ড কাফীল উদ্দিন সরকার সালেহীর ভ্রান্ত আকিদার জবাব | শাইখ মতিউর রহমান মাদানী | Dr Kafil Uddin Sarkar
আমাদের সাথে যুক্ত থাকতে
✔ Subscribe Our KZread Channel kzread.info...
আমাদের চ্যানেলটি Subscribe করে দাাম্মাম ইসলামিক কালচারাল সেন্টারের সকল ভিডিও পেয়ে দ্বীন ও দুনিয়ার বরকত হাসিল করুন।
ফেইসবুক পেইজ
/ habib-chowdhury-bd-244...
Bangla Waz, Short Bangla Waz New || Sheikh Motiur Rahman Madani || islamic Culture Center, Dammam,
/ habib83bd
/ banglawazicc
ড কাফিল উদ্দিন সরকার সালেহীর ভ্রান্ত আকিদার জবাব | শাইখ মতিউর রহমান মাদানী | Dr Kafil Uddin Sarkar
#Habib83bd
#HabibChowdhury
#BanglaWazNewShortVideo
#BanglaLecture
#MotiurRahmanMadani
#Voice_of_True_tv
নিম্মের plalist থেকে পছন্দের শায়েখ গনের ওয়াজ ও প্রচার কবুন
শায়েখ মতিউর রহমান মাদানী (Short Video) Playlist (1)
• Bangla Waz Short Video...
শায়েখ মতিউর রহমান মাদানী (Short Video) Playlist (2)
• Short Video Sheikh Mot...
শায়েখ মুখলেসুর রহমান মাদানী (Short Video) Playlist (১)
• Sheikh Mukhlesur Rahma...
শায়েখ মুখলেসুর রহমান মাদানী (Full Video) Playlist
• Bangla Waz Sheikh Mukh...
শায়েখ মুখলেসুর রহমান মাদানী (Tafsir) Playlist
• All Tafsir Sheikh Mukh...
অজানা প্রশ্নের উত্তর
• অজানা প্রশ্নের উত্তর
শাইখ ড মুযাফফর বিন মুহসিন
• Dr Mujaffor Bin Muhsin
শাইখ ড শহিদুল্লাহ খান মাদানী
• Shahidullah Khan Madani
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ
• Abdur Razzak Bin Yousuf
শাইখ আজমল হোসাইন মাদানী
• Sheikh Azmol Madani
আসাদুল্লাহ গালিব
• Asadullah Galib
শাইখ রফিকুল ইসলাম মাদানী
• Sheikh Rofiqul Islam M...
শাইখ আমানুল্লাহ বিন ইসমাইল মাদানী
• AmanUllah Madani
শাইখ আব্দল্লাহ আল কাফী মাদানী
• Sheikh Abdullahil Kafi
শাইখ সাইফুদ্দিন বিলাল মাদানী
• Saifuddin Belal
শাইখ আব্দুল্লাহ আল হাদী মাদানী
• Sheikh Abdullahil Hadi
আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক
• Abdullah Bin Abdur Razzak
শাইখ সালিমুদ্দিন মাদানী
• Sheikh Salim Uddin Mad...
মুখতাছার বুখারী (মতিউর রহমান মাদানী)
• Bangla Waz New Mukhtas...
কিতাবুত তাওহীদ (মতিউর রহমান মাদানী)
• Bangla Waz Kitabut Tawhid
Пікірлер: 752
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান শায়খ মতিউর রহমান মাদানী কে নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন হে আল্লাহ
আমিও ভাই আগে কবর পুঁজারী ছিলাম ! শাঈখ মতিউর রহমান মাদানীর ওয়াজ শোনে সহি পথে এসেছি! সবাই শেখের জন্য দোয়া করবেন
@shahroukhhossaintonmoy262
4 жыл бұрын
ভাই নিজের গোপন দোষ প্রকাশ করা উচিত নয়
@jahangiralam6359
4 жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ, জাজাকাল্লাহ।
@mosharafhossain6190
4 жыл бұрын
ভাই আপনার জন্য দোয়া রইল আমার জন্য দোয়া করবেন।
@xayed90
4 жыл бұрын
নাউযুবিল্লাহ...!!! আপনি পূজা করতেন? আমরা পূজা করি না, যিয়ারত করি...!!! কিন্তু আফসোস ভূল পথ থেকে ভূল পথেই গেলেন...!!!
@alaminabdulaziz2679
4 жыл бұрын
الحمد لله
এরকম সহি আকিদার আলেম সমাজ চাই আমরা।বেদাতিদের থেকে আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক
মতিউর রহমান মাদানি একজন সহি আবিদার আলেম। তার আলোচনা শুনে আমি ও আমার পরিবার সহিভাবে নামাজ আদায়ের চেষ্টা করি। ইসলাম বা যেকোন বিষয়ে ভুল সংশোধনে শরম থাকা উচিত না। সালেহীন সাহেবের শিরিকি আকিদা সংশোধন করা উচিত। মাদানি হুজুরকে আল্লাহ ইসলামের খেদমতে কবুল করুন।আমিন।
আল্লাহ কফিলউদ্দিন সালেহীকে হেদায়েত করুন
শাইখ মতিউর রহমান মাদানী, আমার প্রিয় শাইখ।
@user-wo8kd6kd9l
4 жыл бұрын
আমরা মুসলিম মূর্তি পূজারী মতি মাদারি কাফের মুশরিকদের আকিদা তার আকিদা এক। আল্লাহ পাক যদি মূর্তির বিরুদ্ধে আয়াত নাজিল না করতেন তাইলে এই মতি আল্লাহর মূর্তি বানিয়ে ফেলতো (নাওজুবিল্লাহ)
@abutalab9349
4 жыл бұрын
আমারও প্রিয়
শেখ মতিউর রহমান মাদানী আল্লাহ তাকে দুনিয়া ও আখেরাতে সম্মানিত করো আল্লাহর জন্য তাকে ভালোবাসি আমি তার জন্য সই আকিদা এসেছি যারা সহি আকিদার আলেমদের পিছনে লাগে তারা ধর্ম ব্যবসায়ী আল্লাহ তাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুক আমিন সকল বিধান বাতিল করো ওহির বিধান কায়েম করো
@hwjs8072
4 жыл бұрын
রাইট
@alamgirmohammed7870
4 жыл бұрын
بسم الله الرحمن الرحيم প্রথমে একটি হাদীস দেখে নেইঃ হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, تفكَّروا في كلِّ شيءٍ , ولا تتفكَّروا في اللهِ তোমরা সব কিছু নিয়ে গবেষণা কর। কিন্তু আল্লাহর সত্ত্বা নিয়ে গবেষণা করো না। ইমাম যুরকানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান লিগাইরিহী। [মুখতাসারুল মাকাসিদ, বর্ণনা নং-৩১৮] আল্লাহর আকার নিরাকার ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা নিষেধ। আল্লাহ তাআলা আছেন। তিনি সকল কিছুর স্রষ্টা। তার কাছেই আমাদের সকলের প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তিনিই রিজিকের মালিক। ইত্যাদি আকীদা রাখা আবশ্যক। কিন্তু তিনি দেখতে কেমন? তার আকৃতি কেমন? ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা সম্পূর্ণরূপে নিষেধ। সালাফে সালেহীনগণ এসব বিষয়ে আলোচনা করাকে অপছন্দ করতেন। আমরাও এসব নিয়ে আলোচনা করাকে অপছন্দ করি। তাই এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকাই নিরাপদ বলে মনে করি। যাদের মনের মাঝে ফিতনা রয়েছে। কেবল তারাই এসব মুতাশাবিহাত বিষয়ে কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করে থাকে। কুরআনে কারীমে ইরশাদ হচ্ছেঃ هُوَ الَّذِي أَنزَلَ عَلَيْكَ الْكِتَابَ مِنْهُ آيَاتٌ مُّحْكَمَاتٌ هُنَّ أُمُّ الْكِتَابِ وَأُخَرُ مُتَشَابِهَاتٌ ۖ فَأَمَّا الَّذِينَ فِي قُلُوبِهِمْ زَيْغٌ فَيَتَّبِعُونَ مَا تَشَابَهَ مِنْهُ ابْتِغَاءَ الْفِتْنَةِ وَابْتِغَاءَ تَأْوِيلِهِ ۗ وَمَا يَعْلَمُ تَأْوِيلَهُ إِلَّا اللَّهُ ۗ وَالرَّاسِخُونَ فِي الْعِلْمِ يَقُولُونَ آمَنَّا بِهِ كُلٌّ مِّنْ عِندِ رَبِّنَا ۗ وَمَا يَذَّكَّرُ إِلَّا أُولُو الْأَلْبَابِ [٣:٧] তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট,সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে,তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর,তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। {সূরা আলে ইমরান-৭} তাই আল্লাহর সত্ত্বার আকার নিরাকার নিয়ে কথা বলা সম্পূর্ণই নিষিদ্ধ বিষয়। কারণ এসব মুতাশাবিহাত এর অন্তর্ভূক্ত। যার সঠিক অবস্থান আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। আমরা আল্লাহর “হাত, পা, চেহারা” ইত্যাদি অর্থ প্রকাশক শব্দের উপর ঈমান আনি। কিন্তু এগুলোর অবস্থা কেমন? আকার আছে নাকি নেই? ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা করি না। মন্তব্য করি না। আমরা কুরআনে বর্ণিত গভীর জ্ঞানীদের কাতারে শামিল হতে চাই। এসবের বাহ্যিক অর্থ বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করে ফিতনা বিস্তার করতে চাই না। হাত পা ইত্যাদি থাকলে সেগুলোর আকার থাকতে হবে। এমনটি মাখলুকের জন্য জরুরী। আকার ছাড়া হাত পা হওয়া অসম্ভব। কিন্তু স্রষ্টার জন্যও কি তা জরুরী? যদি বলা হয়, মাখলুক দৃশ্যমান হবার জন্য যেমন আকৃতি জরুরী। তেমনি খালেকের দৃশ্যমান হবার জন্যও আকৃতি জরুরী। তাহলে স্রষ্টাকে সৃষ্টির সাথে তুলনা করা হয়। সৃষ্টির জন্য যা আবশ্যক, স্রষ্টার জন্যও তা আবশ্যক করে ফেলা হচ্ছে। অথচ স্রষ্টা সৃষ্টির মত নন। তিনি তার মতই। তিনি সৃষ্টির সাদৃশ্যতা গ্রহণ করেন না। কুরআনে পরিস্কার ঘোষিত হয়েছেঃ فَاطِرُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۚ جَعَلَ لَكُم مِّنْ أَنفُسِكُمْ أَزْوَاجًا وَمِنَ الْأَنْعَامِ أَزْوَاجًا ۖ يَذْرَؤُكُمْ فِيهِ ۚ لَيْسَ كَمِثْلِهِ شَيْءٌ ۖ وَهُوَ السَّمِيعُ الْبَصِيرُ [٤٢:١١] তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের স্রষ্টা। তিনি তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের জন্যে যুগল সৃষ্টি করেছেন এবং চতুস্পদ জন্তুদের মধ্য থেকে জোড়া সৃষ্টি করেছেন। এভাবে তিনি তোমাদের বংশ বিস্তার করেন। কোন কিছুই তাঁর অনুরূপ নয়। তিনি সব শুনেন, সব দেখেন। [সূরা শোরা-১১] খেয়াল করুন! উক্ত আয়াতে কারীমায় ঘোষণা করা হচ্ছেঃ মহান রব সকল কিছুর স্রষ্টা। তার মত কিছুই নেই। তিনি সব কিছু শুনেন ও দেখেন। যদি বলা হয়, শোনা ও দেখার জন্য মাখলুকের মতই স্রষ্টারও তার শান অনুপাতে আকার বিশিষ্ট কান ও চোখ প্রয়োজন। তাহলে স্রষ্টা ও সৃষ্টির মাঝে তারতম্য রইল কোথায়? উভয়তো একই হয়ে গেল। যেমন আমরা বলি যে, আমরাও শুনতে পাই, আবার হাতিও শুনতে পায়। আমাদের শোনার জন্য যেমন কান প্রয়োজন। তেমনি হাতির শোনার জন্যও কান প্রয়োজন। তবে পার্থক্য হল, আমাদের কান হল ছোট। আর হাতির কান হল তার মত। অর্থাৎ বড়। তেমনি আমাদের শোনা ও দেখার জন্য কান ও চোখ প্রয়োজন। আবার স্রষ্টারও শোনাও দেখার জন্য কান ও চোখ প্রয়োজন [নাউজুবিল্লাহ
@sulmankhan1409
3 жыл бұрын
@@alamgirmohammed7870 বড় ভাই সহি আকিদার আলেম রা এইগুলি বিশ্বাস করে তারা এটাও বলে আল্লাহ জন্য যেরকম দরকার এরকমই তারা এর ধরন কি রকম এইটা বলেনা বিশ্বাস করে আল্লাহ তাআলা কোরআনে এরশাদ করেছেন আল্লাহতালার মত কিছুই নাই আল্লাহতালা হাত পা চোখ মুখমণ্ডল আছে আল্লাহর শানে যেরকম শোভা পায় ঐরকমই আল্লাহু আলম
মতিউর রহমান মাদানী সাহেবের বক্তব্য শুনে নামাজ থেকে শুরু করে সব কিছুতে আমার ভুল ছিল সব সংশোধন করেছি। আল্লাহ মতিউর রহমান মাদানী সাহেব কে বললাম নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন।
ইসলামকে সহিহ ভাবে তুলে ধরার কারনে আমি অনেক প্রশ্মের জবাব পেয়েছি তারজন্য শায়েখ কে ধন্যবাদ। আমি ভ্রান্ত মতবাদ থেকে আল্লাহর রহমতে শায়েখের দ্বারা সহিহ ইসলাম জানতে পেরেছি।
মাশাল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা, আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দিন
@rakibulhasan1623
4 жыл бұрын
@@munirayasmin5140 তো কি হয়েছে? তোমাদের মতো বিদআতি, আর মাজার পূজারী তো না।
@khashruabdullah1095
4 жыл бұрын
Islam uddin have you any sense to think. What is your thinking about the analysis of Imam Abu Hanifa. How do you support Sahali on his what explanation. Do you know Allah will appear to Jannati then what will you see there. If Allah say to you that you don't see me because you didn't not trust my figure. So go to hell.
@moriomdip6238
4 жыл бұрын
মিজান ভাই উনি আপনাকে ও শিরক করেছেন বলেছে।
@munirayasmin5140
4 жыл бұрын
মিজান মোল্ল্যার কারণে করোনা ভাইরাস হয়তো নাযিল হয়েছে।
@munirayasmin5140
4 жыл бұрын
মিজান মোল্ল্যা শিরক ও বিদাত করেনা কিন্তু কুফরি করেছে সারা বাংলার মানুষ জানে।ভুল ফতোয়া দিতে পারদর্শী।
মতিউর রহমান আমাদের আল্লাহর রহমতে চোক্ষ খুলে দিয়েছেন।তার মাধ্যমে আমরা সত্য বানি জানতে ও বুজতে পেরেছি। আল্লাহ ইসলাম প্রচার এর জন্য আরো হেদায়েত ও তোফিক দান করুক আমিন।
যাজাকাল্লাহু খায়ের শেখ মতিউর রহমান মাদানী কে
আল্লাহ্ জন্য মতিউর রহমান মাদানীকে ভাল বাসি
@simanik3590
3 жыл бұрын
amin
@simanik3590
3 жыл бұрын
amin
অবশ্যই আল্লাহর আকার আছে । কিন্তু আল্লাহর আকার কেমন সেটা আমরা জানি না ।
আলহামদুলিল্লাহ। সুন্দর ও গঠন মুলক আলোচনার জন্য। আল্লাহ সকলকে বুঝার তৌফিক দিন। আমিন।
আল্লাহ যেনো কফিলউদ্দিন সাহেব কে হেদায়েত দান করেন, এবং সহিহ আকিদা নসিব করেন আল্লাহ
আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত ধান করুন, আমিন
@TheKauddin
3 жыл бұрын
Which one?
