ডক্টর জাকির আমরা কেন সারা পৃথিবীতে একই দিনে ঈদ পালন করি না ?
ইসলামী শরিয়তে মাস গণনার জন্য চাঁদ দেখার যে নির্দেশনা এসেছে, তা নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের জনসমষ্টির জন্য প্রযোজ্য, যাদের ওপর চাঁদ উদিত হয়েছে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি রমজান মাস পায়, সে যেন রোজা রাখে।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৮৫)। এখানে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণভাবে যে নির্দেশনা এসেছে তা হলো, ‘যারা এ মাস পাবে’, অর্থাৎ সবাই নয়, বরং তারাই রোজা রাখবে, যারা চাঁদ দেখতে পাবে। সুতরাং রমজানের রোজা পালন ও ঈদ উদ্যাপন করার সঙ্গে ব্যক্তিসমষ্টির চাঁদ দেখা শর্ত। বিষয়টি আরো স্পষ্টভাবে এসেছে হাদিস শরিফে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে ইফতার করো। তবে যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে, তাহলে মাসের হিসাব ৩০ দিনে পূর্ণ করে নাও।’ (বুখারি, হাদিস : ১৮১০) এ হাদিসে বর্ণিত নির্দেশনা গোটা বিশ্বের জন্য নয়, বরং নির্দিষ্ট ভুখণ্ডের জন্য প্রযোজ্য।
একই দিনে রোজা ও ঈদ অসম্ভব
একই দিনে রোজা ও ঈদ পালনের ‘প্রমাণ’ হিসেবে যে হাদিস গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করা হয়, সেটির মর্ম অনেকে উপলব্ধি করতে পারেনি। ওই হাদিসে এসেছে, ‘রাসুল (সা.) মধ্যাহ্নের পর কয়েকজন মরুবাসী বেদুইনের কাছে শাওয়ালের চাঁদ দেখার সংবাদ পাওয়ামাত্র সাহাবিদের রোজা ভঙ্গ করতে বলেন ও পরদিন ঈদের নামাজ আদায়ের নির্দেশ দেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১১৫৭) কিন্তু এ হাদিস সারা বিশ্বে একদিনে রোজা ও ঈদ পালনের বৈধতা কোনোভাবেই প্রমাণ করে না। কেননা রাসুল (সা.) যাঁদের কাছে চাঁদ দেখার সংবাদ পেয়েছিলেন, তাঁরা দূরবর্তী কোনো স্থান থেকে আগমন করেননি। তাঁরা মদিনার পার্শ্ববর্তী কোনো স্থান থেকেই এসেছিলেন। আর কাছাকাছি এলাকায় এক জায়গার চাঁদ দেখা অন্য জায়গার জন্য গ্রহণযোগ্য।
সুতরাং এই হাদিসের বাস্তবতা হলো, মদিনার আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকার কারণে রাসুল (সা.) ও সাহাবিরা চাঁদ দেখতে পাননি। কিন্তু পার্শ্ববর্তী মরুভূমির মানুষ আকাশ পরিষ্কার থাকায় তা দেখতে পেয়েছিল। তাই তাদের সংবাদ রাসুল (সা.) আমলে নিয়ে রোজা ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
কাজেই বোঝা গেল, আলোচ্য হাদিস নিকটবর্তী এলাকার চাঁদের ব্যাপারে প্রযোজ্য। দূরবর্তী এলাকার চাঁদের ব্যাপারে নয়। এ বিষয়ে ইবনে কুদামা (রহ.) লিখেছেন, ‘যদি দুই শহরের মধ্যে দূরত্ব কম থাকে, তখন চাঁদের উদয়স্থলও অভিন্ন হবে। যেমন-বাগদাদ ও বসরা শহরের দূরত্ব কম থাকায় এক শহরে চাঁদ দেখা অন্য শহরের জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু হেজাজ, ইরাক ও দামেস্কের মতো এক দেশ থেকে অন্য দেশের দূরত্ব বেশি হলে প্রতিটি দেশের চাঁদের বিধান হবে ভিন্ন ভিন্ন। এক অঞ্চলের চাঁদ দেখা অন্য অঞ্চলের জন্য প্রযোজ্য নয়।’ (শরহে কাবির : ৩/৭)
যদি পৃথিবীতে চাঁদের দেখা মিললেই রোজা ও ঈদ শুরু করতে হয়, তাহলে চাঁদের সর্বপশ্চিমের উদয়স্থল আমেরিকার আলাস্কা অঙ্গরাজ্যকে মানদণ্ড ধরে রোজা ও ঈদ পালন করা উচিত। কারণ সেখানেই চাঁদ প্রথম দৃশ্যমান হয়। ইসলামী শরিয়তে এমন কোনো ইঙ্গিত কি আছে যে সৌদি আরবের চাঁদই সারা বিশ্বের জন্য মানদণ্ড হবে? পাশাপাশি এটি বিজ্ঞানসম্মত নয়। কেননা প্রথম দৃশ্যমান চাঁদ অনুযায়ী সর্বত্র রোজা ও ঈদ পালন করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। যেমন-আমেরিকায় চাঁদ উঠেছে কি না, তা জানতে বাংলাদেশের মুসলমানদের অপেক্ষা করতে হবে অন্তত ১২ ঘণ্টা। অর্থাৎ পরদিন ভোর ৬টায় জানা যাবে চাঁদের খবর। নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে আমেরিকার আলাস্কা অঙ্গরাজ্যের সময়ের পার্থক্য প্রায় ২৪ ঘণ্টা। তাহলে আমেরিকার চাঁদ ওঠার খবর নিউজিল্যান্ডবাসী জানতে পারবে পরদিন রাতে। তাহলে তাদের ওই দিনের রোজার উপায় কী!
