বাস্তব আশেকে রাসুল কে? আল্লামা শাহ সালাউদ্দীন দাঃবাঃ পীর সাহেব নানুপুর 2022ইং

#2022 সালের সেরা ওয়াজ# বাস্তব আশেকে রাসুল কে? # ওয়াজ #আল্লামা শাহ সালাউদ্দীন সাহেব দাঃবাঃ পীর সাহেব নানুপুর # জামিয়া ইসলামিয়া ওবাইদিয়া নানুপুর ফটিকছড়ি চট্টগ্রাম
পীর সাহেব নানুপুর

Пікірлер: 20

  • @MehediHasan-ib1cr
    @MehediHasan-ib1cr7 ай бұрын

    ❤❤❤

  • @mdshariful-kv1fw
    @mdshariful-kv1fw Жыл бұрын

    আলহামদুলিল্লাহ! হুজুরের সাথে কক্সবাজার বদর মোকাম মসজিদে২২/২/২৩ বুধবার মাগরিবের পরে সাক্ষাৎ হয়েছিল দোয়া নিয়েছি।

  • @MahtabuddinAlamin-ro1ge
    @MahtabuddinAlamin-ro1ge10 ай бұрын

    بارك الله فى حياته

  • @mdmohibullah2361
    @mdmohibullah236110 ай бұрын

  • @kaucherhossain9729
    @kaucherhossain97292 жыл бұрын

    আল্লাহ হুজুরের হায়াতের বরকত বাড়িয়ে দিন।

  • @hassanbinanwar7077

    @hassanbinanwar7077

    2 жыл бұрын

    আমিন

  • @user-ou9nh9qf3q
    @user-ou9nh9qf3q7 ай бұрын

    মাসাআল্লাহ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

  • @mstfarhana1801
    @mstfarhana180110 ай бұрын

    Huzur valo namus kintu hurer khadem valo na

  • @user-hn1oy7cf3o
    @user-hn1oy7cf3o13 күн бұрын

    যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ। আমাদের মনে রাখতে হবে, কোরআন এমন একটি গ্রন্থ যেটি নিজেই ব্যাখ্যাকৃত। এর জন্য কোন সহায়ক গ্রন্থের দরকার পড়ে না। পৃথিবীতে আমরা এমন কোন লেখক পাই না, যে লেখক কোন বই লিখে তার ব্যাখ্যার জন্য কারোর উপর দায়িত্ব দেয়। তাছাড়া প্রত্যেক লেখকের পাঠক টার্গেট থাকে ভিন্ন ভিন্ন। কিন্তু কোরআনের বেলায় আপনাদের মাথায় এমন চিন্তা কিভাবে আসলো? কোরআনের ব্যাখ্যার জন্য আলাদা কোন এজেন্সি প্রয়োজন? কোরআনের টার্গেট তো গোটা মানবজাতি। আর মানবজাতি চৌদ্দশ বছর থেকে নয়। মূলত কুরআনের কোন ব্যাখ্যাকারী কোন মানুষ হতে পারে না। কুরআন সুবিস্তারিত এবং পরিপূর্ণভাবে নাজিল করেছেন আল্লহ রাব্বুল আলামীন।

  • @hassanbinanwar7077

    @hassanbinanwar7077

    8 күн бұрын

    ভাই আপনি ولیال عشر এর ব্যাখ্যা দিয়ে যান।

  • @hassanbinanwar7077

    @hassanbinanwar7077

    8 күн бұрын

    আপনি এতই স্টাডি করেছেন তাহলে এটার ব্যাখ্যা দিয়ে যান উপকৃত হবো ইনশাআল্লাহ।

  • @user-hn1oy7cf3o

    @user-hn1oy7cf3o

    8 күн бұрын

    @@hassanbinanwar7077 হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে। আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে?