প্রিয় শায়েখ মতিউর রহমান মাদানি
@mosharafhossain6190
4 жыл бұрын
আললাহর জন্য আমি ওনাকে ভালোবাসি।
@nayansiddique9224
4 жыл бұрын
এই মতি ফেদানি আর হিন্দু দের মধ্যে কি পার্থ্যক্য ??
@mohammadasaduzzaman4305
4 жыл бұрын
@@nayansiddique9224 পার্থক্য হল হিন্দুরা বলে তাদের ঈশ্বর নিরাকার, আর আল্লাহ নিজে তার কিতাবে তার আকার থাকার আয়াত নাজিল করেন যা এরা বলেন, স্বীকার করেন ও বিশ্বাস করেন। আর যারা গোমরাহ তারা বলেন আল্লাহ নিরাকার যা হিন্দুদের আকিদা। আপনার যদি বোধ থাকে, আশা করি বুঝবেন এবং কোন আকিদা গ্রহন করবেন তা নিজেই নির্ধারন করতে পারবেন।
@nayansiddique9224
4 жыл бұрын
@@mohammadasaduzzaman4305 হা হা হা , , তাইলে হিন্দুরা যে মুর্তি বানায় সেইটা কি নিরাকার ঈশ্বর ?? আল্লাহ কোরআনে বেলছেন তার আকার আছে ?? একটা আয়াত দেন না ভাই । আকাশের বিশাল বড় হাত পাও ওয়ালা কুরসি তে বসা একটা বিশাল আল্লা কে চিনি । হায়রে মুর্খ মুশরিকের দল ।
@mohammadasaduzzaman4305
4 жыл бұрын
@@nayansiddique9224 ভাই কি ভিডিও টা দেখছেন? ভদ্রলোক যে আয়াত গুলো বলল মনে হয় শুনেন নাই। না ই শুনতে পারেন। কুরআন মাজিদ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অর্থ সহ পড়েন, তাহলে আল্লাহর যে হাত, চোখ, কান, চেহারা আছে যা আল্লাহ নিজেই বলেছেন তা পেয়ে যাবেন ইনশা আল্লাহ।
জাজাকাল্লাহ খায়ের শেখ আল্লাহ আপনাকে সহিসালামত রাখুক ও হায়াতে তৌয়াবা দান করূন আমিন।
মাশা আল্লাহ। উনার কতগা শুনলে শুধু শুনতেই মনে চায়।আল্লাহর জন্য উনাকে অনেক ভালবাসি।
আল্লহকে আমরা দেখি নাই কোরআন হাদিসে যেভাবে বলা আছে এবং আল্লাহ যে ভাবে আছেন সেভাবেই বিশ্বাস করি
@alamgirmohammed7870
4 жыл бұрын
بسم الله الرحمن الرحيم প্রথমে একটি হাদীস দেখে নেইঃ হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, تفكَّروا في كلِّ شيءٍ , ولا تتفكَّروا في اللهِ তোমরা সব কিছু নিয়ে গবেষণা কর। কিন্তু আল্লাহর সত্ত্বা নিয়ে গবেষণা করো না। ইমাম যুরকানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান লিগাইরিহী। [মুখতাসারুল মাকাসিদ, বর্ণনা নং-৩১৮] আল্লাহর আকার নিরাকার ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা নিষেধ। আল্লাহ তাআলা আছেন। তিনি সকল কিছুর স্রষ্টা। তার কাছেই আমাদের সকলের প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তিনিই রিজিকের মালিক। ইত্যাদি আকীদা রাখা আবশ্যক। কিন্তু তিনি দেখতে কেমন? তার আকৃতি কেমন? ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা সম্পূর্ণরূপে নিষেধ। সালাফে সালেহীনগণ এসব বিষয়ে আলোচনা করাকে অপছন্দ করতেন। আমরাও এসব নিয়ে আলোচনা করাকে অপছন্দ করি। তাই এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকাই নিরাপদ বলে মনে করি। যাদের মনের মাঝে ফিতনা রয়েছে। কেবল তারাই এসব মুতাশাবিহাত বিষয়ে কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করে থাকে। কুরআনে কারীমে ইরশাদ হচ্ছেঃ هُوَ الَّذِي أَنزَلَ عَلَيْكَ الْكِتَابَ مِنْهُ آيَاتٌ مُّحْكَمَاتٌ هُنَّ أُمُّ الْكِتَابِ وَأُخَرُ مُتَشَابِهَاتٌ ۖ فَأَمَّا الَّذِينَ فِي قُلُوبِهِمْ زَيْغٌ فَيَتَّبِعُونَ مَا تَشَابَهَ مِنْهُ ابْتِغَاءَ الْفِتْنَةِ وَابْتِغَاءَ تَأْوِيلِهِ ۗ وَمَا يَعْلَمُ تَأْوِيلَهُ إِلَّا اللَّهُ ۗ وَالرَّاسِخُونَ فِي الْعِلْمِ يَقُولُونَ آمَنَّا بِهِ كُلٌّ مِّنْ عِندِ رَبِّنَا ۗ وَمَا يَذَّكَّرُ إِلَّا أُولُو الْأَلْبَابِ [٣:٧] তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট,সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে,তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর,তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। {সূরা আলে ইমরান-৭} তাই আল্লাহর সত্ত্বার আকার নিরাকার নিয়ে কথা বলা সম্পূর্ণই নিষিদ্ধ বিষয়। কারণ এসব মুতাশাবিহাত এর অন্তর্ভূক্ত। যার সঠিক অবস্থান আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। আমরা আল্লাহর “হাত, পা, চেহারা” ইত্যাদি অর্থ প্রকাশক শব্দের উপর ঈমান আনি। কিন্তু এগুলোর অবস্থা কেমন? আকার আছে নাকি নেই? ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা করি না। মন্তব্য করি না। আমরা কুরআনে বর্ণিত গভীর জ্ঞানীদের কাতারে শামিল হতে চাই। এসবের বাহ্যিক অর্থ বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করে ফিতনা বিস্তার করতে চাই না। হাত পা ইত্যাদি থাকলে সেগুলোর আকার থাকতে হবে। এমনটি মাখলুকের জন্য জরুরী। আকার ছাড়া হাত পা হওয়া অসম্ভব। কিন্তু স্রষ্টার জন্যও কি তা জরুরী? যদি বলা হয়, মাখলুক দৃশ্যমান হবার জন্য যেমন আকৃতি জরুরী। তেমনি খালেকের দৃশ্যমান হবার জন্যও আকৃতি জরুরী। তাহলে স্রষ্টাকে সৃষ্টির সাথে তুলনা করা হয়। সৃষ্টির জন্য যা আবশ্যক, স্রষ্টার জন্যও তা আবশ্যক করে ফেলা হচ্ছে। অথচ স্রষ্টা সৃষ্টির মত নন। তিনি তার মতই। তিনি সৃষ্টির সাদৃশ্যতা গ্রহণ করেন না। কুরআনে পরিস্কার ঘোষিত হয়েছেঃ فَاطِرُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۚ جَعَلَ لَكُم مِّنْ أَنفُسِكُمْ أَزْوَاجًا وَمِنَ الْأَنْعَامِ أَزْوَاجًا ۖ يَذْرَؤُكُمْ فِيهِ ۚ لَيْسَ كَمِثْلِهِ شَيْءٌ ۖ وَهُوَ السَّمِيعُ الْبَصِيرُ [٤٢:١١] তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের স্রষ্টা। তিনি তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের জন্যে যুগল সৃষ্টি