১৪৬১ সালে সৌদি আরবে সারা বিশ্বের মাজহাবের ওলামায়ে কেরাম বসেছিলেন। ওই বৈঠকে একই দিনে সারা বিশ্বে রোজা করা বা ঈদ করা সম্ভব নয় বলে তাঁরা ফতোয়া দিয়েছেন। গত ১১ অক্টোবর ২০১৪ ময়মনসিংহে এ বিষয়ে একটি বাহাস (বিতর্ক) অনুষ্ঠান হয়। সেখানেও চাঁদ দেখে রোজা ও ঈদ রাখার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়-ওই বিতর্কে সবাই এ মর্মে একমত হন যে সারা বিশ্বে একই দিনে রোজা বা ঈদ করা সম্ভব নয়। (দৈনিক ইনকিলাব : ১২ অক্টোবর ২০১৪)
======================== Needs and Advice ==================== ✔Email:- Khalil300774@gmail.com ✔Phone:- +8801706-917791 ☺ ===========FOLLOW US=============☺ SUBSCRIBE►LIKE►COMMENT►SHARE► ►► / peacewazbd ►► / shantitv ►► / peacewazbd ►► / mkhalilurr ►► / khalilurrahma. . ◉ প্রতিদিন নতুন নতুন ভিডিও দেখতে চ্যানেলটি Subscribe করুন !! ▶ ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক দিন, শেয়ার করুন আর অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন!! ▶ Copyright Disclaimer : Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. If you like the video, please like, comment and share it with your friends. Don't forget to subscribe. I have two more channels to visit. Hope you see something better. Thanks. @peace waz bd @শান্তি টিভি - shanti tv #peacewazbd #ঈদ #রমজান
Пікірлер: 302
ডা. জাকির নায়েক শুধু ইসলামিক পণ্ডিত ই নয় বরং তিনি সৌরজগৎ এবং ভৌগলিক বিষয়েও অধিক জ্ঞানী। তার আলোচনা অনেক সুন্দর মাসাল্লাহ ।
কি সুন্দর করে এবং গুছিয়ে কথা বলেন প্রান জুড়িয়ে যায় মন চায় তার কাছে বসে তাকে দেখি।
মাশা আল্লাহ একেই বলে ড. জাকির নায়েক। চলন্ত বিশ্বকোষ। আল্লাহ তাঁকে হায়াতে তৈয়্যেবা দান করুন। আমিন।
এত সুন্দর করে বুঝিয়ে দেওয়ার পরেও কিছু লোক তাদের স্বভাবগত কারণে বুঝতে চাইবে না, উল্টা পাল্টা কথা বলবেই, আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন- আমীন....!!
