Naimuddin TANGAIL SADAR upazillar SURUJ gramer, sompurno Qur'an onubad Koren 1836 salee. R Girish Chondrer jonmo 1834 salee. Asha kori bujte parben. you tube eai bapare bistarito paben.

  • @bappydas2659

    @bappydas2659

    2 ай бұрын

    Tumar baba korch nake

  • @sohag7547
    @sohag75473 ай бұрын

    আপনার ফেসবুক পেজ নেই?

  • @KamalUddin-vu8lk

    @KamalUddin-vu8lk

    3 ай бұрын

    একই নামে পাবেন ওনার ফেসবুক পেজ এর নাম ও সেম

  • @didarjahaneama
    @didarjahaneama3 ай бұрын

    Sah bonok ar new vedio Dan pls

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    #একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নন বরং ছাপাখানার মালিক হিসেবে অর্থের বিনিময়ে বই আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলেন যাকে বলে প্রকাশক। _______________ সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না- এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল। গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত। তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন। মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ। এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন। আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি। গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল। মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত। এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি। [যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন] তথ্যসূত্র- www.dainikcoxsbazar.com/articles/view/5501/The-first-Bengali-translator-of-the-Quran www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/07/26/795902 www.dailydhakapost.com/?p=3611 (www.al-ihsan.net/view-post)

  • @mjg0823
    @mjg08233 ай бұрын

    গীরিশ চন্দ্র সেন ব্রাহ্ম ছিলেন, হিন্দু ছিলেন না। যতদূর আমি জানি।

  • @farleenasgames6338

    @farleenasgames6338

    3 ай бұрын

    Exactly

  • @shubhajitroy165

    @shubhajitroy165

    3 ай бұрын

    হিন্দুদের মধ্যেই পরে ব্রাহ্মণ 😒

  • @OaresKhan
    @OaresKhan3 ай бұрын

    গিরিশ চন্দ্র সেন একজন প্রেস ছিলেন

  • @md.emranhossain8553
    @md.emranhossain85533 ай бұрын

    মৌলভি নইমুদ্দিন প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন

  • @sazzadoli9582
    @sazzadoli95823 ай бұрын

    মৌলভি নঈমুদ্দিন এবং আরেক জন মুসলিম উনার আগে কুরআন অনুবাদ করেছেন।

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    #একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নন বরং ছাপাখানার মালিক হিসেবে অর্থের বিনিময়ে বই আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলেন যাকে বলে প্রকাশক। _______________ সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না- এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল। গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত। তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন। মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ। এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন। আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি। গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল। মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত। এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি। [যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন] তথ্যসূত্র- www.dainikcoxsbazar.com/articles/view/5501/The-first-Bengali-translator-of-the-Quran www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/07/26/795902 www.dailydhakapost.com/?p=3611 (www.al-ihsan.net/view-post)

  • @abdullahprince5369

    @abdullahprince5369

    3 ай бұрын

    আপনি ১০০% সঠিক বলেছেন .... আপনাকে ধন‍্যবাদ।

  • @riman01

    @riman01

    3 ай бұрын

    You are right

  • @ashraf2637

    @ashraf2637

    3 ай бұрын

    100%

  • @user-ps6my1qs7w

    @user-ps6my1qs7w

    2 ай бұрын

    রাইট

  • @KamalUddin-vu8lk
    @KamalUddin-vu8lk3 ай бұрын

    নরসিংদীর পাঁচদোনা তে এটা 😱

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    #একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নন বরং ছাপাখানার মালিক হিসেবে অর্থের বিনিময়ে বই আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলেন যাকে বলে প্রকাশক। _______________ সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না- এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল। গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত। তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন। মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ। এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন। আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি। গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল। মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত। এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি। [যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন] তথ্যসূত্র- www.dainikcoxsbazar.com/articles/view/5501/The-first-Bengali-translator-of-the-Quran www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/07/26/795902 www.dailydhakapost.com/?p=3611 (www.al-ihsan.net/view-post)

  • @sdtushar111
    @sdtushar1113 ай бұрын

    4:17 ইরানে সঠিক কুরআন!

  • @mdabubakarchiddikjamil2816
    @mdabubakarchiddikjamil28163 ай бұрын

    উনার কি সমাধি হয়েছিল না কবর দেওয়া হয়েছিল?

  • @tathagatamukherjee507
    @tathagatamukherjee5073 ай бұрын

    He was brahma religion....not hindu

  • @abdurrafi226
    @abdurrafi2263 ай бұрын

    অথেন্টিক কোনো সোর্সেই পাওয়া যায় না গিনিশ বাবু কুরআনুল কারিমের অনুবাদ করেছে কখনও। সো কলড অনুবাদক বলে আখ্যায়িত না করাটাই ভালো।

  • @hassanabdul6932
    @hassanabdul69323 ай бұрын

    কুরানের অনুবাদক মৌলভী নাইমুদ্দীন গিরিশচন্দ্র সেন নয় গিরিশচন্দ্র সেন প্রকাশক

  • @ajwadghani7061
    @ajwadghani70613 ай бұрын

    Its a wrong history,make it correct.

  • @zahidhosssin9811
    @zahidhosssin98112 ай бұрын

    উনি কোরান শুধু অনুবাদ করেচেন।।।এর বেশী কিচু না।।।কোরান হল বিশ্বাস -- বিগ্গান হল প্রমানিত।।।কোরান বিগ্গান আকাশ পাতাল পাথ'ক্য।।।

  • @jhunu2118
    @jhunu21183 ай бұрын

    তারপরও আপনারা কিভাবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের নিয়ে কটুক্তি করেন,মালাউন বলেন,তাদের পূজা-পার্বণ এগুলো নিয়ে কটুক্তি করেন সেটাই মাথায় আসে না!