করেছেন এবং চতুস্পদ জন্তুদের মধ্য থেকে জোড়া সৃষ্টি করেছেন। এভাবে তিনি তোমাদের বংশ বিস্তার করেন। কোন কিছুই তাঁর অনুরূপ নয়। তিনি সব শুনেন, সব দেখেন। [সূরা শোরা-১১] খেয়াল করুন! উক্ত আয়াতে কারীমায় ঘোষণা করা হচ্ছেঃ মহান রব সকল কিছুর স্রষ্টা। তার মত কিছুই নেই। তিনি সব কিছু শুনেন ও দেখেন। যদি বলা হয়, শোনা ও দেখার জন্য মাখলুকের মতই স্রষ্টারও তার শান অনুপাতে আকার বিশিষ্ট কান ও চোখ প্রয়োজন। তাহলে স্রষ্টা ও সৃষ্টির মাঝে তারতম্য রইল কোথায়? উভয়তো একই হয়ে গেল। যেমন আমরা বলি যে, আমরাও শুনতে পাই, আবার হাতিও শুনতে পায়। আমাদের শোনার জন্য যেমন কান প্রয়োজন। তেমনি হাতির শোনার জন্যও কান প্রয়োজন। তবে পার্থক্য হল, আমাদের কান হল ছোট। আর হাতির কান হল তার মত। অর্থাৎ বড়। তেমনি আমাদের শোনা ও দেখার জন্য কান ও চোখ প্রয়োজন। আবার স্রষ্টারও শোনাও দেখার জন্য কান ও চোখ প্রয়োজন [নাউজুবিল্লাহ
@jahedulislamjahedulislam8541
2 жыл бұрын
@@alamgirmohammed7870 hjhhh
আলহামদুলিল্লাহ সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান,, স্যার মতিউর রহমান মাদানী কে আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা ইহকাল ও পরকালে উত্তম কল্যাণ দান করুন,, এবং আমার যে মুসলিম ভাইয়েরা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা ও তার দ্বীন সম্পর্কে বিভ্রান্তকর আকীদা পোষণ করে থাকেন তাদেরকেও সিরাতুল মুস্তাকিম দান করুন,,আমিন
"সেদিন কতক মুখমন্ডল হবে হাস্যোজ্জ্বল। তাদের রবের প্রতি দৃষ্টিনিক্ষেপকারী।" সূরা আল কিয়ামাহঃ আয়াত ২২-২৩। নাসর ইবনু আলী আল জাহযামী, আবূ গাসনান আল মিসমাঈ ও ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ... আবদুল্লাহ ইবনু কায়স (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ দুটি জান্নাত এমন যে, এগুলোর পাত্রাদি ও সমুদয় সামগ্রী রুপার তৈরি। অন্য দুটি জান্নাত এমন, যেগুলোর পাত্রাদি ও সমুদয় সামগ্রী স্বর্ণের তৈরি। “আদন” নামক জান্নাতে জান্নাতিগণ আল্লাহর দীদার লাভ করবেন। এ সময় তাঁদের ও আল্লাহর মাঝে তাঁর মহিমার চাঁদর ব্যতীত আর কোন অন্তরায় থাকবে না। সহীহ মুসলিম ( ই:ফা:) কিতাবুল ঈমান। জারীর ইবনু আব্দুল্লাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট বসা ছিলাম। তিনি চৌদ্দ তারিখের রাতে পূর্ণিমার চাঁদের দিকে তাকিয়ে বললেনঃ অচিরেই তোমরা তোমাদের রবকে দেখতে পাবে যেমন তোমরা এ চাঁদকে দেখছো, আর একে দেখতে তোমাদের কোনো অসুবিধা হচ্ছে না। যদি তোমরা সূর্যদয়ের ও সূর্যাস্তের পূর্বে সালাত আদায়ে পরাভূত না হও তাহলে তা আদায় করে নাও। অতঃপর তিনি এ আয়াত পাঠ করলেনঃ ‘‘সূর্যদয় ও সূর্যাস্তের পূর্বে তোমার রবের প্রশংসাসহ তাসবীহ পাঠ করো।’’ সহীহ বুখারী ও মুসলিম । জনাব কফিলউদ্দীন যেহেতু আল্লাহকে নিরাকার মনে করেন তাই নিশ্চিতভাবেই বলা যায় আমাদের মহান রবকে দেখা তার নসিব হবে না।
আল্লাহ কেমন তা আমরা যানিনা। লাইছা কামিছলিহি শাইয়েন। আল্লাহ আল্লাহর মতো, আমাদের মতো নয়।
মতিউর রহমান মাদানি আল্লাহর বড় নিয়ামত
মিঃ কফিলউদ্দিন আল্লাহকে ভয় করুন। জবাব একদিন দিতে হবে।
@nayansiddique9224
4 жыл бұрын
এই মতি ফেদানি আর হিন্দু দের মধ্যে কি পার্থ্যক্য ??
@alamgirmohammed7870
4 жыл бұрын
بسم الله الرحمن الرحيم প্রথমে একটি হাদীস দেখে নেইঃ হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, تفكَّروا في كلِّ شيءٍ , ولا تتفكَّروا في اللهِ তোমরা সব কিছু নিয়ে গবেষণা কর। কিন্তু আল্লাহর সত্ত্বা নিয়ে গবেষণা করো না। ইমাম যুরকানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান লিগাইরিহী। [মুখতাসারুল মাকাসিদ, বর্ণনা নং-৩১৮] আল্লাহর আকার নিরাকার ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা নিষেধ। আল্লাহ তাআলা আছেন। তিনি সকল কিছুর স্রষ্টা। তার কাছেই আমাদের সকলের প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তিনিই রিজিকের মালিক। ইত্যাদি আকীদা রাখা আবশ্যক। কিন্তু তিনি দেখতে কেমন? তার আকৃতি কেমন? ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা সম্পূর্ণরূপে নিষেধ। সালাফে সালেহীনগণ এসব বিষয়ে আলোচনা করাকে অপছন্দ করতেন। আমরাও এসব নিয়ে আলোচনা করাকে অপছন্দ করি। তাই এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকাই নিরাপদ বলে মনে করি। যাদের মনের মাঝে ফিতনা রয়েছে। কেবল তারাই এসব মুতাশাবিহাত বিষয়ে কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করে থাকে। কুরআনে কারীমে ইরশাদ হচ্ছেঃ هُوَ الَّذِي أَنزَلَ عَلَيْكَ الْكِتَابَ مِنْهُ آيَاتٌ مُّحْكَمَاتٌ هُنَّ أُمُّ الْكِتَابِ وَأُخَرُ مُتَشَابِهَاتٌ ۖ فَأَمَّا الَّذِينَ فِي قُلُوبِهِمْ زَيْغٌ فَيَتَّبِعُونَ مَا تَشَابَهَ مِنْهُ ابْتِغَاءَ الْفِتْنَةِ وَابْتِغَاءَ تَأْوِيلِهِ ۗ وَمَا يَعْلَمُ تَأْوِيلَهُ إِلَّا اللَّهُ ۗ وَالرَّاسِخُونَ فِي الْعِلْمِ يَقُولُونَ آمَنَّا بِهِ كُلٌّ مِّنْ عِندِ رَبِّنَا ۗ وَمَا يَذَّكَّرُ إِلَّا أُولُو الْأَلْبَابِ [٣:٧] তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট,সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে,তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর,তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। {সূরা আলে ইমরান-৭} তাই আল্লাহর সত্ত্বার আকার নিরাকার নিয়ে কথা বলা সম্পূর্ণই নিষিদ্ধ বিষয়। কারণ এসব মুতাশাবিহাত এর অন্তর্ভূক্ত। যার সঠিক অবস্থান আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। আমরা আল্লাহর “হাত, পা, চেহারা” ইত্যাদি অর্থ প্রকাশক শব্দের উপর ঈমান আনি। কিন্তু এগুলোর অবস্থা কেমন? আকার আছে নাকি নেই? ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা করি না। মন্তব্য করি না। আমরা কুরআনে বর্ণিত গভীর জ্ঞানীদের কাতারে শামিল হতে চাই। এসবের বাহ্যিক অর্থ বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করে ফিতনা বিস্তার করতে চাই না। হাত পা ইত্যাদি থাকলে সেগুলোর আকার থাকতে হবে। এমনটি মাখলুকের জন্য জরুরী। আকার ছাড়া হাত পা হওয়া অসম্ভব। কিন্তু স্রষ্টার জন্যও কি তা জরুরী? যদি বলা হয়, মাখলুক দৃশ্যমান হবার জন্য যেমন আকৃতি জরুরী। তেমনি খালেকের দৃশ্যমান হবার জন্যও আকৃতি জরুরী। তাহলে স্রষ্টাকে সৃষ্টির সাথে তুলনা করা হয়। সৃষ্টির জন্য যা আবশ্যক, স্রষ্টার জন্যও তা আবশ্যক করে ফেলা হচ্ছে। অথচ স্রষ্টা সৃষ্টির মত নন। তিনি তার মতই। তিনি সৃষ্টির সাদৃশ্যতা গ্রহণ করেন না। কুরআনে পরিস্কার ঘোষিত হয়েছেঃ فَاطِرُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۚ جَعَلَ لَكُم مِّنْ أَنفُسِكُمْ أَزْوَاجًا وَمِنَ الْأَنْعَامِ أَزْوَاجًا ۖ يَذْرَؤُكُمْ فِيهِ ۚ لَيْسَ كَمِثْلِهِ شَيْءٌ ۖ وَهُوَ السَّمِيعُ الْبَصِيرُ [٤٢:١١] তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের স্রষ্টা। তিনি তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের জন্যে যুগল সৃষ্টি করেছেন এবং চতুস্পদ জন্তুদের মধ্য থেকে জোড়া সৃষ্টি করেছেন। এভাবে তিনি তোমাদের বংশ বিস্তার করেন। কোন কিছুই তাঁর অনুরূপ নয়। তিনি সব শুনেন, সব দেখেন। [সূরা শোরা-১১] খেয়াল করুন! উক্ত আয়াতে কারীমায় ঘোষণা করা হচ্ছেঃ মহান রব সকল কিছুর স্রষ্টা। তার মত কিছুই নেই। তিনি সব কিছু শুনেন ও দেখেন। যদি বলা হয়, শোনা ও দেখার জন্য মাখলুকের মতই স্রষ্টারও তার শান অনুপাতে আকার বিশিষ্ট কান ও চোখ প্রয়োজন। তাহলে স্রষ্টা ও সৃষ্টির মাঝে তারতম্য রইল কোথায়? উভয়তো একই হয়ে গেল। যেমন আমরা বলি যে, আমরাও শুনতে পাই, আবার হাতিও শুনতে পায়। আমাদের শোনার জন্য যেমন কান প্রয়োজন। তেমনি হাতির শোনার জন্যও কান প্রয়োজন। তবে পার্থক্য হল, আমাদের কান হল ছোট। আর হাতির কান হল তার মত। অর্থাৎ বড়। তেমনি আমাদের শোনা ও দেখার জন্য কান ও চোখ প্রয়োজন। আবার স্রষ্টারও শোনাও দেখার জন্য কান ও চোখ প্রয়োজন [নাউজুবিল্লাহ
@sabnajbegom6867
4 жыл бұрын
@@nayansiddique9224 চিন্তা ভাবনা করে কথা বলুন, এখানে মতিউর রহমান মাদারী যা বল্লেন কোন কথাটা কুরআন হাদিসের বিরুদ্ধে বল্লেন প্রমান সহকারে বলুন।
@nayansiddique9224
4 жыл бұрын
@@sabnajbegom6867 ""সুরা আর রহমান , আয়াত ২৬ -২৭ , জমিনে যা কিছু আছে সমস্তই ধংসশীল , শুদু অবশিষ্ট থাকবে শুধু তোমার প্রতিপালকের মুখমণ্ডল ।"" আপনার আল্লাহর হাত -পাও তখন কৈ যাবে ভাই ??
@user-wo8kd6kd9l
4 жыл бұрын
ভূপৃষ্ঠের সব কিছুই ধ্বংসশীল একমাত্র আপনার মহিমাময় ও মহানুভব পালনকর্তার সত্ত্বা ছাড়া (সূরা আর রহমান)
আলহামদুলিল্লাহ্
আসসালামুয়ালাইকুম। আবেগ দিয়ে ধর্ম চলে না। কোরান এবং সহি হাদিসে অনুসরণযোগ্য।
জাযাকাল্লাহ খাইরান আমার প্রিয় শায়খ আপনার আলোচনা শুনে আমি আহলে হাদিস হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহর জন্য ভালোবাসি প্রিয় শায়েখ কে❤❤
কফিলউদ্দিন সাহেবকে আল্ল-হ যেন হেদায়েত দেন!
Jajhakallah khairan....
কফিউদ্দিন এদের মতো আলেমদের কথায় মানুষ গুমরাও হয় আমি সকল ভাই বোনদের কে অনুরুধ করসি আহলে হাদিস শেয়খ দের আলুচনা শুনবার জন্য সঠিক জানতে পারবেন কোরআন ও হাদিসে কথা জানতে পারবেন জাজাকাল্লাহ
@noorhossain6347
4 жыл бұрын
Right
@nayansiddique9224
4 жыл бұрын
এই মতি ফেদানি আর হিন্দু দের মধ্যে কি পার্থ্যক্য ??
@tarequehossain1067
Ай бұрын
এই লোকটা ফিতনা বাজ
মাশাআল্লাহ কত সুন্দর আলোচনা 💜 আল্লাহু আকবার 💜💜💜
জাযাকাল্লাহু খাইরান ।শায়খ মতিউর রহমান মাদানী ।
পাগলেরা বলে আল্লাহ নিরাকার, এরাই আবার বলে ইমাম আবু হানিফা(রহঃ) নাকি আল্লাহকে ১০০ বার সপ্নে দেখেছে। আমার প্রশ্ন হলো আল্লাহ নিরাকার হলে ইমাম আবু হানিফা(রহঃ) সপ্নে দেখেছিল কাকে???
@AhsanKhan-ow9dz
4 жыл бұрын
Thik bolechhen apni, jara bolchhe Tara mone hoi vondo,
@NazrulIslam-cx5wu
4 жыл бұрын
আপনার প্রতি সালাম, সুন্দর একটি যুক্তি দেখিয়েছন ভাই। নিরাকার আল্লাহকে শপ্নে দেখা ওদের মতো ভন্ড বুযুর্গরাই পারে । ওরা শপ্নে দেখে শয়তানকে।
@anwarsadat8263
4 жыл бұрын
Good point you rise. Actually many of our deshi mulla love to say their pir muridir story. Not from quran and hadith.may allah grant us hedayet.ameen.
@hayumhossain1433
3 жыл бұрын
Excellent, bro
@saif6491
3 жыл бұрын
চমতকার একটি কথা বলেছেন
Great job শাইখ মতিউর রহমান মাদানী
@arahimmiah457
4 жыл бұрын
কাফিল উদ্দিন সাব বেদাতি ও পীর পুজারী । ফালতু পন্ডিত ।
@nayansiddique9224
4 жыл бұрын
এই মতি ফেদানি আর হিন্দু দের মধ্যে কি পার্থ্যক্য ??
এই শাইখ এর ওছিলা য আমরা ছহীহ ইলম গুলি জানতে পারি আল্লাহ্ পাক যেন শাইখ কে উত্তম প্রতিদান দিন আমিন
মহান আল্লাহ সকল কে জেনে বুঝে দাওতি কাজ করার তাওফিক দান করেন! !!
আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুক।
কাফিল উদ্দিন সরকার সালেহিকে আকিদা সম্পর্কে আরো বেশি পড়াশুনা করতে হবে ...