@sujonmia8465
4 ай бұрын
রহমানীই স্পষ্ট ভাবে বুঝাইছে, আলহামদু লিল্লাহ
প্রিয় শায়েখ এমন সুন্দর ভাবে উপস্থাপন এবং বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ
সুবহানাল্লাহ,,,কত সুন্দর আলোচনা ❤️❤️
সুবহানাল্লাহ, মাশা-আল্লাহ, জাজাকাল্লাহ খাইরান, খুব সুন্দর আলোচনা শুনলাম।
বাংলাদেশের সময় টিভি এটা নিয়া কাহিনি শুরু করে দিছে এখন অনেকেই আসবে স্যার আপনার লেকচার শুনতে 🖤
@Irfan-ij9hn
Жыл бұрын
😂 যেমন আমি
@sakibbinislam2425
Жыл бұрын
আমিও আসলাম
@md.mahinhosen9374
Жыл бұрын
@@tasin..... প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,, সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।। আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।। যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।। একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।। এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।। আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।। বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
@md.mahinhosen9374
Жыл бұрын
@@sakibbinislam2425 প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,, সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।। আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।। যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।। একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।। এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।। আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।। বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
@md.mahinhosen9374
Жыл бұрын
@@Irfan-ij9hn প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,, সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।। আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।। যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।। একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।। এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।। আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।। বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
মাশা আল্লাহ, সুন্দর আলোচনা।
মাশাআল্লহ্, কতই না হিকমাতপূর্ণ উত্তর 🥰🥰🥰
📢 নতুন চাঁদের সাথে নতুন মাস শুরু বা সমাপ্তি সম্পর্কিত। অন্যদিকে সূর্যের সাথে সম্পর্ক স্থানীয় সময় যার ভিত্তিতে নামাজের ওয়াক্ত বা অন্য ইবাদতগুলো নির্বাহের সময় নির্ধারিত হয়। বিষয়টি কোন একটি দেশের সাথে মিল রেখে রোজা শুরু বা ঈদ পালন করা নয়। এখানে মিল রাখার কোন সুযোগ নেই। বিষয়টি বুঝতে হবে সঠিক দর্শন অনুযায়ী। বিষয়টি হলো, নতুন চাঁদের ভিত্তিতে নতুন একটি মাস শুরু হয়। চাঁদ তো একটাই। এটা একবারই উঠবে এবং বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ওই অঞ্চলের স্থানীয় সময় অনুযায়ী সেই চাঁদ আকাশে পরিলক্ষিত হবে। তার মানে এই নয় কোন একটি অঞ্চল থেকে চাঁদ দেরি করে দেখা যাচ্ছে ওটা তাদের জন্য নতুন চাঁদ। আসলে ওটা পুরাতন চাঁদ। ঐচাঁদ আগেই উঠে গেছে। পৃথিবীর কোথাও না কোথাও থেকে তা দেখা গেছে। তাহলে এখন প্রশ্ন হল, বিষয়টি কিভাবে নিষ্পত্তি হবে? এখানে সঠিক নিয়মটি হল, যদি কোন মুসলিম ভূখণ্ড থেকে তা বিশ্বের যে প্রান্তেই হোক না কেন নির্ভরযোগ্য সূত্রে, বিশ্বস্ত সূত্রে, গ্রহণযোগ্য সূত্রে, প্রমাণিত সূত্রে নতুন চাঁদ উদয়ের খবর পাওয়া যায় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে নতুন একটি মাস শুরু হয়ে যায় এবং এটা সমগ্র বিশ্বের জন্য প্রযোজ্য। তবে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ তাদের স্থানীয় সময় অনুযায়ী সেই চাঁদের ভিত্তিতে ইবাদতগুলো সম্পাদন করবে। তার মানে এই নয় সৌদি আরবের লোক ঠিক যে সময়ে যোহর বা আসর বা অন্য কোন ওয়াক্তের নামাজ পড়বে বা অন্য ইবাদত করবে, চাঁদের মিল থাকার কারণে অন্য অঞ্চলের মানুষগুলোকেও ঠিক সৌদি আরবের স্থানীয় সময় অনুযায়ী ইবাদত করতে হবে। এই জায়গাতেই সবাই বিভ্রান্তি ছড়িয়ে ফেলে। দেখেন, বাংলাদেশের মানুষ একই দিনে রোজা শুরু করলেও তারা ইফতার করে নিজ নিজ এলাকার স্থানীয় সময় অনুযায়ী। কারণ সূর্যাস্তের যাওয়ার সাথে স্থানীয় সময় সম্পর্কিত সেই সাথে ইফতারের সময়। কোন কোন এলাকায় আগেই সূর্য অস্ত যায়। সেই এলাকার মানুষ আগেই ইফতার করে ফেলেন। কিন্তু যে এলাকায় পরে সূর্য অস্ত যায় সেই এলাকার মানুষ পরে ইফতার করে কারণ এটা স্থানীয় সময় সম্পর্কিত বিষয়। তাই বিষয়টি বুঝতে হবে সময় অনুযায়ী ইবাদতের ওয়াক্ত নির্ধারণ হয় স্থানীয় সময় ভিত্তিতে। অন্যদিকে তারিখ/নতুন মাস নির্ধারণ হয় নতুন চাঁদ উঠলেই। তা পৃথিবীর যেখানেই হোক না কেন। চাঁদ একটা। পৃথিবী একটা। কিন্তু ওই তারিখের ভিত্তিতে ইবাদতগুলো করতে