  • @user-hn1oy7cf3o

    @user-hn1oy7cf3o

    4 күн бұрын

    @@hassanbinanwar7077 উক্ত বর্ণিত হাদীসের বই গুলো কি আল্লাহর আইন ? সহিহ বুখারী সহিহ মুসলিম সুনান আত-তিরমিজি সুনানে নাসাই সুনানে আবু দাউদ সুনানে ইবনে মাজাহ এছাড়াও আরো কিছু কম পরিচিত হাদিস সংকলন বিদ্যমান। যেমন : মুয়াত্তা মালিক মুসনাদে আহমাদ মুসনাদে আবি হানিফা শরহু মায়ানিল আছার সহীহ ইবনে হিব্বান মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মাদ সহিহ ইবনে খুযায়মাহ মুস্তাদারাকে আল হাকিম মুসান্নাফে আবদুল রাজ্জাক মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা ??? আল্লাহর আইনকে কেউ কি পরিবর্ত করতে পারে? পবিত্র কোরআন ধাপে ধাপে ঘোষণা দিয়েছে যে, “আর কোন মুমিন নর ও নারীর অধিকার নাই যে, আল্লাহ্ ও রাসুল যে বিষয়সে ফয়সাল দিয়ে দিয়েছেন তারা সে বিষয়ে কোন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিবে। আর যে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের আদেশ অমান্য করবে, নিশ্চয়ই তারা সুস্পষ্ট রূপে বিপথগামী।” (সুরা আহযাব-৩৬)।

  • @user-hn1oy7cf3o

    @user-hn1oy7cf3o

    4 күн бұрын

    @@hassanbinanwar7077 উক্ত বর্ণিত হাদীসের বই গুলো কি আল্লাহর আইন ? সহিহ বুখারী সহিহ মুসলিম সুনান আত-তিরমিজি সুনানে নাসাই সুনানে আবু দাউদ সুনানে ইবনে মাজাহ এছাড়াও আরো কিছু কম পরিচিত হাদিস সংকলন বিদ্যমান। যেমন : মুয়াত্তা মালিক মুসনাদে আহমাদ মুসনাদে আবি হানিফা শরহু মায়ানিল আছার সহীহ ইবনে হিব্বান মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মাদ সহিহ ইবনে খুযায়মাহ মুস্তাদারাকে আল হাকিম মুসান্নাফে আবদুল রাজ্জাক মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা ??? আল্লাহর আইনকে কেউ কি পরিবর্ত করতে পারে? পবিত্র কোরআন ধাপে ধাপে ঘোষণা দিয়েছে যে, “আর কোন মুমিন নর ও নারীর অধিকার নাই যে, আল্লাহ্ ও রাসুল যে বিষয়সে ফয়সাল দিয়ে দিয়েছেন তারা সে বিষয়ে কোন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিবে। আর যে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের আদেশ অমান্য করবে, নিশ্চয়ই তারা সুস্পষ্ট রূপে বিপথগামী।” (সুরা আহযাব-৩৬)।

  • @user-ou9nh9qf3q
    @user-ou9nh9qf3q7 ай бұрын

    কওমিদের মধে্য রসুলের সানে এরকম ওয়াজ কম পাওয়া যায়

  • @zayedabegum8101
    @zayedabegum81017 ай бұрын

    😂😂😂😂😂

  • @mdhafijurrahman5597
    @mdhafijurrahman5597 Жыл бұрын

    চেহারা দেখলে চুখ জুরায়

  • @hassanbinanwar7077

    @hassanbinanwar7077

    Жыл бұрын

    জাঝাকাল্লাহ খায়ের

  • @shafiquechowdhury3001
    @shafiquechowdhury300119 күн бұрын

    হুজুর, ভালোবাসার প্রকাশ ও থাকতে হয়। আপনি যা বললেন তা আমল। মহব্বতের জন্য আমল জরুরী নয়। আমল বাহ্যিক কিন্তু মহব্বত আন্তরের বিষয়।

  • @AbuTaleb-gt5zg
    @AbuTaleb-gt5zg8 ай бұрын

    ❤️❤️❤️

Келесі