আমি ড কফিলউদ্দিন কে দিনের পথে ফিরে আশার জন্য দাওয়াত করছি।
#ড. কপিল উদ্দিন সাহেব সবসময়ে নিজেকে অনেক বেশি জ্ঞানী হিসাবে জাহির করার চেষ্টা করেন , এবং কোরআন ও সহী হাদীছের আলোকে রেফারেন্স দিয়ে কথা না বলে,,,, মানুষদেরকে আবেগের কথা বলে ভূলবাল বুঝায় ,,,,
জাজাকাল্লাহ খাইরান।
আমির মতিউর রহমান মাদানীর কথা শুনে সবগুলো আয়াত চেক করে দেখেছি সবগুলোই সত্যি আপনারা সবাই কোরআন ও সহীহ হাদিস কে ফলো করুন
আল্লাহ মতিউর রহমান মাদানি সাহেবকে নেক হায়াত দান করুন।
জাযাকাল্লাহ খাইরান সন্মানিত প্রিয় শাইখ মতিউর রহমান মাদানী
আল্লাহ শায়াখের হায়াত দরাজ করুণ আমিন জাজাকাল্লাহ খাইরান
Alhamdulillah...jajak allah khayer my dear sheikh...quran vitthik aluchona korar jonno...allah amader sohih gyan o ibadat korar toufiq dan korun...amin ♥♥♥
জাযাকাল্লাহু খাইরান
মতিউর রহমান মাদানী ইসলামের একজন মহান দাঈ তিনি শান্তির ধর্ম ইসলাম উম্মাহ মাঝে পচার করে এজন্য তাকে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ভালোবাসি ।কিছু হানাফি ভাই তারা আহলে হাদীস আলেমদের খারাপ ভাষায় কমেন্ট করে আল্লাহ যেন হানাফি ভাইদের সঠিক বূঝার তোওফিক করেন ।
আলহামদুলিল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা বললেন তা-ই ঠিক।
এই কফিলউদ্দিন কে আলেম বলা ঠিক না
@fahmidabrar5666
4 жыл бұрын
আলেম না আলম।।কাফিল উদদীন,, হুজুর না খেজুর।।
@reganimran1823
4 жыл бұрын
কাফিল উদ্দিন শয়তান
@alamgirmohammed7870
4 жыл бұрын
মাদানি শয়তানের বাপ
@mostaqueshahariyar319
4 жыл бұрын
@@alamgirmohammed7870 ভাই এইভাবে না জেনে কারো নামে বদনাম দিয়েন না,আলোচনা শুনলেই বোঝা যায় কে কেমন জানে,আর কে ঠিক কে বেঠিক।।আপনার ওনার কথা ভালো না লাগলে শুইনেন না,আপনাকে কে জোড় করছে
@alamgirmohammed7870
4 жыл бұрын
মোস্তাক@ আহলে হাদিসের কমেন্ট দেখেন তারপর আমারটা দেখেন। কথায় আছে ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়।
মহান আল্লাহ্ র জন্য ভালোবাসা উস্তাদ মতিউর রহমান মাদানীর জন্য
মাশাআল্লাহ
আল্লাহ আঁকার এবং নির আঁকারের মালিক তিনি কারোমত নাই , তিনি, তিনির মত
আল্লামা মুফতি কাফিল উদ্দিন সরকার সালেহী হুজুর জিন্দাবাদ
ও আল্লাহ! ড কফিল দাদুকে সহীহ শুদ্ধ ইসলাম জানার ও বুঝার তৌফিক দাও।তার আগে আমাকে ....
@noted3744
4 жыл бұрын
Ai BATPAR Dhormo Bepsha korbe BEDHAD KARJHOKALAP korbe, Mohan Allah Kore Bujhi Hedhayat korbe.
@mohammadmohsin8035
4 жыл бұрын
Akjon Muslim তার জন্য দুয়া করুন আল্লাহ যেন তাকে সঠিক ইসলাম বুঝার আমল করার তৌফিক দেয়।বদদুয়া করা ঠিকানা তাহলে ফেরেশতারাও একই দুয়া করবে।
@Murshed222
4 жыл бұрын
দাদু...😁😁
@alamgirmohammed7870
4 жыл бұрын
بسم الله الرحمن الرحيم প্রথমে একটি হাদীস দেখে নেইঃ হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, تفكَّروا في كلِّ شيءٍ , ولا تتفكَّروا في اللهِ তোমরা সব কিছু নিয়ে গবেষণা কর। কিন্তু আল্লাহর সত্ত্বা নিয়ে গবেষণা করো না। ইমাম যুরকানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান লিগাইরিহী। [মুখতাসারুল মাকাসিদ, বর্ণনা নং-৩১৮] আল্লাহর আকার নিরাকার ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা নিষেধ। আল্লাহ তাআলা আছেন। তিনি সকল কিছুর স্রষ্টা। তার কাছেই আমাদের সকলের প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তিনিই রিজিকের মালিক। ইত্যাদি আকীদা রাখা আবশ্যক। কিন্তু তিনি দেখতে কেমন? তার আকৃতি কেমন? ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা সম্পূর্ণরূপে নিষেধ। সালাফে সালেহীনগণ এসব বিষয়ে আলোচনা করাকে অপছন্দ করতেন। আমরাও এসব নিয়ে আলোচনা করাকে অপছন্দ করি। তাই এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকাই নিরাপদ বলে মনে করি। যাদের মনের মাঝে ফিতনা রয়েছে। কেবল তারাই এসব মুতাশাবিহাত বিষয়ে কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করে থাকে। কুরআনে কারীমে ইরশাদ হচ্ছেঃ هُوَ الَّذِي أَنزَلَ عَلَيْكَ الْكِتَابَ مِنْهُ آيَاتٌ مُّحْكَمَاتٌ هُنَّ أُمُّ الْكِتَابِ وَأُخَرُ مُتَشَابِهَاتٌ ۖ فَأَمَّا الَّذِينَ فِي قُلُوبِهِمْ زَيْغٌ فَيَتَّبِعُونَ مَا تَشَابَهَ مِنْهُ ابْتِغَاءَ الْفِتْنَةِ وَابْتِغَاءَ تَأْوِيلِهِ ۗ وَمَا يَعْلَمُ تَأْوِيلَهُ إِلَّا اللَّهُ ۗ وَالرَّاسِخُونَ فِي الْعِلْمِ يَقُولُونَ آمَنَّا بِهِ كُلٌّ مِّنْ عِندِ رَبِّنَا ۗ وَمَا يَذَّكَّرُ إِلَّا أُولُو الْأَلْبَابِ [٣:٧] তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট,সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে,তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর,তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। {সূরা আলে ইমরান-৭} তাই আল্লাহর সত্ত্বার আকার নিরাকার নিয়ে কথা বলা সম্পূর্ণই নিষিদ্ধ বিষয়। কারণ এসব মুতাশাবিহাত এর অন্তর্ভূক্ত। যার সঠিক অবস্থান আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। আমরা আল্লাহর “হাত, পা, চেহারা” ইত্যাদি অর্থ প্রকাশক শব্দের উপর ঈমান আনি। কিন্তু এগুলোর অবস্থা কেমন? আকার আছে নাকি নেই? ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা করি না। মন্তব্য করি না। আমরা কুরআনে বর্ণিত গভীর জ্ঞানীদের কাতারে শামিল হতে চাই। এসবের বাহ্যিক অর্থ বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করে ফিতনা বিস্তার করতে চাই না। হাত পা ইত্যাদি থাকলে সেগুলোর আকার থাকতে হবে। এমনটি মাখলুকের জন্য জরুরী। আকার ছাড়া হাত পা হওয়া অসম্ভব। কিন্তু স্রষ্টার জন্যও কি তা জরুরী? যদি বলা হয়, মাখলুক দৃশ্যমান হবার জন্য যেমন আকৃতি জরুরী। তেমনি খালেকের দৃশ্যমান হবার জন্যও আকৃতি জরুরী। তাহলে স্রষ্টাকে সৃষ্টির সাথে তুলনা করা হয়। সৃষ্টির জন্য যা আবশ্যক, স্রষ্টার জন্যও তা আবশ্যক করে ফেলা হচ্ছে। অথচ স্রষ্টা সৃষ্টির মত নন। তিনি তার মতই। তিনি সৃষ্টির সাদৃশ্যতা গ্রহণ করেন না। কুরআনে পরিস্কার ঘোষিত হয়েছেঃ فَاطِرُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۚ جَعَلَ لَكُم مِّنْ أَنفُسِكُمْ أَزْوَاجًا وَمِنَ الْأَنْعَامِ أَزْوَاجًا ۖ يَذْرَؤُكُمْ فِيهِ ۚ لَيْسَ كَمِثْلِهِ شَيْءٌ ۖ وَهُوَ السَّمِيعُ الْبَصِيرُ [٤٢:١١] তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের স্রষ্টা। তিনি তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের জন্যে যুগল সৃষ্টি করেছেন এবং চতুস্পদ জন্তুদের মধ্য থেকে জোড়া সৃষ্টি করেছেন। এভাবে তিনি তোমাদের বংশ বিস্তার করেন। কোন কিছুই তাঁর অনুরূপ নয়। তিনি সব শুনেন, সব দেখেন। [সূরা শোরা-১১] খেয়াল করুন! উক্ত আয়াতে কারীমায় ঘোষণা করা হচ্ছেঃ মহান রব সকল কিছুর স্রষ্টা। তার মত কিছুই নেই। তিনি সব কিছু শুনেন ও দেখেন। যদি বলা হয়, শোনা ও দেখার জন্য মাখলুকের মতই স্রষ্টারও তার শান অনুপাতে আকার বিশিষ্ট কান ও চোখ প্রয়োজন। তাহলে স্রষ্টা ও সৃষ্টির মাঝে তারতম্য রইল কোথায়? উভয়তো একই হয়ে গেল। যেমন আমরা বলি যে, আমরাও শুনতে পাই, আবার হাতিও শুনতে পায়। আমাদের শোনার জন্য যেমন কান প্রয়োজন। তেমনি হাতির শোনার জন্যও কান প্রয়োজন। তবে পার্থক্য হল, আমাদের কান হল ছোট। আর হাতির কান হল তার মত। অর্থাৎ বড়। তেমনি আমাদের শোনা ও দেখার জন্য কান ও চোখ প্রয়োজন। আবার স্রষ্টারও শোনাও দেখার জন্য কান ও চোখ প্রয়োজন [নাউজুবিল্লাহ
@mohammadmohsin8035
4 жыл бұрын
alamgir mohammed বক্রতার বহিপ্রকাশ।
মার্হাবা মার্হাবা মার্হাবা মার্হাবা
আল্লাহ আপনাকে ভালো রাখুন
আল্লাহ সালেহি হুজুরদের কে হেদায়েত দিক। সারা জীবন সরলমনা মানুষদেরকে ধোঁকা দিয়ে আসছে। আল্লাহ আমাদের এইসব হুজুর থেকে মুক্তি দিক।
মতিউর রহমান মাদানি কথা ঠিক বলছেন
কাফিল সরকারের তো কুরআন ও হাদিসের কোনো ইলম নাই তার বক্তব্য থেকে বুঝা যায়....তার আকিদা সংশোধন করতে হবে...আল্লাহ হিফাযত করুক আমিন
Jazakumullahu khoiran
মনের কথাটা শায়খ বললেন অনেক ধন্যবাদ
জাজাকাল্লাহ খাইরান ইয়া শাইখ
মাশাল্লা হাবিব জাযাকাল্লাহ খায়ের,,,
আমার রক্ত এখন 100% গরম হয়ে গেছে, কফিল উদ্দিন পাইলেন এখন
আল্লা যেমন সত্য তার চেহারা ও তেমনী সত্য।
প্রিয় সায়েক মতিউর রহমান মাদানি
Motiur Rahman Madani Sahab zindabad 💯
মহান আল্লাহ কফিল উদ্দিনকে দ্বীনের সঠিক জ্ঞান নসিব করুন
ডঃ কাফিল শায়েখকে উচিত জবাবটি দেওয়ার জন্য অনেক আগ্রহ / উতকন্ঠা নিয়ে অপেক্ষারত ছিলাম।। জাযাকাল্লাহ খায়ের।। "নিরাকার" শব্দের অর্থ কি ডঃ কাফিল শায়েখ জানেন কিনা সন্দেহ???? আসলে হেদায়েত একমাত্র আল্লাহতায়ালা কাছেই, পৃথিবীর সব মানুষ চেষ্টা করতে পারবো, কিন্তু হেদায়েত কারো কাছেই নেই।।
আল্লাহ নিজে দেখার জন্য বা শুনার জন্য বা কোন কাজের জন্য আকারের প্রয়োজন নাই।
আল্লাহর চেহারা আকার আছে আল্লাহর মতোই।
আমরা এই আলোচনা থেকে জানতে পারলাম যে, কফিলউদ্দিন এর আকিদা ভ্র্যান্ত। আমরা অনুরোধ করছি ভ্র্যান্ত আকিদা থেকে ফিরে আসুন।
বিদায়াতিদেরকে আল্লাহ সহি আকদা বুজর তওফিক দান করুন।
ভ্রান্ত আক্বিদা! আল্লাহ নাকি নিরাকার। মহান আল্লাহর আকার আছে।কিন্তু তিনি তাঁর মতো। মহান আল্লাহ্র আকার আছে। তিনি নিরাকার নন। তবে সেই আকার কেমন, তা কেউ জানে না। তিনি বলেছেন "কোন কিছুই তার সদৃশ নয়, তিনি সর্বশ্রোতা সর্বদ্রষ্টা " (সুরা শূরাঃ১১) তাকে বেহেশতে দেখা যাবে। তার দীদারই হবে বেহেশতে সবচেয়ে বড় সুখ। মহানবী (সাঃ) স্বপ্নে আল্লাহকে দেখেছেন। তিনি বলেছেন, আমি আমার প্রতিপালককে সবচেয়ে সুন্দর আকৃতিতে দর্শন করেছি (৪) (৪) আহমাদ, তিরমিজী, সহিহুল জামে' ৫৯নং 🏈 আল্লাহর হাত: সুরা মায়েদাহ-৬৪ সুরা মুলক-১ সুরা সোয়াদ-৭৫ সুরা ফাতহ-১০ মুসলিম ইফা/৬৭৩৪ বুখারী ইফা/১৩২৭ 🏈 আল্লাহর পা: সুরা কলম-৪২ বুখারী ইফা/৪৫৫৮ বুখারী ইফা/৬৮৮০ 🏈 আল্লাহর চোখ: সুরা ত্বো-হা-৩৯ বুখারী ইফা/৩১৯৭ 🏈 আল্লাহর চেহারা: সুরা বাক্বারাহ-১১৫ আর রহমান-২৬-২৭ 🏈 আল্লাহ কথা ও সাক্ষাৎ: নিসা-১৬৪ আরাফ-১৪৩
অাল্লাহ শায়েখ মাদানী সাহেবের সম্মান বাড়িয়ে দিন।
আমরা কোরআন হাদিস জানিনা কিন্তু উনারা দুজনে কোরআন-হাদিস জানে আমাদের বিবেক বলছে যে আল্লাহ আকার আছে আমাদেরকে আল্লাহতালা আকার দিয়ে বানাইছে সে আবার নিরাকার হয় কি করে এটাতো পাগলের মাথায় ঢুকবে
কোরআনে আল্লাহর অস্তিত্ব পাওয়া যায়।।। নিরাকার যদি বলেন তাহলে অর্থ দাড়ায় কিছুই নাই আর আকার যদি বলেন তাহলে আল্লাহর আকার আল্লাহর মতই কোনো সৃষ্টির সাথেই মিলবে না বুঝতে পারছেন
জাজাকাল্লাহ খাইরান
শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী সাহেব রহ আল্লামা শাহ জুনায়েদ বাবুনগরী সাহেব রহ আল্লামা আনাস মাদানী সাহেব সহ সমস্ত দেওবন্দী ওলামায়ে কেরাম হক হক হক হক ।
জনাব। কপিল সরকার সালেহী। কঠিন কিয়ামত দিবসে মহান রব এর সামনে জবাব দিহিতা করতে হবে এই কথা ভুল বেন না।
আমার ভয় হচ্ছে সাধারন মানুষ সালেহিকে যারা ভালবাসে তারা যদি এই বিদাতির কথা মেনে নিয়ে আমল করে আর খারাপ আকিদা নিয়া মরবে, জানি না তাদের কপালে আল্লায় কি রাখছেন? আমি অনুরোধ করছি ঐ সব ভাইদেরকে আপনারা সালেহিকে অন্দ্ব বিস্বাস থেকে ফিরে আসুন।হক পন্হি আলেমের কথা শুনুন মানুন তাতেই কল্যান।
Masallah khub bhalo Allahu tala haiat bariye dekh
আসমান জমিনে যা কিছু আছে সব ধ্বংস সুধু রয়ে যাবে আল্লাহর চেহারা
جزاك الله خير
@mdmaian7693
3 жыл бұрын
বেককেল জায় কফিলউদদি সরকার কাছে ভালো মানুষ জায় শেখ মতিউর রহমান মাদানি কাছে
শায়েখ মতিউর রহমান সঠিক বলেছেন
আলহামদুলিল্লাহ। জাযাকাল্লাহ,,