হবে নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী। কাজেই বলা যায় বিষয়টি হলো, নতুন চাঁদ উঠেছে কি উঠে নাই। এটাই একমাত্র বিবেচনার বিষয় তারিখ/ নতুন মাস নির্ধারণ করার জন্য। যদি কোথাও না কোথাও নতুন চাঁদ উঠে থাকে এবং তা গ্রহণযোগ্য সূত্রে প্রমাণিত হয় তবে নতুন আরবি মাস সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে যায় এবং বিশ্বের সবাই এই একই চাঁদের ভিত্তিতে তাদের নতুন মাস শুরু করবে এবং নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী তারা ইবাদত করবে। কোনভাবেই যাতে তারিখ এবং স্থানীয় সময় এই দুটো বিষয় লেজে গোবরে না হয়ে যায় সেই বিষয়ে সকলের সূক্ষ্ম এবং সজাগ দৃষ্টি থাকতে হবে। তাই অবশেষে বলা যায় বিশ্ববাসীর জন্য চাঁদের তারিখ হবে একটাই এবং এর কোন ব্যতিক্রম হবে না এবং নিজ নিজ অঞ্চলের স্থানীয় সময় অনুযায়ী তারা রোজা শুরু বা ঈদ পালন করবে, অন্য কোন ভিন্ন তারিখে নয়। সবার জন্য আরবি তারিখ এক হইতে হবে এবং ইবাদতগুলো নির্বাহ/সম্পাদন করতে হবে নিজ নিজ অঞ্চল ভিত্তিক স্থানীয় সময় অনুযায়ী ।
@Doloncookingworld8028
4 ай бұрын
আমি আপনার কথায় একমত
@shohag7368
4 ай бұрын
আমার কছে ও তাই মনে হয়
@jihadhawladar7227
3 ай бұрын
❤
@user-pq4kh8pi7q
3 ай бұрын
তাহলে বিশ্ব নবীর যুগে মানুষ কি ভুল করছিল? ,,,, এখন প্রযুক্তির কারণে না হয় বুঝতে পারলেন অমুক দেশের চাঁদ উঠেছে ।
মাশাআল্লাহ হযরত খুব সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
🌷🌷🌷শুকরান জাযাকাল্লাহ🌷🌷🌷
ইনশাআল্লাহ্, পৃথীৰ সকলেই একই দিন ৰোজা ৰাখা ও ঈদ উদযাপন কৰাৰ দৰকাৰ মনে কৰি। মক্কায় চাদ দেখলেই সাৰা বিশ্ব দেখছে মনে কৰে ৰোজা ৰাখা যাবে কি? অল্প সময়েৰ পাৰ্থক্য থাকে। আল্দাহ্ খমাশীল। আল্লাহ্সহুআকবৰ।
আলহামদুলিল্লাহ। চমৎকার সমাধান। আল্লাহ তাআলা আপনাকে নেক হায়াত দান করুক। (আমিন)
মাসললাহ আলহামদুলিল্লাহ আললাহ হু আকবার আলাল আপনি রহমত দান করুন এবং অনেক খুসি হলাম দোয়া রইলো আমাদের
অনেক সুন্দর আলোচনা
Alhamdulillaha, Allaha Jakir Nayek er moto aro kiso manus ai duneyai poida koro, amin
Wonderful great explanations thank you so much god bless you
আমার প্রিয় জাকির নায়েক উনাকে আমি খুব ভালো বাসি আল্লাহর জন্য
ইনশা আল্লাহ ইসলামের বিজয় আসবেই পূর্ণিমার চাঁদের ছেয়েও সুন্দর ছিলেন বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ) সবাইকে ঈদ মোবারক Eid Mubarak :
আল্লাহর পক্ষ থেকে জাকির নায়েক ইসলামের এক নিয়ামত এই জগতে!
আলহামদুলিল্লাহ আপনার অনেক বিবেক
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বলেছেন
মাশাআল্লাহ dr জাকির নায়েক আমাদের মুসলিম বিশ্ব র গর্ব
Brilliant excellent outstanding answer
ডাক্তার জাকির নায়েক আল্লাহর পক্ষ থেকে নেয়ামত মুসলিম উম্মার জন্য তাছাড়া সমস্ত বিশ্ববাসীর জন্য আমার এই কথাটি বোঝার জন্য সঠিক জ্ঞানের দরকার সবার
@janyjany4368
2 жыл бұрын
জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?
@md.mahinhosen9374
Жыл бұрын
@@janyjany4368 প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,, সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।। আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।। যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।। একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।। এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।। আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।। বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
ইন্সা আল্লাহ একমত প্রকাশ করলাম.
@muhammadyeaminhossen5909
Жыл бұрын
"ইনশাআল্লাহ" না ভাই "আলহামদুলিল্লাহ" বলতে হবে এখানে।।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তাআলা আমাদের সকল মুসলিম কে বোঝার এবং মানার তৌফিক দান করুন আমীন
ঈদ মোবারক
আলহামদুলিল্লাহ কত সুন্দর ভাবে ডক্টর জাকির নায়েক বুঝেছেন❤❤❤❤
Zakir Nayak is a great Islamic man❤❤❤❤❤❤
সুর্যস্তের সাথে চাঁদের হিসাব নয়। চাঁদের সাথে সূর্যাস্তের হিসাব নয়।বরং সময়ের সাথে সূর্যাস্তের সম্পর্ক আছে, বার তারিখের সাথে চাঁদের সম্পর্ক আছে।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
মাশাআল্লাহ
আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দিন
ধন্যবাদ ডাঃ জাকির নায়েক কে
ماشاءالله الحمد لله
মাশাআল্লাহ👏
সময় যার যার মতো তবে দিন একটাই হবে
@tanzirshadhin5386
3 ай бұрын
আমিও সেটাই মনে হচ্ছে
সুবহানাল্লাহ , সুন্দর আলচনা
I love you.Dr.jakir nayk God palsy you
Subhan-Allah
Wow ki sundur boyan
অনেক সুন্দর হয়েছে
Doctor jakir nayok is great ❤
Alhamdulillah
Ami janina je ke sei mohan bakti jini eto din dhore Jakir Naik er bangla dubbing voice dichche. Karo jana thakle bolben?