  • @jamalpatwary6009

    @jamalpatwary6009

    3 ай бұрын

    গিরিশচন্দ্র হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে একেশ্বরবাদী ব্রাহ্ম্য ধর্মের অনুসারী ও প্রচারক ছিলেন।

  • @jhunu2118

    @jhunu2118

    3 ай бұрын

    @@jamalpatwary6009 কিন্তু মুসলমান তো আর হননি!

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    #একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নন বরং ছাপাখানার মালিক হিসেবে অর্থের বিনিময়ে বই আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলেন যাকে বলে প্রকাশক। _______________ সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না- এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল। গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত। তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন। মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ। এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন। আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি। গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল। মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত। এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি। [যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন] তথ্যসূত্র- www.dainikcoxsbazar.com/articles/view/5501/The-first-Bengali-translator-of-the-Quran www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/07/26/795902 www.dailydhakapost.com/?p=3611 (www.al-ihsan.net/view-post)

  • @abdullahprince5369

    @abdullahprince5369

    3 ай бұрын

    গরুর মূত আর গোবর খাওয়া ছেড়ে দাও, তাহলেই কেবল বুঝে আসবে .....

  • @rownaklitu5667

    @rownaklitu5667

    3 ай бұрын

    যারা করে তারা নিচু মনের কোন ধর্মকে আঘাত করে কথা বলা ঠিক না, ব্রিটিশ আমলে হিন্দু ধর্ম অবলম্বী রা ইংরেজদের আশ্রয় প্রশ্রয় মুসলিমদের অবদমিত করে রেখেছে দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে মুসলমানরা আবার হিন্দুদের প্রতি কিছুটা জুলুম করেছে এখন আবার বিজেপির আমলে ভারতবর্ষে মুসলমানদের প্রতি অত্যাচার হচ্ছে

  • @abdullahprince5369
    @abdullahprince53693 ай бұрын

    গিরিশ চন্দ্রেরও বহু পূর্বে ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইলের " মৌলভী নঈম উদ্দিন " সাহেব পবিত্র কোরআন মজিদ অনুবাদ করেন। এবং এটাই সঠিক..... কোন ঐতিহাসিক ও গভেষনামূলক সংবাদ বা ভিডিও প্রকাশ করার পূর্বে পরিপূর্ণ যাচাই বাছাই করে ১০০% শিওর হয়ে প্রকাশ করা উচিৎ.....

  • @user-ps6my1qs7w

    @user-ps6my1qs7w

    2 ай бұрын

    রাইট

  • @RiasadSudim

    @RiasadSudim

    2 ай бұрын

    আহারে সোনা গো 😅

  • @smin24

    @smin24

    2 ай бұрын

    Girish Chondrer jonmo 1834 salee R Jonab Muolobi Naimuddin TANGAIL SADAR upazillar SURUJ gramer odhibasi uni sompurno Quran onubad Koren 1836 salee. Uni amader gramer ekjon sommanito Alem Chilen. TANGAIL SADAR upazillar korotiar Jomidarder sohayotay uni Quran karimer onubad prokash Koren.

  • @sohanrahman5373
    @sohanrahman53733 ай бұрын

    উনার আগের আরেকজনে সেটা অনুবাদ করেছিলেন তিনি ছিলেন মুসলমান

  • @imranmahmud7736

    @imranmahmud7736

    3 ай бұрын

    kay , proman ki

  • @sujatachakravorty336

    @sujatachakravorty336

    3 ай бұрын

    এই এসে গেল…..হিন্দু শুনেই মাথার এনটেনা নড়ে উঠল…. এবার তো মুসলমান কে তুলে ধরতে হবে! 😂😂

  • @sohanrahman5373

    @sohanrahman5373

    3 ай бұрын

    @@sujatachakravorty336 সঠিক টা জেনে বলুন হিন্দু হলে কি হইছে যেটা সত্য সেটা বললাম

  • @jionroy8872

    @jionroy8872

    3 ай бұрын

    ​@@sohanrahman5373সঠিকটা ওভাবেই বিকৃত করা হয়েছে।

  • @user-rb2xd5zm3z

    @user-rb2xd5zm3z

    3 ай бұрын

    #একটি_ভুল_প্রচারের_নিরসনঃ গিরিশ চন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় কোরআন শরীফের অনুবাদক নন বরং ছাপাখানার মালিক হিসেবে অর্থের বিনিময়ে বই আকারে ছাপিয়ে দিয়েছিলেন যাকে বলে প্রকাশক। _______________ সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন মাজীদের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন মাজীদের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন মাজীদের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেন না, আরবি ব্যাকরণ জানেন না- এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল। গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রাহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত। তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন। কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথা থেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন। মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন মাজীদের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন মাজীদ। এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন মাজীদের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন গিরীশ চন্দ্র সেন। আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি। গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রাহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল। মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত। এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নি। [যত পরিমানে সম্ভব পোস্টটি শেয়ার করুন অনেকেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছে তাদের কে জানার সুযোগ করে দিন] তথ্যসূত্র- www.dainikcoxsbazar.com/articles/view/5501/The-first-Bengali-translator-of-the-Quran www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2019/07/26/795902 www.dailydhakapost.com/?p=3611 (www.al-ihsan.net/view-post)

  • @Tom-nu5ix
    @Tom-nu5ix3 ай бұрын

    বেঠিক কোরানও আছে নাকি?

  • @mindminutefact
    @mindminutefact2 ай бұрын

    তত্ত্ব টা শুদ্ধ নয়

  • @asabuddin2707
    @asabuddin27072 ай бұрын

    ফালতু তথ্য দিয়ে নিজেরে কি জাহির করতে চান?

Келесі