খুব সুন্দর যুক্তি। আল্লার আকৃতি কুদরতি। সে ব্যাপারে শুধু আল্লাই অবগত, তিনিই জানেন।
আল্লাহ পাক কাফিল উদ্দিন কে ও তার সহযোগিদেরকে হেদায়েত দিন ।
মাসাআল্লাহ
এই ভিডিওটি কেউ কফিল উদ্দিন সরকারকে দেখাও।
@nayansiddique9224
4 жыл бұрын
উনি এই সকল গরু ছাগলের কথায় পাত্তা দেন না
@alamgirmohammed7870
4 жыл бұрын
بسم الله الرحمن الرحيم প্রথমে একটি হাদীস দেখে নেইঃ হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, تفكَّروا في كلِّ شيءٍ , ولا تتفكَّروا في اللهِ তোমরা সব কিছু নিয়ে গবেষণা কর। কিন্তু আল্লাহর সত্ত্বা নিয়ে গবেষণা করো না। ইমাম যুরকানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান লিগাইরিহী। [মুখতাসারুল মাকাসিদ, বর্ণনা নং-৩১৮] আল্লাহর আকার নিরাকার ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা নিষেধ। আল্লাহ তাআলা আছেন। তিনি সকল কিছুর স্রষ্টা। তার কাছেই আমাদের সকলের প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তিনিই রিজিকের মালিক। ইত্যাদি আকীদা রাখা আবশ্যক। কিন্তু তিনি দেখতে কেমন? তার আকৃতি কেমন? ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা সম্পূর্ণরূপে নিষেধ। সালাফে সালেহীনগণ এসব বিষয়ে আলোচনা করাকে অপছন্দ করতেন। আমরাও এসব নিয়ে আলোচনা করাকে অপছন্দ করি। তাই এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকাই নিরাপদ বলে মনে করি। যাদের মনের মাঝে ফিতনা রয়েছে। কেবল তারাই এসব মুতাশাবিহাত বিষয়ে কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করে থাকে। কুরআনে কারীমে ইরশাদ হচ্ছেঃ هُوَ الَّذِي أَنزَلَ عَلَيْكَ الْكِتَابَ مِنْهُ آيَاتٌ مُّحْكَمَاتٌ هُنَّ أُمُّ الْكِتَابِ وَأُخَرُ مُتَشَابِهَاتٌ ۖ فَأَمَّا الَّذِينَ فِي قُلُوبِهِمْ زَيْغٌ فَيَتَّبِعُونَ مَا تَشَابَهَ مِنْهُ ابْتِغَاءَ الْفِتْنَةِ وَابْتِغَاءَ تَأْوِيلِهِ ۗ وَمَا يَعْلَمُ تَأْوِيلَهُ إِلَّا اللَّهُ ۗ وَالرَّاسِخُونَ فِي الْعِلْمِ يَقُولُونَ آمَنَّا بِهِ كُلٌّ مِّنْ عِندِ رَبِّنَا ۗ وَمَا يَذَّكَّرُ إِلَّا أُولُو الْأَلْبَابِ [٣:٧] তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট,সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে,তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর,তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। {সূরা আলে ইমরান-৭} তাই আল্লাহর সত্ত্বার আকার নিরাকার নিয়ে কথা বলা সম্পূর্ণই নিষিদ্ধ বিষয়। কারণ এসব মুতাশাবিহাত এর অন্তর্ভূক্ত। যার সঠিক অবস্থান আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেন না। আমরা আল্লাহর “হাত, পা, চেহারা” ইত্যাদি অর্থ প্রকাশক শব্দের উপর ঈমান আনি। কিন্তু এগুলোর অবস্থা কেমন? আকার আছে নাকি নেই? ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা করি না। মন্তব্য করি না। আমরা কুরআনে বর্ণিত গভীর জ্ঞানীদের কাতারে শামিল হতে চাই। এসবের বাহ্যিক অর্থ বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করে ফিতনা বিস্তার করতে চাই না। হাত পা ইত্যাদি থাকলে সেগুলোর আকার থাকতে হবে। এমনটি মাখলুকের জন্য জরুরী। আকার ছাড়া হাত পা হওয়া অসম্ভব। কিন্তু স্রষ্টার জন্যও কি তা জরুরী? যদি বলা হয়, মাখলুক দৃশ্যমান হবার জন্য যেমন আকৃতি জরুরী। তেমনি খালেকের দৃশ্যমান হবার জন্যও আকৃতি জরুরী। তাহলে স্রষ্টাকে সৃষ্টির সাথে তুলনা করা হয়। সৃষ্টির জন্য যা আবশ্যক, স্রষ্টার জন্যও তা আবশ্যক করে ফেলা হচ্ছে। অথচ স্রষ্টা সৃষ্টির মত নন। তিনি তার মতই। তিনি সৃষ্টির সাদৃশ্যতা গ্রহণ করেন না। কুরআনে পরিস্কার ঘোষিত হয়েছেঃ فَاطِرُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۚ جَعَلَ لَكُم مِّنْ أَنفُسِكُمْ أَزْوَاجًا وَمِنَ الْأَنْعَامِ أَزْوَاجًا ۖ يَذْرَؤُكُمْ فِيهِ ۚ لَيْسَ كَمِثْلِهِ شَيْءٌ ۖ وَهُوَ السَّمِيعُ الْبَصِيرُ [٤٢:١١] তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের স্রষ্টা। তিনি তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের জন্যে যুগল সৃষ্টি করেছেন এবং চতুস্পদ জন্তুদের মধ্য থেকে জোড়া সৃষ্টি করেছেন। এভাবে তিনি তোমাদের বংশ বিস্তার করেন। কোন কিছুই তাঁর অনুরূপ নয়। তিনি সব শুনেন, সব দেখেন। [সূরা শোরা-১১] খেয়াল করুন! উক্ত আয়াতে কারীমায় ঘোষণা করা হচ্ছেঃ মহান রব সকল কিছুর স্রষ্টা। তার মত কিছুই নেই। তিনি সব কিছু শুনেন ও দেখেন। যদি বলা হয়, শোনা ও দেখার জন্য মাখলুকের মতই স্রষ্টারও তার শান অনুপাতে আকার বিশিষ্ট কান ও চোখ প্রয়োজন। তাহলে স্রষ্টা ও সৃষ্টির মাঝে তারতম্য রইল কোথায়? উভয়তো একই হয়ে গেল। যেমন আমরা বলি যে, আমরাও শুনতে পাই, আবার হাতিও শুনতে পায়। আমাদের শোনার জন্য যেমন কান প্রয়োজন। তেমনি হাতির শোনার জন্যও কান প্রয়োজন। তবে পার্থক্য হল, আমাদের কান হল ছোট। আর হাতির কান হল তার মত। অর্থাৎ বড়। তেমনি আমাদের শোনা ও দেখার জন্য কান ও চোখ প্রয়োজন। আবার স্রষ্টারও শোনাও দেখার জন্য কান ও চোখ প্রয়োজন [নাউজুবিল্লাহ
@nayansiddique9224
4 жыл бұрын
@@alamgirmohammed7870 এইটা তো আহলে সুন্নতের আক্বিদা ঠিক আছেই , আকার এবং দেহ নিয়ে ফিতনা আহলে খবিস ফির্কার আগে কি ছিল ?
@user-gz4es8of2e
4 жыл бұрын
@@alamgirmohammed7870 ভাই আপনি কি ওয়াজটা পুরোপুরি শুনেছেন?? যদি শুনতেন তবে উত্তর পেয়ে যেতেন।
@fayadali5219
4 жыл бұрын
@@nayansiddique9224 কাউকে যদি ছাগল বলি আর উনারা যদি ছাগল না হয় তাহলে কেয়ামতের দিন তো কঠিন জবাব দিতে হবে ভাই।
Allahumma Ameen
জাযাকাল্লাহ খায়রান
আল্লাহ নিরাকার হলে আল্লাহ ৭ আসমান থেকে শেষ আসমানে কেমনে আসে
❤️
অনেক সুন্দর আলোচনা খুব ভালো লাগলো
সালেহী হুজুরের বক্তব্যই সঠিক
@nazmulhuda2469
Жыл бұрын
😆😆😆😆😆