I love you sir
খুব সুন্দর 💞💞💞
MasaALLAHA.........Dr Zakir nike.
সুন্দর ব্যাখ্যা ❤️
@sujonmia8465
3 жыл бұрын
জসিম উদ্দীন রাহমানীর ীদের আলোচনা শুনুন, ধোয়াশা কেটে যাবে,,, ইনশাআল্লাহ
allahu akbar
সৌদি অঞ্চলের লোকেরা যে শনিবারে সিয়াম পালন করে, বাংলাদেশের অঞ্চলের লোকেরাও সেই শনিবারে সিয়াম পালন করবে। সময়ের ডিফারেন্স আগে ও পরে।
@janyjany4368
2 жыл бұрын
জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?
Koti koti probashi der onk vlo hoby akshty eid palon korly.plz joldi ai system ta koran kono mollar kotha shona dorkar nai.akdin a korly best best best.
আলহামদু ইল্লা
ভাই জাকির চাঁদ দেখা যায় , পৃথিবীর মধ্যে স্থলে , আর সৃয দেখা যায় পৃবদিকে
@md.mahinhosen9374
Жыл бұрын
প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,, সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।। আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।। যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।। একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।। এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।। আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।। বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
সারা বিস্বে একই দিনে ঈদ ও রোজা রাখতে হবে এটাই ইসলাম,যেমনি ভাবে জুমার নামাজ পড়া হয়
@intikhabislam4568
2 жыл бұрын
আচ্ছা যখন আমেরিকা তে জুম্মা হচ্ছে তখন কি তোমার শুক্রবার?
@fokhruddinrumman414
2 жыл бұрын
সব দেশেকি একসাথে জুম্মা পড়া হয়?
@dadabhai4640
2 жыл бұрын
😆😆
@nexon6824
2 жыл бұрын
Md Samir,,, ভাই আপনি হয়ত জানেন না, ইসলামি শরিয়ত অনুযায়ী দিন গণনা করা হয় সূর্য দ্বারা আর সিয়াম কিংবা ঈদ পালন করা হয় চাঁদ দ্বারা। এখন আপনি নিজেই বলেন যে কীভাবে সারা বিশ্বে একই দিনে সিয়াম কিংবা ঈদ পালন করবে? আর যেটা বললেন জুমার নামায যেভাবে আমরা একই দিনে পালন করি সেটা নির্ভর করে সূর্যের উপর চাদের উপর না। এখন আপনি নিজেই বলেন সূর্য আর চাঁদ কি একই জিনিস? আমরা জুমার নামায প্রতি শুক্রবারে পড়ে থাকি কিন্তু রোযা কিংবা ঈদ আমরা প্রতি শুক্রবারে পালন করি না। আশা করি আপনি বিষয়টি বুঝচ্ছেন!
@BabaBaba-xk8bu
Жыл бұрын
Right
১.বিশ্বব্যাপী যদি একই দিনে জুম্মার নামায আদায় করতে পারি (সময় যার যার) তাহলে প্রথম রমজান ও ঈদ পারবনা কেন? ২.যেহেতু বাংলাদেশে প্রথম রমজান ও ঈদ একদিন পর তাহলে জুম্মার নামায একদিন(শনিবার) পড়া উচিত নয় কি?
@sujonmia8465
3 жыл бұрын
ধন্যবাদ
@guitarman7269
3 жыл бұрын
Aapnar kothai kono logic nai. Aapni ki Chad dekhe jumma poren ?
@_HumaYun_
2 жыл бұрын
আবুলমার্কা যুক্তি
@NewTube780
2 жыл бұрын
@@_HumaYun_ এরা তসলিমা নাসরিনের বংশধর।
@_HumaYun_
2 жыл бұрын
@@NewTube780 কোনটা সঠিক আল্লাহ তায়া’লাই ভালো জানেন, আমাদের উচিত কুরআন হাদিসের পরিপূর্ণ জ্ঞান অর্জন করা।
Allah Apnr bonda Zakir Nawok Aro Rohmot dan korun
যে দেশে যখন সাহরি ও,ইফতারের সময় হবে সেই দেশে সেই সময় ইফতার ও,সাহরি খাবে, ধন্যবাদ।
যখন প্রথম চাঁদ উঠে তখন থেকে অনাগত (বর্তমান ও ভবিষ্যত) সময় গণনা যোগ্য। বিগত সময় (অতীত সময়) গণনাযোগ্য হবেনা। যদি সময়ের ব্যবধান ২৪ ঘন্টার বেশি হয় তাহলে চাদের হিসাব ২৪ ঘন্টার ব্যবধান হবে। যদি সময়ের ব্যবধান ১০/১৫/৬/৮ ঘন্ট ইত্যাদি হয় তাহলে তাহলে চাদের হিসাবটাও ওই রকম ব্যবধান হবে। ৬ ঘন্টর ব্যবধানের জন্য ২৪ ঘন্টার ব্যবধান হিসাব করা ভুল।
Shundor
দয়া করে জসিম উদ্দীন রাহমানীর ঈদের আলোচনা শুনুন,ধোয়াশা কেটে যাবে,,, ইনশাআল্লাহ
@user-qq3uu3xg1v
3 жыл бұрын
এখানে ধোঁয়াশা কাটে না?
@sujonmia8465
3 жыл бұрын
একবার নয়, বার বার শুনুন, চিন্তা ও পরযালোচনা করুন আলোচনার উদাহরন এর উপর,ইনশাআল্লাহ
@wowgame3687
2 жыл бұрын
জসিম উদ্দিন বাদে কারো বক্তব্য আছেকী?
@intikhabislam4568
2 жыл бұрын
তোমরাই ধোঁয়াশায় পড়ে গেছো তার বক্তব্য শুনে
@mdjony1022
2 жыл бұрын
এর থেকে ভাল উদাহরণ নেই
স্যার প্রতি দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার উপায় কি বলে দেন।
Balo
রমজানের চাঁদ উঠার পর সারাবিশ্ব খবর পৌঁছে যায়। তখন সৌদি আরবে সাড়ে সাতটার দিকে চাঁদ দেখা গেলো, বাংলাদেশে খবর পৌঁছে এলো ঈশা সালাতের সময়,তখন তারাবির সালাতের প্রস্তুতি নেওয়া হলো। তখন আমেরিকার কিছু কিছু অঞ্চলে দুপুরের টাইম শেষ হয়ে যায় আর কিছু কিছু অঞ্চলে দুপুরের সময় খবর পৌঁছে এলো যে রমজানের চাঁদ দেখা গেছে, তখন তারা খাস দিলে নিয়ত করবে ঈশার সালাতের পর তারাবির সালাত কায়েম করবে। এরপরে জানেন;যেখানে যে অঞ্চলে যখন চাঁদের খবর পাবে চাঁদ ওঠার, তখন এশার সালাতের পর তারাবির সালাত কায়েম করবে, যে অঞ্চলে এশার সালাত পড়ে ফেলেছে তখন আবার তারাবির সালাত নিয়ত করবে প্রস্তুতি নেবে।
@janyjany4368
2 жыл бұрын
জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?
@mahbuburrahmannumani3972
Жыл бұрын
২৯ তারিখ থেকেই চাঁদ তালাশ করতে হয়, খাস দিলে তারাবীহ পড়ার সুযোগ কই? পরের দিন দুপুর পর্যন্ত চাঁদ দেখার সংবাদের অপেক্ষায় থাকতে হয় ৷ এরপর খবর না পেলে রোযা থাকতে হয়, আর খবর পেলে ভাংতে হয় - এটাই মাসআলা ৷ অধিকাংশ মানুষ না জেনে কথা বলে- ফলে ভুল হয় ৷ রমযানের রোযা রাখার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম ৷ ২৯ শাবানের পরবর্তী রাতে রোযার প্রস্তুতি নিয়ে থাকতে হয় ৷ পরের দিন দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করে চাঁদ দেখার খবর না পেলে ভাংবেন, আর খবর পেয়ে গেলে তো ভালই হল ৷
নতুন দোয়া বাদে পোড়া জায়েজ আছে
তাহলে লাইলাতুলকদর এর রাত কি এক এক এলাকায় একেক দিন হবে?
ad dekhai kno??
সূর্য সময় নির্দেশ করে। আর চাঁদ নির্ধারণ করে দিন। আপনি সারা পৃথিবীতে একই দিনে জুমুয়া কি করে আদায় করেন??
@jakirhossain7877
4 ай бұрын
পৃথিবীর সব দেশে কি একই সাথে চাদ দেখা যায়???
🏴🏴🏴🏴🏴🏴🏴🏴🏴
Kinto lilatul kodor jai bejor rata tahola moccai j den 27 romjan are bangladesha 26 romjan taholato amra lilatul kodor pachche na allah bolen ame sob kechu siste korache niddisto porimana sura kamar ayat 49
Dekon doctor rokibul ki bolen
মক্কা থেকে আমাদের দেশে তারিখ একদিন পিছিয়ে গেলে জুমুয়া বার আমাদের দেশে একদিন না পিছিয়ে মক্কার সাথে একই দিনে আমাদের দেশে জুমুয়া বার ও জুমুয়ার সালাত কিভাবে হয়।
@SuiiNaldo-ub1yr
Жыл бұрын
Vai Saudir Sathe time parthokko 3 hours taile kmne alada dine jumma hobe?
@shikdershejan864
Жыл бұрын
Akhi dine hole time parthokko ase ar ota dupor ar eider chad rate othe... Upni jotir bid ba time zone bujle aita khup egly bujben
@mustafizurrahman3608
Жыл бұрын
@@SuiiNaldo-ub1yr দিন একই হবে সময় যার যার মত আমরা তিন ঘন্টা আগে পড়বো ওরা তিন ঘন্টা পরে পড়বে যেটা বর্তমানে হচ্ছে। যেমন জুমা নামাজ একই দিন হচ্ছে সৌদি বাংলাদেশ সময় যার যার মত। কিন্তু রোজা ঈদের ক্ষেত্রে নিয়ে যায় পরের দিন। আমার বুঝে আসেনা আবার ইমাম আবু হানিফার মত একই দিনে রোজা ঈদ শুরু করার।
আমার প্রশ্ন হলো যখন পৃথিবী ধ্বংস হবে তখন কি একদিন পরে হবে?
@jakirhossain7877
4 ай бұрын
কেয়ামত পুরো দুনিয়ায় একই সাথে হবে সেটা আল্লাহর হুকুমে আর নামাজ রোজার বিষয়টা আল্লাহ তায়ালা স্থানীয় সময়ের সাথে সম্পর্কিত করে দিয়েছেন
@Dubai10000
4 ай бұрын
Tomi akdi beshi baj ba vai Kotha Gola bojho question Kore soytane R bojha momine
জসিমউদদীন রাহমানির বক্তব্য শুনুন
তাহলে কি কোরআন দুই সময়ে নাজিল হয়.? একদিন সৌদি তে আর একদিন বাংলাদেশ এ।??
Hi
চাঁদ দেখার পর রোজা রাখা হয়
বিষয়টা হচ্ছে বারের সাথে মিল রেখে রোজা করা। সেটা শনিবার রবিবার সোমবার মঙ্গলবার বুধবার বৃহস্পতিবার শুক্রবার হতে পারে। সময় যার তার, একেক দেশে একেক সময়, কেউ আগে আবার কেউ পরে সময় পাই।
@janyjany4368
2 жыл бұрын
জনাব, শুক্রবার সন্ধ্যায় যখন সৌদিতে চাঁদ দেখা যায় অন্য আরেক দেশে তখন শনিবার সকাল। সৌদিতে তো শুক্রবার চাঁদ দেখে শনিবারে রোজা রাখল, কিন্তু ঐ দেশের মুসলিমরা শনিবারে কিভাবে রোজা রাখবে যদি দয়া করে বলতেন। ৩০ রোজা পূর্ণ করে সোমবারে যখন সৌদিতে যখন ঈদ পালন করা হয় তখন ঐ দেশে ৩০ তম রোজা। তাহলে একই দিনে ঈদ কিভাবে হবে?
স্যার ক্লিয়ার হতে পারলাম না। কদর কিভাবে পাবো?
@gsmmemo3438
Жыл бұрын
Amar o same posno kew judi janen bole jaben
Notun alemder waz na sune geani alemder onusoron korun
কিয়ামত কি সারা বিশ্বে একই দিনে হবে? কিয়ামত একই দিনে হলে ঈদ একই দিনে কেন না?
@jakirhossain7877
4 ай бұрын
আরে ভাই কেয়ামত পুরো দুনিয়ায় একই সাথে হবে এটা আল্লাহর হুকুমে
Zakir neyek kon deser
সূর্য নামাজের সময়কো প্রতিষ্ঠিত করে আর চাঁদ রোজা রাখার সময়কে নির্দেশ করে
২ঘন্টা সময় ব্যাবদান এর কারণে কেন একদিন পর ঈদ হবে
তিন ঘন্টার জন্যে কেন পরের দিন রোজা রাখবো। ধন্যবাদ
@MdAsad-os2ch
3 ай бұрын
Eikhane hour er hisab na. Chad er upore depend korbe. Dr zakir sir clear message desa.
সারা পৃথিবীতে কি একি সময়ে জুম্মা পড়া হয়?
@md.mahinhosen9374
Жыл бұрын
প্রিয় বন্ধুরা,,এই সমস্যা সমাধানে আমার এই সহজ হিসাবটা লক্ষ্য করে আপনাদের মতামত দিবেন প্লিজ ,,,, সৌদি আরবে সর্বপ্রথম সেহরি করবে,,,তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোর সেহরির সময় আসবে তারা সেহেরী করবে।।। আবার সর্বপ্রথম সৌদি আরব শেষ ইফতার করবে তারপর ক্রমান্বয়ে যে দেশগুলোতে ইফতারের সময় আসবে তারাও শেষ ইফতারি করবে এবং পরের দিন ঈদ উদযাপন করবে।। যেমন ধরুন বাংলাদেশের টাইম জোন সৌদি থেকে ৩ ঘন্টা পরে রয়েছে,,অর্থাৎ সৌদি আরব যখন প্রথম সেহরি খাবে বাংলাদেশে তখন সকাল তাই বাংলাদেশ পরবর্তী সেহেরিতে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের সবাই খাবার খাবে।। একইভাবে সৌদি আরবের থেকে টাইম জোনে যে দেশগুলো আগে রয়েছে সৌদি আরবের সেহেরির পরেই তাদের সেহরি সময় আসবে এবং তারা সেহরি করবে।। এই একটা নিয়ম সারা পৃথিবীতে চালু করলে আশা করি পৃথিবীর একই দেশে কোথাও দুইদিন ঈদ হবে না।।((ইনশাআল্লাহ))।। আর এই হিসাবটাও চাঁদের হিসেবের সঙ্গে মিলে যায়।। বিদ্র:- কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।।
সকালে সৌদি আরবে ঈদের নামাজ পড়ে সেখান থেকে ওইদিনই বাংলাদেশে পৌঁছানো যায় তাহলে সে কি বাংলাদেশে এসে আবার নামাজ পড়বে?
@jakirhossain7877
4 ай бұрын
কেন বাংলাদেশে এসে পড়বে সে তো ঐ দেশের সময় অনুযায়ী পড়ে এসেছে
যেই রমজানে আকাশে বিকট শব্দ হবে সেই রমজাম শুরু হবে শুক্রবারে। যদি শুক্রবারটি সৌদিতে হয় আর বাংলাদেশে শনিবারে রোজা হয় তাহলে কি সৌদির আকাশে বিকট শব্দ হবে বাংলাদেশের আকাশে এই বিকট শব্দ হবে না?
আরাফার রোজা একই দিনে কেন রাখে তাহলে?
সৌদি আরব কে কি ভাবে ফলো করবে, কারন জাপানের সময় সৌদি আরব থেকে ৬ ঘন্টা পুর্বে। ইংল্যান্ড সময় সৌদি থেকে ২ঘন্টা পরে।
তাইলে কি কিয়ামত একদিন সৌদি আরবে হবে , আর পরেরদিন বাংলাদেশে হবে😮
@Adam77227
4 ай бұрын
হাদিস তো তাই বলে
@mohammadabutaleb136
3 ай бұрын
চাঁদ উঠা এক জিনিস আর কিয়ামত হওয়া আরেক জিনিস
@mdjoyrahman759
3 ай бұрын
আপনার মতো মানুষের জন্য মানুষের ভিতরে এতো বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়
@AbirRayhann
3 ай бұрын
বলদ কেয়ামত কি চাঁদ দেখে হবে
@user-pp3hc9mo1w
3 ай бұрын
abal naki
Lailatul kodorer khetreo same??
জসীম উদ্দিন রহমানীরটা বেশি গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে
সম্মানিত জাকির সারের হোয়াটস অ্যাপের নাম্বারটা চাই। দয়াকরে দিবেন।
@mdtanhar4245
Жыл бұрын
উনি পৃথিবী বিখ্যাত ভক্তা উনি বাংলাদেশের সাধারণ আলেম নয়,, যে যোগাযোগ করবেন ওয়াটসএপে। কাতার ফুটবল ওয়াল্ডকাপ এও আমন্ত্রিত ব্যক্তি
@parvazali4213
Жыл бұрын
@@mdtanhar4245আপনি ঠিক বলছেন যে উনি একজন বিশ্ব বিখ্যাত কিন্তু হ্যাঁ এটা ভুল বলেছেন যে আমাদের দেশের আলেমরা সাধারণ দু একজনের জন্য সবাইকে ছোট করবেন না ধন্যবাদ
zakir sir chad and surjo k miliye felechhen..Chad dekhe din tarikh nirdharon hoi & surjo dekhe namaj, sehri & iftaar er time nirdharon hoi...R chaad world er sokol jaigai eksathe dekha jabena bole ekoidine roja rakha jabena bolata islam+science er sathe jaina..e bepare imam shafeiye(rh.) er boktobbo sokol somossar somadhan.
@mdmahfujurrahman6050
Жыл бұрын
Imam shafeiye(Rh.) bolechhen..sara world a notun chaad er news pousate parle ekoi dine roja,eid palon korte hobe..
@mdmahfujurrahman6050
Жыл бұрын
R knowledge, person & Rasul (sm) er vobissotbani onujai dr. Zakir sir er cheye imam shafeiye er kotha besi grohonjuggo...
@mdmahfujurrahman6050
Жыл бұрын
R dalil hosse rasul(sm) bolechhen- chad dekhe roja rakho & chad dekhe eid koro & 2 jon sakkhi jochestho..r ekhon proti deser jonno duiti kore sakkhi orthat minimum prai 500 jon sakkhi rakha hoi ja rasul(sm) er sunnah er against a jai...
তাহলে এক রাতের সন্ধান করতে বলেছেন রমজানের শেষ দশকে এটা কি হবে?😪😪😪😪
কোরান শরীফে কতবার দানেড় কথা কতবার বলহৈছে?